আল হাসানাইন (আ.)

ইতিহাস বিষয়ক

মহানবীর (সা.) ওপর কুরাইশদের উৎপীড়ন ও নির্যাতন

মহানবীর (সা.) ওপর কুরাইশদের উৎপীড়ন ও নির্যাতন

মহানবী (সা.) কুরাইশ গোত্রপতিদেরকে তাঁর প্রসিদ্ধ উক্তির মাধ্যমে তাদের কোন প্রস্তাব গ্রহণ করার ব্যাপারে হতাশ করে দিলেন। তাঁর সেই প্রসিদ্ধ ঐতিহাসিক উক্তি,“খোদার শপথ,যদি সূর্যকে আমার ডান হাতে এবং চন্দ্রকে আমার বাম হাতে বসানো হয় এ শর্তে যে,আমি ইসলাম প্রচার কার্যক্রম থেকে বিরত থাকব,তাহলে মহান আল্লাহ্ যে পর্যন্ত আমার ধর্ম ইসলামকে জয়যুক্ত ও প্রচারিত না করবেন অথবা এ পথে আমার জীবন নিঃশেষ না হবে সে পর্যন্ত আমি এ কাজ থেকে বিরত থাকব না।” আর এরই সাথে তাঁর জীবনের সবচেয়ে কঠিন অধ্যায় শুরু হয়ে যায়।

বিস্তারিত

মুসলমানদের ওপর কুরাইশদের উৎপীড়ন ও নির্যাতন

মুসলমানদের ওপর কুরাইশদের উৎপীড়ন ও নির্যাতন নবুওয়াতের শুরুতেই ইসলামের যে অগ্রগতি সাধিত হয়েছিল তার পেছনে বেশ কিছু কারণ ছিল। তন্মধ্যে একটি কারণ হচ্ছে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এবং তাঁর সঙ্গী-সাথী ও সমর্থকদের দৃঢ়তা। আপনারা ইতোমধ্যে মুসলমানদের নেতৃবর্গের ধৈর্য ও সহনশীলতার কতিপয় উদাহরণের সাথে পরিচিত হয়েছেন। পবিত্র মক্কায় (যা ছিল শিরক ও মূর্তিপূজার কেন্দ্রবিন্দু) তাঁর যে সব সমর্থক জীবনযাপন করতেন তাঁদের ধৈর্য ও সহনশীলতাও ছিল বেশ প্রশংসনীয়।

বিস্তারিত

যমযম কূপের ইতিহাস

যমযম কূপের ইতিহাস বিশ্ব জগতে মহান আল্লাহ রব্বুল আলামিন তার স্বীয় অস্তিত্বের প্রমাণ স্বরূপ অনেক নিদর্শন সৃষ্টি করেছেন। পৃথিবীতে প্রেরিত তার নবী ও রসূলদের দ্বারা তিনি এই নিদর্শন সমূহের প্রকাশ ঘটিয়েছেন। এই সকল অলৌকিক নিদর্শন ও বিস্ময়কর সৃষ্টিগুলো দ্বারা বিশ্বাসীরা আরও বেশী আস্তিক হয় এবং নাস্তিকেরা সুপথের সন্ধান লাভ করে। মহান স্রষ্টা আল্লাহর অপূর্ব নিদর্শনাবলীর অন্যতম যমযম কূপ। এ কুপটির উৎপত্তির ইতিহাস হযরত ইবরাহীম (আ.) এবং স্ত্রী হাজেরা ও পুত্র ইসমাঈল (আ.) এর জীবন কাহিনীর সাথে সম্পৃক্ত। এটি পৃথিবীর প্রাচীনতম পবিত্রময় একটি কূপ।

বিস্তারিত

মহানবীর প্রতি সর্বপ্রথম ঈমান আনয়ণকারী

মহানবীর প্রতি সর্বপ্রথম ঈমান আনয়ণকারী সমগ্র বিশ্বে ইসলাম ধর্মের প্রসার ধীরে ধীরেই হয়েছিল। পবিত্র কোরআনের পরিভাষায় যে সব ব্যক্তি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ এবং এ ধর্মের প্রচার করার ক্ষেত্রে অগ্রগামী ছিলেন তাঁদেরকে السّابقون (অগ্রগামিগণ) বলা হয়েছে। আর ইসলামের প্রাথমিক যুগে মহানবী (সা.)-এর পবিত্র ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করার ক্ষেত্রে অগ্রগামিতা শ্রেষ্ঠত্বের মাপকাঠি বলে গণ্য হতো। অতএব, বিশুদ্ধ ঐতিহাসিক দলিল-প্রমাণের ভিত্তিতে পূর্ণ নিরপেক্ষতা বজায় রেখে এ বিষয়টি (ইসলাম ধর্ম গ্রহণের ক্ষেত্রে অগ্রগামিতা) আলোচনা করা উচিত। তাহলে আমরা ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করার ক্ষেত্রে সবচেয়ে অগ্রগামী মহিলা ও পুরুষকে চিনতে পারব।

বিস্তারিত

হযরত ইবরাহীম (আ.)

হযরত ইবরাহীম (আ.) হযরত ইবরাহীম (আ.) এমন এক সমাজে জন্মগ্রহণ করেছিলেন যা পুরোপুরি মূর্তিপূজা, শিরক ও মানবপূজায় লিপ্ত ছিল। মানুষ নিজ হাতে নির্মিত মূর্তি ও তারকারাজির কাছে মাথা নোয়াত। বাবিল বা ব্যাবিলন নগরী ছিল তাওহীদের মহান পতাকাবাহী হযরত ইবরাহীম (আ.)-এর জন্মভূমি

বিস্তারিত

প্রাক ইসলামী যুগে আরবের অবস্থা (২য় পর্ব)

প্রাক ইসলামী যুগে আরবের অবস্থা (২য় পর্ব) স্বভাবপ্রকৃতির দিক থেকে এ জাতিটি অসভ্য, বর্বর এবং লুটতরাজপ্রিয় ছিল। তাদের মধ্যে অসভ্যতা ও বর্বরতার কারণগুলো এতটা গভীরে প্রোথিত ছিল যে সেগুলো যেন তাদের স্বভাব-চরিত্রের অবিচ্ছেদ্য অংশে পরিণত হয়ে গিয়েছিল। তারা তাদের এ ধরনের অসভ্য স্বভাব-চরিত্রকে বেশ মজা করে উপভোগ করত। কারণ তাদের এই চারিত্রিক বর্বরতা ও অসভ্যতার কারণেই তারা কোন শাসকের শাসন বা আইন-কানুনের আনুগত্য ও সকল ধরনের বাধ্যতামূলক বন্ধন থেকে নিজেদেরকে মুক্ত করতে পারত এবং রাজ্যশাসন নীতির বিরুদ্ধাচরণ করত। আর এটি স্পষ্ট প্রমাণিত যে, এ ধরনের স্বভাব-চরিত্র সভ্যতা ও কৃষ্টির সম্পূর্ণ পরিপন্থী।

বিস্তারিত

প্রাক ইসলামী যুগে আরবের অবস্থা (১ম পর্ব)

প্রাক ইসলামী যুগে আরবের অবস্থা (১ম পর্ব) তামাদ্দুনে ইসলাম ওয়া আরাব’ গ্রন্থের রচয়িতা জাহেলী যুগের আরব জাতির অবস্থা অধ্যয়ন ও গবেষণা করে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন যে, আরবগণ শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে সভ্য ছিল। আরব ভূখণ্ডের বিভিন্ন স্থানে আরবদের বিদ্যমান বৃহৎ ও উঁচু ইমারতসমূহ এবং সে সময়ের সভ্য জাতিসমূহের সাথে তাদের বাণিজ্যিক সম্পর্ক তাদের সভ্যতা ও সভ্য হওয়ার প্রমাণস্বরূপ। কারণ যে জাতি রোমান জাতির আবির্ভাবের আগে উন্নত শহর ও নগর স্থাপন করেছিল এবং বিশ্বের বড় বড় জাতির সাথে যাদের ব্যবসায়িক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিল সে জাতিকে অসভ্য-বর্বর জাতি বলা যায় না।

বিস্তারিত

আরব উপদ্বীপ : ইসলামী সভ্যতার সূতিকাগার

আরব উপদ্বীপ : ইসলামী সভ্যতার সূতিকাগার উপদ্বীপের ভিতরে অনেক বড় বড় মরুভূমি এবং তপ্ত ও বসবাসের অযোগ্য বালুকাময় প্রান্তরও আছে। এ ধরনের একটি মরুভূমি হচ্ছে বাদিয়াতুস্ সামাওয়াহ্ ( بادية السّماوة ) মরুভূমি যা আজ ‘নুফূয’ ( نفوذ ) নামে পরিচিত। পারস্য উপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত আরেকটি বিশাল মরুভূমি আছে যা ‘আর রুবুল খালী’ ( الربع الخالي ) নামে পরিচিত। অতীতে এ সব মরুভূমির একাংশ ‘আহ্কাফ’ ( أحقاف ) এবং অপর অংশ ‘দাহানা’ ( دهنا ) নামে পরিচিত ছিল।

বিস্তারিত

কারবালার বিয়োগান্ত ঘটনা : একটি সংক্ষিপ্ত দৃষ্টিপাত (২য় অংশ)

কারবালার বিয়োগান্ত ঘটনা : একটি সংক্ষিপ্ত দৃষ্টিপাত (২য় অংশ) হিজরী ৬৬ সালে ইরাকে হত্যা ও রক্তপাত শুরু হয়। ব্যাপকভাবে প্রতিশোধের আগুন জ্বলে উঠল। তবে এক্ষেত্রে প্রথমেই এলো তাদের পালা-নিরীহ ও নিষ্পাপদের হত্যায় যারা অংশ নিয়েছিল বা এর পেছনে যাদের ভূমিকা ছিল। পরকালীন দুনিয়ায় উপযুক্ত শাস্তির স্বাদ গ্রহণের পূর্বে ইহকালীন জীবনেও তাদেরকে লাঞ্ছিত হতে হয়।

বিস্তারিত

কারবালার বিয়োগান্ত ঘটনা : একটি সংক্ষিপ্ত দৃষ্টিপাত (১ম অংশ)

কারবালার বিয়োগান্ত ঘটনা : একটি সংক্ষিপ্ত দৃষ্টিপাত (১ম অংশ) ‘কারবালা’নামক জায়গাটির এ নাম কেন হলো সে সম্পর্কে যেসব মতামত ব্যক্ত করা হয়েছে তার মধ্যে বাস্তবতার অধিকতর নিকটবর্তী অভিমত হচ্ছে এই যে,এ নামটি ‘র্কাব’ও ‘আল’শব্দদ্বয়ের সমন্বয়ে তৈরি করা হয়েছে। আরামী ভাষায় ‘র্কাব’মানে ‘কৃষিক্ষেত্র’এবং ‘আল’মানে ‘খোদা’। তবে হিজরী ৬১ সালে কারবালার বিয়োগান্তক ঘটনা সংঘটিত হবার পর থেকে এ নামটির ওপর আরবী তাৎপর্য আরোপ করা হয় এবং এটিকে আরবী শব্দ ‘র্কাব’(দুঃখ) ও ‘বালা’(বিপদ-মুসিবত)-এর সমন্বয়ে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। 

বিস্তারিত

কারবালার ইতিহাস ও ‘বিষাদ সিন্ধু’র কাহিনী

কারবালার ইতিহাস ও ‘বিষাদ সিন্ধু’র কাহিনী মীর মোশাররফ হোসেনের বিষাদ সিন্ধু একটি কাল্পনিক উপন্যাস বা উপাখ্যান। এতে শুধু কয়েকটি ঐতিহাসিক নাম ব্যবহার করা হয়েছে এবং ইমাম হাসানকে বিষ প্রয়োগে হত্যা ও কাবাবালায় ইমাম হুসাইনের সপরিবারে শাহাদাতবরণের সত্য কথা বলা হয়েছে। কিন্তু উপন্যাসের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ঐতিহাসিকভাবে সত্য আর কোন ঘটনাই বর্ণিত হয়নি।

বিস্তারিত

ঐতিহাসিক গাদীর দিবস

ঐতিহাসিক গাদীর দিবস দশম হিজরীর ১৮ ই জিলহাজ্ব,ইসলামের ইতিহাসের একটি চিরস্মরণীয় দিন ।এদিনেই মহান রাব্বুল আলামিন প্রদত্ত এবং হযরত মুহাম্মদ (সা.)আনিত ইসলাম ধর্ম পূর্ণতা লাভ করে এবং মহান আল্লাহ তাআলা কর্তৃক একমাত্র মনোনীত ধর্ম হিসেবে দুনিয়ার বুকে প্রতিষ্ঠা লাভ করে।

বিস্তারিত

মুসলিম দুনিয়ার অধঃপতন কেন

মুসলিম দুনিয়ার অধঃপতন কেন মুসলমানদের সামরিক অভিযান পরিচালিত হয়েছিল মানুষকে অন্য মানুষের গোলামী থেকে মুক্ত করে মানবিক মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করার জন্য। অন্যদিকে ইউরোপীয়ানরা যখন গাছের শাখা থেকে নেমে এসে মুসলমানদের স্থাপিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জ্ঞান-বিজ্ঞান শিখে শক্তি সঞ্চয় করলো তখন তারা যে বিজয় অভিযানে বের হলো সেটি মানুষকে শুধু পরাজিত ও পরাধীন করে রাখার জন্যই। তারা যেখানে গিয়েছে সেখানেই স্থাপন করেছে উপনিবেশ। স্থানীয় অধিবাসী বা নেটীভদের তারা পরিণত করেছে সেবাদাসে।

বিস্তারিত

ইসলামের বিরুদ্ধে পশ্চিমা ষড়যন্ত্র : ঐতিহাসিক দৃষ্টিকোণ

ইসলামের বিরুদ্ধে পশ্চিমা ষড়যন্ত্র : ঐতিহাসিক দৃষ্টিকোণ কুরআনে আল্লাহ্ তা‘আলা আমাদের নিশ্চয়তা দিয়েছেন যে,তিনি হচ্ছেন সর্বোত্তম রক্ষাকারী,অভিভাবক এবং সর্বশ্রেষ্ঠ দয়ালু। (সূরা বাকারা : ২৫৭,সূরা আলে ইমরান : ১৫০)। বর্তমান বিশ্বে ইসলাম অবরুদ্ধ অবস্থায় নিপতিত। অবরোধ একটি যুদ্ধ কৌশল-এক ধরনের অপরাধ ও আক্রমণ। যুদ্ধের মঞ্চে কৌশল ও কর্মপন্থার দিক থেকে অবরোধের অর্থ হচ্ছে পরিপূর্ণ বন্দীদশা। এটি এমন একটি শত্রু পরিবেষ্টিত অবস্থা যেখানে সবকিছু প্রবেশের বা বহির্গমনের পথ রুদ্ধ। আর এর মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে শত্রুর ধ্বংস সাধন যতক্ষণ পর্যন্ত তার সমরনায়ক বা ঘেরাওকৃত এলাকা বা তার জনসাধারণ আত্মসমর্পণে প্রস্তুত না হয়। সেক্ষেত্রে হয় তাদেরকে দাসে পরিণত করা হয় অথবা অধিকাংশ ক্ষেত্রে নিশ্চিহ্ন করে ফেলা হয়। আর অবরুদ্ধ অধিবাসীদের জন্য একমাত্র যে বিকল্প পথ খোলা থাকে তা হচ্ছে প্রতি আক্রমণ। সেটি একটি ভয়ানক পরিস্থিতি।

বিস্তারিত

বিশ্বনবী (সা.)’র চাচা আবু তালিব (রা.) মুসলমান হয়েই ইন্তিকাল করেছিলেন

বিশ্বনবী (সা.)’র চাচা আবু তালিব (রা.) মুসলমান হয়েই ইন্তিকাল করেছিলেন আবু তালিব ছিলেন আব্দুল মুত্তালিবের সন্তান এবং আমিরুল মু’মিনীন আলী (আ.) এর পিতা। মুসলমানদের অনেকেই মনে করেন তিনি রাসূল (স.) এর রেসালাতে বিশ্বাসী ছিলেন এবং ইসলামের প্রাথমিক যুগের বিভিন্ন সমস্যার মুখে ও বিভিন্ন সংকটময় মুহূর্তে রাসূল (স.) এর একনিষ্ঠ সাহায্যকারী ও পূর্ণ আস্থাভাজন  ছিলেন। রাসূল (সা.)’র পিতা আবদুল্লাহ (তাঁর ওপর শান্তি বর্ষিত হোক) ছেলে মুহাম্মাদের (দ.) জন্মের আগেই ইন্তিকাল করেছিলেন। এ সময় দাদা আবদুল মুত্তালিব (তাঁর ওপর শান্তি বর্ষিত হোক)  ও চাচা আবু তালিব শিশু নবীর দেখাশুনা বা ভরণ-পোষণের দায়িত্ব নেন। আর আবদুল মুত্তালিবের ইন্তিকালের পর ভাইয়ের ছেলে  ৮ বছর বয়স্ক মুহাম্মাদ (সা.)-কে নিজের ঘরে এনে নিজ ছেলের মত লালন-পালন করেছিলেন চাচা আবু তালিব (রা.)। ইতিহাস থেকে জানা যায় মহানবী (সা.)’র পিতা ও দাদা একত্ববাদী বা হানিফ ছিলেন এবং কোনো নবীর পিতাই কখনও কাফির ছিলেন না।  

বিস্তারিত

ফাদাক সম্পর্কে “প্রথম খলিফার বিচারের” মানবিক ও ফেক্‌হী পর্যালোচনা

ফাদাক সম্পর্কে “প্রথম খলিফার বিচারের” মানবিক ও ফেক্‌হী পর্যালোচনা খায়বারের পূর্বদিকে অবস্থিত একটি স্থানের নাম ফাদাক। মদীনা মুনাওয়ারা থেকে প্রায় ১২০ কিঃমিঃ দুরে এর অবস্থান। উর্বর ভূমি ফাদাক পয়গাম্বার (সা.) এর যুগে একটি উল্লেখযোগ্য কৃষিক্ষেত্র হিসেবে পরিচিত ছিল। ফাদাকের বুক চিরে প্রবাহমান ঝর্ণাধারা এবং সুস্বাদু খেজুর বাগান পরিবেষ্টিত এ অঞ্চলে ইহুদীরা বসবাস করত।

বিস্তারিত

খেলাফত তথা রাসূল (সা.)-এর উত্তরাধিকারী

খেলাফত তথা রাসূল (সা.)-এর উত্তরাধিকারী রাসূল (সা.)-র ওফাতের পর শান্ত মুসলিম সমাজ যাতে ক্ষমতা নিয়ে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে না পড়ে এবং স্বার্থান্বেষীরা ওই শোকাবহ ঘটনাকে যাতে অপব্যবহার করতে না পারে সেজন্য রাসূল (সা.)-কে এ দায়িত্ব দেয়া হয় যে, তিনি যাতে তার পরবর্তী নেতার নাম ঘোষণা করেন।

বিস্তারিত

সুন্নি মনীষীদের দৃষ্টিতেও কেন ইয়াজিদ চরম ঘৃণার পাত্র?

সুন্নি মনীষীদের দৃষ্টিতেও কেন ইয়াজিদ চরম ঘৃণার পাত্র? ইয়াজিদ মদিনায় নিযুক্ত উমাইয়া শাসক ওয়ালিদ ইবনে উতবাকে নির্দেশ দিয়েছিল-“ হুসাইনকে, আবদুল্লাহ ইবনে ওমরকে, আবদুর রহমান ইবনে আবুবকরকে ও আবদুল্লাহ ইবনে যোবাইরকে শক্তভাবে বায়আত করার জন্য পাকড়াও কর। যে-ই বায়আত তথা আমার আনুগত্য প্রকাশ করতে অস্বীকার করবে তার মাথা কেটে আমার কাছে পাঠিয়ে দাও”

বিস্তারিত

তরবারির ওপর রক্তের বিজয়

 তরবারির ওপর রক্তের বিজয় কারবালার ইতিহাস সমগ্র বিশ্ব মানবতার জন্যে ব্যাপক শিক্ষণীয় ইতিহাস। অত্যাচারী শাসন শোষনের বিরুদ্ধে ইমানী শক্তিতে জীবনের শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে লড়ে যাবার ইতিহাস। সৎ কাজের প্রতি মানুষকে আহ্বান করা আর অসৎ কাজ থেকে ফিরিয়ে রাখার জ্বলন্ত উদাহরণ সৃষ্টির ইতিহাস

বিস্তারিত

কারবালা যুদ্ধের নায়কদের করুণ পরিণতি

কারবালা যুদ্ধের নায়কদের করুণ পরিণতি কারবালার যুদ্ধ ইসলামের ইতিহাসের সবচেয়ে করুণ ও হূদয়বিদারক ঘটনা । ৬১ হিজরী মোতাবেক ১০ই মহররম কারবালার ময়দানে ইমাম হোসাইন (রা.) ও ইয়াজিদ বাহিনীর মধ্যে এ অসম যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এই ঘটনার নেপথ্যে যারা কাজ করছে তারা ইতিহাসের পাতায় ষড়যন্ত্রকারী হিসেবে পরিচিত হয়ে আছে।

বিস্তারিত

আপনার মতামত

মন্তব্য নেই
*
*

আল হাসানাইন (আ.)