আল হাসানাইন (আ.)

কোরআনের তাফসীর

সূরা আন নিসা; (১১তম পর্ব)

সূরা আন নিসা; (১১তম পর্ব)

স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মতভেদ দ্বন্দ্ব নিরসনের জন্য পারিবারিক আদালত গঠনের প্রস্তাব দিয়ে বলা হচ্ছে, যদি স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া বিবাদ চরমে পৌঁছে, তাহলে উভয় পক্ষের পরিবারকে এই দ্বন্দ্ব মিটিয়ে ফেলার উদ্যোগ নিতে হবে৷ বিবাদ যেন তালাক পর্যন্ত না গড়ায় সেজন্য তাদেরকে সক্রিয় থাকতে হবে এবং স্বামী ও স্ত্রী উভয়ের অধিকার রক্ষার জন্য উভয় পক্ষের পরিবার থেকে একজন করে সালিশ বা মধ্যস্থতাকারী নিয়োগ করতে হবে৷

বিস্তারিত

সূরা আন নিসা; (৫ম পর্ব)

সূরা আন নিসা; (৫ম পর্ব) মুমিনদের সম্মান রক্ষা তার রক্তের চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ। তাই হত্যাকারী প্রমাণের জন্য দুইজন সাক্ষী প্রয়োজন হলেও ব্যাভিচারী প্রমাণের জন্য চারজন সাক্ষী প্রয়োজন। নিঃসন্দেহে ব্যাভিচার খুবই নোংরা কাজ, কিন্তু ব্যাভিচারীর সম্মান ক্ষুন্ন করার পদক্ষেপ আরো নিকৃষ্ট কাজ।

বিস্তারিত

সূরা আন নিসা;(৪র্থ পর্ব)

সূরা আন নিসা;(৪র্থ পর্ব) ইসলাম ধর্মে উত্তরাধিকার আইন অনুযায়ী মৃত ব্যক্তির রেখে যাওয়া সম্পদ ছেলে ও মেয়ে সন্তান,স্ত্রী এবং নিকট আত্মীয়দের মধ্যে বণ্টন করে দেয়া হয়। একইসঙ্গে ইসলাম ধর্মে মৃত ব্যক্তির জন্যও কিছু অধিকার দেয়া হয়েছে। মৃত ব্যক্তি তার সম্পদের এক-তৃতীয়াংশ ইচ্ছেমত ওসিয়ত করতে পারবে যাতে তা তার মৃত্যুর পর তার ইচ্ছে অনুযায়ী ব্যয় করা হয়।

বিস্তারিত

সূরা আন নিসা;(১০ম পর্ব)

সূরা আন নিসা;(১০ম পর্ব) পুরুষরা মহিলাদের চেয়ে শারীরিক দিক থেকে বেশী শক্তিশালী ৷ আর তাই পুরুষদের আয় উপার্জন ও পরিশ্রমের ক্ষমতা বেশী ৷ আর দ্বিতীয় যুক্তি হলো, জীবন যাপনের সমস্ত খরচ যেমন- খাদ্য,বাসস্থান,পোশাক ও জীবন যাপনের অন্যান্য সব খরচ যোগানোর দায়িত্ব স্বামীর ৷ অন্যদিকে ইসলামের দৃষ্টিতে নিজের ও সংসারের কোন ধরনের খরচ যোগানোর সামান্য বাধ্যবাধকতাও স্ত্রীর নেই এমনকি তাঁর নিজস্ব আয় উপার্জন থাকলেও তা খরচ করা তার জন্য জরুরী নয় ৷ অন্যকথায়, ইসলাম পরিবারের কল্যাণ ও সুখ সমৃদ্ধি কঠিন দায়িত্ব পুরুষের ওপর অর্পন করেছে ৷ আর এই দায়িত্ব পালনের জন্য পরিবার বিষয়ের সমস্ত ক্ষমতা পুরুষের ওপর ন্যস্ত করা হয়েছে ৷ পুরুষরা এ ক্ষেত্রে দায়িত্বশীল হলেও স্ত্রীদের ওপর বলদর্পী বা কতৃত্বকামী হবার কোন অধিকার তাদের নেই ৷

বিস্তারিত

সূরা আন নিসা;(৯ম পর্ব)

সূরা আন নিসা;(৯ম পর্ব) সৃষ্টি জগত পার্থক্য ও বৈচিত্র্যে ভরপুর। মহান আল্লাহ সৃষ্টি জগত পরিচালনার জন্য মানুষ, উদ্ভিদ, নানা জীব-জন্তু, কীট-পতঙ্গ ও সরীসৃপসহ বহু জীবন্ত সত্ত্বা সৃষ্টি করেছেন। আল্লাহ মানুষের মধ্যেও একদলকে নারী ও অন্য একদলকে পুরুষ হিসেবে সৃষ্টি করেছেন। প্রত্যেক মানুষের শারীরিক ও মানসিক গঠন ভিন্ন ধরনের। সৃষ্টিজগত এত বিশাল হওয়া সত্ত্বেও এর যথাযথ পরিচালনার জন্যেও শতশত কোটি সৃষ্টি বা অস্তিত্বের প্রয়োজন। আর প্রতিটি সৃষ্টিরই রয়েছে বিশেষ দায়িত্ব। তেমনি মানব সমাজেও শারীরিক ও মানসিক দিক থেকে প্রত্যেক মানুষেরই বিশেষ মেধা ও ক্ষমতা থাকায় সমাজের বিভিন্ন চাহিদা পূরণ সম্ভব হয়। মানুষের মধ্যে এসব পার্থক্যের অর্থ কিন্তু বৈষম্য নয়।

বিস্তারিত

সূরা আন নিসা;(৮ম পর্ব)

সূরা আন নিসা;(৮ম পর্ব) পূর্ববর্তী আয়াতে বিয়ে করতে উৎসাহ দেয়া এবং এ সম্পর্কিত বিধান ও শর্ত উল্লেখের পর এ তিন আয়াতে এটা মনে করিয়ে দেয়া হচ্ছে যে,এ সব বিধি বিধান দেয়া হয়েছে মানুষের কল্যাণের জন্যেই। আল্লাহ মানুষের সৌভাগ্য নিশ্চিত করা এবং তাদেরকে অপবিত্রতা থেকে দূরে রাখার জন্য এই সব বিধান দিয়েছেন। মানুষকে পথ দেখানো আল্লাহর একটি রীতি। আর এ জন্যেই তিনি নবী- রাসূল এবং ধর্ম গ্রন্থ পাঠিয়েছেন। কিন্তু একদল লোক যারা কিনা নিজেরাও বিভ্রান্ত তারা চায় অন্যরাও তাদের মত পথভ্রষ্ট হোক। আর এ জন্যে তারা অন্যদেরকেও কু-প্রবৃত্তি ও যৌন লালসার দাস বানানোর ষড়যন্ত্র করে।  

বিস্তারিত

সূরা আন নিসা;(৩য় পর্ব)

সূরা আন নিসা;(৩য় পর্ব) উত্তরাধিকারগত সম্পদ বণ্টনের ক্ষেত্রে এর মোট পরিমাণ কোন বিবেচ্য বিষয় নয়। মোট পরিমাণ যাই হোক না কেন সমস্ত ওয়ারিশ বা উত্তরাধিকারীর ন্যায়সঙ্গত অধিকার রক্ষাই গুরুত্বপূর্ণ । উত্তরাধিকারগত সম্পদের মোট পরিমাণ কম হবার অজুহাতে কোন উত্তরাধিকারীর অধিকারকে উপেক্ষা করা যাবে না।

বিস্তারিত

সূরা আন নিসা;(৭ম পর্ব)

সূরা আন নিসা;(৭ম পর্ব) সামাজিক ও পারিবারিক বিষয়ে বাস্তববাদী হওয়া উচিত। এ ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত অভিরুচি বা গোষ্ঠীগত দৃষ্টিভঙ্গীর অনুসরণ না করে আল্লাহর বিধানই মেনে নেয়া উচিত। কারণ, আল্লাহ মানুষের স্রষ্টা ও সর্বজ্ঞ হিসেবে তাদের ব্যক্তিগত এবং সামাজিক চাহিদা সম্পর্কে বেশী অবগত।

বিস্তারিত

সূরা আন নিসা;(৬ষ্ঠ পর্ব)

সূরা আন নিসা;(৬ষ্ঠ পর্ব) হে ঈমানদারগণ! তোমাদের জন্য এটা বৈধ নয় যে, তোমরা জোর করে মহিলাদের বিয়ে করে তাদের উত্তরাধিকারী হবে। তাদের কাছ থেকে মোহরানার অংশবিশেষ আদায়ের জন্যেও চাপ প্রয়োগ করা বৈধ নয়, যদি না তারা প্রকাশ্য ব্যভিচারে লিপ্ত হয়। তাদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করবে এবং তাদেরকে ভালো না লাগলেও তালাক দিও না। কারণ আল্লাহ যাতে ব্যাপক কল্যাণ ও মঙ্গল রেখেছেন তোমরা হয়তো তাই অপছন্দ করছো।

বিস্তারিত

সূরা আন নিসা;(১ম পর্ব)

সূরা আন নিসা;(১ম পর্ব)  আল্লাহ মানুষের মধ্যে নিজেকেই বড় ভাবার যে কোন ইচ্ছা বা ঝোঁক প্রবণতাকে প্রত্যাখ্যান করে বলছেন,সমস্ত মানুষকে একই ব্যক্তি হতে সৃষ্টি করা হয়েছে। তাই বংশ,বর্ণ ও ভাষাকে শ্রেষ্ঠত্বের লক্ষণ মনে না করে বরং খোদাভীরু হওয়াকে শ্রেষ্ঠত্বের মাপকাঠি মনে করা উচিত। 

বিস্তারিত

সূরা আন নিসা;(২য় পর্ব)

সূরা আন নিসা;(২য় পর্ব) পবিত্র কোরআন নারীর পারিবারিক অধিকার রক্ষার জন্য স্বেচ্ছায় ও সন্তুষ্টচিত্তে মোহরানা পরিশোধ করতে বিবাহিত পুরুষের প্রতি নির্দেশ দিয়েছে এবং এ ব্যাপারে সব ধরনের কঠোরতা ও কর্কশ আচরণ পরিহার করতে বলেছে।

বিস্তারিত

সূরা আলে ইমরান;(৩৮তম পর্ব)

সূরা আলে ইমরান;(৩৮তম পর্ব) মক্কা থেকে মদীনায় মুসলমানদের হিজরতের পর সেখানকার এবং তার আশ-পাশের ইহুদী,খ্রিস্টানরা ইসলাম ধর্মের সাথে পরিচিত হয় এবং তাদের অনেকেই মহানবী (সা.)'র প্রতি ঈমান আনেন। এমনকি আবিসিনিয়ার খ্রিস্টান বাদশা নাজ্জাশীও ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে। তাই নাজ্জাশীর ইন্তেকালের সংবাদ পেয়ে মহানবী (সা.) মুসলমানদেরকে নিয়ে তার জন্য গায়েবানা জানাজার নামাজ পড়ান এবং তার জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। তখন কোন কোন মুনাফিক বলে ওঠে ইসলামের নবী (সা.) এমন এক কাফেরের জন্য নামাজ পড়েছেন যাকে তিনি কখনও দেখেননি। তখন মোনাফিকদের বক্তব্যের জবাবে আল্লাহ এই আয়াত নাজেল করেন।

বিস্তারিত

সূরা আলে ইমরান;(৩৭তম পর্ব)

সূরা আলে ইমরান;(৩৭তম পর্ব) যারা জ্ঞানী তারা নিজেদের জ্ঞান ও প্রজ্ঞার আহবানে সাড়া দেয়ার পাশাপাশি সৃষ্টি জগত নিয়ে চিন্তার মাধ্যমে আল্লাহর অস্তিত্ব এবং ক্ষমতা উপলদ্ধি করেন। আল্লাহর উপর ঈমান আনার জন্য নবীদের আহবানেও তারা ইতিবাচক সাড়া দেন এবং তাদের ঈমানকে প্রকাশ করেন। তারা নিজেদের ছোট ও বড় অন্যায়ের জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা চান এবং অবশেষে নিজেদের জীবনের জন্য কল্যাণ কামনা করেন। জ্ঞানীরা এটাও বোঝেন ভাল কাজ করার জন্য ভাল প্রতিদান বা পুরস্কার পাওয়াটা তাদের অধিকার নয়। বরং আল্লাহ পুরস্কারের ওয়াদা করেছেন বলেই খোদার রহমত পাবার সুযোগ হয়েছে। তাই তারা সব সময় আল্লাহর কাছে এ দোয়া করেন যে আল্লাহ যেন তাঁর প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেন। অবশ্য আল্লাহ কখনো তাঁর ওয়াদা খেলাপ করেন না।

বিস্তারিত

সূরা আলে ইমরান;(৩৬তম পর্ব)

সূরা আলে ইমরান;(৩৬তম পর্ব) মানুষের কাছে ধর্মের বাস্তবতা ও জ্ঞান তুলে ধরা চিন্তাশীল ও ধর্ম সম্পর্কে জ্ঞানী ব্যক্তিদের দায়িত্ব। আল্লাহই এ দায়িত্ব পালন করতে জ্ঞানীদের প্রতি আহবান জানিয়েছেন। জ্ঞানীরা শুধু নিজের সংশোধন নয়,সমাজ পরিচালনা ও সংশোধনেরও দায়িত্বপ্রাপ্ত। তাই পবিত্র কোরআনের দৃষ্টিতে ধর্মের বাস্তবতা ও সত্যতা গোপন করা বা আল্লাহর বাণী গোপন রাখা সবচেয়ে বড় পাপ।

বিস্তারিত

সূরা আলে ইমরান;(৩৫তম পর্ব)

সূরা আলে ইমরান;(৩৫তম পর্ব) এই আয়াতে মহানবী (সা.) কে উদ্দেশ্য করে আল্লাহ বলছেন,সত্য অস্বীকার করা বা সত্যকে মিথ্যা বলে উল্লেখ করা খোদাদ্রোহীদের অতি প্রাচীন একটি রীতি। শুধু আপনার ক্ষেত্রেই একদল লোক বিরোধিতায় নেমেছে এমনটি নয়। আপনার আগে সত্যতার স্পষ্ট নিদর্শনাদী থাকা সত্ত্বেও সমস্ত নবীর ওপরই অসত্য আরোপ করা হয়েছে। মানুষকে সত্য গ্রহণ বা অস্বীকারের ক্ষমতা দেয়ার কারণেই এই সব বিরোধিতা এবং অসত্য আরোপের ঘটনা ঘটছে। যদি সব মানুষই একযোগে নবীর ওপর ঈমান আনতো তাহলেই বরং তাঁর সত্যতা নিয়ে হয়তো এ প্রশ্ন উঠতো যে এটা কেমন ধর্ম যে তা সব মানুষের ভালো ও মন্দ রুচির সাথেই খাপ খায়।

বিস্তারিত

সূরা আলে ইমরান;(৩৪তম পর্ব)

সূরা আলে ইমরান;(৩৪তম পর্ব) মুমিন ব্যক্তি সমাজের বঞ্চিতদের ব্যাপারে উদাসীন থেকে শুধু নিজের স্বার্থ নিয়ে চিন্তা করতে পারে না। তাই,মুমিনদের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে একটি বিশেষ পরীক্ষা হলো,বঞ্চিতদের প্রতি তাদের আচরণ।

বিস্তারিত

সূরা আলে ইমরান;(৩৩ তম পর্ব)

সূরা আলে ইমরান;(৩৩ তম পর্ব) আগের আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন,যারা আল্লাহর সন্তুষ্টিকে জীবনের লক্ষ্য করে নিয়েছে তারা কোন শত্রুকেই ভয় পায় না,এমনকি তারা আহত অবস্থায়ও শত্রুর মোকাবেলা করতে প্রস্তুত হয়। আর এই আয়াতে আল্লাহ দুর্বলমনা মুসলমানদের কথা উল্লেখ করে বলেছেন,শয়তানের কুমন্ত্রণা দুর্বল ঈমানদারদের ওপর এত প্রভাব ফেলেছে যে,তারা আল্লাহর আনুগত্যের পরিবর্তে শয়তানের আনুগত্য করছে। এজন্যেই তারা আল্লাহর রাস্তায় কষ্ট স্বীকার করতে রাজী নয়

বিস্তারিত

সূরা আলে ইমরান;(৩০তম পর্ব)

সূরা আলে ইমরান;(৩০তম পর্ব) যারা আমাদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেছে বা আমাদের অধিকার ক্ষুন্ন করেছে তারা যদি অনুতপ্ত ও লজ্জিত হয়,তাহলে তাদেরকে ক্ষমা করা উচিত।

বিস্তারিত

সূরা আলে ইমরান;(২৯তম পর্ব)

সূরা আলে ইমরান;(২৯তম পর্ব) স্বার্থপরতা প্রকৃত ঈমানের বিরোধী। যারা শুধু নিজেদের বাঁচাতে সচেষ্ট,তারা আল্লাহর কাছ থেকে এমন কিছু পাবার আশা করে যার যোগ্য নয় তারা। এইসব মানুষ আল্লাহ সম্পর্কে খারাপ ধারণাই পোষণ করে।

বিস্তারিত

সূরা আলে ইমরান;(৩২তম পর্ব)

সূরা আলে ইমরান;(৩২তম পর্ব) মুশরিক ও মোনাফিকদের  প্রচারণার জবাবে আল্লাহ এই আয়াত নাযিল করেন যাতে নিহত মুশরিক ও শহীদ মুসলমানদের মৃত্যুকে মানুষ একই ধরনের বলে ধারণা না করে। রাসূল (সা.) আবু সুফিয়ানের দাম্ভিকতাপূর্ণ দাবির জবাবে বলেন,আমাদের পক্ষে যারা শহীদ হয়েছে তারা বেহেশতে যাবে। আর তোমাদের পক্ষে যারা নিহত হয়েছে তারা যাবে দোযখে। বিভিন্ন বর্ণনা অনুযায়ী শাহাদাতের মর্যাদা ও সওয়াবের চেয়ে বড় কোন কিছু নেই। তাই,আল্লাহর নবী ও আওলিয়াবৃন্দ আল্লাহর কাছে প্রার্থনার সময় শাহাদাত কামনা করতেন এবং তাঁদের অধিকাংশই শহীদ হয়েছেন।

বিস্তারিত

আপনার মতামত

মন্তব্য নেই
*
*

আল হাসানাইন (আ.)