চিরভাস্বর মহানবী (সা.)-দ্বিতীয় খণ্ড

চিরভাস্বর মহানবী (সা.)-দ্বিতীয় খণ্ড0%

চিরভাস্বর মহানবী (সা.)-দ্বিতীয় খণ্ড লেখক:
: মোহাম্মাদ মুনীর হোসেন খান
প্রকাশক: কালচারাল কাউন্সেলরের দফতর ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরান দুতাবাস -
বিভাগ: হযরত মোহাম্মদ (সা.)

চিরভাস্বর মহানবী (সা.)-দ্বিতীয় খণ্ড

লেখক: আয়াতুল্লাহ্ জাফার সুবহানী
: মোহাম্মাদ মুনীর হোসেন খান
প্রকাশক: কালচারাল কাউন্সেলরের দফতর ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরান দুতাবাস -
বিভাগ:

ভিজিট: 79233
ডাউনলোড: 7054


পাঠকের মতামত:

চিরভাস্বর মহানবী (সা.)-প্রথম খণ্ড চিরভাস্বর মহানবী (সা.)-দ্বিতীয় খণ্ড
বইয়ের বিভাগ অনুসন্ধান
  • শুরু
  • পূর্বের
  • 238 /
  • পরের
  • শেষ
  •  
  • ডাউনলোড HTML
  • ডাউনলোড Word
  • ডাউনলোড PDF
  • ভিজিট: 79233 / ডাউনলোড: 7054
সাইজ সাইজ সাইজ
চিরভাস্বর মহানবী (সা.)-দ্বিতীয় খণ্ড

চিরভাস্বর মহানবী (সা.)-দ্বিতীয় খণ্ড

লেখক:
প্রকাশক: কালচারাল কাউন্সেলরের দফতর ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরান দুতাবাস -
বাংলা

তথ্যসূচী

1. তাবাকাতুল কুবরা, 2য় খণ্ড, পৃ. 102

2. তাবাকাতে কুবরা, 2য় খণ্ড, পৃ. 206

3. খলীফার নিষেধাজ্ঞা শিয়া মনীষিগণের উপর ক্ষুদ্রতম প্রভাবও ফেলে নি, যাঁরা হযরত আলীর ইচ্ছা ও মনোভাব অনুসরণ করতেন। তাঁরা পূর্ণ আগ্রহে, এমনকি হাদীস লিপিবদ্ধ করা যখন নিষেধ ছিল, তখনও হাদীস লেখা অব্যাহত রাখেন এবং মহানবী (সা.)-এর আহলে বাইতের কাছ থেকে অনেক জ্ঞানভাণ্ডার  সংরক্ষণ করেন। বিস্তারিত তথ্যের জন্য তাসীসুশ্ শিয়া গ্রন্থ দেখুন।

4. সহীহ বুখারীর ব্যাখ্যা গ্রন্থ এর শাদুস সারী, 1ম খণ্ড, পৃ. 61

5. ওয়াফিয়াতুল আয়ান, 2য় খণ্ড, পৃ. 416

6. নাজ্জাশী তাঁর ফিহরিস্ত (তালিকা) গ্রন্থে তাঁকে ইমাম বাকের ও সাদেক (আ.)-এর শিষ্য বলে গণ্য করেছেন। আয যারিয়া, 11তম খণ্ড, পৃ. 281-এর বর্ণনা অনুযায়ী তাঁর সীরাহ্ গ্রন্থের এক কপি মাদ্রাসা-ই-উস্তাদ মুতাহ্হারী র গ্রন্থশালায় সংরক্ষিত আছে।

7. খাদ্য-সামগ্রীর মূল্য বাবদ কা ব মুসলমানদের তাদের স্ত্রী ও সন্তানদের বন্ধক রাখার যে প্রস্তাব দিয়েছিল, তাতে তার হৃদয়ের নিষ্ঠুরতা ও নির্লজ্জতার মাত্রা স্পষ্ট হয়ে যায়। আর এ ব্যাপারটি স্পষ্ট যে, এ ধরনের মানসিকতাসম্পন্ন লোক মুসলিম সমাজে স্বাধীনভাবে বসবাস করে মুসলমানদের বিরুদ্ধে শত্রুদের উত্তেজিত করে যাবে এবং তার কাব্য-যা আরবদের মনের ওপর অদ্ভূত প্রভাব বিস্তার করত, তা বিদ্যমান পরিবেশ-পরিস্থিতি আরো গোলযোগপূর্ণ করে তুলবে-তা হতে দেয়া মোটেই ঠিক নয়।

8. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 51 ও 58; আল ওয়াকিদী প্রণীত আল মাগাযী, 1ম খণ্ড, পৃ. 184, 190

9. আল কামিল ফিত্ তারীখ, 2য় খণ্ড, পৃ. 101

10. কুরাইশ বাহিনীর সৈন্যসংখ্যার ব্যাপারে তাফসীরকার ও ইতিহাসবেত্তাদের মধ্যে মতপার্থক্য রয়েছে। যেমন আলামুল ওয়ারায় আলী ইবনে ইবরাহীম ও তাবারসী এবং ইবনে হিশামের বর্ণনা। তবে বর্ণিত পরিসংখ্যানটি সত্যের অধিক কাছাকাছি।

11. আল ওয়াকিদী প্রণীত মাগাযী, 1ম খণ্ড, পৃ. 203; একদল সীরাত লেখক মনে করেন, পত্রবাহক এমন সময় পত্রটি মদীনায় পৌঁছে দেয় যখন মহানবী (সা.) মসজিদেই অবস্থান করছিলেন। তখন উবাই ইবনে কা ব পত্রটি তাঁকে পড়ে শোনান। আল ওয়াকিদীও তাঁর আল মাগাযী গ্রন্থের 1ম খণ্ডের 204 পৃষ্ঠায় এ বিষয় উল্লেখ করেছেন। যেহেতু পুরো ইতিহাসে মহানবী (সা.) কোন পত্র পড়েছেন বলে দেখা যায় নি, কাজেই প্রথম অভিমত বাস্তবতার কাছাকাছি বলে প্রতীয়মান হয়।

12. বিহারুল আনওয়ার, 20তম খণ্ড, পৃ. 111; এ বিষয়ে বিস্তারিত জানার জন্যে আমার প্রণীত গ্রন্থ ওহীর মাকতাব পড়ার পরামর্শ রইল। এ গ্রন্থে বিষয়টি কুরআন, হাদীস ও ইতিহাসের নিরীখে সূক্ষ্মভাবে পর্যালোচনা করা হয়েছে।

13. এ প্রসঙ্গে কুরআন ও নাহ্জুল বালাগার দৃষ্টিতে পরামর্শ গ্রন্থ দ্রষ্টব্য। এ গ্রন্থে পর্যাপ্ত ও ব্যাপক জ্ঞান এবং ভুল-ভ্রান্তি থেকে মুক্ত থাকার গ্যারান্টি সত্বেও মহানবী (সা.) কেন পরামর্শ করতেন, তার একটা তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ করা হয়েছে।

14. নাহজুল বালাগাহ্, 1ম খুতবাহ্

15. আল ওয়াকিদী প্রণীত মাগাযী, 1ম খণ্ড, পৃ. 211। আমরা ইসলামের ইতিহাসে মুনাফিক শীর্ষক গ্রন্থে স্পষ্টভাবে  প্রমাণ করেছি, আবদুল্লাহ্ ইবনে উবাইয়ের অভিমত শঙ্কামুক্ত ছিল না। কেননা এটাও অসম্ভব ছিল না যে, শত্রুবাহিনী শহরের ভেতর প্রবেশ করার পর মুনাফিকদের বাড়ি-ঘর বাঙ্কার হিসেবে ব্যবহার করত এবং মদীনার ভেতরে বসবাসকারী ইহুদীরাও শত্রুবাহিনীর সাথে সহযোগিতা করত।

16. বিহারুল আনওয়ার, 2য় খণ্ড, পৃ. 125

17. আল ওয়াকিদী প্রণীত মাগাযী, 1ম খণ্ড, পৃ. 214; আত তাবাকাতুল কুবরা, 2য় খণ্ড, পৃ. 38

18. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 65

19. কারণ সূরা ফাতহ্-এর 18 নম্বর আয়াত অনুযায়ী অন্ধ, খোঁড়া ও অসুস্থদের ওপর জিহাদ ফরজ নয়।

ليس علي الأعمي حرج و لا علي الأعرج حرج و لا علي المريض حرج

20. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 9

21. বিহারুল আনওয়ার, 20তম খণ্ড, পৃ. 57

22. সূরা নূর : 62

23.انضح عنّا الخيل بالنّيل لا يأتون من خلفنا إن كانت لنا أو علينا فاثبت مكانك لا نؤتين من قبلك

24.فاستفتحوا أعمالكم بالصّبر علي الجهاد و التمسوا بذالك ما وعدكم الله

25. আল ওয়াকিদী প্রণীত আল মাগাযী, 1ম খণ্ড, পৃ. 221-222

26.من يأخذ هذا السّيف و يودي بحقّه

27. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 66

28. প্রাগুক্ত, পৃ. 68-69

29. প্রাগুক্ত, পৃ. 12

30. শেখ মুফীদ প্রণীত কিতাব আল ইরশাদ, পৃ. 43

31. আল্লামা মাজলিসী বিহারুল আনওয়ারের 2য় খণ্ডের 51 পৃষ্ঠায় হযরত আলীর হাতে (কুরাইশ বাহিনীর) 9 জন পতাকাবাহীর নিহত হওয়ার বিশদ বর্ণনা করেছেন।

32. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 68; তারিখে তাবারী, 2য় খণ্ড, পৃ. 194

33. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 83

34. তারীখে কামিল, 2য় খণ্ড, পৃ. 109

35. সূরা আলে ইমরান : 154

36. 121-180 আয়াত

37.إذ تصعدون و لا تلوون علي أحد و الرّسول يدعوكم في أُخريكم -সূরা আলে ইমরান : 153

38. সূরা আলে ইমরান : 155

إنّ الّذين تولّوا منكم يوم التقي الجمعان إنّما استزلهّم الشّيطان ببعض ما كسبوا و لقد عفا الله عنهم إنّ الله غفورٌ حليمٌ

39. সূরা আলে ইমরান : 144

40. ইবনে আবিল হাদীদ প্রণীত শারহু নাহজিল বালাগাহ্, 15তম খণ্ড, পৃ. 23-24

41. মানুষের সম্মুখ সারির দাঁত ও ছেদক দাঁতগুলোর মাঝখানে অবস্থিত দাঁতগুলোকে রুবাঈ বলা হয়। ডান ও বাম পাশে সেগুলোর সংখ্যা হচ্ছে চারটি।

42. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 84, আল ওয়াকিদী প্রণীত আল মাগাযী, 1ম খণ্ড, পৃ. 244

43. كيف يفلح قوم خضبوا وجه نبيّهم بالدّم و هو يدعوهم إلى الله

44. তারিখে কামিল, 2য় খণ্ড, পৃ. 107

45. ইবনে আবীল হাদীদ প্রণীত শারহু নাহজিল বালাগাহ্, 15তম খণ্ড, পৃ. 21

46. তারিখে কামিল, 2য় খণ্ড, পৃ. 107

47. সিহাহ্ সিত্তাহ্ : আহলে সুন্নাতের বিখ্যাত ছয় হাদীস গ্রন্থ যার অর্থ হচ্ছে সহীহ হাদীস গ্রন্থষষ্ঠক।

48. ইবনে আবীল হাদীদ প্রণীত শারহু নাহজিল বালাগাহ্, 14তম খণ্ড, পৃ. 251

49. খিসাল, 1ম খণ্ড, পৃ. 368

50. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 81

51. বিহারুল আনওয়ার, 2য় খণ্ড, পৃ. 84

52. নাসেখ, 1ম খণ্ড, পৃ. 357

53.و يحك غيّب عنّى وجهك فلا أرينك

54. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 69-72

55. অতঃপর তিনি হেসে ফেললেন, এমনকি তাঁর পেছনের সারির দাঁতসমূহ প্রকাশিত হয়ে পড়ল। অথচ মহানবী (সা.)-এর হাসি ছিল মৃদু অর্থাৎ হাসার সময় তাঁর দাঁত দেখা যেত না।

56. এই আত্মত্যাগী মহিলার বীরত্ব ও সেবা এখানেই শেষ হয় নি; পরবর্তীতে নিজ সন্তানসহ মুসাইলিমা কায্যাবের ফিতনার সময় যুদ্ধে গমন করেছিলেন এবং সে যুদ্ধে তিনি তাঁর একখানা হাত হারিয়েছিলেন।

57. ইবনে আবিল হাদীদ প্রণীত শারহু নাহজিল বালাগাহ্, 14তম খণ্ড পৃ. 265-267; উসদুল গাবাহ্, 5ম খণ্ড, পৃ. 555

58. বিহারুল আনোয়ার, 20তম খণ্ড, পৃ. 44-45

59. সূরা নাহল : 126

60. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 498; বিহারুল আনওয়ার, 20তম খণ্ড, পৃ. 131

61. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 95

62. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 99

63. ইরাকের পক্ষ থেকে ইসলামী ইরানের ওপর চাপিয়ে দেয়া যুদ্ধে আত্মত্যাগী নারীদের বহু বিরল দৃষ্টান্ত দেখা গেছে, ইতিহাসে যার নযীর শুধু মহানবী (সা.)-এর যুগের নারীগণের মধ্যেই দেখতে পাওয়া যায়। সত্যিই বিশ্ব পুনর্বার ঈমানের বিস্ময়কর প্রভাব দেখে বিস্ময়ে হতবাক হয়ে গেছে!

64. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 99

65. নাহজুল বালাগাহর ব্যাখ্যাগ্রন্থ, 14তম খণ্ড, পৃ. 262-এ ইবনে আবিল হাদীদের বর্ণনা অনুযায়ী মহিলা এ আয়াত তেলাওয়াত করেন :

ورد الله الّذين كفروا بغيظهم لم ينالوا خيرا و كفي الله المؤمنين القتال و كان الله قويا عزيزا

অতঃপর তিনি লিখেছেন, নিশ্চয়ই তিনি আয়াতের প্রথম অংশের অর্থ পড়েছেন, সম্পূর্ণ আয়াত পড়েন নি। কেননা এই আয়াত উহুদ যুদ্ধের পর খন্দক যুদ্ধ প্রসঙ্গে অবতীর্ণ হয়েছে।

66. আল ওয়াকিদী প্রণীত আল মাগাযী, 1ম খণ্ড, পৃ. 265

67. কাশফুল গাম্মাহ্, পৃ. 54

68. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 101

69. শত্রু বাহিনীকে ধাওয়া করার জন্য মহানবীর হামরাউল আসাদ পর্যন্ত যাওয়াকে একদল ঐতিহাসিক স্বতন্ত্র গাযওয়া হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। তবে কেউ কেউ একে উহুদ যুদ্ধের পরম্পরা বলেও মূল্যায়ন করেছেন।

70. আত তাবাকাতুল কুবরা, 2য় খণ্ড, পৃ. 49

71. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 104। আমরা পাদটীকাসমূহে গুরুত্বপূর্ণ উদ্ধৃতিগুলোর সূত্র উল্লেখ করেছি। সম্মানিত পাঠকগণ বিস্তারিত জানার জন্য নিম্নের তথ্যসূত্রগুলো দেখতে পারেন। এ গ্রন্থ লেখার সময় লেখক এসব সূত্রের সাহায্য নিয়েছেন। তাবাকাতুল কুবরা, 2য় খণ্ড, পৃ. 36-49; আল ওয়াকিদী প্রণীত মাগাযী, 14তম খণ্ড, পৃ. 340; ইবনে আবিল হাদীদ প্রণীত শারহু নাহজিল বালাগাহ্, 14তম খণ্ড, পৃ, 14-218 এবং 15তম খণ্ড, পৃ. 60; বিহারুল আনওয়ার, 20তম খণ্ড, পৃ. 14-146

72. আল ওয়াকিদী প্রণীত মাগাযী, 1ম খণ্ড, পৃ. 240-246। উল্লেখ্য, হিজরতের চৌত্রিশতম মাসে হিজরী তৃতীয় সাল শেষ হয়। কাজেই পঁয়ত্রিশতম মাসের ঘটনাবলী হিজরী চতুর্থ সালের সাথেই সম্পৃক্ত।

73. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 169

74. তাবাকাতে ইবনে সা দ, 2য় খণ্ড, পৃ. 39

75. এ প্রতিনিধিরা রাসূলের কাছে বলে :

ان فينا إسلاما فاشيا فابعث معنا نفرا من اصحابك يقرئوننا القرآن و يفقهوننا فِى الإسلام

-আল ওয়াকিদী প্রণীত মাগাযী, 1ম খণ্ড, পৃ. 354

76. তানঈম মক্কার একটি স্থান যেখান থেকে হারাম এলাকা শুরু হয়। উমরা-ই-মুফরাদার জন্য এখানে পৌঁছে ইহরাম বাঁধতে হয়।

77. মাগাযী গ্রন্থে আল ওয়াকিদী বলেন, উভয় বন্দীকে একই দিনে ফাঁসি কাষ্ঠে ঝুলানো হয়।-মাগাযী, 1ম খণ্ড, পৃ. 358

78. আল ওয়াকিদী প্রণীত মাগাযী, 1ম খণ্ড, পৃ. 358

79. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 170

80. সাফিনাতুল বিহার, 1ম খণ্ড, পৃ. 372

81. ওয়াকিদী প্রণীত মাগাযী, 1ম খণ্ড, পৃ. 364-369

82. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 186-এর বর্ণনায় লোকটির নাম মুনযির ইবনে মু হাম্মদ।

83. তাবাকাতে ইবনে সা দ, 2য় খণ্ড, পৃ. 37

84. মাগাযীর বর্ণনায় মহানবী বনী নাযীরের সর্দারদের বৈঠকে যোগদান করেন।-মাগাযী, 1ম খণ্ড, পৃ. 364

85. আল ওয়াকিদী প্রণীত মাগাযী, 1ম খণ্ড, পৃ. 365

86. চুক্তির মূল পাঠ ও বিবরণের জন্য দ্রষ্টব্য : বিহারুল আনওয়ার, 19তম খণ্ড, পৃ. 110-111

87. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 191

88. সূরা হাশর : 6

89. শেখ মুফীদ প্রণীত কিতাবুল ইরশাদ, পৃ. 47 ও 48

90. 1339 ফার্সী সালে (1960 ইংরেজি) আন্তর্জাতিক মাদকদ্রব্য প্রতিরোধ সংস্থার সেক্রেটারী জেনারেল ড. অরশে তুনক ইরান আসেন। ইসলাম মাদকদ্রব্য সেবনকে কঠোরভাবে নিষেধ করেছে -এ কথা জানার পর তিনি অত্যন্ত খুশী হন। তিনি মাদকদ্রব্যের ব্যাপারে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গির সাথে পরিচিত হবার জন্য শিয়া মাযহাবের তৎকালীন প্রধান আয়াতুল্লাহ্ আল উযমা বুরুজার্দীর সাথে কোমে সাক্ষাতে আগ্রহী হন। এ কারণে ইসফাহানের জনৈক প্রসিদ্ধ ডাক্তারের সাথে তিনি কোমে আসেন। আয়াতুল্লাহ্ বুরুজার্দীর কাছ থেকে অনুমতি গ্রহণের পর তাঁর বাসভবনে একটি সাক্ষাৎকারের ব্যবস্থা করা হয়।

ঐ বৈঠকে উস্তাদ আল্লামা তাবাতাবায়ী উপস্থিত ছিলেন। এই লেখক এবং তাঁর পিতা হুজ্জাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমীন জনাব হাজী মীর্জা মুহাম্মদ হুসাইন খেয়াবানীও অতিথিদের আসার আগে আয়াতুল্লাহর সাথে সাক্ষাৎ করতে চেয়েছিলেন। এ কারণে অনেকটা বাধ্য হয়ে ঐ বৈঠকে থাকার সুযোগ হয়। সেক্রেটারী জেনারেলের প্রথম প্রশ্ন ছিল : ইসলাম কেন মাদকদ্রব্য সেবন নিষিদ্ধ করেছে? মদ হারাম হবার যতগুলো কারণ ও যুক্তি আছে, তন্মধ্যে একটি মাত্র কারণ আয়াতুল্লাহ্ উল্লেখ করেন। আর তা ছিল মাদকদ্রব্য মানুষের জ্ঞান-বুদ্ধি হরণ করে। আর এই জ্ঞান-বুদ্ধি হচ্ছে অন্যান্য জীব এবং মানুষের মধ্যে পার্থক্যের উপাদান।

91. সূরা বাকারা : 219

92. সূরা মায়িদাহ্ : 90

93. মুস্তাদরাক, 4র্থ খণ্ড, পৃ. 143; রুহুল মাআনী, 7ম খণ্ড, পৃ. 15

94. সূরা মায়িদাহ্ : 90

95. সূরা বাকারা : 219

96. সূরা আরাফ : 33

97. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 205; মাজমাউল বায়ান, 3য় খণ্ড, পৃ. 103

98. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 208-209

99. আল ওয়াকিদী প্রণীত মাগাযী, 1ম খণ্ড, পৃ. 390-405; হিজরতের পঁয়তাল্লিশতম মাসে এ ঘটনা সংঘটিত হয়।

100. তারিখুল খামীস, 1ম খণ্ড, পৃ. 467

101. প্রাগুক্ত

102. ইমতাউল আসমা, পৃ. 187; তারিখুল খামীস, 1ম খণ্ড, পৃ. 465

103. তারিখুল খামীস গ্রন্থের রচয়িতা এ ঘটনার তারিখ 5ম হিজরীর যিলকদ মাসে বলে মনে করেন। কিন্তু সামাজিক হিসাব-নিকাশের দৃষ্টিকোণ থেকে এ মতটি সঠিক বলে মনে হয় না। কেননা মহানবী (সা.) পঞ্চম হিজরীর 24 শাওয়াল হতে 19 যিলহজ্ব পর্যন্ত পরিখার যুদ্ধ ও বনী কুরাইযার যুদ্ধ নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন। এ ধরনের পরিস্থিতিতে এ রকম একটি বিয়ে সংঘটিত হওয়া সম্ভব নয় বলেই মনে হয়। যায়নাবের সাথে বিয়ের ঘটনা যদি 5ম হিজরীতে হয়ে থাকে, তা হলে অবশ্যই উল্লিখিত ঘটনাবলীর আগে সংঘটিত হয়ে থাকবে। এ দৃষ্টিকোণ থেকেই আমরা এ ঘটনা পরিখার যুদ্ধ ও বনী কুরাইযা অভিযানের আগে উল্লেখ করলাম।

104. উসদুল গাবাহ্, ইস্তিআব ও আল ইসাবাহ্ গ্রন্থের যাইদ অধ্যায়

105. 38 ও 39 তম আয়াত :

ما كان علي النّبىّ من حرج فيما فرض الله له سنّة الله فِى الّذين خلوا من قبل و كان أمر الله قدرا مقدورا الّذين يبلّغون رسالات الله و يخشونه و لا يخشون أحدا إلّا الله و كفي بالله حسيبا

যাঁরা (যে সকল নবী) তাঁর (সা.) আগে গত হয়ে গেছেন, তাঁদের ক্ষেত্রে মহান আল্লাহর নীতি যা ছিল, তিনি তাঁর ক্ষেত্রেও তা অবধারিত করেছেন। তাই এ ক্ষেত্রে এ নবীর পক্ষে তা পালন করতে কোন আপত্তি নেই। আর মহান আল্লাহর বিধান স্পষ্ট নির্ধারিত বিষয়। তাঁর পূর্ববর্তী নবী-রাসূলগণ মহান আল্লাহর বাণী (জনগণের কাছে) প্রচার করতেন এবং একমাত্র তাঁকেই ভয় করতেন; আর তাঁরা একমাত্র মহান আল্লাহ্ ছাড়া আর কাউকে ভয় করেন না। আর মহান আল্লাহ্ই হিসাব গ্রহণকারী হিসেবে যথেষ্ট।

106. তারিখে কামিল, 2য় খণ্ড, পৃ. 121

107. আল্লামা রাযী প্রণীত মাফাতীহুল গাইব, 25তম খণ্ড, পৃ. 212; রুহুল মাআনী, 22তম খণ্ড, পৃ. 23-24

108. ফখরুদ্দীন রাযী প্রণীত মাফাতীহুল গাইব, 25তম খণ্ড, পৃ. 212; রুহুল মাআনী, 22তম খণ্ড, পৃ. 23-24

109. ইবনে হিশাম তাঁর সীরাত গ্রন্থে এ গাযওয়ার তারিখ হিজরতের পঞ্চম বর্ষের শাওয়াল বলে উল্লেখ করেছেন এবং যেহেতু আহযাবের যুদ্ধ 24 যিলক্বদ সমাপ্ত হয়েছিল এবং মদীনা নগরী অবরোধকাল ছিল এক মাস, সেহেতু বলতে হয় যে, এ যুদ্ধ সম্ভবত 24 শাওয়াল সংঘটিত হয়ে থাকবে।

110. দাওমাতুল জান্দাল দামেশকের কাছে একটি এলাকা এবং অতীত কালের যানবাহন ব্যবহার করে পাঁচ দিনে দামেশক ও এ এলাকার দূরত্ব অতিক্রম করতে হতো। আর মদীনা থেকে এ এলাকার দূরত্ব 15 অথবা 16 দিনে অতিক্রম করা হতো।-তাবাকাতে ইবনে সা দ, 2য় খণ্ড, পৃ. 44

111. ইবনে সা দ প্রণীত তাবাকাত, 2য় খণ্ড, পৃ. 44; সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 213

112. আল ওয়াকিদী প্রণীত আল মাগাযী, 2য় খণ্ড, পৃ. 441

113. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 214; তারিখে তাবারী, 2য় খণ্ড, পৃ. 233

114. হায়াতু মুহাম্মদ, পৃ. 297

115. আল ওয়াকিদী প্রণীত আল মাগাযী, 2য় খণ্ড, পৃ. 443

116. তারিখে তাবারী, 2য় খণ্ড, পৃ. 224

117. আল মাগাযী, 2য় খণ্ড, পৃ. 445

118. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 220 এবং আল মাগাযী, 2য় খণ্ড, পৃ. 453

119. আল ওয়াকিদী প্রণীত মাগাযী, 2য় খণ্ড, পৃ. 446; সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 224

120. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 238

121. আল ওয়াকিদী প্রণীত আল মাগাযী, 2য় খণ্ড, পৃ. 455-456

122. বিহার, 20তম খণ্ড, পৃ. 223

123. দু টি গোত্রের নাম যারা ইসলামের প্রচার সৈনিকদের তাদের নিজ ভূ-খণ্ডে যাওয়ার আহবান জানিয়েছিল এবং এরপর তারা তাদের হত্যা করেছিল।

124. আল ওয়াকিদী প্রণীত আল মাগাযী, 2য় খণ্ড, পৃ. 458-459

125. সীরাতে হালাবী, 2য় খণ্ড, পৃ. 335

126. সীরাতে হালাবী, 2য় খণ্ড, পৃ. 345

127. আল ইমতা, পৃ. 240

128. সীরাতে হালাবী, 2য় খণ্ড, পৃ. 349

129. তারিখে তাবারী, 2য় খণ্ড, পৃ. 239

130. আল মাগাযী, 2য় খণ্ড, পৃ. 470

131. বিহারুল আনওয়ার, 20তম খণ্ড, পৃ. 227

132. বিহারুল আনওয়ার, 20তম খণ্ড, পৃ. 216 এবং আল হাকিম সংকলিত আল মুস্তাদরাক, 30তম খণ্ড, পৃ. 30-32

133. আল হাকিম প্রণীত আল মুস্তাদরাক, 30তম খণ্ড, পৃ. 32

134. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 223; বিহারুল আনওয়ার, 20তম খণ্ড, পৃ. 252

135. কারণ নিঃসন্দেহে যুদ্ধ হচ্ছে ছল-চাতুরী (فإنّ الحرب خُدعة )

136. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 229-231; তারিখে তাবারী, 2য় খণ্ড, পৃ. 242-243

137. তারিখে তাবারী, 2য় খণ্ড, পৃ. 244

138. এ গ্রন্থের 1ম খণ্ডের 405-408 পৃষ্ঠা

139. মহানবীর পক্ষ থেকে আহবানকারী এ কথা বলেছিলেন :من كان سامعا مطيعا فلا يُصلّينّ العصر إلّا ببنِى قريظة যে এ ঘোষণা শুনতে পাবে এবং আনুগত্যশীল থাকবে, তার উচিত হবে বনী কুরাইযার মহল্লায় আসরের নামায আদায় করা।

140. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 234; তারিখে তাবারী, 2য় খণ্ড, পৃ. 245-246

141. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 235

142. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 237

143. আল ওয়াকিদী প্রণীত আল মাগাযী, 2য় খণ্ড, পৃ. 501

144. শেখ মুফীদ প্রণীত কিতাবুল ইরশাদ, পৃ. 50

145. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 510

146. এ চুক্তির মূলভাষ্যে বনী কুরাইযাহ্ গোত্রের প্রধান কা ব ইবনে আসাদ স্বাক্ষর করেছিলেন যা এ গ্রন্থের 1ম খণ্ডের 440 পৃষ্ঠায় বর্ণিত হয়েছে।

147. তাওরাত, সিফরে তাসনীয়াহ্, 20তম অধ্যায়

148. তারিখে তাবারী, 2য় খণ্ড, পৃ. 250

149. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 250-254

150. সীরাতে ইবনে হিশাম, 3য় খণ্ড, পৃ. 291, প্রকাশকাল 1355 হিজরী-এর বর্ণনা মতে সাল্লামকে হত্যার ঘটনা পঞ্চম হিজরীর শেষ দিকে ঘটেছিল। কিন্তু যেহেতু বনী কুরাইযাহ্ গোত্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ পঞ্চম হিজরীর 19 যিলহজ্ব সংঘটিত হয়েছিল, সেহেতু তার হত্যার ঘটনা ঐ বছর ঘটে নি।

151. মহানবী (সা.) খাযরাজ গোত্রের ওপর এ কাজের দায়িত্ব দিয়েছিলেন এ কারণে যে, ইতোপূর্বে আউস গোত্র তাদের শক্র কা ব আশরাফকে হত্যায় সক্ষম হয় এবং এজন্য তারা গর্বিত ছিল। খাযরাজ গোত্রও যেন এরূপ গুরুত্বপূর্ণ কোন শত্রুকে হত্যার কৃতিত্ব পায়, সে সুযোগ দানের জন্যই তিনি তাদেরকে প্রেরণ করেন।

152. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 274-275 

153. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 276-277

154. আল ওয়াকিদী প্রণীত মাগাযী, 2য় খণ্ড, পৃ. 535; তারিখে তাবাবী, 2য় খণ্ড, পৃ. 254

155. এ স্থানটি বনী গাতফান গোত্রের বসতির নিকটে অবস্থিত পুকুরের পার।

156. তারিখে তাবারী, 2য় খণ্ড, পৃ. 255; আল ওয়াকিদী প্রণীত মাগাযী, 2য় খণ্ড, পৃ. 537-549

157. কোন ইচ্ছা পূরণের ফলে আল্লাহর নামে শপথ করে কোন কাজ করার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হওয়া

158. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 281-289; আত তাবাকাতুল কুবরা, 2য় খণ্ড, পৃ. 133

159. তারিখে তাবারী, 2য় খণ্ড, পৃ. 260;

160. কোন কোন ঐতিহাসিক জাহ্জাহ্ ইবনে মাসউদ বলেছেন।

161. সীরাতে ইবনে হিশামের সংযুক্তিতে সুহাইলী হতে বর্ণিত হয়েছে।

162. দ্বিতীয় খলীফার জীবনী অধ্যয়ন করলে দেখা যায়, তিনি কখনোই যুদ্ধের ময়দানে বীরত্ব দেখাতে পারেন নি এবং পেছনের সারিতে ছিলেন। কিন্তু যখনই মুসলমানরা কোন শত্রুসেনাকে বন্দী করত, তখন তিনি সবার সামনে এগিয়ে রাসূলকে পরামর্শ দিতেন ঐ ব্যক্তিকে হত্যা করার। এরূপ কয়েকটি নমুনা হলো :

ক. আবদুল্লাহ্ ইবনে উবাইকে হত্যার জন্য বলা।

খ. মক্কা বিজয়ের পটভূমিতে হাতেব ইবনে আবি বালতাআকে হত্যার পরামর্শ দান, যিনি তাঁর নিকটাত্মীয়দের রক্ষার ইচ্ছায় মক্কায় গোপনে পত্র দিয়েছিলেন।

গ. রাসূলের চাচা আব্বাস আবূ সুফিয়ানকে (মক্কা বিজয়ের সময়) আশ্রয়দানের লক্ষ্যে মুসলমানদের শিবিরে নিয়ে এলে তিনি তাকে মৃত্যুদণ্ড দানের নির্দেশ দেয়ার পরামর্শ দেন। এরূপ অন্যান্য ঘটনা আপনারা এ গ্রন্থের পূর্ববর্তী অধ্যায়গুলোয় দেখেছেন বা পরবর্তী অধ্যায়গুলোয় লক্ষ্য করবেন।

163. তারিখে তাবাবী, 2য় খণ্ড, পৃ. 261-262; তাফসীরে মাজমাউল বায়ান, 10ম খণ্ড, পৃ. 292-295

164. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 295; তাফসীরে কুমী, পৃ. 681; তারিখে তাবারী, 2য় খণ্ড, পৃ. 264

165. এরূপ বিশেষণ ব্যবহার করার কারণ হলো ব্যভিচারের অপবাদ সম্পর্কিত আয়াতের দু ধরনের শানে নুযূল (অবতীর্ণের কারণ) বর্ণিত হয়েছে। লেখকের নিকট কোনটিই সঠিক প্রমাণিত নয়। বিষয়টি অপ্রমাণিত হওয়ার সপক্ষে দলিলসমূহ এ অধ্যায়ে আলোচিত হবে। তবে এ সম্পর্কিত আয়াত ও রেওয়ায়েত হতে এটুকু জানা যায়, ঐ সমাজে বাসকারী একজন সম্মানিতা নারীর বিষয়ে এরূপ অপবাদ আরোপ করা হয়েছিল। কিন্তু সেই নারী কে, তা নিশ্চিত করে বলা সম্ভব নয়।

166. উটের উপর বসার জন্য পালকীর ন্যায় ছোট কক্ষ, যা বিশ্রামের সময় নামিয়ে রাখা হয়।

167. সহীহ বুখারী, 6ষ্ঠ খণ্ড, পৃ. 102-103 এবং 5ম খণ্ড, পৃ. 118 সূরা নূরের তাফসীর

168. সা দ ইবনে মায়ায আউস গোত্রের প্রধান এবং সা দ ইবনে উবাদা খাযরাজ গোত্রের প্রধান ছিলেন। এ দুই গোত্রের মধ্যে পূর্বে দ্বন্দ্ব ছিল এবং মুনাফিক আবদুল্লাহ্ খাযরাজ গোত্রভুক্ত ছিল।

169. হাদ্বীরও হতে পারে

170. সহীহ বুখারী, 5ম খণ্ড, পৃ. 118; 6ষ্ঠ খণ্ড, পৃ. 102-103

171. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 250

172. মাজমাউল বায়ান, 9ম খণ্ড, পৃ. 126

173. যে চার মাসে যুদ্ধ করা হারাম বলে আরবরা জানত এবং ইসলামও তা সমর্থন করেছে।

174. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 309

175. রওজাতুল কাফি, পৃ. 322

176. মাজমাউল বায়ান, 2য় খণ্ড, পৃ. 488

177. দু টি মূর্তির নাম।

178. বিহারুল আনওয়ার, 2য় খণ্ড, পৃ. 330

179. তারিখে তাবারী, 2য় খণ্ড, পৃ. 270-272

180. অবশ্য তাবারীর বর্ণনামতে (2য় খণ্ড, পৃ. 276) সে সাকাফীর পরে প্রেরিত হয়।

181. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 314; তারিখে তাবারী, 2য় খণ্ড, পৃ. 274-275

182. তারিখে তাবারী, 2য় খণ্ড, পৃ. 278

183. তারিখে তাবারী, 2য় খণ্ড, পৃ. 278-279

184. শেখ মুফিদ প্রণীত কিতাব আল ইরশাদ, পৃ. 60; আলামুল ওয়ারা, পৃ. 106; বিহারুল আনওয়ার, 20তম খণ্ড, পৃ. 368। তাবারী এ ক্ষেত্রে বর্ণনায় ভুল করে বলেছেন : মহানবী (সা.) স্বহস্তে নিজের নাম সেখানে লিখেন। আমরা মাকতাবে ওয়াহী গ্রন্থে এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।

185. ইবনে আসির প্রণীত তারিখে কামিল, 2য় খণ্ড, পৃ. 138; বিহারুল আনওয়ার, 20তম খণ্ড, পৃ. 353

186. ইবনে আসির প্রণীত তারিখে কামিল, 3য় খণ্ড, পৃ. 162

187. সীরাতে হালাবী, 3য় খণ্ড, পৃ. 24

188. বিহারুল আনওয়ার, 20তম খণ্ড, পৃ. 353

189. মাজমাউল বায়ান, 9ম খণ্ড, পৃ. 117

190. সীরাতে হালাবী, 3য় খণ্ড, পৃ. 25-26

191. সীরাতে হালাবী, 3য় খণ্ড, পৃ.12; বিহারুল আনওয়ার, 20তম খণ্ড, পৃ. 312

192. তারিখে তাবারী, 2য় খণ্ড, পৃ. 281; বিহারুল আনওয়ার, 20তম খণ্ড, পৃ. 353; সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 318

193. এ বিষয়ে আমরা অষ্টম হিজরীতে মক্কা বিজয়ের ঘটনা পর্বে বিস্তারিত আলোচনা করব।

194. বিস্তারিত জানার জন্য দেখুন সীরাতে ইবনে হিশাম, হুদায়বিয়ার সন্ধি অধ্যায়। প্রতিবাদীদের অন্যতম প্রধান ব্যক্তি মুহাম্মদ (সা.)-এর নবুওয়াতের বিষয়েও সন্দেহ করে মন্তব্য করেছিলেন।

195. যুল হুলাইফা মদীনার ছয় বা সাত মাইল দূরের একটি গ্রাম, যেখানে প্রতি বছর একদল হাজী হজ্বের জন্য ইহরাম বেঁধে থাকেন।

196. ওয়াকিদী প্রণীত আল মাগাযী, 2য় খণ্ড, পৃ. 624; তারিখে তাবারী, 2য় খণ্ড, পৃ. 284

197. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 323

198. ইসলাম ধর্মের বড় বড় জ্ঞানী-গুণী আলেম মহানবী (সা.)-এর সকল পত্র যথাসাধ্য সংরক্ষণ করতে সক্ষম হয়েছেন। বিস্তারিত ও সামগ্রিক তথ্য লাভ এবং গবেষণাধর্মী অধ্যয়ন করার জন্য নিম্নোক্ত দু টি গ্রন্থ অত্যন্ত মূল্যবান :

ক. প্যারিস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক প্রফেসর মুহাম্মদ হামীদুল্লাহ্ হায়দারাবাদী প্রণীত আল ওয়াসাইকুস্ সিয়াসীয়াহ্ (রাজনৈতিক দলিলসমূহ)

খ. আলী আহ্মদী প্রণীত মাকাতীবুর রাসূল (সা.) [রাসূলুল্লাহ্ (সা.)-এর পত্রাবলী]

199. এ স্থানে অবশ্যই দু টি বিষয়কে পরস্পর থেকে পৃথক করতে হবে : ক. মহানবী (সা.)-এর বিশ্বজনীন রিসালত এবং খ. তাঁর ধর্মের সর্বশেষ ধর্ম হওয়া (খতমে নবুওয়াত) প্রথম ক্ষেত্রে তাঁর ধর্মের  বিশ্বজনীনতা অথবা বিশ্বজনীন না হওয়ার বিষয়টি আলোচিত হয়ে থাকে অর্থাৎ তিনি কি একমাত্র আরব উপদ্বীপের অধিবাসীদের কাছেই প্রেরিত হয়েছেন অথবা সমগ্র মানব জাতীর জন্য প্রেরিত হয়েছেন। অথচ দ্বিতীয় বিষয়টির ক্ষেত্রে মূলনীতি হিসেবে মহানবী (সা.)-এর সর্বশেষ নবী হওয়ার বিষয়টি উত্থাপিত হয়। সম্ভবত কেউ কেউ বলতে পারেন যে, মুহাম্মদ (সা.)-এর ধর্ম বিশ্বজনীন, তবে তিনি সর্বশেষ নবী নন অথবা তাঁর ধর্ম সর্বশেষ ধর্ম নয়। তাঁর পরে অন্য কোন নবী অথবা অন্য কোন শরীয়ত আসবে। আর এ কারণেই নবুওয়াত-ই খাসসাহ্ (বিশেষ নবুওয়াত) শীর্ষক অধ্যায়ে অবশ্যই এ দু টি বিষয়কে পৃথক পৃথকভাবে আলোচনা করা উচিত এবং আমরা মাফাহীমুল কুরআন গ্রন্থের 3য় খণ্ডে এ দু টি বিষয় বিস্তারিত আলোচনা করেছি এবং নবুওয়াতের পরিসমাপ্তি (খতমে নবুওয়াত) সংক্রান্ত আলোচনাটি ফার্সী ভাষায় অনূদিত হয়েছে। আগ্রহী পাঠকবৃন্দ এর মূল আরবী পাঠ অথবা ফার্সী অনুবাদ অধ্যয়ন করতে পারেন।

200. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 606; ইবনে সা দ প্রণীত আত তাবাকাতুল কুবরা, 1ম খণ্ড, পৃ. 264 এবং সীরাতে হালাবী, 2য় খণ্ড, পৃ. 240

201. আত তাবাকাতুল কুবরা, 1ম খণ্ড, পৃ. 285; সীরাতে হালাবী, 3য় খণ্ড, পৃ. 271

202. বুসরা হাওরান প্রদেশের রাজধানী ছিল, যা তখন পূর্ব রোমান সাম্রাজ্যের একটি উপনিবেশ বলে গণ্য হতো। হারিস ইবনে আবী শিমর এবং সার্বিকভাবে গাসসানী রাজাগণ কায়সারের তাঁবেদার শাসক হিসেবে এ অঞ্চলের শাসনকাজ পরিচালনা করতেন।

203. আরীসী শব্দটির ব্যাখ্যা প্রসঙ্গে বিশেষজ্ঞদের মধ্যে মতভিন্নতা আছে। আন নিহায়াহ্ গ্রন্থে ইবনে আমীর (1ম খণ্ড, পৃ. 31) লিখেছেন, এ শব্দের অর্থ দরবারের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ। তবে কেউ কেউ বলেছেন, এর অর্থ হচ্ছে কৃষকগণ। কারণ, তখনকার অধিকাংশ লোক কৃষিজীবী ছিল। আর যে বিষয়টি এ অভিমতের সমর্থক তা হচ্ছে, কতিপয় পাণ্ডুলিপিতে (আল কামিল, 2য় খণ্ড, পৃ. 145) আরীসীন শব্দের স্থলে আক্কারীন্ (أكّارين ) শব্দের উল্লেখ আছে এবং আক্কার (أكّار ) শব্দের অর্থ হচ্ছে কৃষক। কখনো কখনো এ সম্ভাবনাও দেয়া হয় যে, আরীস হচ্ছে একটি গোত্র বা সম্প্রদায়ের নাম, যারা রোমে বসবাস করত।

204. পত্রটির আরবী পাঠ :

 بسم الله الرّحمان الرّحيم من محمّد بن عبد الله الى هرقل عظيم الرّوم، سلام علي من اتّبع الهدي. أمّا بعد، فانّى أدعوك بدعاية الاسلام، أسلم تسلم يؤتك الله أجرك مرّتين. فان تولّيت فانّما عليك اثم ((الأريسين)) و يا أهل الكتاب تعالوا الى كلمة سواء بيننا و بينكم الّا نعبد الّا الله و لا نُشرك به شيئا و لا يتّخذ بعضنا بعضا أربابا من دون الله فان تولّوا فقولوا اشهدوا بأنّا مسلمون، محمّد رسول الله

205. তারিখে তাবারী, 2য় খণ্ড, পৃ 290 এবং বিহারুল আনওয়ার, 20তম খণ্ড, পৃ. 378-380

206. আত তাবাকাতুল কুবরা, 1ম খণ্ড, পৃ. 259; সীরাতে হালাবী, 2য় খণ্ড, পৃ. 277; আল কামিল ফিত তারিখ, 2য় খণ্ড, পৃ. 144 এবং বিহারুল আনওয়ার, 10ম খণ্ড, পৃ. 379

207. ইবনে সা দ আত তাবাকাতুল কুবরায় (1ম খণ্ড, পৃ. 285) দূতগণকে প্রেরণ করার তারিখ হিজরতের সপ্তম বর্ষের মুহররম মাস বলে উল্লেখ করেছেন।

208. আত তাবাকাতুল কুবরা, 1ম খণ্ড, পৃ. 260; তারিখে তাবারী, 2য় খণ্ড, পৃ. 295-296; আল কামিল ফিত তারিখ, 2য় খণ্ড, পৃ. 145; বিহারুল আনওয়ার, 20তম খণ্ড, পৃ. 389

209. প্রাচীন পারস্যের কিয়ান বংশীয় এক প্রসিদ্ধ বাদশার নাম। এখানে দুর্দান্ত প্রতাপশালী রাজাধিরাজ অর্থে

210. আত তাবাকাতু আল কুবরা, 1ম খণ্ড, পৃ. 260

211. মহানবী (সা.)-এর প্রেরিত পত্রের মূল পাঠ

212. আসলে মহানবীর পত্রসমূহ সে সময়ের জালেম শাসনকর্তাদের দুঃশাসনের পতন-ঘণ্টা বাজিয়েছিল, যেন সেসব তাদের গর্দান গুঁড়িয়ে দিয়েছিল।

213.و أمر الله اسرع من ذلك -তারিখে ইয়াকুবী, 2য় খণ্ড, পৃ. 62

214. মুসনাদে আহমদ, 1ম খণ্ড, পৃ. 96

215. সীরাতে হালাবী, 3য় খণ্ড, পৃ. 278

216. ইবনে আসির প্রণীত আল কামিল ফিত তারিখ, 2য় খণ্ড, পৃ. 106

217. আত তাবাকাতুল কুবরা, 1ম খণ্ড, পৃ. 260; বিহারুল আনওয়ার, 20তম খণ্ড, পৃ. 382

218. সীরাতে হালাবী, 3য় খণ্ড, পৃ. 249; আদ দুররুল মানসুর, 2য় খণ্ড, পৃ. 40; আইয়ানুশ শিয়া, 1ম খণ্ড, পৃ. 142

219. উসদুল গাবাহ্, 1ম খণ্ড, পৃ. 362

220. সীরাতে হালাবী, 3য় খণ্ড, পৃ. 250

221. সীরাতে জাইনী দাহ্লান, 3য় খণ্ড, পৃ. 71

222. আত তাবাকাতুল কুবরা, 1ম খণ্ড, পৃ. 260

223. বর্তমান ফিলিস্তিন সীমান্ত

224. সীরাতে জাইনী দাহলান, 3য় খণ্ড, পৃ. 70

225. তারিখে তাবারী, 2য় খণ্ড, পৃ. 249

226. সীরাতে হালাবী, 3য় খণ্ড, পৃ. 279; আত তাবাকাতুল কুবরা, 1ম খণ্ড, পৃ. 259

227. সীরাতে হালাবী, 3য় খণ্ড, পৃ. 279; আত তাবাকাতুল কুবরা, 1ম খণ্ড, পৃ. 259

228. তারিখে তাবারী, 2য় খণ্ড, পৃ. 294; বিহারুল আনওয়ার, 20তম খণ্ড, পৃ. 392

229. আলামুল ওয়ারা, পৃ. 31

230. উসদুল গাবাহ্ 1ম খণ্ড, পৃ. 62

231. তাবারী পুত্রের নাম বারহা বলেছেন।

232. আল কামিল ফিত তারিখ, 2য় খণ্ড, পৃ. 146; আত তাবাকাতুল কুবরা, 1ম খণ্ড, পৃ. 262

233. সীরাতে হালাবী, 3য় খণ্ড, পৃ. 36; তারিখে ইয়াকুবী, 2য় খণ্ড, পৃ. 46

234. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 330

235. শেখ তূসী প্রণীত আমালী, পৃ. 164; ইবনে হিশাম তাঁর আস্ সিরাতুন্ নাবাভীয়া গ্রন্থে (2য় খণ্ড, পৃ. 328) ইসলামী সেনাদের খাইবরমুখী যাত্রার সময় মুহররম মাস বলেছেন। কিন্তু ইবনে সা দ তাঁর আত তাবাকাতুল কুবরা গ্রন্থে (2য় খণ্ড, পৃ. 77) খাইবর অভিমুখে যাত্রার সময় সপ্তম হিজরীর জমাদিউল আউয়াল মাস বলেছেন। যেহেতু বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধান ও গোত্রপতিদের প্রতি পত্র প্রেরণ মুহররম মাসে ঘটেছিল, সেহেতু দ্বিতীয় বর্ণনা অধিকতর সঠিক বলে মনে হয়। বিশেষত মহানবীর প্রেরিত দূত আমর ইবনে উমাইয়্যা নাজ্জাশীর দরবারে পত্র নিয়ে যাওয়ার পর আবিসিনিয়ায় হিজরতকারী মুসলমানরা খাইবরে মহানবীর সাথে মিলিত হন বিধায় এ বর্ণনা সঠিক বলে মনে হয়। কারণ রাসূলের দূত আবিসিনিয়ায় গিয়ে মুহাজিরগণকে নিয়ে মদীনায় প্রত্যাবর্তন করেন এবং পরে খাইবরের দিকে যাত্রা করেন। তাই মুহররম মাস হতে কয়েক মাস সময় লেগেছে।

236. আল কামিল ফিত তারিখ, 2য় খণ্ড, পৃ. 147

237. সীরাতে হালাবী, 3য় খণ্ড, পৃ. 38

238. সীরাতে হালাবী, 3য় খণ্ড, পৃ. 39

239. উসদুল গাবাহ্, 4র্থ খণ্ড, পৃ. 334

240. সীরাতে হালাবী, 3য় খণ্ড, পৃ. 40

241. সীরাতে ইবনে হিশাম, 3য় খণ্ড, পৃ. 342

242. খন্দকের যুদ্ধে নিহত।

243. সীরতে ইবনে হিশাম, 3য় খণ্ড, পৃ. 345

244. সীরাতে ইবনে হিশাম, 3য় খণ্ড, পৃ. 332 ও 350

245. তারিখে তাবারী, 2য় খণ্ড, পৃ. 300

246. মাজমাউল বায়ান, 9ম খণ্ড, পৃ. 120; সীরাতে হালাবী, 2য় খণ্ড, পৃ. 37; সীরাতে ইবনে হিশাম, 3য় খণ্ড, পৃ. 334

247. বিশিষ্ট মুসলিম ঐতিহাসিক ইবনে আবিল হাদীদ দু জন শীর্ষস্থানীয় নেতার যুদ্ধ হতে পলায়নের ঘটনায় এতটা ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন যে, এক বিখ্যাত কাসিদায় বলেছেন :

و ما انس لا انس اللذين تقدمـا

و فـرّهـما والـفـر، قـد عـلـمـا

যদি সব কিছু ভুলে যাই, কখনোই এ দুই সেনাপতির পলায়নের ঘটনা ভুলে যাব না। কারণ তাঁরা তরবারি হাতে যুদ্ধে গিয়েছিলেন এবং জানতেন, যুদ্ধ হতে পলায়ন হারাম। তথাপি তাঁরা শত্রুকে পৃষ্ঠ প্রদর্শন করে পালিয়েছিলেন।

و للراية العـظمي و قـد ذهبابها

ملابس ذل فـوقـها، و جلابـيب

তাঁরা মহান পতাকা বহন করে শত্রুর দিকে গিয়েছিলেন, কিন্তু প্রকৃত অর্থে তাঁরা অপমানের পোশাক দ্বারা তা আবৃত করেছিলেন।

يشلّهما من آل موسي شـمـردل

طويل نجاد السيف، اجيد يـعبوب

মূসার বংশধর হতে এক সাহসী যুবক তাদের ধাওয়া করছিল; সে দীর্ঘাঙ্গ যুবকটি দ্রতগামী অশ্বের উপর আরোহণ করে উন্মুক্ত তরবারি হাতে তেড়ে আসছিল।

248. হযরত আলী (আ.) তাঁবুর মধ্য থেকে মহানবীর বক্তব্য শুনে পরম আশা নিয়ে বললেন :

اللهم لا معطى لما منعت و لا مانع لما أعطيت

হে আল্লাহ্! আপনি যাতে বাধ সাধেন, তা কেউ দিতে সক্ষম নয় এবং আপনি যা দিতে চান, কেউ তা ফিরিয়ে রাখতে পারে না। -সীরাতে হালাবী, 3য় খণ্ড, পৃ. 35

249. তাবারীর ভাষায় :فتطاول ابوبكر و عمر

250. বিহারুল আনওয়ার, 21তম খণ্ড, পৃ. 28

251. সহীহ মুসলিম, 5ম খণ্ড, পৃ. 195; সহীহ বুখারী, 5ম খণ্ড, পৃ. 18, ফাজায়েলে আলী ইবনে আবী তালিব

252. ইবনে হিশাম তাঁর সীরাত গ্রন্থে মারহাবের কবিতাটি অন্যভাবে বর্ণনা করেছেন।

253. তারিখে তাবারী, 2য় খণ্ড, পৃ. 94; সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 349

254. তারিখে ইয়াকুবী, 2য় খণ্ড, পৃ. 46; ইয়াকুবী দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের জন্য অন্য একক ব্যবহার করেছেন, যা উক্ত মাপের অনুরূপ।

255. শেখ মুফিদ প্রণীত আল ইরশাদ, পৃ. 59

256. বিহারুল আনওয়ার, 21তম খণ্ড, পৃ. 21

257. সীরাতে ইবনে হিশাম, 3য় খণ্ড, পৃ. 348

258. প্রাগুক্ত, 2য় খণ্ড, পৃ. 65

259. প্রাগুক্ত, 3য় খণ্ড, পৃ. 349

260. সহীহ মুসলিম, 7ম খণ্ড, পৃ. 120

261. কারা সত্যপন্থী তা প্রমাণের জন্য এ দুআ করা যে, অসৎপন্থীরা আল্লাহর লানতে ধ্বংস হোক।

262. নাসিখুত তাওয়ারিখ, 2য় খণ্ড, পৃ. 299

263. প্রাগুক্ত, পৃ. 40

264. তারিখে তাবারী, 3য় খণ্ড, পৃ. 302

265. সীরাতে ইবনে হিশাম, 3য় খণ্ড, পৃ. 337; বিহারুল আনওয়ার, 21তম খণ্ড, পৃ. 33

266. ওয়াসায়েলুশ্ শিয়া, জিহাদে নাফ্স অধ্যায়, হাদীস নং 4

267. সীরাতে ইবনে হিশাম, 3য় খণ্ড, পৃ. 339

268. শেখ সাদুক প্রণীত আল খিসাল, 2য় খণ্ড, পৃ. 86; ফুরুয়ে কাফী, 1ম খণ্ড, পৃ. 129

269. বিহারুল আনওয়ার, 21তম খণ্ড, পৃ. 32

270. সীরাতে ইবনে হিশাম, 1ম খণ্ড, পৃ. 331

271. প্রাগুক্ত, পৃ. 356

272. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 345; ফুরুয়ে কাফী, 1ম খণ্ড, পৃ. 405

273. অনেকের বর্ণনা মতে মহানবী (সা.) তাঁর মৃত্যুশয্যায় বলেছিলেন : আমার এ অসুস্থতা ঐ ইহুদী নারীর দেয়া খাদ্যের বিষক্রিয়ায় ঘটেছে যা খাইবরের বিজয়ের পর সে দিয়েছিল। অর্থাৎ ঐ বিষ এতটা মারাত্মক ছিল যে, তা তাঁর লালার সাথে পেটে যায় ও রক্তে ধীরে ধীরে বিষক্রিয়ার সৃষ্টি করে।

274. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 339; বিহারুল আনওয়ার, 21তম খণ্ড, পৃ. 33

275. সীরাতে ইবনে হিশাম, 3য় খণ্ড, পৃ. 369-370

276. ইহুদীদের সীমা লঙ্ঘনের ঘটনা এ দু টির মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল না। তারা মুসলমানদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় ষড়যন্ত্র করেছে এবং তাদের মারাত্মক ক্ষতি করার চেষ্টা করেছে। খলীফা হযরত উমরের শাসনামলে তাঁর পুত্র আবদুল্লাহ্ একদল ইহুদীর সাথে চুক্তি করার উদ্দেশ্যে গেলে তারা তাঁকে আহত করে। খলীফা ঘটনা জানতে পেরে সমাধানের পথ খুঁজতে থাকেন। এ ধরনের সীমা লঙ্ঘন অব্যাহত থাকায় রাসূলের এক হাদীসের ভিত্তিতে তিনি তাদেরকে আরব ভূখণ্ড থেকে বহিষ্কার করেন।

277. যে মিথ্যা সমাজের জন্য কল্যাণ বয়ে আনে। এটির সঙ্গে স্বার্থ উদ্ধারের জন্য মিথ্যা বলার পার্থক্য রয়েছে।

278. বিহারুল আনওয়ার, 21তম খণ্ড, পৃ. 34

279. মারাসিদুল ইত্তেলা নামক গ্রন্থেفدك ফাদাক ধাতু দেখুন।

280. সূরা হাশর 6 ও 7 নং আয়াত; এ বিষয়টি ফিক্হী গ্রন্থসমূহের জিহাদ অধ্যায়ে ফাই ও আনফাল শিরোনামে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

281. সূরা ইসরা : 26

282. মাজমাউল বায়ান, 3য় খণ্ড, পৃ. 411 এবং শারহু নাহজিল বালাগাহ্, 16তম খণ্ড, পৃ. 248

283. আদ দুররুল মানসূর, 4র্থ খণ্ড, পৃ. 176

284. মাজমাউল বায়ান, 2য় খণ্ড, পৃ. 411; ফুতুহুল বুলদান, পৃ. 45

285. ইবনে আবীল হাদীদ প্রণীত শারহু নাহজিল বালাগাহ্, 15তম খণ্ড, পৃ. 217

286. নাহজুল বালাগাহ্, পত্র 45

287. ফুতহুল বুলদান, পৃ. 43

288. হে আহলে বাইত! নিশ্চয়ই আল্লাহ্ আপনাদের থেকে (সব ধরনের) পঙ্কিলতা দূর করে আপনাদের পূর্ণরূপে পবিত্র করতে চান ( إنّما يريد الله ليُذهب عنكم الرّجس أهل البيت و يُطهّركم تطهيرا ) সূরা আহযাব : 33

289. ইবনে আবীল হাদীদ প্রণীত শারহু নাহজিল বালাগাহ্, 16তম খণ্ড, পৃ. 374

290. সীরাতে হালাবী, 3য় খণ্ড, পৃ. 400

291. আমরা এ অধ্যায়ের শুরুতে মারাসিদুল ইত্তেলা গ্রন্থ থেকে ফাদাক ভূখণ্ডের উর্বরতার বিষয়টি সংক্ষেপে বর্ণনা করেছি।

292. ইবনে আবীল হাদীদ প্রণীত শারহু নাহজিল বালাগাহ্, 16তম খণ্ড, পৃ. 236

293. প্রাগুক্ত, পৃ. 278

294. সূরা মারিয়াম : 6

295. সূরা নামল : 16

296. আত তাবারী প্রণীত ইহতিজাজ, 1ম খণ্ড, পৃ. 115, নাজাফ থেকে মুদ্রিত।

297. তারিখে কামিল, 2য় খণ্ড, পৃ. 150

298. উমরা কতকগুলো বিশেষ আমলের সমষ্টি যা বছরের সকল দিবসেই আঞ্জাম দেয়া যায়। উমরার বিপরীত হচ্ছে হজ্বের আমলসমূহ যেসব অবশ্যই যিলহজ্ব মাসেই আঞ্জাম দিতে হয়। মহানবী (সা.) হিজরতের সপ্তম বর্ষের 6 যিলক্বদ সোমবার উমরা পালনের জন্য পবিত্র মক্কার উদ্দেশে যাত্রা করেন।

299. পবিত্র মক্কা নগরী ও এর চারদিকের কিয়দংশকে হারাম বলা হয়।

300. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 37

301. হারওয়ালা হচ্ছে এক বিশেষ ভঙ্গিতে হাঁটা যার গতি স্বাভাবিক হাঁটার চেয়ে দ্রুততর, আবার দৌড়ানোর চেয়ে কম গতিসম্পন্ন।

302. সীরাতে ইবনে হিশাম, 3য় খণ্ড, পৃ. 12-14 এবং তারিখুল ইসলাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 62-65

303. ওয়াকিদী তাঁর আল মাগাযী গ্রন্থের 2য় খণ্ডের 743-745 পৃষ্ঠায় ইসলাম ধর্মের প্রতি এ সেনাপতির ঝুঁকে পড়ার মূল কারণ অন্যভাবে লিখেছেন।

304. আত তাবাকাতুল কুবরা, 4র্থ খণ্ড, পৃ. 251-261

305. আত তাবাকাতুল কুবরা, 2য় খণ্ড, পৃ. 128

306. আল ওয়াকিদী প্রণীত আল মাগাযী, 2য় খণ্ড, পৃ. 557-558

307. দ্বিতীয় পঙ্ক্তিতে তিনি বলেছেন :

حتّي يقال إذا مروا علي جسدى

أرشده الله من غاز وقد رشدا

অর্থাৎ যখন অন্যেরা আমার কবর অথবা রক্তে রঞ্জিত লাশ দেখবে, তখন তারা আমার প্রাণপণ সংগ্রাম করার জন্য প্রশংসা এবং আমার জন্য দুআ করবে।-বিহারুল আনওয়ার, 21তম খণ্ড, পৃ. 60 এবং আত তাবাকাতুল কুবরা, 2য় খণ্ড, পৃ. 128

308. সূরা মারিয়াম : 71

309. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 374

310. উসদুল গাবাহ্, 1ম খণ্ড, পৃ. 287

311. এ প্রসঙ্গে তাঁর একটি বীরত্বগাঁথা আছে যা ইবনে মুযাহিম তাঁর ওয়াকয়াতু সিফ্ফীন (সিফ্ফীনের যুদ্ধ) গ্রন্থে (পৃ. 49) উদ্ধৃত করেছেন :

لو ان عدى يابن حرب جعفرا

أو حمزة القوم الهمام الأزهرا

رأت قريش نجم ليل ظهر

হে হারব্ তনয়! যদি থাকত আমার জাফর অথবা

জাতির সেই উজ্জ্বলতম সাহসী বীর হামযাহ্,

তা হলে কুরাইশরা* দেখতে পেত দ্বি-প্রহরে রাতের তারা।

(*এখানে কুরাইশ বলতে মুআবিয়া, বনী উমাইয়্যা ও তাদের দলকে বোঝানো হয়েছে, যারা হযরত আলীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে এসেছিল। জাফর ও হামযাহ্ জীবিত থাকলে এ বিদ্রোহী গোষ্ঠীর অবস্থা এতটা শোচনীয় হতো যে, তাদের দিন আঁধার রাতে পরিণত হতো। আঁধার রাতে আকাশে তারা দৃষ্টিগোচর হয়। সেজন্য আলী (আ.) বলেছেন : কুরাইশরা দেখতে পেত দ্বি-প্রহরে রাতের তারা। -অনুবাদক)

312. 

فـلا يبـعـدن الله قتلي تتابعوا

بـموته منهم ذو الجناحين جعفر

و زيـد و عبد الله حين تتابعوا

جـميعـا واسبـاب الـمنية تخطر

আপনারা স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছেন,تتابعوا শব্দটি এ বিষয়ের জীবন্ত সাক্ষী যে, এ তিন সেনাপতি ও সর্বাধিনায়কের মৃত্যু একের পর এক সংঘটিত হয়েছে এবং প্রথমে জাফর শাহাদাত লাভ করেন। এ শব্দের অর্থ এখানে তাঁরা সকলে একের পর এক অধিনায়ক হয়েছেন এভাবে যে, জাফরের পরে যাইদ, যাইদের পরে আবদুল্লাহ্...

313. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 384-387

314. ওয়াকিদী প্রণীত আল মাগাযী 2য় খণ্ড,  পৃ. 760 এবং সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 375

315. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 378

316. প্রাগুক্ত, 2য় খণ্ড, পৃ. 381, 388 ও 389

317. আল ওয়াকিদী প্রণীত আল মাগাযী, 2য় খণ্ড, পৃ. 763

318. সীরাতে ইবনে হিশাম , 2য় খণ্ড, পৃ. 282-383 এবং সীরাতে হালাবী, 2য় খণ্ড, পৃ. 79

319. আত তাবাকাতুল কুবরা, 2য় খণ্ড, পৃ. 129

320. বিহারুল আনওয়ার, 21তম খণ্ড, পৃ. 54-55 এবং ওয়াকিদী প্রণীত আল মাগাযী, 2য় খণ্ড, পৃ.766

321. নাহজুল বালাগাহ্ চিঠি-পত্রের অধ্যায়, 33 ও 45 নং পত্র। ইসলামী হুকুমতে (সরকার) গোয়েন্দাবৃত্তি ও তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ সংক্রান্ত ব্যবস্থা ইসলামী হুকুমতের মূল ভিত্তি ও মূলনীতিসমূহ (2য় খণ্ড) গ্রন্থে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

322. তাফসীরে আলী ইবনে ইবরাহীম, 2য় খণ্ড, পৃ. 434, সূরা আল আদিয়াত

323. ওয়াদী আর রামল (বালুর উপত্যকা), ওয়াদী ইয়াবিস (শুষ্ক উপত্যকা) হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

324. শেখ আল মুফীদ প্রণীত কিতাব আল ইরশাদ, পৃ. 86

325. প্রাগুক্ত, পৃ. 84

326. তাফসীরে ফুরাত, পৃ. 222-226 এবং মাজমাউল বায়ান, 10ম খণ্ড, পৃ. 528

327. পবিত্র কুরআনের শপথসমূহ এবং সেসবের গুরুত্ব অনুধাবন করার জন্য সৌগান্দহয়ে কুরআন (পবিত্র কুরআনের শপথসমূহ) নামক গ্রন্থ, যা আমাদের একজন প্রিয়ভাজন বন্ধু আবুল কাসিম রাযযাকী রচিত এবং আমার পক্ষ থেকে ভূমিকাসহ মুদ্রিত ও প্রকাশিত হয়েছে, তা অধ্যয়ন করুন।

328. তারিখে তাবারী, 3য় খণ্ড, পৃ. 30; সীরাতে হালাবী, 3য় খণ্ড, পৃ. 190-191 এবং ওয়াকিদী প্রণীত আল মাগাযী, 2য় খণ্ড, পৃ. 769-774

329. বনি বকর বিন আবদে মানাত বিন কিনানাহ্, কিনানাহ্ গোত্রের একটি শাখা

330. বুদাইল খুযাআহ্ গোত্রের একজন প্রবীণ ব্যক্তিত্ব যিনি পবিত্র মক্কা নগরীতে বসবাস করতেন এবং তখন তাঁর বয়স হয়েছিল 97 বছর। দেখুন : শেখ তূসী প্রণীত আল আমালী, পৃ. 239

331. আল ওয়াকিদী প্রণীত আল মাগাযী, 2য় খণ্ড, পৃ.792

332. মদীনার পথে পবিত্র মক্কার দুই মঞ্জিল দূরত্বে অবস্থিত একটি স্থানের নাম।

333. আল ওয়াকিদী প্রণীত আল মাগাযী, 2য় খণ্ড, পৃ. 780-794; সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 389-397 এবং বিহারুল আনওয়ার, 21তম খণ্ড, পৃ. 102

334. আল ওয়াকিদী প্রণীত আল মাগাযী, 2য় খণ্ড, পৃ. 779-800

335. বিহারুল আনওয়ার, 21তম খণ্ড, পৃ. 136

336. চিঠির মূল পাঠ :من حاطب بن أبِى بلتعة إلى أهل مكّة: إنّ رسول الله يريدكم فخذوا حذركم হাতিব ইবনে আবী বালতাআর নিকট থেকে মক্কার অধিবাসীদের প্রতি : নিশ্চয়ই রাসূলুল্লাহ্ তোমাদেরকে আক্রমণ করার জন্য প্রস্তুত, তাই তোমরা অস্ত্র-শস্ত্র নিয়ে প্রস্তুত হয়ে নিজেদেরকে রক্ষা কর।

337. ইবনে হিশামের বর্ণনানুসারে খালীকাহ্ নামের একটি অঞ্চলে

338. সূরা মুমতাহিনাহ্ : 1 এবং এ প্রসঙ্গে যে সব আয়াত অবতীর্ণ হয়েছিল, সেসব হচ্ছে এ সূরার 1ম আয়াত থেকে 9ম আয়াত পর্যন্ত এ নয় আয়াত।-সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 399 এবং মাজমাউল বায়ান, 9ম খণ্ড, পৃ. 269-270

339. ওয়াসাইলুশ্ শিয়া, 7ম খণ্ড, পৃ. 124 এবং সীরাতে হালাবী, 3য় খণ্ড, পৃ. 90

340. ইংল্যান্ডবাসী টমাস কার্লাইলের  Heros & Hero s Worship

341. সূরা ইসরার 90-93 নং আয়াতসমূহে তার অযৌক্তিক আবদার উল্লেখ করা হয়েছে। মাজমাউল বায়ান, 6ষ্ঠ খণ্ড, পৃ. 39; উসদুল গাবাহ্, 5ম খণ্ড, পৃ. 213-214

342. আল ইসাবাহ্, 4র্থ খণ্ড, পৃ. 90

343. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 402

344. বিহারুল আনওয়ার, 21তম খণ্ড, পৃ. 114

345. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 400-404; মাজমাউল বায়ান, 10ম খণ্ড, পৃ. 554-556; ওয়াকিদী প্রণীত আল মাগাযী, 2য় খণ্ড, পৃ. 816-818 এবং ইবনে আবীল হাদীদ প্রণীত শারহু নাহজিল বালাগাহ্, 17তম খণ্ড, পৃ. 286

346. বিখ্যাত মুসলিম ঐতিহাসিক আল ওয়াকিদী তাঁর আল মাগাযী গ্রন্থের 2য় খণ্ডের 800-801 এবং 819 পৃষ্ঠায় নির্ভুলভাবে সেনাবাহিনীর ইউনিট এবং সেসবের সাথে সংশ্লিষ্ট সৈন্যদের সংখ্যা উল্লেখ করেছেন এবং ইবনে আবীল হাদীদও তাঁর প্রণীত গ্রন্থে (17তম খণ্ড, পৃ. 270-271) তা উল্লেখ করেছেন।

347. ইমতাউল আসমা, 1ম খণ্ড, পৃ. 389

348. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 408; ওয়াকিদী প্রণীত আল মাগাযী গ্রন্থের 2য় খণ্ডের 825-826 পৃষ্ঠার বর্ণনা মতে 28 জন নিহত হয়েছিল।

349. ওয়াকিদী প্রণীত আল মাগাযী, 2য় খণ্ড, পৃ. 833

350. এ ঐতিহাসিক ফযীলতের দলিল-প্রমাণ আল গাদীর গ্রন্থের 7ম খণ্ডের 10-13 পৃষ্ঠায় বর্ণিত হয়েছে।

351. ওয়াকিদী প্রণীত আল মাগাযী, 2য় খণ্ড, পৃ. 835 এবং বিহারুল আনওয়ার, 21তম খণ্ড, পৃ. 107-132

352. বিহারুল আনওয়ার, 21তম খণ্ড, পৃ. 107

353. প্রাগুক্ত, পৃ. 111

354. ভাষণের এ সব উল্লেখযোগ্য অংশ বর্ণনা করা সংক্রান্ত আমাদের দলিলগুলো হচ্ছে রওযাতুল কাফী, পৃ. 246, সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 412, ওয়াকিদী প্রণীত আল মাগাযী, 2য় খণ্ড, পৃ. 836, বিহারুল আনওয়ার, 21তম খণ্ড, পৃ. 105 এবং ইবনে আবীল হাদীদ প্রণীত শারহু নাহজিল বালাগাহ্, 17তম খণ্ড, পৃ. 281

355. ইবনে হিশাম বলেছেন : এ দু ব্যক্তি ছিল হারিস ইবনে হিশাম ও যুহাইর ইবনে আবূ উমাইয়্যা ইবনে মুগীরা।

356. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 417

357. হিজরতের পূর্বে অনুষ্ঠিত আকাবার বাইআতে সত্তরের চেয়ে কিছু বেশি সংখ্যক ব্যক্তি মহানবী (সা.)্-এর কাছে বাইআত করেছিলেন, যাঁদের মধ্যে দু জন নারীও ছিলেন।

358. সূরা মুমতাহিনা : 12

359. এজন্য মুআবিয়ার মাকে আকিলাতুল আকবাদ (কলিজা ভক্ষণকারিণী) এবং মুআবিয়া ও ইয়াযীদকে আবনাউ আকিলাতুল আকবাদ (কলিজা ভক্ষণকারিণীর সন্তান বা বংশধর) বলা হয়।-অনুবাদক

360. মুক্ত নারী বলতে যে নারী দাসী নয় তাকে বোঝানো হয়েছে।

361. এবং তারা ব্যভিচার করবে না

362. মাজমাউল বায়ান, 5ম খণ্ড, পৃ. 276

363. বিহারুল আনওয়ার, 21তম খণ্ড, পৃ. 140

364. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 420

365. শেখ সাদুক প্রণীত আল খিসাল, 2য় খণ্ড, পৃ. 125

366. শেখ তূসী প্রণীত আমালী, পৃ. 318

367. শেখ সাদুক প্রণীত আল আমালী, পৃ. 105

368. ইতিহাসের গ্রন্থসমূহে হযরত আবূ বকরের শাসনের প্রথম বছরের ঘটনাবলী সংক্রান্ত অধ্যায়ে মালিক ইবনে নুওয়াইরার কাহিনী বিস্তারিত বর্ণিত হয়েছে। আমরা এ ঘটনা সংক্ষেপে এখানে বর্ণনা করেছি। তবে এ ঘটনার বিশ্লেষণাত্মক ইতিহাস সম্পর্কে জানার জন্য দেখুন আন নাস ওয়াল ইজতিহাদ, পৃ. 61-75

369. আত তাবাকাতুল কুবরা, 2য় খণ্ড, পৃ. 137

370. আত তাবাকাতুল কুবরা, 2য় খণ্ড, পৃ. 150

371. আল ওয়াকিদী প্রণীত আল মাগাযী, 3য় খণ্ড, পৃ. 897

372. ওয়াকিদী আল মাগাযী গ্রন্থের 3য় খণ্ডের 602 পৃষ্ঠায় আমীরুল মুমিনীন আলী (আ.)-এর প্রাণপণ সংগ্রামের একটি দিক বর্ণনা করেছেন।

373. ইবনে হিশাম তাঁর সীরাত গ্রন্থে মুসলমানদের নিহতের সংখ্যা চার বলে উল্লেখ করেছেন; তবে এ ধরনের ব্যাপক যুদ্ধে অবশ্যই নিহতের সংখ্যা অধিক হবে।

374. আল ওয়াকিদী প্রণীত আল মাগাযী, পৃ. 915-916

375. বিহারুল আনওয়ার, 21তম খণ্ড, পৃ. 162

376. সীরাতে হালাবী, 3য় খণ্ড, পৃ. 132

377. আত তাবাকাতুল কুবরা, 2য় খণ্ড, পৃ. 158

378. সীরাতে ইবনে হিশাম, 4র্থ খণ্ড, পৃ. 126; তিনি বলেন, সর্বপ্রথম মিনজানিক ব্যবহার করেন স্বয়ং মহানবী (সা.)

379. সীরাতে হালাবী, 3য় খণ্ড, পৃ. 134

380. আত তাবাকাতুল কুবরা, 2য় খণ্ড, পৃ. 157

381. আল ওয়াকিদী প্রণীত আল মাগাযী, 3য় খণ্ড, পৃ. 928

382. এ বক্তব্যের পক্ষে প্রমাণ হচ্ছে যে, মহানবী (সা.) 5 শাওয়াল পবিত্র মক্কা ত্যাগ করেন এবং তায়েফ নগরী অবরোধকাল ছিল বিশ দিন এবং শাওয়াল মাসের অবশিষ্ট পাঁচ দিন পথ চলা ও হুনাইন যুদ্ধে অতিবাহিত হয়েছিল। অবরোধকাল যে বিশ দিন ছিল তা ইবনে হিশাম উদ্ধৃত একটি রেওয়ায়েতের ভিত্তিতে বলা হয়েছে। তবে ইবনে সা দ তাঁর আত তাবাকাতুল কুবরা গ্রন্থের 2য় খণ্ডের 158 পৃষ্ঠায় অবরোধের সময়কাল চল্লিশ দিন বলে উল্লেখ করেছেন।

383. আত তাবাকাতুল আল কুবরা, 2য় খণ্ড, পৃ. 152

384. আল ওয়াকিদী প্রণীত আল মাগাযী, 3য় খণ্ড, পৃ. 949-953

385. তাবাকাতে ইবনে সা দ, 2য় খণ্ড, পৃ. 153-154; সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 490; এবং ঐতিহাসিক ঘটনা হিসেবে নিম্নোক্ত আয়াতের অন্তর্নিহিত অর্থ বাস্তবায়িত হলো :

من عمل صالحا من ذكر أو أنثي و هو مؤمن فلنحيينّه حيوة طيّبة و لنجزينّهم أجرهم بأحسن ما كانوا يعملون

যে কোন ব্যক্তি-সে পুরুষ বা নারী হোক, ঈমান সহকারে কাজ (পুণ্য) করবে, আমরা অবশ্যই তাকে একটি পবিত্র জীবন দান করব এবং তাদের কর্মের শ্রেষ্ঠ পুরস্কার দান করব। (সূরা নাহল : 97)

শেখ সা দীর ভাষায় :

تو نيكي مي كن و در دجله انداز

خدايت در بيابان مي دهد باز

যদি পুণ্য করে তুমি তা নিক্ষেপ কর দজলার নীরে,

তা হলে স্রষ্টা তোমায় তা ফিরিয়ে দেবেন ঊষর মরুপ্রান্তরে।

386. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 491

387. মুআল্লাফাতুল কুলূব হচ্ছে ঐ সব ব্যক্তি যাদের অন্তঃকরণকে অর্থ প্রদান করে ইসলাম ধর্মের প্রতি আকৃষ্ট করা হয়েছে এবং পরিণতিতে তারা ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছে।-অনুবাদক

388. আত তাবাকাতুল কুবরা, 3য় খণ্ড, পৃ. 153

389. খুমস : এক-পঞ্চমাংশ

390. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 496; ওয়াকিদী আল মাগাযীতে বলেন, মহানবী (সা.) তার ব্যাপারে বলেছেন :

إنّ له أصحابا يُحقر أحدكم صلاته مع صلاتِهم و صيامه مع صيامهم، يقرأون القرآن لا يجاوز تراقيهم، يُمرقون من الدّين كما يمرق السّهم من الرّميّة

তার বেশ কিছু সঙ্গী-সাথী থাকবে যাদের ইবাদত-বন্দেগীর কাছে তোমাদের নামায ও রোযা তুচ্ছ মনে হবে। তারা পবিত্র কুরআন তেলাওয়াত করবে, কিন্তু তা তাদের কণ্ঠনালীর ঊর্ধ্বে উঠবে না (অর্থাৎ তাদের হৃদয়সমূহে প্রবেশ করবে না) তীর যেভাবে ধনুক থেকে বের হয়ে যায়, তারাও তদ্রূপ দীন থেকে বের হয়ে যাবে।

391. সীরাতে ইবনে হিশাম, 4থ খণ্ড, পৃ.143-144

392. প্রাগুক্ত, 2য় খণ্ড, পৃ. 500

393. আত তাবাকাতুল কুবরা, 2য় খণ্ড, পৃ. 347

394. তাঁর ঝুলন্ত কাব্যের শুরুতে এ পঙ্ক্তিটি ছিল :

أمن أمّ أوفي دمنة لم تكلم

بحرمانة الدرّاج فالمتثلّم

395. সীরাতে হালাবী, 3য় খণ্ড, পৃ. 242

396. প্রতিটি পঙ্ক্তির শেষে আরবী লাম হরফ বিদ্যমান।

397. বলা হয়েছে, কাمن سيوف الله এর জায়গায়سيوف المهند এ ছত্র আবৃত্তি করেছিলেন এবং মহানবী উপরিউক্ত আকারে তা পরিবর্তন করে দিয়েছিলেন।-নাসিখুত তাওয়ারীখ, 2য় খণ্ড, অংশ 3; যখন কা ব কবিতা আবৃত্তি শেষ করেন তখন মহানবী (সা.) তাঁকে একটি জামা উপহার দিয়েছিলেন। পরবর্তীকালে মুআবিয়া তাঁর কাছ থেকে দশ হাজার দীনার মূল্যে ঐ জামা ক্রয় করতে চাইলে তিনি তা বিক্রি করতে অস্বীকার করেছিলেন। তাঁর ইন্তেকালের পর মুআবিয়া তাঁর উত্তরাধিকারীদের কাছ থেকে জামাটি বিশ হাজার দীনার দিয়ে ক্রয় করেন। তখন থেকে ঐ জামা উমাইয়্যা ও আব্বাসীয় খলীফাদের আনুষ্ঠানিক পোশাকে পরিণত হয়, যা তাঁরা কখনো কখনো পরতেন।

398. কোন কোন শিয়া ঐতিহাসিক ও গবেষক আলেমের মতে হযরত ফাতিমা (আ.)-ই মহানবী (সা.)-এর একমাত্র কন্যাসন্তান ছিলেন। তাই এসব ঐতিহাসিক ও গবেষক আলেমের মতে হযরত যায়নাব, হযরত রুকাইয়া ও হযরত উম্মে কুলসুম বলে মহানবীর যে কন্যাসন্তানগণের কথা ইতিহাসে উল্লেখ করা হয়েছে, তাঁরা মহানবী (সা.) ও তাঁর স্ত্রী খাদীজা (আ.)-এর পালিতা কন্যা ছিলেন। তাঁরা খুব সম্ভবত হযরত খাদীজার অনাথ ভ্রাতুষ্পুত্রী বা বোনের কন্যা হয়ে থাকবেন, যাঁদেরকে মহানবী ও হযরত খাদীজা নিজ কন্যাসন্তানের মতো প্রতিপালন করেছিলেন।-অনুবাদক

399. তারিখুল খামীস, 2য় খণ্ড, পৃ. 131

400 উফূদ (وفود ), ওয়াফ্দ (وفد ) শব্দের বহুবচন, যার অর্থ প্রতিনিধিদল

401. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 577

402. এ প্রতিনিধি দলের যাবতীয় বৈশিষ্ট্য, তাদের ও রাসূলুল্লাহ্ (সা.)-এর মাঝে যেসব আলোচনা হয়েছিল, সেসবের বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেয়া এবং মহানবী তাদের ব্যাপারে যে অনুগ্রহ ও ভালোবাসা পোষণ করেছিলেন সেসবের বিবরণ প্রদান এ সংক্ষিপ্ত পরিসরে সম্ভব নয়। বিখ্যাত সীরাত রচয়িতা মুহাম্মদ ইবনে সা দ তাঁর গ্রন্থে এ প্রতিনিধি দলের অধিকাংশ বৈশিষ্ট্যের বিবরণ দিয়েছেন। তিনি 73টি প্রতিনিধি দলের নাম উল্লেখ করেছেন যারা দলে দলে হিজরতের নবম বর্ষ জুড়ে বা এর চেয়ে একটু বেশি সময় ধরে মহানবীর নিকট উপস্থিত হয়েছিল।-আত তাবাকাতুল কুবরা, 1ম খণ্ড, পৃ. 291-295

403. সূরা নাসর : 1-3

404. সারিয়াহ্ হচ্ছে কাফির-মুশরিক ও বিধর্মীদের বিরুদ্ধে পরিচালিত মুসলমানদের ঐ যুদ্ধ যাতে মহানবী (সা.) উপস্থিত থাকতেন না।

405. গাযওয়াহ্ হচ্ছে কাফির-মুশরিক ও বিধর্মীদের বিরুদ্ধে পরিচালিত ঐ সব যুদ্ধ যেসব মহানবী (সা.) নিজে উপস্থিত থেকে পরিচালনা করেছেন।-অনুবাদক

406. রূকূসী হচ্ছে খ্রিষ্টধর্ম ও সাবেঈনদের মাঝামাঝি একটি ধর্ম

407. ওয়াকিদী প্রণীত আল মাগাযী, 3য় খণ্ড, পৃ. 987-988; সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 578-581 এবং আদ দারাজাত আর বাফীআহ্ ফী তারাকাতিশ্ শিয়াহ্ আল ইমামীয়াহ্, পৃ. 352-354

408.إتّخذوا أحبارهم و رهبانهم أربابا من دون الله و المسيح بن مريم -সূরা তাওবা : 31

409. মাজমাউল বায়ান, 3য় খণ্ড, পৃ. 24

410. আত তাবাকাতুল কুবরা, 2য় খণ্ড, পৃ. 165

411. প্রাগুক্ত

412. আল ওয়াকিদী প্রণীত আল মাগাযী, 3য় খণ্ড, পৃ. 1003

413. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 517

414. সূরা তাওবা : 118

415.أما ترضي أن تكون منّى بِمنرلة هارون من موسي إلّا أنّه لا نبِىّ بعدِى -সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 520; বিহারুল আনওয়ার, 21তম খণ্ড, পৃ. 207; এ হাদীস যে মহান ওলীদের নেতা আমীরুল মুমিনীন হযরত আলী (আ.)-এর ইমামত (নেতৃত্ব) প্রমাণ করে, সে সম্পর্কে জানার জন্য আমার প্রণীত ইসলামের দৃষ্টিতে নেতৃত্ব নামক গ্রন্থটির পৃ. 251-284 অধ্যয়ন করুন।

416. আল ওয়াকিদী প্রণীত আল মাগাযী, 3য় খণ্ড, পৃ. 990

417. বিহারুল আনওয়ার, 21তম খণ্ড, পৃ. 244

418. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 520; ওয়াকিদীও আল মাগাযী গ্রন্থে সামান্য পার্থক্যসহ এ কাহিনীটি আবদুল্লাহ্ ইবনে খাইসামার সাথে সম্পর্কিত করে উল্লেখ করেছেন।

419. সীরাতে ইবনে হিশাম, 3য় খণ্ড, পৃ. 152

420. আধুনিক সামরিক পরিভাষায় এ দলকে মিলিটারী পুলিশ বলা হয়।

421.عالم الغيب فلا يُظهِر علي غيبه أحدا إلا من ارتضي من رسول ... অর্থাৎ মহান আল্লাহ্ কেবল নবী-রাসূল ছাড়া আর কারো কাছে তাঁর গায়েব প্রকাশ করেন না... (সূরা জ্বিন : 26-27)

422. দেখুন আমার প্রণীত গ্রন্থ তৃতীয় জ্ঞান

423. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 523

424. আল ওয়াকিদী প্রণীত আল মাগাযী, 3য় খণ্ড, পৃ. 1000

উল্লেখ্য, তৃতীয় খলীফা হযরত উসমানের প্রশাসন ও অর্থনীতি এবং বনী উমাইয়্যার প্রাদেশিক শাসনকর্তাদের সীমাহীন দুর্নীতির তীব্র সমালোচনা করার কারণে তৃতীয় খলীফা আবূ যারকে রাবযার মরু-প্রান্তরে নির্বাসিত করেছিলেন।-অনুবাদক

425. উসদুল গাবাহ্, 1ম খণ্ড, পৃ. 302; আত তাবাকাতুল কুবরা, 4র্থ খণ্ড, পৃ. 223 এবং হুলিয়াতুল আওলিয়া, 1ম খণ্ড, পৃ. 302

426. ঐতিহাসিকগণ হযরত আবূ যারের মৃত্যুবরণ ও দাফন সংক্রান্ত খুঁটিনাটি বিবরণ পার্থক্য সহ বর্ণনা করেছেন। কতিপয় ঐতিহাসিক বিবরণ থেকে মনে হয়, এ কাফেলার আগমনকালেও হযরত আবূ যার জীবিত ছিলেন এবং তাঁরা তাঁর সাথে কথোপকথন করেছেন। তবে অন্যান্য ঐতিহাসিক বলেন, কাফিলার আগমনের মুহূর্তে হযরত আবূ যার মৃত্যুবরণ করেছিলেন। আরো কিছু ঐতিহাসিক বিবরণে উল্লিখিত আছে, হযরত আবূ যারের স্ত্রী ও সন্তানরাই তাঁর লাশ রাস্তার পাশে বহন করে এনে রেখেছিলেন। আর আরো কিছু ঐতিহাসিক বিবরণ অনুসারে তাঁরা দু জন (আবূ যারের স্ত্রী ও সন্তান) রাস্তার পাশে বসেছিলেন। কাফিলা সেখানে আগমন করলে তাঁরা দু জন তাঁদেরকে হযরত আবূ যারের লাশের কাছে নিয়ে গিয়েছিলেন।-আত তাবাকাতুল কুবরা, 4র্থ খণ্ড, পৃ. 34-232 এবং আদ দারাজাতু রাফীআহ্, পৃ. 53

427. কতিপয় ঐতিহাসিকের মতে, মালিক আশতার তাঁর জানাযার নামায পড়ান।

428. আল ওয়াকিদী আল মাগাযী গ্রন্থের 2য় খণ্ডের 1014-1015 পৃষ্ঠায় লিখেছেন : মহানবী (সা.) তাবুক অঞ্চলে 20 দিন অবস্থান করেছিলেন। তিনি আরো উল্লেখ করেছেন, তিনি একদিন ফজরের ফরয নামায আদায় করার পর একটি দীর্ঘ, বলিষ্ঠ ও শিক্ষণীয় খুতবা প্রদান করেছিলেন। এরপর তিনি মহানবীর খুতবা উদ্ধৃত করেছেন।

429. সীরাতে হালাবী, 3য় খণ্ড, পৃ. 161

430. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 526; সীরাতে হালাবী, 3য় খণ্ড, পৃ. 160 এবং বিহারুল আনওয়ার, 21তম খণ্ড, পৃ. 160

431. আল ওয়াকিদী তাঁর আল মাগাযী গ্রন্থের 3য় খণ্ডের 1025 পৃষ্ঠায় বলেছেন : দাওমা মদীনার 10 মাইল দূরত্বের মধ্যে অবস্থিত।

432. আত তাবাকাতুল কুবরা, 2য় খণ্ড, পৃ. 164 এবং বিহারুল আনওয়ার, 2য় খণ্ড, পৃ. 264

433. সিরিয়া শামদেশের অন্তর্ভুক্ত একটি অঞ্চলের নাম। সিরিয়া ছাড়াও জর্দান, লেবানন ও ফিলিস্তিন বৃহৎ শামদেশের অন্তর্ভুক্ত।-অনুবাদক

434. সীরাতে ইবনে হিশাম, 3য় খণ্ড, পৃ. 527 এবং ইবনে সা দ স্বীয় গ্রন্থ আত তাবাকাতুল কুবরার 2য় খণ্ডের 168 পৃষ্ঠায় তাবুক প্রান্তরে মহানবীর অবস্থানকাল বিশ দিন বলে উল্লেখ করেছেন) 

435. আল ওয়াকিদী প্রণীত আল মাগাযী, 3য় খণ্ড, পৃ. 1042-1043; বিহারুল আনওয়ার, 11তম খণ্ড, পৃ. 247 এবং সীরাতে হালাবী, 3য় খণ্ড, পৃ. 162

436. সীরাতে হালাবী, 3য় খণ্ড, পৃ. 163 এবং বিহারুল আনওয়ার, 20তম খণ্ড, পৃ. 219

437. এ বাক্যের অন্তর্নিহিত অর্থ পবিত্র কুরআনের নিম্নোক্ত আয়াত থেকে উৎকলিত ও গৃহীত :

) حتّي إذا ضاقت عليهم الأرض بما رحبت و ضاقت عليهم أنفسهم(

এমনকি পৃথিবী প্রশস্ত হওয়া সত্বেও তাদের জন্য তা সংকীর্ণ হয়ে গিয়েছিল এবং তাদের জীবনও তাদের জন্য সংকীর্ণ হয়ে গিয়েছিল। (সূরা তাওবা : 118)

তাফসীরসমূহে তাদের তওবার প্রক্রিয়া বর্ণিত হয়েছে। আগ্রহী পাঠকবৃন্দ তাফসীরের গ্রন্থাদি অধ্যয়ন করুন।

438. সীরাতে হালাবী, 3য় খণ্ড, পৃ. 165 এবং বিহারুল আনওয়ার, 10ম খণ্ড, পৃ.119, সংখ্যাস্বল্প মতলববাজদের বিপক্ষে মহানবীর এ ধরনের ভিন্নতর সংগ্রাম আমাদের জন্য এক বিরাট শিক্ষাস্বরূপ। নিষ্ঠা, দৃঢ় সিদ্ধান্ত ও ঐকমত্য ছাড়া আর কিছুই এ ধরনের সংগ্রামের জন্য অপরিহার্য নয়। এ তিনজন সম্পর্কে আমরা যা বর্ণনা করেছি, আল ওয়াকিদী তার চেয়েও ব্যাপকভাবে লিখেছেন। দেখুন আল মাগাযী, 3য় খণ্ড, পৃ. 1049-1056

439. আল ওয়াকিদী প্রণীত আল মাগাযী, 3য় খণ্ড, পৃ. 1046

440. মসজিদে যিরার বিষয়ে পবিত্র কুরআনে সূরা তাওবার 107-110 আয়াত অবতীর্ণ হয়েছে।

441. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 530 এবং বিহারুল আনওয়ার, 20তম খণ্ড, পৃ. 253

442. তায়েফ দুর্গ অবরোধের কাহিনী হিজরতের অষ্টম বর্ষের ঘটনাপ্রবাহ শীর্ষক অধ্যায়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

443. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 542-544; সীরাতে হালাবী, 3য় খণ্ড, পৃ. 243; উসদুল গাবাহ্ গ্রন্থের 1ম খণ্ডের 216 পৃষ্ঠায় সাকীফ গোত্রের প্রতিনিধি দলের কথা আমরা যেভাবে উপরে উল্লেখ করেছি, তার চেয়ে আরো বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

444. এ প্রসঙ্গে অধিক অবগতির জন্য দেখুন আমার প্রণীত মানশূরে জভীদ, 3য় খণ্ড

445. আল ওয়াকিদী তাদের সংখ্যা 300 জন বলে উল্লেখ করেছেন, আল মাগাযী, 3য় খণ্ড, পৃ. 1077

446.لا يؤدّيها عنك إلّا أنت أو رجل منك (একমাত্র আপনি অথবা আপনার পক্ষ থেকে কোন ব্যক্তি ব্যতীত মুশরিকদের সাথে সম্পর্কচ্ছেদ সংক্রান্ত আয়াতসমূহ আর কেউ প্রচার করতে পারবে না।) এবং কতিপয় রেওয়ায়েতে বর্ণিত হয়েছে :أو رجل من أهل بيتك (অথবা আপনার আহলে বাইতভুক্ত কোন ব্যক্তি ব্যতীত...) -সীরাতে ইবনে হিশাম, 6ষ্ঠ খণ্ড, পৃ. 545 এবং বিহারুল আনওয়ার, 21তম খণ্ড, পৃ. 267

447. কাফী, 1ম খণ্ড, পৃ. 326

448. শেখ মুফীদ প্রণীত কিতাবুল ইরশাদ, পৃ. 33

449. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 546

450. রুহুল মাআনী, সূরা তাওবার তাফসীর

451. আর আমরা আপনাকে কেবল জগৎসমূহের রহমতস্বরূপ প্রেরণ করেছি। (সূরা আম্বিয়া : 107)

452.تبكى العين و يحزن القلب و لا نقول ما يُسخط الرّب -সীরাতে হালাবী, 3য় খণ্ড, পৃ. 347; বিহারুল আনওয়ার, 22তম খণ্ড, পৃ. 157

453. বিহারুল আনওয়ার, 33তম খণ্ড, পৃ. 114

454. আল মাহাজ্জাতুল বাইদা, 3য় খণ্ড, পৃ. 366

455. বিহারুল আনওয়ার, 22তম খণ্ড, পৃ. 166; তবে কিছু কিছু শিয়া আলেম ধারণা করেন, হযরত খাদীজার গর্ভে তাঁর দুই পুত্রসন্তানের জন্ম হয়েছিল। -বিহারুল আনওয়ার, 22তম খণ্ড, পৃ. 151

456. বিহারুল আনওয়ার, 22তম খণ্ড, পৃ. 151

457. সীরাতে হালাবী, 3য় খণ্ড, পৃ. 348

458. বিহারুল আনওয়ার, 22তম খণ্ড, পৃ. 156 এবং সীরাতে হালাবীর বর্ণনামতে রাসূল (সা.)-এর পিতৃব্যপুত্র ফযল ইবনে আব্বাস ইবরাহীমের লাশের গোসল দিয়েছিলেন ও কাফনের কাপড় পরিয়েছিলেন।

459. আল মাহাসিন, পৃ. 313 এবং সীরাতে হালাবী, 3য় খণ্ড, পৃ. 348

460. ইয়াকুত হামাভী তাঁর মু জামুল বুলদান গ্রন্থের 5ম খণ্ডের 266-267 পৃষ্ঠায় নাজরানবাসীদের খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করার কারণগুলো বর্ণনা করেছেন।

461. উসকুফ বা আর্চ বিশপ শব্দটি গ্রীক ইপেসকোপ শব্দ থেকে উৎসারিত, যার অর্থ হচ্ছে প্রতিদ্বন্দ্বী, তদারককারী, পর্যবেক্ষক ও নিয়ন্ত্রক। আর এখন এ শব্দটি ধর্মযাজক বা পাদ্রীর চেয়ে ঊর্ধ্বতন পর্যায়ের খ্রিষ্টধর্মীয় বা আধ্যাত্মিক পদ বোঝাতে ব্যবহৃত হয়।

462. বিহারুল আনওয়ার, 1ম খণ্ড, পৃ. 285

463. আপনি বলে দিন : হে আহলে কিতাব! আমাদের ও তোমাদের মাঝে যে বিষয়টি অভিন্ন, সেই বিষয়ের দিকে তোমরা সবাই ফিরে আস। (সূরা আলে ইমরান : 64)-এ আয়াতের মর্মার্থ, বিহারুল আনওয়ার, 21তম খণ্ড, পৃ. 287

464. তারিখে ইয়াকুবী, 2য় খণ্ড, পৃ. 66

465. সীরাতে হালাবী, 3য় খণ্ড, পৃ. 239

466. মুহাম্মদ ইবনে আবদুল্লাহ্ ইবনে মুহাম্মদ ইবনে আবদুল্লাহ্ ইবনে বুহলুল ইবনে হুমাম ইবনে মুত্তালিব (জন্ম  297 হিজরী এবং মৃত্যু 387 হিজরী)

467. দেখুন ইকবালুল আমাল, পৃ. 496-513

468. সীরাতে হালাবী, 3য় খণ্ড, পৃ. 239

469. সূরা আলে ইমরানের 59তম আয়াত :

) إنّ مثل عيسي عند الله كمثل آدم خلقه من تراب ثمّ قال له كن فيكون(

নিশ্চয়ই মহান আল্লাহর কাছে ঈসার উপমা হচ্ছে আদমের উপমা সদৃশ; আদমকে তিনি মাটি থেকে সৃষ্টি করেছিলেন এবং এরপর তিনি তাকে বলেছিলেন : হয়ে যাও , আর সে হয়ে যায়।

470. বিহারুল আনওয়ার, 21তম খণ্ড, পৃ. 32; তবে মুবাহালার সাথে সংশ্লিষ্ট আয়াত এবং সীরাতে হালাবী থেকে প্রতীয়মান হয়, মুবাহালা করার প্রস্তাব স্বয়ং মহানবীই দিয়েছিলেন। ঠিক একইভাবেتعالوا ندع أبنائنا ... (এসো, আমরা আমাদের সন্তানদের আহবান করি এবং তোমরা তোমাদের সন্তানদের আহবান করো...)-এ আয়াত থেকেও এ বক্তব্যের সমর্থন মেলে।

471. 1ম খণ্ড, পৃ. 282-283

472. মাফাতিহুল গাইব, 2য় খণ্ড, পৃ. 471 ও 472

473. 2য় খণ্ড, পৃ. 112

474. কতিপয় রেওয়ায়েতে বর্ণিত হয়েছে : মহানবী (সা.), ইমাম হুসাইন (আ.)-এর হাত ধরে রেখেছিলেন; আলী (আ.) মহানবীর সামনে এবং হযরত ফাতিমা (আ.) তাঁর পেছনে গমন করছিলেন। বিহারুল আনওয়ার, 21তম খণ্ড, পৃ. 338

475. ইকবালুল আমাল গ্রন্থে বর্ণিত আছে : মুবাহালার দিবসে যে স্থানে মুবাহালা অনুষ্ঠিত হবে, সে স্থানের চারপাশে বহুসংখ্যক আনসার ও মুহাজির সাহাবী উপস্থিত হয়েছিলেন। কিন্তু মহানবী (সা.) বাড়ি থেকে কেবল ঐ চারজনকেই সাথে নিয়ে বের হয়েছিলেন। আর মুবাহালার ময়দানে এই পাঁচ জন ছাড়া অন্য কোন মুসলমান উপস্থিত ছিলেন না। মহানবী (সা.) মুবাহালার ময়দানে প্রবেশ করে কাঁধ থেকে নিজ চাদর খুলে পরস্পর কাছাকাছি অবস্থিত দু টি বৃক্ষের উপর ছুঁড়ে দেন এবং তিনি যে চারজন সহ বাড়ি থেকে বের হয়েছিলেন তাঁদেরকে এ চাদরের ছায়াতলে স্থান দেন এবং নাজরানের প্রতিনিধি দলকে মুবাহালা করার আহবান জানান।

476. ফুতহুল বুলদান, পৃ. 76

477. সূরা আলে ইমরান : 59

478. অধিকতর অবগতির জন্য দেখুন নূরুস সাকালাইন, 1ম খণ্ড, পৃ. 291-292

479. কতিপয় রেওয়ায়েতেও এ বিষয়টি স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। দেখুন : আল কাফী, 2য় খণ্ড, পৃ. 513-514

480. সমকালীন বহু সূত্রে ও পরম্পরায় বর্ণিত যার মধ্যে কোন সন্দেহের অবকাশ থাকে না।

481. তারিখে ইয়াকুবী, 2য় খণ্ড, পৃ. 65 এবং আদ্ দুররে মানসূর, 2য় খণ্ড, পৃ. 38

482. মিসবাহুল মুজতাহিদ, পৃ. 704

483. ইকবালুল আমাল, পৃ. 743

484. প্রাগুক্ত

485. মরহুম সাইয়্যেদ ইবনে তাউস আবুল ফযল মুহাম্মদের বংশ পরিচয় সঠিকভাবে বর্ণনা করেন নি। তবে নাজ্জাশীর বর্ণনা মতে তাঁর বংশনামা হচ্ছে : মুহাম্মদ ইবনে আবদুল্লাহ্ ইবনে মুহাম্মদ ইবনে আবদুল্লাহ্ ইবনে বুহলুল ইবনে মুত্তালিব। তাই তাঁর ঊর্ধ্বতন প্রপিতামহের নাম আবদুল মত্তালিব নয়, বরং মুত্তালিব। আর মুত্তালিব তাঁর ঊর্ধ্বতন পঞ্চম পিতৃপুরুষ। এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন, নাজ্জাশীর দৃষ্টিতে মুহাম্মদ ইবনে আবদুল্লাহর জীবনের দু টি অধ্যায় ছিল। তাঁর জীবনের একটি অধ্যায় নির্ভরযোগ্য এবং আরেকটি অধ্যায় নির্ভরযোগ্য নয়। আর এ কারণেই তিনি বলেছেন : বিশ্বস্ত ও নির্ভরযোগ্য (মুওয়াসসাক) ব্যক্তিরা তার জীবনের যে অধ্যায়ে তিনি দৃঢ়পদ ছিলেন, সেই সময়কালে তার থেকে যে সব হাদীস বর্ণনা করেছেন, সেগুলো ব্যতীত আমি তার থেকে হাদীস বর্ণনা করা থেকে বিরত থেকেছি। (নাজ্জাশী প্রণীত ফেহরেস্ত, পৃ. 281-282) শেখ নাজ্জাশী তাঁর রিজালবিদ্যার 511 পৃষ্ঠায় বলেছেন : তিনি অধিক অধিক হাদীস বর্ণনাকারী; তবে একদল রিজালবিদ তাঁকে যাঈফ (দুর্বল) বলেছেন।

486. তাঁর নাম সাহীফা-ই-সাজ্জাদিয়া র সনদসমূহে বর্ণিত হয়েছে এবং তিনি শাইখুত তায়িফা র শায়খগণের অন্তর্ভুক্ত। তাঁর মৃত্যুসাল 460 হিজরী। তিনি মুহাম্মদ ইবনে আবদুল্লাহ্ শাইবানী থেকে মুবাহালা গ্রন্থের হাদীসসমূহ উদ্ধৃত করেছেন। দেখুন : আয যারীয়াহ্, 15তম খণ্ড, পৃ. 344

487. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 602-603 এবং শেখ আল মুফীদ প্রণীত কিতাব আল ইরশাদ, পৃ. 89

488. আত তাবাকাতুল কুবরা, 1ম খণ্ড, পৃ. 358 এবং শেখ আল মুফীদ প্রণীত কিতাব আল ইরশাদ, পৃ. 87

489. জুহ্ফাহ্ পবিত্র মক্কা থেকে তিন মঞ্জিলের দূরত্বে এবং মদীনা থেকে সাত মঞ্জিলের দূরত্বে অবস্থিত। আর লোহিত সাগর থেকে এ স্থানের দূরত্ব প্রায় 6 মাইল (দুই ফারসাখ) বর্তমানে এ অঞ্চলটি রাবুগ, যা মক্কা থেকে মদীনা অভিমুখী সড়কের উপর অবস্থিত, এর নিকটবর্তী।-নাভাভীর তাহরীর গ্রন্থ এবং আত তাহযীব।

ইয়াকুত তাঁর গ্রন্থ মারাসিদুল ইত্তিলা র 109 পৃষ্ঠায় লিখেছেন : মক্কার চার মঞ্জিলের দূরত্বে অবস্থিত জুহ্ফাহ্ শাম ও মিশরবাসীদের মীকাত। গাদীরে খুম থেকে এ অঞ্চলের দূরত্ব দু মাইল এবং লোহিত সাগর থেকে এ অঞ্চলের দূরত্ব প্রায় 6 মাইল। তবে এখন গাদীরে খুম মক্কার 220 কি.মি. দূরত্বের মধ্যে অবস্থিত। আল্লামা মাসউদীও আত তানবীহ ওয়াল ইশরাফ গ্রন্থের 221-222 পৃষ্ঠায় লিখেছেন : গাদীরে খুম খাররার নামে খ্যাত একটি জলাশয়ের অদূরে অবস্থিত।

490. এক মাইল তিন হাজার হাত এবং এক ফারসাখ নয় হাজার হাত; আরেক অভিমত অনুসারে এক মাইল চার হাজার হাত এবং এক ফারসাখ বারো হাজার হাত। যা হোক এক মাইল আসলে এক ফারসাখের এক-তৃতীয়াংশ এবং তিন মাইলে এক ফারসাখ।

491. অভিনন্দন জানানোর বিস্তারিত বিবরণ জানার জন্য আল গাদীর গ্রন্থের 1ম খণ্ডের 245-257 পৃষ্ঠা অধ্যয়ন করুন।

492. মহানবী (সা.) রবী মাসের চতুর্থ রাতে মদীনার উদ্দেশে পবিত্র মক্কা ত্যাগ করেছিলেন এবং ঐ মাসের 12 তারিখে মধ্যাহ্নের কাছাকাছি সময় মদীনার কুবা মহল্লায় প্রবেশ করেন। বিদ্যমান সাক্ষ্য-প্রমাণ ও নিদর্শনসমূহের ভিত্তিতে বলা যায়, মহানবী (সা.) মক্কা-মদীনার অন্তর্বর্তী দূরত্ব কুরাইশদের পশ্চাদ্ধাবনের কারণে দ্রুতগতিতে অতিক্রম করেছিলেন।-সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 339 এবং আত তাবাকাতুল কুবরা, 1ম খণ্ড, পৃ. 135

493. বিহারুল আনওয়ার, 22তম খণ্ড, পৃ. 19

494. সীরাতে ইবনে হিশাম, 1ম খণ্ড, পৃ. 575 এবং মাজমাউল বায়ান, 1ম খণ্ড, পৃ. 410

495. মুনতাখাবুত তাওয়ারিখ গ্রন্থের রচয়িতা এ গ্রন্থের 40 পৃষ্ঠায় লিখেছেন : এ ঘটনাটি মুফাসসিরগণ সূরা তাওবার তাফসীরে রেওয়ায়েত করেছেন এবং আল গাদীর গ্রন্থে (6ষ্ঠ খণ্ড, পৃ. 318-321) আহলে সুন্নাতের 72 জন ব্যক্তিত্ব থেকেও এ ঘটনার বর্ণনা দেয়া হয়েছে যে, এ বছরের (হিজরতের নবম বর্ষে) শেষে নাজরানের খ্রিষ্টানদের সাথে মহানবীর মুবাহালার ঘটনা সংঘটিত হয়েছিল। কারণ, বর্ণিত হয়েছে যে, এ ঘটনা যিলহজ্ব মাসে মক্কা বিজয়ের পর সংঘটিত হয়েছিল এবং বিদায় হজ্বের যিলহজ্ব অর্থাৎ হিজরতের দশম বর্ষের যিলহজ্ব মাসে অবশ্যই তা সংঘটিত হয় নি। স্মর্তব্য, গাদীরে খুমের ঘটনাও বিদায় হজ্বের যিলহজ্ব মাসে সংঘটিত হয়েছিল। অতএব, মুবাহালার ঘটনা আগের বছরের (হিজরতের নবম বর্ষে) যিলহজ্ব মাসে অবশ্যই ঘটে থাকবে।

496. যদিও মামাকানী তানকীহুল মাকাল গ্রন্থে হাদীস শিক্ষক হবার কারণে তাঁকে সিকাহ্ (বিশ্বস্ত) বলে গণ্য করেছেন।

497. তানকীহুল মাকাল, 1ম খণ্ড, পৃ. 294

498. তূসীর রিজাল, পৃ. 39

499. আত তাবাকাতুল কুবরা, 2য় খণ্ড, পৃ. 230-291

500. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 568-569

501. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 590

502. সহীহ আল বুখারী, 5ম খণ্ড, পৃ. 163

503. আল-কামিল ফীত তারিখ, 2য় খণ্ড, পৃ. 305 এবং বিহারুল আনওয়ার, 21তম খণ্ড, পৃ. 360-363

504. সীরাতে হালাবী, 3য় খণ্ড, পৃ. 289

505. ঐ স্থানের নাম, যেখানে মসজিদে শাজারাহ্ অবস্থিত।

506.لبّيك اللّهم لبّيك، لبّيك لا شريك لك لبّيك، إنّ الحمد و النّعمة لك و الملك، لا شريك لك لبّيك

507. হাজরে আসওয়াদের উপর হাত বুলানোর (ইস্তিলাম) অর্থ ও উদ্দেশ্য হচ্ছে, কাবা পুনঃনির্মাণকালে এ পাথর হযরত ইবরাহীম (আ.)-এর পায়ের নিচে থাকত এবং তিনি এর মাধ্যমে পবিত্র কাবার প্রাচীর উঁচু করেছেন; তাই এ পাথরের উপর হাত রাখা হযরত ইবরাহীম (আ.)-এর সাথে এক ধরনের প্রতিজ্ঞার নামান্তর। আর তা হলো : আমরা ইবরাহীম (আ.)-এর মতো তাওহীদী আদর্শের পথে আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাব। মহানবী (মদীনায়) দশ বছর অবস্থান কালে দু বার পবিত্র উমরা পালন করেছিলেন। প্রথম বার হিজরতের সপ্তম বর্ষে এবং দ্বিতীয় বার অষ্টম বর্ষে মক্কা বিজয়ের পরপরই। এটি ছিল মহানবী (সা.)-এর তৃতীয় উমরা, যা তিনি হজ্বের আমলসমূহের সাথে আঞ্জাম দিয়েছিলেন।-আত তাবাকাতুল কুবরা, 2য় খণ্ড, পৃ. 174

508. সাফা ও মারওয়াহ্ মসজিদুল হারামের অদূরে অবস্থিত দু টি পাহাড়ের নাম। এ দু পাহাড়ের মধ্যেকার দূরত্ব অতিক্রম করাই হচ্ছে সাঈ (سعى ) এ সাঈ সাফা পাহাড় থেকে শুরু হয়ে মারওয়াহ্ পাহাড়ে গিয়ে শেষ হয়।

509. এ কথাটি আসলে স্ত্রী সহবাস ও জানাবাতের গোসলকে বুঝিয়েছে। কারণ ইহরামের হারাম বা নিষিদ্ধ বিষয়গুলোর একটি হচ্ছে স্ত্রী সহবাস। আর তাকসীর করার মাধ্যমে স্ত্রী সহবাস হালাল হয়ে যায়।

510. বিহারুল আনওয়ার, 21তম খণ্ড, পৃ. 319; এ ঘটনা মহানবী (সা.)-এর স্পষ্ট নির্দেশসমূহের বিপক্ষে একদল সাহাবীর একগুঁয়েমিপূর্ণ অবস্থান গ্রহণের বিষয়টি ব্যক্ত করে। ইসলামের ইতিহাসে এ ব্যাপারে অনেক প্রমাণ রয়েছে এবং মরহুম শারাফুদ্দীন আমিলী এ ব্যাপারে আন নাস ওয়াল ইজতিহাদ অর্থাৎ পবিত্র কুরআন ও সুন্নাহর স্পষ্ট বিধানসমূহের বিপরীতে ইজতিহাদ নামক একখানা স্বতন্ত্র গ্রন্থ রচনা করেছেন।

511. শেখ মুফীদ প্রণীত আল ইরশাদ, পৃ. 92; হযরত আলীর কাজ এবং তাতে রাসূলের সম্মতি প্রদান থেকে বোঝা যায়, ইজমালীভাবে (মোটের উপর বা সারসংক্ষেপে) যে কোন আমলের নিয়্যত করা যথেষ্ট এবং নিয়্যতকারীর জন্য কখনই নিজ কাজের যাবতীয় বৈশিষ্ট্যের সাথে পরিচিত থাকা আবশ্যক নয়।

512. বিহারুল আনওয়ার, 21তম খণ্ড, পৃ. 385

513. এবং সম্মান (দেখুন : শেখ সাদুক প্রণীত আল খিলাল, 2য় খণ্ড, পৃ. 84)

514. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 605

515. পবিত্র কাবার মুতাওয়াল্লীরা, যে সব গোত্র হারাম মাসগুলোয় যুদ্ধ ও রক্তপাত করার অভিপ্রায় পোষণ করত, তাদের কাছ থেকে অর্থ গ্রহণ করে হারাম মাসগুলো পরিবর্তন করে ফেলত এবং এ সব মাসের স্থলে বছরের অন্যান্য মাসকে হারাম মাস হিসেবে ঘোষণা করত।

516. মহানবী (সা.) এ ঐতিহাসিক ভাষণে জনগণকে পবিত্র কুরআন ও সুন্নাহ্ আঁকড়ে ধরার উপদেশ দিয়েছেন। আর তিনি গাদীরে খুমের ভাষণে এবং তাঁর ওফাতের পূর্ববর্তী দিনগুলোয় মহান আল্লাহর কিতাব এবং তাঁর বংশধর অর্থাৎ ইতরাতের (আহলে বাইত) ওসিয়ত করেছেন। এ হাদীসদ্বয় দু টি ভিন্ন ঘটনা উপলক্ষে বর্ণিত হয়েছে এবং উভয়ের মধ্যে কোন বৈপরীত্য নেই। কারণ মহানবী (সা.) একটি ক্ষেত্রে সুন্নাহকে পবিত্র কুরআনের সমকক্ষ বলেছেন এবং আরেক ক্ষেত্রে তাঁর পবিত্র আহলে বাইত ও স্থলবর্তীদের ব্যাপারে ওসিয়ত করেছেন এবং তাঁদেরকে অনুসরণ করার ব্যাপারে গুরুত্ব আরোপ করেছেন-এতে কোন অসুবিধা নেই। আহলে বাইতকে অনুসরণের অর্থই হচ্ছে তাঁর ও তাঁর পবিত্র সুন্নাহরই অনুসরণ। আহলে সুন্নাতের কতিপয় আলেম, যেমন শেখ শালতুত তাঁর তাফসীর গ্রন্থে ধারণা করেছেন, মহানবী (সা.) কেবল একটি ঘটনার ক্ষেত্রেই সাকালাইন (দু টি ভারী ও মূল্যবান জিনিস) সম্পর্কে বক্তব্য রেখেছেন; তাই তিনি পাদটীকায় ইতরাত (অর্থাৎ রক্তজ বংশধর) শব্দটিنسخه بدل হিসেবে উল্লেখ করেছেন। অথচ এ ধরনের সংশোধনের আসলে কোন প্রয়োজনই নেই। কারণ মূলনীতিগতভাবে এ দুই রেওয়ায়েতের মধ্যে কোন বিরোধ নেই, যার ফলে আমাদের এ পথে বিষয়টির নিষ্পত্তি করতে হবে।

517. তাকসীর : গোঁফ, চুল-দাঁড়ি ছাটা (ছোট করা) এবং হাত ও পায়ের আঙুলের নখ কাটা।

518. আত তাবাকাতুল কুবরা, 2য় খণ্ড, পৃ. 184

519. সূরা তূর : 30

520. আল কামিল ফীত তারিখ, 2য় খণ্ড, পৃ. 220 এবং আল ইকদুল ফরীদ, 2য় খণ্ড, পৃ. 249

521. তারিখে তাবারী, 2য় খণ্ড, পৃ. 216 এবং আল কামিল ফিত তারিখ, 2য় খণ্ড, পৃ. 410

522. বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য মহানবী (সা.) এ বাক্য তিন বার বলেছিলেন যাতে পরে কোন ভুলের উদ্ভব না হয়।

523. সূরা মায়েদার 3 ও 67 নং আয়াত

524. ওয়াফিয়াতুল আয়ান (ইবনে খাল্লিকান প্রণীত), 1ম খণ্ড, পৃ. 60

525. প্রাগুক্ত, 2য় খণ্ড, পৃ. 223

526. আল আসার আল বাকীয়ার অনুবাদ, পৃ. 395 এবং আল গাদীর, 1ম খণ্ড, পৃ. 267

527. সিমারুল কুলূব, পৃ. 511

528. এ সংক্রান্ত সার্বিক তথ্য ও পরিসংখ্যান আল গাদীর গ্রন্থের 1ম খণ্ড থেকে গ্রহণ করা হয়েছে এবং এ গ্রন্থের এ অধ্যায় রচনা করার ক্ষেত্রে এসব তথ্য ও পরিসংখ্যান থেকে সাহায্য নেয়া হয়েছে।

529. সে চরম অজ্ঞতাবশত মহান আল্লাহর নামে তার পত্র শুরু করে নি। এমনকি এক্ষেত্রে জাহিলীয়াতের যুগের মুশরিকদের মতোও সে বোধশক্তির অধিকারী ছিল না।

530. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 600-601। এ পত্রদ্বয়ের অন্তর্নিহিত তাৎপর্য নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করলে পত্র লেখকদ্বয়ের ব্যক্তিত্ব স্পষ্ট হয়ে যায়।

531. সীরাতে ইবনে হিশাম, 1ম খণ্ড, পৃ. 599

532. কারণ আরবীভাষী বাগ্মীরা বেশ ভালো করেই বুঝত যে, পবিত্র কুরআনের মোকাবেলা করা সম্ভব নয়। তাই তারা কখনো পবিত্র কুরআনের মোকাবেলার চিন্তা করত না।-অনুবাদক

533. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 642 এবং আন নাস ওয়াল ইজতিহাদ, পৃ. 12

534. আহলে সুন্নাতের সূত্রসমূহে পতাকা বেঁধে দেয়ার তারিখ 26 সফর বলে উল্লিখিত হয়েছে। আর যেহেতু তাঁরা মহানবীর ওফাত 12 রবিউল আউয়াল হয়েছিল বলে জানেন, সেহেতু এসব ঘটনা, যা পাঠকবর্গের কাছে বর্ণনা করা হবে, সেসব 16 দিনের মধ্যে ঘটে থাকতে পারে। তবে যেহেতু শিয়া আলেমগণ মহানবীর বংশধরগণের অনুসরণ করে তাঁর ওফাত দিবসকে 28 সফর বলে বিশ্বাস করেন, সেহেতু বাধ্য হয়েই এসব বাড়তি ঘটনা 28 সফরের আগের দিনগুলোতে অবশ্যই ঘটেছে বলে মেনে নিতে হবে।

535. সিরিয়াস্থ বালকা নামের একটি অঞ্চলের অংশবিশেষ। এ স্থান মুতার কাছে আসকালান ও রামলার মাঝখানে অবস্থিত।

536. মদীনার তিন মাইলের মধ্যে শামের দিকে অবস্থিত বিস্তীর্ণ এক এলাকার নাম।

537. নাহজুল বালাগাহ্, সংক্ষিপ্ত জ্ঞানগর্ভমূলক বাণীসমূহ, বাণী নং 125

538. হালাবীর মতো কতিপয় জীবনচরিত রচয়িতা তাঁর বয়স 17 বছর বলেও উল্লেখ করেছেন। আবার কেউ কেউ তাঁর বয়স 18 বছর লিখেছেন। তবে অবশেষে সবাই ঐকমত্য পোষণ করেছেন যে, ঐ সময় তাঁর বয়স 20 অতিক্রম করে নি।

539. আত তাবাকাতুল কুবরা, 2য় খণ্ড, পৃ. 12

540. প্রাগুক্ত, 2য় খণ্ড, পৃ. 190; আবার কখনো কখনো তিনি বলতেন :جهّزوا جيش أُسامة উসামার সেনাবাহিনীকে প্রস্তুত কর অথবাأَرسلوا بعث أُسامة উসামার সেনাবাহিনীকে প্রেরণ কর।

541. শাহরিস্তানী প্রনীত আল মিলাল ওয়ান নিহাল, 4র্থ ভূমিকা, পৃ. 29; ইবনে আবিল হাদীদ প্রণীত শারহু নাহজিল বালাগাহ্, 2য় খণ্ড, পৃ. 20

542. আত তাবাকাতুল কুবরা, 2য় খণ্ড, পৃ. 190

543. তাদের অজুহাত ও ব্যাখ্যাগুলোর ব্যাপারে অধিক অবগতির জন্য দেখুন আল মুরাজায়াত, পৃ. 30-31 এবং আন নাস ওয়াল ইজতিহাদ, পৃ. 15-19

544. কেউ কেউ বলেছেন : আবূ রাফে অথবা হযরত আয়েশার খাদেম বারীরাহকে (বুরাইরাহ্) সাথে নিয়ে মহানবী (সা.) জান্নাতুল বাকী গোরস্তানে গিয়েছিলেন। দেখুন আত তাবাকাতুল কুবরা, 2য় খণ্ড, পৃ. 204

545. আত তাবাকাত গ্রন্থসমূহের রচয়িতাগণ এবং অন্যদের বর্ণনা অনুযায়ী আবু মুওয়াইহিবার দিকে মুখ করে বললেন...

546. আত তাবাকাতুল কুবরা, 2য় খণ্ড, পৃ. 204 এবং বিহারুল আনওয়ার, 22তম খণ্ড, পৃ. 466

547. আত্মার সাথে যোগাযোগ ও সম্পর্ক স্থাপন সংক্রান্ত আলোচনাসমূহে যা বলা হয়েছে, তদনুযায়ী এ প্রসঙ্গে যে কোন দাবীদারের কথায় কর্ণপাত করা অনুচিত এবং প্রসিদ্ধ প্রবাদবাক্য অনুসারে যে কেউ আয়না তৈরি করতে পারলেও সেকান্দারী বিদ্যা জানে না অবস্তুগত (গায়েবী) জগৎ এবং আত্মাজগতের সাথে যোগাযোগ সংক্রান্ত তথ্য জানার জন্য তৃতীয় জ্ঞান এবং পবিত্র কুরআনের দৃষ্টিকোণ থেকে আত্মার মৌলিকত্ব সংক্রান্ত গ্রন্থাদি অধ্যয়ন করুন।

548. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 654 এবং আত তাবাকাতুল কুবরা, 2য় খণ্ড, পৃ. 216

549.ايتونِى بدواة و صحيفة اكتب لكم كتابا لا تضلّون بعده

550. সহীহ বুখারী, 1ম খণ্ড, পৃ. 22 এবং 2য় খণ্ড, পৃ. 14; সহীহ মুসলিম, 2য় খণ্ড, পৃ. 14; মুসনাদে আহমাদ, 1ম খণ্ড, পৃ. 325 এবং আত তাবাকাতুল কুবরা, 2য় খণ্ড, পৃ. 244

551. ইবনে আবীল হাদীদ প্রণীত শারহু নাহজিল বালাগাহ্, 2য় খণ্ড, পৃ. 20

552. সহীহ মুসলিম, 1ম খণ্ড, পৃ. 14 এবং মুসনাদে আহমাদ, 1ম খণ্ড, পৃ. 355

553. কানযুল উম্মাল, 3য় খণ্ড, পৃ. 138 এবং আত তাবাকাতুল কুবরা, 2য় খণ্ড, পৃ. 244

554. মরহুম মুজাহিদ আল্লামা সাইয়্যেদ শারাফুদ্দীন তাঁর আল মুরাজায়াত গ্রন্থে তাঁদের সকল অজুহাত উল্লেখ করে সেগুলো আকর্ষণীয়ভাবে খণ্ডন করেছেন।

555. মুহাম্মদের জীবনী, পৃ. 475

556. মহানবী (সা.) প্রদত্ত ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণের প্রতি পবিত্র কুরআনের মুখাপেক্ষিতার সীমা বর্ণনা করা আমাদের এ আলোচনার গণ্ডির বাইরে। আমরা পবিত্র কুরআনের জটিল আয়াতসমূহের সঠিক ব্যাখ্যা এবং মানসূরে জভীদ গ্রন্থের তৃতীয় খণ্ডে এ সংক্রান্ত আলোচনা করেছি।

557. মুসনাদে আহমাদ, 1ম খণ্ড, পৃ. 355

558.اكتب لكم كتاباً لن تضلّوا بعده ابداً আমি তোমাদের একটি পত্র লিখে দেব যার পরে তোমরা কখনোই পথভ্রষ্ট হবে না। আপনারা যদি লক্ষ্য করেন, তা হলে স্পষ্ট হয়ে যাবে যে, মহানবী (সা.)لن تضلّوا (তোমরা আর কখনোই পথভ্রষ্ট হবে না)-এ বাক্যের দ্বারা তাঁর পত্র লেখার কারণ ব্যক্ত করেছেন।

559. হাদীসে সাকালাইন ও কাগজ-কলমের হাদীস

560. বিহারুল আনওয়ার, 22তম খণ্ড, পৃ. 469 এবং শেখ মুফীদ প্রণীত কিতাব আল ইরশাদ এবং তাবারসী প্রণীত আলামুল ওয়ারা

561. বিহারুল আনওয়ার, 22তম খণ্ড, পৃ. 476

562. প্রথম বর্ণনা ও রেওয়ায়েত বিহারুল আনওয়ারের 22তম খণ্ডের 476 পৃ. থেকে উদ্ধৃত এবং দ্বিতীয় বর্ণনা ইবনে হাজর আসকালানী বর্ণিত।

563. আসসাওয়ায়েক আল মুহরিকাহ্, 9ম অধ্যায়, পৃ. 57 এবং কাশফুল গাম্মাহ্, পৃ. 43

564. হাদীসে সাকালাইন শিয়া-সুন্নী হাদীসবিদগণ যে সব হাদীস ও রেওয়ায়েতের ব্যাপারে ঐকমত্য পোষণ করেছেন, সেসবের অন্তর্ভুক্ত। এ হাদীস 60টিরও অধিক সূত্রে মহানবী (সা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে। ইবনে হাজার আসকালানী আস সাওয়ায়েক আল মুহরিকাহ্ গ্রন্থের 136 পৃষ্ঠায় লিখেছেন : মহানবী (সা.) বিভিন্ন উপলক্ষ, যেমন আরাফাতের দিবসে, গাদীরে খুমের দিবসে, তায়েফ নগরী থেকে প্রত্যাবর্তনের পর, এমনকি রোগশয্যায় শায়িত অবস্থায়ও পবিত্র কুরআন ও তাঁর ইতরাতের সাথে সম্পর্ক রাখার ব্যাপারে জনগণের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিলেন।

মরহুম মীর হামেদ হুসাইন হিন্দী তাঁর গ্রন্থের একটি অংশে হাদীসে সাকালাইনের সনদসমূহ এবং এর অর্থের ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা রেখেছেন এবং এসবের সমগ্র সম্প্রতি 6 খণ্ডে ইসফাহান থেকে মুদ্রিত ও প্রকাশিত হয়েছে। মিশরের দারুত তাকরীব সংস্থার (ইসলামী মাযহাবসমূহকে নিকটবর্তী করার সংস্থা) পক্ষ থেকে 1374 হিজরীতে এ হাদীস সংক্রান্ত একটি সন্দর্ভ প্রকাশ করা হয়েছিল। এ সন্দর্ভে সনদের দৃষ্টিকোণ থেকে এ হাদীসের গুরুত্ব এবং সকল শতকে এ হাদীস বর্ণনার ক্ষেত্রে মুহাদ্দিসগণের বিশেষ দৃষ্টি সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করা হয়েছে।

565. আত তাবাকাতুল কুবরা, 2য় খণ্ড, পৃ. 238

566. প্রাগুক্ত, পৃ. 236

567. এছাড়াও সাওয়াদার পেটে চাবুকের আঘাত ইচ্ছাপ্রণোদিত ছিল না, এ দৃষ্টিকোণে সাওয়াদার কিসাসের অধিকার ছিল না; বরং দিয়াহ্ দিয়ে দিলেই তা পূরণ হয়ে যেত। এ সত্বেও মহানবী (সা.) সাওয়াদার অভিমতের নিরাপত্তা বিধান করতে চেয়েছিলেন।

568. মানাকিবে আলে আবী তালিব, 1ম খণ্ড, পৃ. 164

569. শেখ আল মুফীদ প্রণীত কিতাবুল ইরশাদ, পৃ. 97

570. সহীহ বুখারী, 5ম খণ্ড, পৃ. 21

571. আত তাবাকাতুল কুবরা, 2য় খণ্ড, পৃ. 247 এবং আল কামিল ফীত তারিখ, 2য় খণ্ড, পৃ. 219

572. আত তাবাকাতুল কুবরা, 2য় খণ্ড, পৃ. 234 এবং সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 654

573. আত তাবাকাতুল কুবরা, 2য় খণ্ড, পৃ. 254

574. প্রাগুক্ত, পৃ. 263

575. প্রাগুক্ত

576. নাহজুল বালাগাহ্

577. সূরা নিসা : 69

478. আ লামুল ওয়ারা, পৃ. 83

579. বুখারীর বর্ণনামতে হযরত আবূ বকর ছিলেন।

580. সীরাতে ইবনে হিশাম, 2য় খণ্ড, পৃ. 656

581. আত তাবাকাতুল কুবরা, 2য় খণ্ড, পৃ. 57

582. নাহজুল বালাগাহ্, খুতবা : 23

583. রাসূলের ওফাতোত্তর খলীফাগণের যুগ