হযরত ফাতিমা (সা.আ.)
হযরত ফাতেমা (সা.আ.)
- প্রকাশিত হয়েছে
মহানবী (সাঃ) বলেছেন, ফাতিমা আমার অংশ। যে কেউ তাকে অসন্তষ্ট ও ক্রোধান্বিত করলো সে আমাকেই অসন্তষ্ট ও ক্রোধান্বিত করলো।
হযরত ফাতেমার (সা.আ.) শাহাদাত
- প্রকাশিত হয়েছে
মহানবী (সা.) ইন্তেকালের পর বিভিন্ন রকম দুঃখ-কষ্ট হযরত ফাতেমার অন্তরে প্রচন্ড চাপ সৃষ্টি করেছিল এবং বিভিন্ন ঘটনাপ্রবাহ তাঁর জীবনটাকে তিক্ত ও অসহ্য করে তুলেছিল। তিনি তাঁর সম্মানিত পিতাকে অত্যন্ত ভালবাসতেন এবং কখনো তাঁর বিচ্ছেদকে সহ্য করতে পারতেন না। একদিকে তাঁর জন্যে পিতার বিয়োগ ব্যথা অত্যন্ত বেদনাদায়ক ছিল। অপরদিকে আমিরুল মুমিনীনের খেলাফতের বিরুদ্ধে চক্রান্তকারীদের আচরণ হযরত ফাতিমা আয যাহরার রুহ্ ও দেহে সাংঘাতিক ক্ষতের সৃষ্টি করে।
হযরত ফাতেমার চরিত্র ও কর্ম-পদ্ধতি
- প্রকাশিত হয়েছে
“একজন নারী কখন মহান আল্লাহর সবচেয়ে নৈকট্য লাভে সক্ষম হন?” তখন হযরত ফাতেমা বলেন : নারী যখন বাড়ীর সর্বাপেক্ষা গোপন অংশে অবস্থান গ্রহণ করে তখন তার প্রভুর সবচেয়ে নিকটবর্তী হয়। হযরত মুহাম্মদ (সা.) হযরত ফাতেমার উত্তর শ্রবন করে বলেন : “ফাতেমা আমার শরীরের অংশ।
হযরত ফাতেমার প্রতি নবী (সা.)-এর স্নেহ ও ভালবাসা
- প্রকাশিত হয়েছে
ইসলামের সুমহান নবী (সা.) মহান আল্লাহর নিকট তাঁর বান্দাদের মাঝে সর্বোচ্চ মর্যাদা ও নৈকট্য লাভের অধিকারী এবং সকল বিষয়ে ন্যায় ও সত্যের মাপকাঠি ছিলেন সেহেতু নবীর সুন্নাত অর্থাৎ তাঁর কথা ও কাজ এমনকি তাঁর নীরবতাও দীন ও শরীয়তের সনদ হিসেবে পরিগণিত যা সমানভাবে আল্লাহর কিতাবের পাশাপাশি কিয়ামতের দিন পর্যন্ত উম্মতের প্রতিটি ব্যক্তির কাজে-কর্মে আদর্শ হিসেবে গণ্য।
হযরত ফাতেমার স্বর্গীয় ব্যক্তিত্ব
- প্রকাশিত হয়েছে
নারীকুলের শ্রেষ্ঠ রমণী হযরত ফাতেমার স্বর্গীয় ব্যক্তিত্ব আমাদের উপলব্ধি ক্ষমতার ঊর্দ্ধে এবং আমাদের সকলের প্রশংসার চেয়ে বেশী সম্মানিত। তিনি এমনই একজন মহীয়সী রমণী যাকে বিশেষ নিষ্পাপ ব্যক্তিদের মধ্যে গণ্য করা হয়ে থাকে। যার ক্রোধ ও অসন্তোষকে আল্লাহর ক্রোধ ও অসন্তোষ বলে বিবেচনা করা হয়। তিনি এবং তাঁর পরিবার ও সন্তানদের প্রতি ভালবাসা দ্বীনি ফরয বলে পরিগণিত
নারীকুল শিরোমনী হযরত ফাতেমার (সা.আ.)
- প্রকাশিত হয়েছে
নবী (সা.) বলেন : “ফাতেমা আমার প্রাণের সমতুল্য,তাঁর কাছ থেকে বেহেশতের সুঘ্রান পাই।”
শ্রেষ্ঠ নারী হযরত ফাতিমাতুয যাহরা (সা. আ.)
- প্রকাশিত হয়েছে
বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.)’র কন্যা হযরত ফাতিমাতুজ জাহরা (সা.)ও এমন একজন ব্যক্তিত্ব যাঁর অতুল সম্মান, মর্যাদা, গুণ, আদর্শ ও সামগ্রীক ব্যক্তিত্ব তুলে ধরা বা উপলব্ধি করা অসম্ভব ৷ তবুও গত ১৪০০ বছর ধরে অনেক চিন্তাবিদ, বক্তা ও লেখক নিজ নিজ সাধ্য অনুযায়ী শ্রেষ্ঠ নারী ও আদর্শ এই মানবীর অতুল মহত্ত্ব এবং ব্যক্তিত্বের নানা দিক তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন
হযরত ফাতেমা (সা.)-এর জন্মবার্ষিকী
- প্রকাশিত হয়েছে
হযরত ফাতেমা যাহরা (সা.) ছিলেন এমন এক মহামানবী যার তুলনা কেবল তিনি নিজেই। অতুলনীয় এই নারী কেবল নারী জাতিরই শ্রেষ্ঠ আদর্শ নন, একইসঙ্গে তিনি গোটা মানব জাতিরই শীর্ষস্থানীয় আদর্শ।
যে আলো কখনও নেভে না
- প্রকাশিত হয়েছে
হযরত ফাতিমা যাহরা (সাঃ) ছিলেন এমন এক মহামানবী যার তুলনা কেবল তিনি নিজেই। অতুলনীয় এই নারী কেবল নারী জাতিরই শ্রেষ্ঠ আদর্শ নন, একইসাথে তিনি গোটা মানব জাতিরই শীর্ষস্থানীয় আদর্শ। তাই যে আলো তিনি বিশ্বে ছড়িয়েছেন তা কখনও নির্বাপিত হবে না, বরং সমস্ত
হযরত ফাতেমা যাহরা (সা. আ.) এর অমিয় বাণী
- প্রকাশিত হয়েছে
-
- সূত্র:
- ইন্টারনেট
যে ব্যক্তি একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর ইবাদত করে (এবং শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে ইবাদত করে) মহান আল্লাহ তার জন্য সর্বোত্তম কল্যাণ অবতীর্ণ করেন
ফাতেমা (সা.) এর বিভিন্ন দোয়াঃ
- প্রকাশিত হয়েছে
হে খোদা! রাগ-ক্রোধ কিংবা আনন্দের সময় ভয় এবং এখলাস, অভাবহীনতা বা অভাবের সময় মিতব্যয়ী বা ভারসাম্যপূর্ণ হওয়ার তৌফিক দান করো।
হযরত ফাতেমা (সা.আ.) এর শাহাদাত বার্ষিকী
- প্রকাশিত হয়েছে
ফাতেমা (সা) এর মর্যাদা কেবল এজন্যে নয় যে তিনি ছিলেন নবীজীর কন্যা। বরং তিনি ব্যক্তিগতভাবেই ছিলেন আত্মিক এবং চারিত্রিক গুণে সম্মানীয় ও মর্যাদার অধিকারী। তাঁর এই অসাধারণ ব্যক্তিত্ব গড়ে ওঠার পেছনে কাজ করেছে কোরআনের উন্নত শিক্ষা এবং তাঁর পিতা রাসূলে খোদা (সা) এর হেদায়াতমূলক পথনির্দেশ।
নবী-নন্দিনী ফাতেমা (সাঃ) : মানবজাতির গৌরব
- প্রকাশিত হয়েছে
পৃথিবীতে এমন কয়েকজন অসাধারণ মানুষ জন্ম নিয়েছেন যাঁরা মানবজাতির চিরন্তন গৌরব, যাঁরা আদর্শ মানুষের প্রতীক তথা মানবতা ও মনুষ্যত্বের পূর্ণতার মডেল। এ ধরনের মানুষ পৃথিবীতে জন্ম না নিলে আদর্শের দিক থেকে মানবজাতির মধ্যে বিরাজ করতো ব্যাপক অপূর্ণতা এবং আদর্শিক শূণ্যতা ও আধ্যাত্মিক অপূর্ণতার অশেষ ঘূর্ণাবর্তে মানবজাতি হতো বিভ্রান্ত, ফলে মানুষ কাঙ্ক্ষিত উন্নতির সোপান থেকে চিরকালের জন্য থাকতো পিছিয়ে