আহলে সুন্নাতের দৃষ্টিতে গাদীর

আহলে সুন্নাতের দৃষ্টিতে গাদীর15%

আহলে সুন্নাতের দৃষ্টিতে গাদীর লেখক:
: মুহাদ্দিস এম, এ, রহমান
প্রকাশক: আল মুস্তাফা (সা.) আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়, কোম-ইরান
বিভাগ: ইতিহাস

  • শুরু
  • পূর্বের
  • 28 /
  • পরের
  • শেষ
  •  
  • ডাউনলোড HTML
  • ডাউনলোড Word
  • ডাউনলোড PDF
  • ভিজিট: 26683 / ডাউনলোড: 5106
সাইজ সাইজ সাইজ
আহলে সুন্নাতের দৃষ্টিতে গাদীর

আহলে সুন্নাতের দৃষ্টিতে গাদীর

লেখক:
প্রকাশক: আল মুস্তাফা (সা.) আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়, কোম-ইরান
বাংলা

মুসলিম বিশ্ব আজ পরাশক্তির চক্রান্তের শিকার। তাদের ফাদে পরে মুসলমানদের অবস্থা এখন অতি নাজুক। মুসলমানরা আজ বহু দলে বিভক্ত , মিথ্যা ও বিভ্রান্তির বেড়াজালে বন্দী , তারা নিজেদের মধ্যেই দ্বন্দ - সংঘাত , মারামারি , আর হানাহানিতে লিপ্ত। ফতোয়া দিয়ে একে অপরকে কাফির ঘোষণা এখন একদল অজ্ঞ ও পাশ্চাত্যের হাতের পুতুল ব্যক্তির নিত্য দিনের কর্মে পরিণত হয়েছে। এ অবস্থা থেকে বেড়িয়ে আসার জন্য সম্মানিত বিজ্ঞ লেখক নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে সুন্নীদের প্রসিদ্ধ গ্রন্থ সমূহের উপর ভিত্তি করে Ghadir az didgahe ahle sunnatনামে একটি গবেষণামূলক গ্রন্থ রচনা করেছেন। এ গ্রন্থে লেখক গাদীরের ঐতিহাসিক ঘটনাকে ফুটিয়ে তোলার পাশাপাশি হযরত আলী ( আ .)- এর মর্যাদা যে শিয়া - সুন্নী নির্বিশেষে সকলের কাছে অনস্বীকার্য একটি বিষয় তা স্পষ্টভাবে প্রমাণ করার প্রয়াস চালিয়েছেন এবং প্রকৃত ও সত্য বিষয়কে পাঠকের কাছে তুলে ধরেছেন।


1

2

3

4

তথ্যসূত্রঃ

১.যেমনভাবে আভিধানিকদের ও ইতিহাসবিদদের ব্যবহৃত শব্দসমূহে লক্ষ্য করা যায় যে , এই ছোট শহরটির অস্তিত্ব অতীতে ছিল না এবং এটা নতুন তৈরী হয়েছে। রাগেব রাসূলের (সাঃ) যুগে মরুভূমির বেশী কিছু ছিল না। তুরাইহী তার মাজমাউল বাহরাইনে লিখেছেনঃ রাগেব একটি মরুভূমি যা জোহফা র নিকটবর্তী। মো জামূল বুলদানের ৩য় খণ্ডে , ১১ নং পৃষ্ঠায় বর্ণিত হয়েছে , রাগেব একটি মরুভূমি যেটা বজওয়া ও জোহফা র মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত যা হাজীগণ অতিক্রম করে থাকে

২। রহনামায়ে হারামাইনে শারীফাইন , ৫ম খণ্ড , পৃষ্ঠা ১৩।

৩। মুনতাহাল আমাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১২০ ও তারিখে হাবিবুস সাঈর , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৪১১।

৪। সীরাতে হালাবী , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩০৯।

৫। প্রাগুক্ত , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩১২।

৬। ইমতাউল আসমা , পৃষ্ঠা-৫১০।

৭। প্রাগুক্ত , পৃষ্ঠা-৫১।

৮। সীরাতে হালাবী , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩০৮।

৯। সীরাতে জিঈনী দেহলান , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৪৩ ও সীরাতে হালাবী , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩০৮ ও ইমতাউল আসমা , পৃষ্ঠা-৫১২ এবং জাখীরাতুল খাওয়াস , পৃষ্ঠা-৩৭।

১০। সীরাতে হালাবী , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩০৮।

১১। ইমতাউল আসমা , পৃষ্ঠা-৫১০।

১২। সীরাতে হালাবী , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩০৯।

১৩। প্রাগুক্ত , পৃষ্ঠা-৫১৭।

১৪। ইমতাউল আসমা , পৃষ্ঠা-৫১৭।

১৫। সীরাতে হালাবী , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩১৭।

১৬। প্রাগুক্ত।

১৭। প্রাগুক্ত , পৃষ্ঠা-৩১৯।

১৮। প্রাগুক্ত , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩২১।

১৯। প্রাগুক্ত , পৃষ্ঠা-৩২৫।

২০। সীরাতে হালাবী , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩০৮ ও ইমতাউল আসমা , পৃষ্ঠা-৫১০ এবং সীরাতে জিঈনী দেহলাম , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৪৩।

২১। হাবীবুস সাঈর , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৪১১।

২২। সূরা-মায়িদা , আয়াত-৬৭।

২৩। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৭০ , অধ্যায়-১১ , হাদীস-৩৭।

২৪। মানাকিব ইবনে মাগাজেলী , পৃষ্ঠা-১৬।

২৫। সীরাতে হালাবী , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩৩৬ এবং তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৪৫ , হাদীস- ৫৪৭।

২৬। কানজুল উম্মাল , ১৩তম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১০৪-১০৫ , হাদীস-৩৬৩৪০-৩৬৩৪৪ ও পৃষ্ঠা-১৩৩ , হাদীস-৩৬৪২০।

২৭। কানজুল উম্মাল , ১৩তম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৩৮ , হাদীস-৩৬৪৩৭।

২৮। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৭৩ , অধ্যায়-১২ , হাদীস-৩৯।

২৯। সীরাতে হালাবী , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩৩৬ ও মাজমাউল জাওয়ায়েদ , ৯ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১০৪-১০৮।

৩০। সকল খুতবার উৎস হচ্ছে- আল-গাদীর , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১০-১১ , নাওয়ারুল উসূল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৬৩ , মো জামে কাবির তিবরানী , ৫ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৬৬ , হাদীস- ৪৯৭১ , নজুলুল আবরার , পৃষ্ঠা-৫১।

৩১। মানাকিব ইবনে মাগাজেলী , পৃষ্ঠা-১৯ , হাদীস-২৪ এবং ফারায়েদুস সিমতাঈন ,

৩২। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৭৩ , অধ্যায়-১২ , হাদীস-৩৯-৪০।

৩৩। তারিখে রওজাহুস সাফা , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৫৪১ , আশারায়ে মোবাশশারা , পৃষ্ঠা-১৬৪ , হামিদীয়া লাই্রব্রেরী (বাংলায় অনূদিত)।

৩৪। তারিখে হাবিবুস সাঈর , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৪১১।

৩৫। ই লামলু ওয়ারা বি ই লামিল হুদা , পৃষ্ঠা-১৩৩।

৩৬। আল-গাদীর , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৭০ ; মোহাম্মদ ইবনে জারীর তাবারী রচিত আল-বেলায়াহ গ্রন্থ হতে সংগৃহিত ও মানাকেবে আলী ইবনে আবী তালিব রচনায় আহমাদ ইবনে হাম্বাল তাবারী যিনি খালিলী নামে প্রসিদ্ধ।

৩৭। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৬৫ , অধ্যায়-৯ , হাদীস-৩১-৩২ , পৃষ্ঠা-৭১ , অধ্যায়-১১ , হাদীস-৩৮ , আশারায়ে মোবাশাশারা , পৃষ্ঠা-১৬৪ , হামিদীয়া লাই্রব্রেরী (বাংলায় অনূদিত)।

৩৮। আল-গাদীর , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৭২-২৮৩।

৩৯। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৭৩ , অধ্যায়-১২ , হাদীস-৩৯-৪০ ও মাকতালে খাওয়ারেজমী , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৪৭ এবং তাযকিরাতুল খাওয়াস , পৃষ্ঠা-৩৯।

৪০। আল-গাদীর , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৭০ ; মোহাম্মদ ইবনে জারীর তাবারী রচিত আল-রবলায়াহ গ্রন্থ হতে গৃহিত এবং আহমাদ ইবনে হাম্বাল তাবারী যিনি খালিলী নামে খ্যাত বিরচিত মানাকিব আলী ইবনে আবী তালিব শীর্ষক গ্রন্থ হতে সংকলিত।

৪১। তা জুল আরুস , মলধাতূ -তাওয়াজা , ৫ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৪০-৪১ ও লিসানুল আরাব , মূলধাতূ - তাওয়াজা।

৪২। নাজমে দুররুস সিমতাঈন , পৃষ্ঠা-১১২ এবং ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৭৬ , অধ্যায়- ১২ , হাদীস-৪২।

৪৩। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৭৬ , অধ্যায়-১২ , হাদীস-৪৩ ও মানাকিবুল ইমাম আমিরুল মু মিনীন , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৪২ , হাদীস-৫২৯ এবং নাজমে দারুস সিমতাঈন , পৃষ্ঠা- ১১২।

৪৪। মানাকিবুল ইমাম আমিরুল মু মিনীন (আঃ) , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩৮৯ , হাদীস-৮৬৪।

৪৫। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৭৫ , অধ্যায়-১২ , হাদীস-৪১ ও মানাকিবুল ইমাম আমিরুল মু মিনীন , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩৮৯ , হাদীস-৮৬৪।

৪৬। নাজমে দাররুস সিমতাঈন , পৃষ্ঠা-১১২ এবং ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৭৬ , অধ্যায়-১২ , হাদীস-৪২।

৪৭। কানজুল উম্মাল , ১৩তম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১১৪ , হাদীস-৩৬৩৭১ ও পৃষ্ঠা-১২৯ , হাদীস-৩৬৪০৭ এবং পৃষ্ঠা-১৩১ , হাদীস-৩৬৪১৯ এবং ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৮৫ , অধ্যায়-১৬ , হাদীস-৪৬.

৪৮। দেখনঃ দ্বিতীয় অধ্যায়।

৪৯। ইয়ানাবিউল মাওয়াদ্দাহ , পৃষ্ঠা-৩৯ , রাসূল (সাঃ) বলেছেনঃ আমি তোমাদের মধ্যে দু টি মহামূল্যবান ভারী বস্তু রেখে যোবো। তাহলো- আল্লাহর কিতাব ও আমার পরিবারবর্গ ; এ দু টি ততক্ষণ পর্যন্ত আলাদা হবে না যতক্ষণ না হাউজে কাউসারে আমার নিকট পৌছে। তোমরা যদি এই দু টিকে আকড়ে ধর তাহলে কখনোই পথভ্রষ্ট হবে না।

৫০। সূরা-শূরা ,আয়াত-২৩।

৫১। সূরা-আলে ইমরান , আয়াত-৬১।

৫২। সূরা-মায়েদা , আয়াত-৫৫।

৫৩। তালখিসুশ শা ফী , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৬৮।

৫৪। আল-গাদীর , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৪-১৫১।

৫৫। আল-গাদীর , ১ম খণ্ড , ১৪ নং পৃষ্ঠার টীকা।

৫৬। আস-সাওয়ায়েকুল মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৮৮ , হাদীস-৪।

৫৭। মানাকিব ইবনে মাগাজেলী , পৃষ্ঠা-২৭ , হাদীস-৩৯।

৫৮। ইকবালুল আমাল , পৃষ্ঠা-৪৫৩।

৫৯। আল-গাদীর , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৫২-১৫৮।

৬০। অতি শীঘ্রই হাদিসের গৃহিত উৎস উল্লেখ করা হবে।

৬১। আল-গাদীর , ষষ্ঠ খণ্ডের ভূমিকায় ,পৃষ্ঠা- ওয়াও এবং জ্বে।

৬২। আল-গাদীর , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩৪৪-৩৫০।

৬৩। ওফয়াতুল আইয়ান , ৫ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৩১।

৬৪। মরহুম সাইয়্যেদ ইবনে তাউস তার গ্রন্থ ইশবালুল আমালের ৪৫৬ নং পৃষ্ঠায় আন-নাশর ওয়াত তাঈ শীর্ষক গ্রন্থ হতে বর্ণনা করেছেন।

৬৫। তাযকিরাতুল খাওয়াস , পৃষ্ঠা-৩৮।

৬৬। মাতালেবুস সুউল , পৃষ্ঠা-১৬ , লাইন নং-২৫।

৬৭। তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-২১ , হাদীস-৫২১ এবং মাজমাউজ জাওয়ায়েদ , ৯ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১০৪।

৬৮। মুসনাদে আহমাদ ইবনে হাম্বাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১১৯।

৬৯। মুসনাদে আহমাদ ইবনে হাম্বাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১১৯ ও ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা- ৬৮-৬৯ , অধ্যায়-১০ , হাদীস-৩৪-৩৬ , কানজুল উম্মাল , ১৩তম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৫৪ , হাদীস- ৩৬৪৮০ ও পৃষ্ঠা-১৫৭ , হাদীস-৩৬৪৮৫ , মানাকিব ইবনে মাগাজেলী , পৃষ্ঠা-২৮ , হাদীস-৩৮ , পৃষ্ঠা-২০ , হাদীস-২৭ , তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১২ , হাদীস-৫১১৫০৯ , পৃষ্ঠা-১৪ , হাদীস-৫১৪ , পৃষ্ঠা-১৯ , হাদীস-৫১৭।

৭০। তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৯ , হাদীস-৫০৬ , পৃষ্ঠা-১১ , হাদীস-৫০৮ , পৃষ্ঠা-২৪ , হাদীস- ৫২৩ ও কানজুল উম্মাল , ১৩তম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৭০ , হাদীস-৩৬৫১৫ এবং মাজমাউজ জাওয়ায়েদ , ৯ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১০৫।

৭১। তাযকিরাতুল খাওয়াস , পৃষ্ঠা-৩৫ , কানজুল উম্মাল , ১৩তম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৫৮ , হাদীস-৩৬৪৮৭ ও পৃষ্ঠা-১৭০ , হাদীস-৩৬৫১৪ , তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৮ , হাদীস-৫১৫-৫১৬ , পৃষ্ঠা-২৫ , হাদীস-৫২৪ এবং মাজমাউজ জাওয়ায়েদ , ৯ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১০৫ , ইয়ানাবিউল মাওয়াদ্দাহ , পৃষ্ঠা-৩৬।

৭২। তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৫ , হাদীস-৫০৩ ও পৃষ্ঠা-২৮ , হাদীস-৫৩০ এবং মাজমাউজ জাওয়ায়েদ , ৯ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১০৭।

৭৩। তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৩ , হাদীস-৫১৬ , মাজমাউজ জাওয়ায়েদ , ৯ম খণ্ড , পৃষ্ঠা- ১০৮।

৭৪। মুসনাদে আহমাদ ইবনে হাম্বাল , খণ্ড-৪ , পৃষ্ঠা-৩০৭ ও তারিখুল খোলাফা , পৃষ্ঠা-১৮৮ , তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৭ , হাদীস-৫০৫ এবং মাজমাউজ জাওয়ায়েদ , ৯ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১০৪।

৭৫। তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৬ , হাদীস-৫০৪ , পৃষ্ঠা-২২ , হাদীস-৫২২।

৭৬। তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১২ , হাদীস-৫১০।

৭৭। তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-২০ , হাদীস-৫২০।

৭৮। তাযকিরাতুল খাওয়াস , পৃষ্ঠা-৩৫ , ও মাজমাউজ জাওয়ায়েদ , ৯ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১০৪।

৭৯। ইয়ানাবিউল মাওয়দ্দাহ , পৃষ্ঠা-৩৬।

৮০। আসানিয়াল মাতালেব , পৃষ্ঠা-৫০। উক্ত গ্রন্থের লেখক লিখেছেন-এই হাদীসের দলিলটি সর্বোত্তম দলিল যা গাদীরের হাদীসে বর্ণিত হয়েছে। কারণ , উক্ত দলিলে পাচজন ফাতিমার কথা উল্লেখ করা হয়েছে যারা প্রত্যেকেই প্রত্যকের ফফু হতে বর্ণনা করেছেন , ইমাম মুসা ইবনে জাফরের (আঃ) কন্যাগণ , ফাতিমা ও যায়নাব এবং কুলসুম হতে , তারা বর্ণনা করেছেন ইমাম সাদিকের (আঃ) কন্যা ফাতিমা হতে , তিনি বর্ণনা করেছেন ইমাম বাকেরের (আঃ) কন্যা ফাতিমা হতে , তিনি বর্ণনা করেছেন ইমাম সাজ্জাদের (আঃ) কন্যা ফাতিমা হতে , তিনি বর্ণনা করেছেন ইমাম হোসাইনের (আঃ) কন্যাদ্বয় ফাতিমা ও সাকিনা হতে , তারা বর্ণনা করেছেন হযরত ফাতিমা জাহরার (সালামলুল্লাহ আলাইহা) কন্যা উম্মে কলসুম হতে।

৮১। ইয়ানাবিউল মাওয়াদ্দাহ , পৃষ্ঠা-৫৭৮।

৮২। ওয়াকেয়াতুস সাফঈন , পৃষ্ঠা-৩৩৮।

৮৩। তাযকিরাতুল খাওয়াস , পৃষ্ঠা-৮৩।

৮৪। রাবিউল আবরার , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৬৯ , অধ্যায়-৪১।

৮৫। মাজমাউজ জাওয়ায়েদ , ৯ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১০৫।

৮৬। তাযকিরাতুল খাওয়াস , পৃষ্ঠা-৮৪।

৮৭। দিনার হচ্ছে সোনার আর দেরহাম হচ্ছে রুপার মুদ্রা আর সোনার তুলনায় রুপার ওজন প্রায় ৭/১০ গুণ।

৮৮। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৬৬ , অধ্যায়-১০ , হাদীস-৩২ ও হিলিয়াতুল আউলিয়া , ৫ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩৬৩।

৮৯। আল আকদলু ফারিদ। ৫ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৮২।

৯০। তারিখে দামেশক , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৪৫ এবং ইয়ানাবিউল মোওয়াদ্দাহ , পৃষ্ঠা-৩৪৪।

৯১। তারিখে দামেশক , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৪৬ , হাদীস-১১৬৩ এবং তারিখে বাগদাদ , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা- ১৩৫।

৯২। কানযুল উম্মাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৩১ , হাদীস-৩৬৪১৯ ও পৃষ্ঠা-১৪৯ , হাদীস-৩৬৪৬৫ এবং তারিখে তাবারী , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৬২।

৯৩। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৮৫ , অধ্যায়-১৬ , হাদীস-৬৫।

৯৪। প্রাগুক্ত , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩০৬-৩৯৪ , হাদীস-৩৩৬-৪৫৬।

৯৫। মুসনাদে ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৭৭ , আস্ সাওয়ায়েকুল মোহরেকাহ , পৃষ্ঠা-১৮৫ , হাদীস-১ , ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১২২ , অধ্যায়-২১ , হাদীস:৭৫- ৮৯ , কানযুল উম্মাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৫৮ , হাদীস-৯ ও ৩৬৪৮৮ , তারিখে দামেশক , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৭৭ , হাদীস-১৫০ এবং মানাকেব ইবনে মাগাজেলী , পৃষ্ঠা:২৭-৩৭ , হাদীস:৪০-৫৫ , সীরাতুন নবী , প্রথম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৯৯ (বাংলায় অনুদিত)।

৯৬। সূরা-ত্ব হা , আয়াত:২৯-৩২ ; আর আমার পরিবারবর্গের মধ্য থেকে আমার একজন সাহায্যকারী করে দিন আমার ভাই হারুনকে ; তার মাধ্যমে আমার কোমরকে শক্তিশালী করে দিন এবং তাকে আমার কাজে অংশীদার করুন।

৯৭। সূরা-আ রাফ ,আয়াত-১৪২ ;----আর মুসা তার ভাই হারুনকে বললেন , আমার সম্প্রদায়ে তুমি আমার প্রতিনিধি হিসেবে থাক। তাদের সংশোধন করতে থাক। আর হাঙ্গামা সৃষ্টিকারীদের পথে চলো না।

৯৮। কানযুল উম্মাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১১৪ , হাদীস-৩৬৩৭০ ও পৃষ্ঠা-১০৫ , হাদীস-৩৬৩৪৫ , আশারায়ে মোবাশশারা , পৃষ্ঠা-১৫৬ , (বাংলায় অনুদিত)।

৯৯। আস্ সাওয়ায়েকুল মোহরেকাহ , পৃষ্ঠা-১৮৮ , হাদীস-৬ , মুসনাদে ইবনে মাজা , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা- ৪৪ , অধ্যায়-১১ , হাদীস-১১৯ , আশারায়ে মোবাশশারা , পৃষ্ঠা-১৬২ (বাংলায় অনুদিত)।

১০০। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩১১ , অধ্যায়-৫৭ , হাদীস-২৪৯ ও পৃষ্ঠা-৩১৫ , অধ্যায়- ৫৮ , হাদীস:১৮৩-১৮৫ পর্যন্ত ।

১০১। তারিখে বাগদাদ , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৭৩ এবং ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৩৫ , অধ্যায়-৪৬ , হাদীস:১৮৩-১৮৫।

১০২। কানযুল উম্মাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৩১ , হাদীস-৩৬৪১৯ , ও তারিখে তাবারী , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৫২।

১০৩। তারিখে দামেশক , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৫ , হাদীস:১০৩০-১০৩১ এবং মানাকেব ইবনে মাগাজেলী , পৃষ্ঠা-২০০ , হাদীস-২৩৮।

১০৪। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৭২ , অধ্যায়-৫২ , হাদীস-২১১।

১০৫। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩১৫ , অধ্যায়-৫৮ , হাদীস-২৫।

১০৬। কানযুল উম্মাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১০৬ , হাদীস-৩৬৩৪৫।

১০৭। আল মুস্তাদরাক আলাস্ সাহীহাইন , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১২৬।

১০৮। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৫৬ , অধ্যায়-১৬ , হাদীস-২১ , কানযুল উম্মাল , ১৩তম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৩৫ , হাদীস-৩৬৪২৫ , ও পৃষ্ঠা-১৪২ , হাদীস-৩৬৪৪৪ , আশারায়ে মোবাশ্শারা , পৃষ্ঠা-১৬৪ (বাংলায় অনুদিত)।

১০৯। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৬৬ , অধ্যায়-৫২ , হাদীস-২০৮ , এবং তারিখে দামেশক , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা:৯০-৯৪ , হাদীস:১১১৯-১১২৩।

১১০। তারিখে দামেশক , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৯৫ , হাদীস-১১২৪ এবং ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৭৪ , অধ্যায়-৫২ , হাদীস-২১২।

১১১। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৬৫ , অধ্যায়-৫২ , হাদীস-২০৭।

১১২। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৬৯ , অধ্যায়-৫২ , হাদীস-২১০।

১১৩। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৭১ , অধ্যায়-৫২ , হাদীস-২১১।

১১৪। মোস্তাদরাক আলাস সাহীহাইন , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৫৫।

১১৫। সাওয়ায়েক মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৮৭ , হাদীস-২ ও কানযুল উম্মাল , ১৩তম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৪৫ , হাদীস-৩৬৪৫৭ ও জাখায়েরুল উকবা , পৃষ্ঠা-৬২।

১১৬। কানযুল উম্মাল , ১৩তম খণ্ড ,পৃষ্ঠা-১৪৩ , হাদীস-৩৬৪৪৮।

১১৭। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩২৪ , অধ্যায়-৫৮ , হাদীস-২৫২ , তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৫৯ , হাদীস-৬৪৬।

১১৮। মোস্তাদরাক আলাস সাহীহাইন , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৩০ , ও উসদুল গাবা , ৪র্থ খণ্ড , পৃষ্ঠা-১১১।

১১৯। তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৬২ , হাদীস-৬৪৮।

১২০। মোস্তাদরাক আলাস সাহীহাইন , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৩০ ও সাওয়ায়েক মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৮৮ , হাদীস-৫।

১২১। মোস্তাদরাক আলাস সাহীহাইন , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৩০ ও সাওয়ায়েক মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৮৭ , হাদীস-২ ও কানযুল উম্মাল , ১৩তম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১২৩ , হাদীস-৩৬৩৯৩ ও পৃষ্ঠা-১৬২ , হাদীস- ৩৬৪৯৩।

১২২। উসদুল গাবা , ৪র্থ খণ্ড , পৃষ্ঠা-১১ ও সুনানে তিরমিযী , ৫ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৫৯৫ ও কানযুল উম্মাল , ১৩তম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৬৬ , হাদীস-৩৬৫০৫ ও পৃষ্ঠা-১৬৭ , হাদীস-৩৬৫০৮ ও ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২০৯ , অধ্যায়-৪২ , হাদীস-১৬৫ , ১৬৬ ও ১৬৭ এবং মানাকেব ইবনে মাগাজেলী , পৃষ্ঠা-১৫৬ ও ১৭৫ , হাদীস-১৭৯-২১২।

১২৩। কানযুল উম্মাল , ১৩তম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১০৯ , হাদীস-৩৬৩৫৮।

১২৪। মোস্তাদরাক আলাস সাহীহাইন , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১২৮।

১২৫। মোস্তাদরাক আলাস সাহীহাইন , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৩০ ও সাওয়ায়েক মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৯৭ , হাদীস-১৭ ও মানাকেব ইবনে মাগাজেলী , পৃষ্ঠা-৯৬ , হাদীস-৩৩৩।

১২৬। উসদুল গাবা , ৪র্থ খণ্ড , পৃষ্ঠা-১১০।

১২৭। মোস্তাদরাক আলাস সাহীহাইন , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১২৮।

১২৮। কানযুল উম্মাল , ১৩তম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৪৫ , হাদীস-৩৬৪৫৭।

১২৯। তারিখে বাগদাদ , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৬১।

১৩০। তারিখে বাগদাদ , ৪র্থ খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৯৫ ও তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১০৩ , হাদীস- ৬১০।

১৩১। তারিখে বাগদাদ , ৪র্থ খণ্ড , পৃষ্ঠা-৪১০ ও সাওয়ায়েক মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৯৩ , হাদীস-৩২ এবং মানাকেব ইবনে মাগাজেলী , পৃষ্ঠা-২৪৩ , হাদীস-২৯০।

১৩২। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩৩২ , অধ্যায়-৬১ , হাদীস-২৫৯ ও তারিখে দামেশক , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৪৮ , হাদীস-১৮২।

১৩৩। তারিখে দামেশক , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৪৫ , হাদীস-১৭৯।

১৩৪। কানযুল উম্মাল , ১৩তম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১২২ , হাদীস-৩৬৩৯২ ও ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৩৪ , অধ্যায়-২২ , হাদীস-৯৬।

১৩৫। তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-২১০ , হাদীস-৭১২।

১৩৬। কানযুল উম্মাল , খণ্ড-১৩ , পৃষ্ঠা-১৫৯ , হাদীস-৩৬৪৯১।

১৩৭। সুনানে তিরমিযী , ৫ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৬০১।

১৩৮। কানযুল উম্মাল , ১৩তম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১২০ , হাদীস-৩৬৩৮৫ ও পৃষ্ঠা-১১৭ , হাদীস-৩৬৫২৯ , ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৩০ , অধ্যায়-২২ , হাদীস-৯২ ,৯৩ ,৯৫ এবং সাওয়ায়েক মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১১৮ ,হাদীস-৮।

১৩৯। মোস্তাদরাক আলাস সাহীহাইন , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১২৯ ও উসদুল গাবা , ৪র্থ খণ্ড , পৃষ্ঠা-১১০ ও সাওয়ায়েক মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৮৮ , হাদীস-৮ ও কানযুল উম্মাল , ১৩তম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১০৬ , হাদীস-৩৬৩৪৭ , আশারায়ে মোবাশশারা , পৃষ্ঠা-১৯৭ (বাংলায় অনুদিত)।

১৪০। কানযুল উম্মাল , ১৩তম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৪২ , হাদীস-৩৬৪৪৫ ও সাওয়ায়েক মোহরেকাকা , পৃষ্ঠা- ১৯০ , হাদীস-১৬ ও ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৪২০ , হাদীস-৪৯৪-৫০২।

১৪১। তারিখে দামেশক , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৪৫২ , হাদীস-৫০১।

১৪২। মোস্তাদরাক আলাস সাহীহাইন , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১২১ ও সাওয়ায়েক মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৯০ , হাদীস- ১৮ ও ফায়ায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩০২ , অধ্যায়-৫৬ , হাদীস-২৪১।

১৪৩। মোস্তাদরাক আলাস সাহীহাইন , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১২৩ ও ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা- ২৯৯ , অধ্যায়-৫৫ , হাদীস-৮ ও ২৩৭ , ও তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৬৮ , হাদীস- ৭৯৬ ও মানাকেব ইবনে মাগাজেলী , পৃষ্ঠা-২৪০ , হাদীস-২৮৭ ও ২৮৮ এবং মানাকেবে খাওয়ারেজমী , পৃষ্ঠা-১০৫ , হাদীস-১০৯।

১৪৪। মানাকেব ইবনে মাগাজেলী , পৃষ্ঠা-৬৫ , হাদীস-৯০ ও পৃষ্ঠা-৫০ , হাদীস-৭৩ , এবং জাখায়েরুল উকবা , পৃষ্ঠা-২৫।

১৪৫। মোস্তাদরাক আলাস সাহীহাইন , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১১৯ ও ১২৪ এবং তারিখে বাগদাদ , ১ম খণ্ড৪ , পৃষ্ঠা-২১।

১৪৬। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৭৭ , অধ্যায়-৩৬ , হাদীস-১৩৯।

১৪৭। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৭৭ , অধ্যায়-৩৬ , হাদীস-১৪০ এবং তারিখে দামেশক , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৫৩ , হাদীস-১১৭২।

১৪৮। মোস্তাদরাক আলাস সাহীহাইন , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১২৪ , ও সাওয়ায়েক মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৯১ , হাদীস-২১ এবং ফাইজুল কাদির-৩৫৬৪।

১৪৯। উসদুল গাবা , ৪র্থ খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩১।

১৫০। তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৪০৬ , হাদীস-৯১২ এবং মানাকেব ইবনে মাগাজেলী , পৃষ্ঠা- ১০৭ , হাদীস-১৪৯।

১৫১। সাওয়ায়েক মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৯৩ , হাদীস-৩৪।

১৫২। কানযুল উম্মাল , ১৩তম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৫২ , হাদীস-৩৬৪৭৭ এবং মানাকেব ইবনে মাগাজেলী , পৃষ্ঠা-৭৯ , হাদীস-১০১।

১৫৩। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩৯ , অধ্যায়-১ , হাদীস-৩ ও পৃষ্ঠা-১৪০ , অধ্যায়-২৪ , হাদীস-১০২ এবং তারিখে দামেশক , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৫৭ , হাদীস-১১৭৪।

১৫৪। তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৪৮৯ , হাদীস-১০১৯।

১৫৫। ফারায়েদুস সামাতাইন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩২৫ , অধ্যায়-৫৯ , হাদীস-৫ ও ২৩৪ এবং তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-২২৪ , হাদীস-৭৬২ ও সাওয়ায়েক মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৯৫ , হাদীস- ৪০।

১৫৬। কানযুল উম্মাল , ১৩তম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৫২ , হাদীস-৩৬৪৭৫।

১৫৭। তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৪২৩ , হাদীস-৭৬১-৭৬৩ এবং ফারায়েদুস সামাতাইন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৭৯ , অধ্যায়-৫৪ , হাদীস-২২৮।

১৫৮। সাওয়ায়েক মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৯৫ , হাদীস-৪০।

১৫৯। মানাকেব ইবনে মাগাজেলী , পৃষ্ঠা-২৪২ , হাদীস-২৮৯ এবং জাখায়েরুল উকবা , পৃষ্ঠা-৭১।

১৬০। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৫৬ , অধ্যায়-৩১ , হাদীস-১১৮ এবং তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩৪৪ , হাদীস-৮৫৩ ও ৮৫৬ এবং ৮৫৮।

১৬১। তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩৪৫ , হাদীস-৮৫৩।

১৬২। তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩৪৭ , হাদীস-৮৫৪।

১৬৩। কানযুল উম্মাল , ১৩তম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৫৬ , হাদীস-৩৬৪৮৩।

১৬৪। তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৪০৮ ,হাদীস-৯১৪ এবং মানাকেব ইবনে মাগাজেলী , পৃষ্ঠা- ২০৬ ও ২৪৩।

১৬৫। তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩৯১ , হাদীস-৮৯৪-৯১১ এবং সাওয়ায়েক মোহরেকা , পৃষ্ঠা- ১৯০ , হাদীস-১৫ ও মানাকেব ইবনে মাগাজেলী , পৃষ্ঠা-২০৬ , হাদীস-২৪৪-২৪৫ , আশারায়ে মোবাশশারা , পৃষ্ঠা-১৯৭ (বাংলায় অনুদিত)।

১৬৬। তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৪৫৭ , হাদীস-৯৮৯ ও মানাকেব ইবনে মাগাজেলী , পৃষ্ঠা- ৮৬ , হাদীস-১২৭।

১৬৭। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৯৫ ,অধ্যায়-৫৫ , হাদীস-২৩৩ ও সাওয়ায়েক মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৯৩ , হাদীস-৩৬ এবং মানাকেব ইবনে মাগাজেলী , পৃষ্ঠা-১৪০ , হাদীস- ১৮৪।

১৬৮। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৯৫ , অধ্যায়-৫৫ , হাদীস-২৩৪ ও তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৭১ , হাদীস-৭৯৭-৭৯৯ এবং মানাকেব ইবনে মাগাজেলী , পৃষ্ঠা-৪৭ , হাদীস- ৭০।

১৬৯। তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৬৬ , হাদীস-৭৯৩-৭৯৫।

১৭০। তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩১১ , হাদীস-৮২২।

১৭১। মানাকেব ইবনে মাগাজেলী , ৭এ খণ্ড৩ , হাদীস-১০৮।

১৭২। মানাকেব ইবনে মাগাজেলী , পৃষ্ঠা-৯২ , হাদীস-১৩৫-১৩৬ ও ফাইজুল কাদির , ৪র্থ খণ্ড , পৃষ্ঠা- ৩৫৭ এবং রিয়াজনু নাজারেহ , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১০৫।

১৭৩। কানযুল উম্মাল , ১৩তম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১২৪।

১৭৪। সুনানে ইবনে মাজাহ , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৪৪ , অধ্যায়-১১ ,হাদীস-১২০ এবং ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৪৮ , অধ্যায়-৪৮ , হাদীস-১৯২।

১৭৫। তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৬১ , হাদীস-৭৮৭-৭৯২ ও সাওয়ায়েক মোহরেকা ,পৃষ্ঠা- ১৮৮ , ৪র্থ খণ্ড , আশারায়ে মোবাশশারা , পৃষ্ঠা-১৯৬ (বাংলায় অনুদিত)।

১৭৬। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৪১ ,অধ্যায়-২৫ , হাদীস-১০৪।

১৭৭। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৪৩ , অধ্যায়-২৫ , হাদীস-১০৭ , আশারায়ে মোবাশশারা , পৃষ্ঠা-১৯৭ (বাংলায় অনুদিত)।

১৭৮। তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৬০ , হাদীস-৭৮৫ ও কানযুল উম্মাল , ১ম খণ্ড১৯ , হাদীস-২ ও ৩৬৩৮১ এবং সাওয়ায়েক মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৯৩ , হাদীস-৩৭।

১৭৯। তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৬০ , হাদীস-৭৮৩।

১৮০। তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৬০ , হাদীস-৭৮৬।

১৮১। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৫৪ , অধ্যায়-৩১ , হাদীস-১১৬।

১৮২। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৫৬ , অধ্যায়-৩১ , হাদীস-১১৮ ও তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৪৪২ , হাদীস-৭৫৮।

১৮৩। তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৭৩ , হাদীস-৮০০-৮০৪ এবং মানাকেব ইবনে মাগাজেলী , পৃষ্ঠা-৪৫ , হাদীস-৬৭ , আশারায়ে মোবাশশারা , পৃষ্ঠা-১৯৭ (বাংলায় অনুদিত)।

১৮৪। তারিখে দামেশক , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৩০ , হাদীস-১৫৫ , অনুরূপ হাদীস-১৬৭ ও ১৫৮।

১৮৫। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩১১ , অধ্যায়-৫৭ , হাদীস-২৪৯ , পৃষ্ঠা-৩১৫ , অধ্যায়- ৫৮ , হাদীস-২৫০।

১৮৬। তারিখে দামেশক , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩১১-৩১৭ , হাদীস-১৩৫০-১৩৫৭।

১৮৭। তারিখে দামেশক , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১২৭ , হাদীস-১১৪৯ এবং আস সাওয়ায়েক মোহরেকা , পৃষ্ঠা- ১৮৬।

১৮৮। মোসতাদরাক আলাস সাহীহাঈন , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১০৭ ও ফায়েদসু সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা- ৩৭৯ , অধ্যায়-৬৯ , হাদীস-২০৯ এবং তারিখে দামেশক , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৮৩ , হাদীস-১১১৭।

১৮৯। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩৬৪ , অধ্যায়-৬৬ , হাদীস-২৯২।

১৯০। মানাকেবে ইবনে মাগাজেলী , পৃষ্ঠা-১৪৫ , হাদীস-১৮৮।

১৯১। আস-সাওয়ায়েকুল মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৯৬ ও তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৪৩০ , হাদীস- ৯৪০।

১৯২। আস-সাওয়ায়েকুল মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৯৬ ও তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৪৩১ , হাদীস- ৯৪১।

১৯৩। আস-সাওয়ায়েকুল মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৯৬ ও কানজুল উম্মাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১০৮ , হাদীস- ৩৬৩৫৩ এবং তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৪২৯ , হাদীস-৩৯৮।

১৯৪। মিজানুল এ তেদাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৩৫ ও তারিখে বাগদাদ , ৬ষ্ঠ খণ্ড , পৃষ্ঠা-৫৮ এবং হিলিয়াতুল আউলিয়া , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৮৪ ও ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৪০ , অধ্যায়- ১ , হাদীসঃ ৫-৭ , এবং তারিখে দামেশক , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৫২ , হাদীস-১৮৬।

১৯৫। আল-মোসতাদরাক আলাস সাহীহাঈন , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৪১ ও ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৬০ ও আস- সাওয়ায়েকুল মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৯০ , ১২তম খণ্ড , ও ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা- ৫২ , অধ্যায়-৫ , হাদীস-১৭ ও তারিখে দামেশক , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৩৯ , হাদীস-১৭৩ ও ১৭৬।

১৯৬। আল-মোসতাদরাক আলাস সাহীহাঈন , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১২৯ ও উসদুল গাবা , ৪র্থ খণ্ড , পৃষ্ঠা- ৪২ এবং কানজুল উম্মাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১০৮ , হাদীস-৩৬৩৫৫।

১৯৭। আল-মোসতাদরাক আলাস সাহীহাঈন , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১২০ , ও তাফসীরে কাশশাফ , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩৬০ এবং আস-সাওয়ায়েকুল মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৯৪ , হাদীস-৪০। মাজমাউজ জাওয়ায়েদ , ৯ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১১১।

১৯৮। মাজমাউজ জাওয়ায়েদ , ৯ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১১১।

১৯৯। আর রিয়াজনু নাজারাহ , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১০৮।

২০০। ফেইজুল কাদীর , ৪র্থ খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩৫৬।

২০১। মানাকেব ইবনে মাগাজেলী , পৃষ্ঠা-৯২ , হাদীসঃ ১৩৫-১৩৬ এবং ফেইজুল কাদীর ,ষ্ঠ ৪র্থ খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩৫৭ ও আর রিয়াজনু নাজারাহ , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১০৫।

২০২। আল-মোসতাদরাক আলাস সাহীহাঈন , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৫৭৬ ও মানাকেবে খাওয়ারেজমী , পৃষ্ঠা-৫১ , হাদীস-১৩।

২০৩। তারিখে কামেল , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৫৮ , তারিখে তাবারী , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৫৮।

২০৪। নাহজুল বালাগাহ , অনুবাদক-ডঃ সায়্যেদ জা ফর শাহিদী , পৃষ্ঠা-২২৯ , ১৯২ নং খুতবার কিছু অংশ যা খুতবায়ে কাসেয়াহ নামে খ্যাত।

২০৫। এসবাতুল ওসিয়্যাহ , পৃষ্ঠা-১৪০।

২০৬। সূরা-আনআম , আয়াত-১৬৩।

২০৭। সূরা-আ রাফ , আয়াত-১৪৩।

২০৮। সূরা-বাকারা , আয়াত-১৩১।

২০৯। সূরা-বাকারা , আয়াত-২৮৫।

২১০। বিহারুল আনওয়ার , ৪০তম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৫৩ , হাদীস-৫৪ , অধ্যায়-৯৩ , তফসীরে মারেফুল কোরআন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৬৯০ (বাংলায় অনুদিত)। মরহুম মোকাররাম তার কিতাব আস- সায়্যেদাতুন সাকিনা তে ৩৫ নং পৃষ্ঠায় উক্ত হাদীস শরীফের পাদটীকাতে লিখেছেনঃ এই বাক্যগুলি অলুসীরু তাফসীর রুহুল মা আনী র ৩ নং খণ্ডের ২৭ নং পৃষ্ঠায়کیف تحی الموتی এই আয়াত শরীফে ও আব্দুস সাউদ তার তাফসীরে হাশিয়ায়ে তাফসীরে রাজী ৪ নং খণ্ডের ৫৭ নং পৃষ্ঠায় সূরা-আনফাল র এই আয়াতেরو إذا تلیت علیهم آیاته زادتهم ایمانا নিম্নে হযরত আমিরুল মু মিনীন আলী (আঃ) হতে বর্ণনা করেছেন।

২১১। তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩৬৪ , হাদীসঃ ৮৭১-৮৭২ ও মানাকেব ইবনে মাগাজেলী , পৃষ্ঠা-২৮৯ , হাদীস-৩৩০।

২১২। উসদুল গাবা , ৪র্থ খণ্ড , পৃষ্ঠা-৯৩ ও আস-সাওয়ায়েকুল মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৮৫ , প্রথম অধ্যায় ও ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৪৩ , অধ্যায়-৪৭ , হাদীস-১৮৮ ও তারিখে দামেশক , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৪৮ , হাদীস-৭০।

২১৩। সুনানে তিরমিযী , ৫ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৫৯৮ ও ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৪৬ , অধ্যায়- ৪৭ , হাদীস-১৮৯ , ও উসদুল গাবা , ৪র্থ খণ্ড , পৃষ্ঠা-৯৩ এবং কানজুল উম্মাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা- ১২৮ , হাদীস-৩৪৪০৭।

২১৪। কানজুল উম্মাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১১৪ ,১২৯ ও ১৩৩ , তারিখে দামেশক , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৯৭ , হাদীসঃ ১৩৩-১৩৮ এবং তারিখে কামেল , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৬৩ , সীরাতুন্নবী , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৮৬ (বাংলায় অনুদিত)।

২১৫। উসদুল গাবা , ৪র্থ খণ্ড , পৃষ্ঠা-৯২ ও তারিখে দামেশক , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৪৩ , হাদীস-৬২।

২১৬। কানজুল উম্মাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১১১ , হাদীস-৩৬৩৬৩।

২১৭। আস- সাওয়ায়েকুল মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৮৫ , প্রথম অধ্যায়। অনুরূপভাবে আল্লামা আমিনী হাকেম নিশাবুরী ও ইবনে আব্দুল রার্র হতে এই ঐক্যমতটি বর্ণনা করেছেন। আল-গাদীর- ৩/২৩৮।

২১৮। আল-গাদীর , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠাঃ ২১৯-২৩৬।

২১৯। তারিখে দামেশক , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৮২ , হাদীসঃ ১১৫-১১৮ এই হাদীসটি কানজুল উম্মালের ১৩ নং খণ্ডে ১৪৪ নং পৃষ্ঠায় ৩৬৪৫২ নং হাদিসে সালমান ফারসী হতে বর্ণিত হয়েছে।

২২০। উসদুল গাবা , খণ্ড-৪ , পৃষ্ঠা-৯৩ ও কানজুল উম্মাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১২৪।

২২১। উসদুল গাবা , খণ্ড-৪ , পৃষ্ঠা-৯৪ ও আল-মোসতাদরাক আলাস সাহীহাঈন , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১১২ , ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৪২ , অধ্যায়-৪৭ , হাদীস-১৮৭ এবং তারিখে দামেশক , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৭১ , হাদীসঃ ৯৪-১০০ পর্যন্ত ।

২২২। এসবাতুল ওসিয়্যাহ , পৃষ্ঠা-১৪১।

২২৩। উসদুল গাবা , ৪র্থ খণ্ড , পৃষ্ঠা-৯২ ও আল-মোসতাদরাক আলাস সাহীহাঈন , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা- ১৩৬ ও মুসনাদে আহমাদে হাম্বাল , ৪র্থ খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩৩৮ ও ৩৭১ এবং কানজুল উম্মাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৪৪ ও মুসনাদে তিরমিযী , ৫ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৬০০ এবং আল-এসাবাহ , ৮ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৮৩।

২২৪। উসদুল গাবা , ৪র্থ খণ্ড , ও এহবেবাহ , ৭ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৬৭।

২২৫। মুসনাদে তিরমিযী , ৫ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৬০০ , আল-মোসতাদরাক আলাস সাহীহাঈন , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১১১ , মুসনাদে আহমাদ ইবনে হাম্বাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৯৯ , উসদুল গাবা , ৪র্থ খণ্ড , পৃষ্ঠা- ৯৩ এবং ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৪৫ , অধ্যায়-৪৭ , হাদীস-১৯০।

২২৬। মুসনাদে আহমাদ ইবনে হাম্বাল , ৫ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৬।

২২৭। কানজুল উম্মাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১২৩ , হাদীস-৩৬৩৯২ ও পৃষ্ঠা-১২৪ , হাদীস-৩৬৩৯৫।

২২৮। তারিখে বাগদাদ , ৪র্থ খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৩৩।

২২৯। কানজুল উম্মাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১২৪ , হাদীস-৩৬৩৯৬।

২৩০। নাহজুল বালাগা , অনুবাদক-ডঃ সাইয়্যেদ জা ফর শাহিদী , পৃষ্ঠা-২২৯ , ১৯২ নং খুতবার কিছু অংশ ; যে খতবাটিু খুতবায়ে কাসেয়াহ নামে প্রসিদ্ধ।

২৩১। কানজুল উম্মাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১২২ , হাদীস-৩৬৩৯০ ও পৃষ্ঠা-১২৬ , হাদীস-৩৬৪০০ এবং উসদুল গাবা , ৪র্থ খণ্ড , পৃষ্ঠা-৯৩ , ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৪৭ , অধ্যায়-৪৮ , হাদীস-১৯১।

২৩২। এই সময়টি সেই সময় যা নবুয়্যাত ঘোষণার পরে হযরত রাসূলের (সাঃ) সাথে সদা-সর্বদা ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন। এ ছাড়াও রাসূলের (সাঃ) নবুয়্যাত ঘোষণার পূর্বেও রাসূলের (সাঃ) আচল তলে লালিত-পালিত হয়েছেন।

২৩৩। কানজুল উম্মাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১২৮ , হাদীসঃ ৩৬৪০৫-৩৬৪০৬ , পৃষ্ঠা-১২০ , হাদীস- ৩৬৩৮৭ এবং আস-সাওয়ায়েকুল মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৮৯ , হাদীস-১১।

২৩৪। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২০০ , অধ্যায়-৪০ , হাদীস-১৫৬ কানজুল উম্মাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৩৫ , হাদীস-৩৬৪২৬।

২৩৫। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৯৭ , অধ্যায়-১৮ , হাদীস-৬৬।

২৩৬। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৫০ , অধ্যায়-২৯ , হাদীস-৯।

২৩৭। আস-সাওয়ায়েকুল মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৮৯ , হাদীস-৯।

২৩৮। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩৩২ , অধ্যায়-৬১ , হাদীস-২৫৭ ও তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৪৮২ , হাদীস-১০১০।

২৩৯। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৫০ , অধ্যায়-৪০ , হাদীস-১৫৬ ও কানজুল উম্মাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৭৭ , হাদীস-৩৬৫২৫।

২৪০। হিলিয়াতুল আউলিয়া , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৬৫।

২৪১। মুসনাদে ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বাল , ৫ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৬ ও উসদুল গাবা , ৫ম খণ্ড , পৃষ্ঠা- ৫২০ , সহীহ বোখারী , ৪র্থ খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩০১ , আধুনিক প্রকাশনী , প্রকাশকাল-মে-১৯৯১ইং , ৪র্থ সংস্কৃরণ (বাংলায় অনুদিত)।

২৪২। সুনানে তিরমিযী-৫ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৫৯৮ ও হিলিয়াতুল আউলিয়া , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৬৪ , আস- সাওয়ায়েকুল মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৮৯ , হাদীস-৯ এবং ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা- ৯৯ , অধ্যায়-১৯ , হাদীস-৬৮।

২৪৩। তারিখে বাগদাদ , ১ম খণ্ড১ , পৃষ্ঠা-২০৪।

২৪৪। আল-মোসতাদরাক আলাস সাহীহাঈন , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১২৬ , আস-সাওয়ায়েকুল মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৮৯ , হাদীস-৯ , তারিখে বাগদাদ , ৪র্থ খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩৪৮ , উসদুল গাবা , ৪র্থ খণ্ড , পৃষ্ঠা- ১০০ এবং ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৯৮ , অধ্যায়-১৮ , হাদীস-৬৭।

২৪৫। এবং রাসূল (সাঃ) বলেছেনঃ আমি জ্ঞান নগরী আর সে ঐ নগরীর তোরণ। অতএব তোমরা তোরণ দিয়ে প্রবেশ কর।

২৪৬। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১০১ , অধ্যায়-১৯ , হাদীস-৭০ এবং তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৪৮৩ , হাদীস-১০১২।

২৪৭। কানজুল উম্মাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৬৫।

২৪৮। হিলিয়াতুল আউলিয়া , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৬৭ , কানজুল উম্মাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১২৮ , হাদীস- ৩৫৪০৪ , ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২০১ , অধ্যায়-৪০ , হাদীস-১৫৭ এবং আস- সাওয়ায়েকুল মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৯৭ , অধ্যায়-৪।

২৪৯। আল-মোসতাদরাক আলাস সাহীহাঈন , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৩৫ এবং আস-সাওয়ায়েকুল মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৯৫ , অধ্যায়-৩।

২৫০। হিলিয়াতুল আউলিয়া , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৬৫ এবং আস-সাওয়ায়েকুল মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৯৫ , অধ্যায়-৩।

২৫১। আল-মোসতাদরাক আলাস সাহীহাঈন , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৩৫ ও আস-সাওয়ায়েকুল মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৯৫ , অধ্যায়-৩।

২৫২। তারিখে দামেশক , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৪৪ , হাদীসঃ ১০৪৭-১০৪৮ পর্যন্ত ।

২৫৩। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩৬৮ , অধ্যায়-৬৮ , হাদীস-২৯৭ , তারিখে দামেশক , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৬১ , হাদীসঃ ১০৮৭-১০৯০ , আস-সাওয়ায়েকুল মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৯৫ , অধ্যায়-৩।

২৫৪। মুসনাদে ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৯৯ এবং ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৩৪ , অধ্যায়-৪৬ , হাদীস-১৮২।

২৫৫। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩৬৯ , অধ্যায়-৬৮ , হাদীস-২৮৯।

২৫৬। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৯৪ , অধ্যায়-১৮ , হাদীস-৬৩ , আশারায়ে মোবাশশারা , হামিদীয়া লাইব্রেরী (বাংলায় অনুদিত)।

২৫৭। মানাকেব ইবনে মাগাজেলী , পৃষ্ঠা-৭১ , হাদীস-১০২।

২৫৮। মুসনাদে ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩৪৮ , আল-মোসতাদরাক আলাস সাহীহাঈন , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৪।

২৫৯। সূরা-বাকারা , আয়াত-২০৭।

২৬০। তাফসীরে কুরতুবী , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-২১ , তাফসীরে কাবির , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-২২৩ , তাফসীরে ফুরাত , পৃষ্ঠা-৬৫ , উসদুল গাবা , ৪র্থ খণ্ড , পৃষ্ঠা-৯৯।

২৬১। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩৩০ , অধ্যায়-৬০ , হাদীস-২৫৬ ও মানাকেবে খাওয়ারেজমী , পৃষ্ঠা-১২৭ , হাদীস-১৪১।

২৬২। হিলিয়াতুল আউলিয়া , ৯ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৪৫।

২৬৩। আস-সাওয়ায়েকুল মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৮৬ , অধ্যায়-১। ৭

২৬৪। উসদুল গাবা , ৪র্থ খণ্ড , পৃষ্ঠা-৯৭।

২৬৫। তারিখে দামেশক , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠাঃ ১৬৭ ও ২১৩-২১৪ , তারিখে তাবারী , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৯৭।

২৬৬। আল-মোসতাদরাক আলস সাহীহাঈন , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১২০ ও মাকতালে খাওয়ারেজমী , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৪৫।

২৬৭। ইকবালুল আ মাল , পৃষ্ঠা-৪৬৭ , ১৫ নং লাইন।

২৬৮। সূরা-আহযাব , আয়াত-২৫।

২৬৯। দররুলু মানসর , ৫ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৯২ , ৩৫নং লাইন।

২৭০। কানজুল উম্মাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৬২ , হাদীসঃ ৩৬৪৯৩-৩৬৪৯৬ পর্যন্ত , ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৬১ , আস-সাওয়ায়েকুল মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৭৮ , হাদীস-২ , অধ্যায়-৫০ , হাদীস-২০১ , তারিখে দামেশক , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৭৪-২৪৬ পর্যন্ত , হাদীস-২১৭- ২৯০ পর্যন্ত , মানাকেবে ইবনে মাগাজেলী , পৃষ্ঠা-১৭৬-১৮৯ পর্যন্ত , হাদীসঃ ২১৩-২২৪ পর্যন্ত ।

২৭১। তারিখে বাগদাদ , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩২৪ , কানজুল উম্মাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৩৬ , হাদীস-৩৬৪৩১ , এবং আস-সাওয়ায়েকুল মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৮৬।

২৭২। মুসনাদে আহমাদ ইবনে হাম্বাল , ৬ষ্ঠ খণ্ড , পৃষ্ঠা-৮ , এবং আস-সাওয়ায়েকুল মোহরেকা , পৃষ্ঠা- ১৮৬।

২৭৩। আল-বিদায় ওয়ান নিহায়া , ৪র্থ খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩২৫। ৮৯। মানাকেবে ইবনে মাগাজেলী , পৃষ্ঠা-২০২ , হাদীস-২৪০।

২৭৪। আস-সাওয়ায়েকুল মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৮৫ , প্রথম অধ্যায়।

২৭৫। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩৬৩ , অধ্যায়-৬৬ , হাদীস-২৮৯।

২৭৬। তারিখে বাগদাদ , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৭৩ , এবং ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৩৫ , অধ্যায়-৪৬ , হাদীসঃ ১৮৩-১৮৫।

২৭৭। আল-ইমামাহ ওয়াস সিয়াসাহ , পৃষ্ঠা-৬ ও ১১।

২৭৮। তারিখে তাবারী , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৫৮ ও ৬৭-৬৮।

২৭৯। কানজুল উম্মাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১১৮ , হাদীস-৩৬৩৭৯ , পৃষ্ঠা-১৪৫ , হাদীস-৩৬৪৫৭ ও আস- সাওয়ায়েকুল মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৮৭ , হাদীস-২।

২৮০। কানজুল উম্মাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১১৪ , হাদীস-৩৬৩৭০ এবং ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৮৮ , অধ্যায়-১৭ , হাদীস-৬৮।

২৮১। আস-সাওয়ায়েকুল মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৯২ , হাদীস-৩৬।

২৮২। কানজুল উম্মাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১০৫ , হাদীস-৩৬৩৪৫ ও পৃষ্ঠা-১২০ , হাদীস-৩৬৩৪৮ , ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠাঃ ১১১-১২০ , হাদীসঃ ৭৯-৮৩ পর্যন্ত ।

২৮৩। আস-সাওয়ায়েকুল মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৮৮ , হাদীস-৮ , ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা- ১৫০ , অধ্যায়-২৯ , হাদীস-১৩ , মানাকেব ইবনে মাগাজেলী , পৃষ্ঠা-৩৭ , হাদীস-৫৭ , ও পৃষ্ঠা-৩৮ , হাদীস-৩৯।

২৮৪। মুসনাদে ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৩০ , এবং কানজুল উম্মাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৫০ , হাদীস-৩৬৪৬৪।

২৮৫। সূরা-শুরা , আয়াত-২৩।

২৮৬। মানাকেব ইবনে মাগাজেলী , পৃষ্ঠা-৩০৭ , হাদীস-৩৫২ , ও জাখায়েরুল উকবা , পৃষ্ঠা-২৫।

২৮৭। তারিখে দামেশক , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১১৬ , হাদীস-১১৪০।

২৮৮। আস-সাওয়ায়েকুল মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৯৪ , হাদীস-৪০ , কানজুল উম্মাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা- ১৬৩ , হাদীস-৩৬৪৯৬ ও পৃষ্ঠা-১১৫ , হাদীস-৩৬৩৭৪।

২৮৯। সূরা-আহযাব , আয়াত-৩৩।

২৯০। আস-সাওয়ায়েকুল মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৮৭ , হাদীস-৩।

২৯১। সূরা-তাহা ,ষ্ঠ আয়াত-১৩২।

২৯২। তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩৭৬ , হাদীসঃ ৮৭৮-৮৮০ পর্যন্ত ।

২৯৩। সূরা- আলে ইমরান , আয়াত-৬১।

২৯৪। তাফসীরে কাশশাফ , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩৬৮।

২৯৫। তারিখে দামেশক , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১১৬ , হাদীস-১১৪০।

২৯৬। আস-সাওয়ায়েকুল মোহরেকা , পৃষ্ঠা-১৮৮ , হাদীস-৬ , ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা- ৫৮ , ও পৃষ্ঠা-২৫৮ , অধ্যায়-৫০ , হাদীস-১৯৮ ও সুনানে ইবনে মাজা , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৪৪ , অধ্যায়-১১ , হাদীস-১১৯ , তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩৭৮ , হাদীসঃ ৮৮৩-৮৯৩ এবং মানাকেবে ইবনে মাগাজেলী , পৃষ্ঠা-২২৬ , হাদীসঃ ২৭২-২৭৪ পর্যন্ত ।

২৯৭। মাজমাউজ জাওয়ায়েদ , ৯ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১১১।

২৯৮। আল-মোসতাদরাক আলাস সাহীহাঈন , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১২০ এবং তাফসীরে কাশশাফ , ৩য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩৬০।

২৯৯। কানজুল উম্মাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৪৩ , হাদীস-৩৬৪৪৬।

৩০০। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৩৬ , অধ্যায়-২২ , হাদীস-১০০ এবং মানাকেবে ইবনে মাগাজেলী , পৃষ্ঠা-১০৫ , হাদীস-১৪৮।

৩০১। কানজুল উম্মাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৮৫ , হাদীস-৩৬৫৫২।

৩০২। মানাকেবে খাওয়ারেজমী , পৃষ্ঠা-১১৮ , হাদীস-১৩০ , এবং ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩৫২ , অধ্যায়-৬৬ , হাদীস-২৭৭।

৩০৩। মুসনাদে ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৭৮।

৩০৪। কানজুল উম্মাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৮৪ , হাদীস-৩৬৫৫২।

৩০৫। কানজুল উম্মাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৭৮ , হাদীস-৩৬৫৩১ এবং মানাকেবে খাওয়ারেজমী , পৃষ্ঠা- ১২১ , হাদীস-১৩৫।

৩০৬। তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৪৫০ , হাদীস-৯৭৫ ও ৯৭৬।

৩০৭। কানজুল উম্মাল , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৮০ , হাদীস-৩৬৫৭৩।

৩০৮। তারিখে দামেশক , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৮১ , হাদীস-৩২৫।

৩০৯। প্রাগুক্ত , হাদীস-৩২৬।

৩১০। প্রাগুক্ত , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৭৫-২৯৬ , হাদীস-৩২৩-৩৩৫ পর্যন্ত ।

৩১১। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২০৮।

৩১২। তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৪৫৩ , হাদীস-৯৮২।

৩১৩। প্রাগুক্ত , পৃষ্ঠা-৪৫৪ , হাদীস-৯৮৪-৯৮৭ পর্যন্ত ।

৩১৪। প্রাগুক্ত , পৃষ্ঠা-৩০৮ , হাদীস-৮১৬-৮২১ পর্যন্ত ।

৩১৫। প্রাগুক্ত , পৃষ্ঠা-২৬০ , হাদীস-৭৮৪।

৩১৬। প্রাগুক্ত , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩৭৬ , ও ৮৭৮-৮৮৫ পর্যন্ত ।

৩১৭। প্রাগুক্ত , পৃষ্ঠা-৩৭৯ , হাদীস-৮৮৫ , ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৫৮ ও ৬১।

৩১৮। তারিখে দামেশক , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৬৩ , হাদীস-২০৬-২০৮ পর্যন্ত ।

৩১৯। তারিখে দামেশক , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-৩৭৯ , হাদীস-৮৮৫ এবং ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৫৮-৬১।

৩২০। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৮৮ , হাদীস-৬৮।

৩২১। প্রাগুক্ত , পৃষ্ঠা-৯০ , হাদীস-৫৯।

৩২২। প্রাগুক্ত।

৩২৩। সূরা মায়েদা , আয়াত-৩। তেমনি ইবনে মাগাজেলী তার মানাকেবে , পৃষ্ঠা-১৯ , ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৭৩ , অধ্যায়-১২ , হাদীস-৩৯ ও ৪০ নম্বরে বর্ণনা করেছেন , এই আয়াতটি গাদীর দিবসে আমিরুল মু মিনীন আলীকে (আঃ) নির্বাচন করার পর নাজিল হয়েছে।

৩২৪ । আল-গাদীর , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৭৪ , আবু সাঈদ খারগুশী নিশাবুরীর লেখা শারাফুর মোস্তফা হতে বর্ণিত।

৩২৫ । আল-গাদীর , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৮৩ , ইকবালুল আমাল , পৃষ্ঠা-৪৬৬।

৩২৬ । আল-গাদীর , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৮৪ , ইকবালুল আমাল , পৃষ্ঠা-৪৬৩।

৩২৭ । ফুরুযে কাফী , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৪৮ , অধ্যায়-সিয়ামুত তারগীব , হাদীস-৩।

৩২৮ । ফুরুযে কাফী , ২য় খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৪৮ , অধ্যায়- সিয়ামুত তারগীব , হাদীস-১।

৩২৯ । তাফসীরে ফুরাত , পৃষ্ঠা-১১৮।

৩৩০ । তাফসীরে ফুরাত , পৃষ্ঠা-১১৮।

৩৩১। মেসবাহুল মোতাহাজ্জেদ , পৃষ্ঠা-৭৫২।

৩৩২। তরজমায়ে আসারুল বাকীয়া , পৃষ্ঠা-৪৬০।

৩৩৩। আত তানবীহ ওয়াল আশরাফ , পৃষ্ঠা-২২১।

৩৩৪ । মাতালেবুস সুউল , পৃষ্ঠা-১৬ , লাইন নং-১০।

৩৩৫। সিমারুল কুলুব , পৃষ্ঠা-৬৩৬।

৩৩৬। ওয়াফিয়াতুল আয়ান , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১৮০।

৩৩৭। ওয়াফিয়াতুল আয়ান , ৫ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৩০।

৩৩৮। ইকবালুল আ মাল , পৃষ্ঠা-৪৬৫ , লাইন নং-সর্বশেষ।

৩৩৯। ইকবালুল আ মাল , পৃষ্ঠা-৪৬৪ , লাইন নং-১৮।

৩৪০। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-৭৭ , অধ্যায়-১৩ , হাদীস-৪৪ ও মানাকেবে ইবনে মাগাজেলী , পৃষ্ঠা-১৯ , হাদীস-২৪।

৩৪১। ইকবালুল আ মাল , পৃষ্ঠা-৪৬৫ , ২৯নং লাইন।

৩৪২। আল-গাদীর , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৮৫।

৩৪৩। ইকবালুল আ মাল , পৃষ্ঠা-৪৬৩ , ২৭নং লাইন।

৩৪৪। প্রাগুক্ত , পৃষ্ঠা-৪৭২ , ৭নং লাইন।

৩৪৫। প্রাগুক্ত , পৃষ্ঠা-৪৭২ , ১৪নং লাইন।

৩৪৬। প্রাগুক্ত , পৃষ্ঠা-৪৭৩ , ৮নং লাইন।

৩৪৭। প্রাগুক্ত , পৃষ্ঠা-৪৭৩ , ১৬নং লাইন।

৩৪৮। প্রাগুক্ত , পৃষ্ঠা-৪৭২ , ১৩নং লাইন।

৩৩৯। সূরা-হাদীদ , আয়াত-২৫।

৩৫০। সূরা-মায়েদা , আয়াত-৩।

৩৫১। ইকবালুল আ মাল , পৃষ্ঠা-৪৬৮ , ১৪নং লাইন।

৩৫২। প্রাগুক্ত , পৃষ্ঠা-৪৭০।

৩৫৩। আল-রমারাকেবাত , পৃষ্ঠা-৪৬৪ , ২নং লাইন।

৩৫৪। ইকবালুল আ মাল , পৃষ্ঠা-৪৬৩ , ২০নং লাইন হতে শুরু।

৩৫৫। প্রাগুক্ত , পৃষ্ঠা-৪৭৫ , ২১নং লাইন।

৩৫৬। প্রাগুক্ত , পৃষ্ঠা-৪৬৪ , ২১নং লাইন।

৩৫৭। প্রাগুক্ত , পৃষ্ঠা-৪৬৪ , ৩০নং লাইন।

৩৫৮। প্রাগুক্ত , পৃষ্ঠা-৪৬৪ , ২৮নং লাইন।

৩৫৯। সূরা-গাফির , আয়াত-৬০।

৩৬০। সূরা-ফকোন , আয়াত-৭৭।

৩৬১। ইকবালুল আমাল , পৃষ্ঠা-৪৬৪ , ২১নং লাইন।

৩৬২। প্রাগুক্ত , পৃষ্ঠা-৪৭৪ , ৩নং লাইন।

৩৬৩। প্রাগুক্ত , পৃষ্ঠা-৪৯২ , ১৯নং লাইন।

৩৬৪। সূরা-হুজরাত , আয়াত-১০।

৩৬৫। ফারায়েদুস সিমতাঈন , ১ম খণ্ড , পৃষ্ঠা-১১২ , হাদীস-৮০ , ও পৃষ্ঠা-১১৮ , হাদীস-৮৩।

৩৬৬। প্রাগুক্ত , পৃষ্ঠা-১১৬ , ১ম খণ্ড , হাদীস-৮০।

৩৬৭। প্রাগুক্ত , পৃষ্ঠা-১১২ , ১ম খণ্ড , হাদীস-৮০ ও পৃষ্ঠা-১১৮ , হাদীস-৮৩।

৩৬৮। মাকাসেবে মোহারেমা , পৃষ্ঠা-৪৭ ও ওসায়েলুশ শিয়া , ১২তম খণ্ড , পৃষ্ঠা-২১২ , হাদীস- ১৬১১৪।

৩৬৯। মোস্তাদরাকুল ওসায়েল , ৬ষ্ঠ খণ্ড , পৃষ্ঠা-২৭৮ , হাদীস-৬৮৪৩।

৩৭০। সূরা-তাহা ,ষ্ঠ আয়াত-১০৯।

৩৭১। আল-গাদীর , ৩য় খণ্ড ,পৃষ্ঠা-১১৩।

মানদণ্ডসমূহ

রাসূল (সা.) গাদীর দিবস ও বিভিন্নস্থানে বিভিন্নভাবে স্পষ্ট করে আলীকে (আ.) তার খলিফা ও প্রতিনিধি হিসেবে পরিচয় করানো ছাড়াও আরো অনেক হাদীস বলেছেন যা আলী (আ.)-এর খেলাফতকেই প্রমাণ করে। আমরা এ অধ্যায়ে যে সমস্ত হাদীস মানদণ্ড শিরোনামে তুলে ধরব তাতে রাসূল (সা.) এমন এক মানদণ্ড ও পরিমাপক নির্ধারণের প্রচেষ্টায় আছেন যে , যখন ইসলামী রাষ্ট্রে ভুল-ভ্রান্তি ও যে সব ক্ষেত্রে সত-অসত্য মিশ্রিত হয়ে যায় এবং সত্যকে অসত্য হতে আলাদা করা সাধারণ মানুষের জন্য সমস্যাপূর্ণ হয় , তখন যেন তারা ঐ মানদণ্ড বা পরিমাপকের সহায়তায় সত্যকে গ্রহণ করে অসত্যকে পরিহার করে। এ সমস্ত হাদীসে তিনি হযরত আলীকে (আ.) হেদায়াতের প্রদীপ , ঈমানের মাপকাঠি এবং সত্যের মানদণ্ড হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। এ সকল হাদীসানুসারে হযরত আলী (আ.) একজন সাধারণ রাহবার (পথনির্দেশক) নন , বরং এমন ঐশী পথনির্দেশক যে , তার সকল কথাবার্তা ও কাজ-কর্মই হচ্ছে মানদণ্ড , সৎকর্ম হচ্ছে সেটাই যা তিনি সম্পাদন করেন , সত্যবাণী তাই যা তিনি বলেন , সত্য-মিথ্যার দ্বন্দে তিনি যে পক্ষে আছেন সে পক্ষই সত্য। যে ব্যক্তি তার সাথে নেই সে নিশ্চয় বাতিল ও ভ্রান্ত।

1. ভালবাসা

যে বিষয়টি রাসূল (সা.)-এর পর তার উত্তরাধিকারী নির্ধারণের ক্ষেত্রে একটি মানদণ্ড হিসেবে বিবেচিত হতে পারে তা হচ্ছে যে , তিনি কাকে বেশী ভালবাসতেন। হাদীস গ্রন্থ সমূহ ও ইসলামের প্রাথমিক যুগের ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় যে , আলী (আ.)-এর সম্পর্কে এত পরিমাণ হাদীস বর্ণিত হয়েছে যা অন্য কোন সাহাবী সম্পর্কে ততখানি বর্ণিত হয়নি। রাসূল (সা.) আলীকে (আ.) যতটা পছন্দ করতেন ও ভালবাসতেন অন্য কোন সাহাবীকে তিনি ততটা ভালবাসতেন না।114 যেমনভাবে ইবনে হাজার তার সাওয়ায়েক’’ গ্রন্থে লিখেছেনঃ রাসূল (সা.)-এর নিকট আলীই ছিলেন সর্বাধিক প্রিয়পাত্র।115

রাসূল (সা.) যে নিজেই শুধু আলীকে (আ.) ভালবেসে ক্ষান্ত ছিলেন তা নয় , বরং মুসলমানদেরকেও বলতেন তাকে (আলীকে) ভালবাসার জন্যে এবং এটাও বলতেন যে , আলীর প্রতি ভালবাসা পোষণ করার জন্য মহান আল্লাহর নির্দেশ রয়েছে।116

কখনো কখনো বলতেনঃ আমি আলীকে যতটা ভালবাসি মহান আল্লাহ তাকে তার চেয়েও বেশী ভালবাসেন।117

অথবা- আল্লাহর নিকট সর্বাধিক প্রিয়পাত্র হচ্ছে আলী।118

হযরত আয়েশা বর্ণনা করেছেনঃ আল্লাহ এমন কাউকেই সৃষ্টি করেননি যে রাসূল (সা.)-এর নিকট আলীর চেয়ে প্রিয় বা পছন্দের হবে।119

তিনি তার সাহাবীদের উদ্দেশ্যে বলতেনঃ আল্লাহ তায়ালা বলেছেন- সাহাবীদের মধ্যে চারজনকে যেন আমি বেশী বেশী ভালবাসি এবং আরো বলেছেন- তিনি নিজেই তাদেরকে বেশী বেশী ভালবাসেন।

সাহাবাগণ বললেনঃ হে আল্লাহর রাসূল! তারা কারা ? আমরাও কামনা করি যেন তাদেরই একজন হতে পারি।

তিনি বললেন জেনে রাখ! আলী তাদের অন্যতম। অতঃপর নীরব রইলেন। আবারও মুখ খুললেন এবং বললেন- তোমরা জেনে রাখ! আলী তাদের অন্যতম। এই কথা বলে পূর্বের ন্যায় নীরব হয়ে গেলেন।120

অতঃপর আবার বললেনঃ

یحب اللّه و رسوله و یحبه اللّه و رسوله

অর্থাৎ আল্লাহ ও তার রাসূল তাকে (আলীকে) ভালবাসেন এবং সেও (আলীও) আল্লাহ এবং তার রাসূলকে ভালবাসে।121

আনাস বিন মালিক হতে বর্ণিত। তিনি বলেন- রাসূল (সা.)-এর জন্য কিছু ভাজা মুরগী আনা হলে তিনি হাত তুলে দোয়া করলেন- হে প্রভূ !তুমি এমন কাউকে পাঠিয়ে দাও যাকে আল্লাহ ও তার রাসূল ভালবাসে। ঐ মুহূর্তে আলী দরজায় করাঘাত করলেন। যেহেতু আমি চেয়েছিলাম সেই ব্যক্তি আনসারদের মধ্যে কেউ হোক , তাই তাকে বললাম রাসুল (সা.) এখন ব্যস্ত আছেন।

আলী ফিরে গেলেন। কিছুক্ষণ পর আবারও করাঘাত করলেন। আমি একই কথা তাকে বললাম। তিনি ফিরে গেলেন। যখন তিনি তৃতীয়বার করাঘাত করলেন , তখন রাসূল (সা.) বললেনঃ হে আনাস! তাকে আসতে দাও , আমি তারই জন্য অপেক্ষা করছি।122

এ ছাড়াও তার প্রতি ভালবাসার কথা এত বেশী বলা হয়েছে যা অন্য কারো সম্পর্কে বলা হয়নি। যেমন-

(1-ক) আলীর সাথে বন্ধুত্ব মানেই আল্লাহ ও তার রাসূলের সাথে বন্ধুত্ব ও আলীর সাথে বিদ্বেষই আল্লাহ ও রাসূলের সাথে বিদ্বেষের শামিল

ইবনে আব্বাস হতে বর্ণিত। তিনি বলেন- একদিন রাসূল (সা.) ও আলী পরস্পর হাত ধরে ঘর থেকে বের হলেন ও বললেনঃ তোমরা জেনে রাখ! যে ব্যক্তি স্বীয় অন্তরে আলীর প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে সে নিশ্চয়ই আল্লাহ ও তার রাসূলের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে। আর যে ব্যক্তি আলীকে ভালবাসলো সে আল্লাহ ও তার রাসূলকেই ভালবাসলো।123

রাসুল (সা:) আলীকে বলেছেনঃ

یا علی ! انت سید فی الدنیا و سید فی الاخره حبیبک حبیبی و حبیبی حبیب اللّه و عدوک عدوی و عدوی عدو اللّه والویل لمن ابغضک بعدی

অর্থাৎ হে আলী! তুমি ইহকাল ও পরকালের নেতা। তোমার বন্ধু আমার বন্ধু আমার বন্ধু আল্লাহর বন্ধু। তোমার শত্রু আমার শত্রু ও আমার শত্রু আল্লাহর শত্রু। অভিশাপ তার উপর যে আমার পরে তোমার সাথে শত্রুতা করবে।124

আরো বলেছেনঃ

یا علی محبک محبی و مبغضک مبغضی

অর্থাৎ হে আলী! যে তোমাকে ভালবাসলো সে আমাকে ভালবেসেছে আর যে তোমার প্রতি ক্রোধান্বিত সে আমার প্রতি ক্রোধ পুষে রেখেছে তার অন্তরে ।125

(1-খ) আলীর প্রতি ভালবাসা পোষণকারী সৌভাগ্যশালী

তিনি বলেছেনঃ যারা আমাকে এবং এই দু জনকে (হাসান ও হোসাঈন) ও তাদের পিতা-মাতাকে ভালবাসবে কিয়ামতের দিন তারা আমার স্তরে স্থান লাভ করবে বা আমার সাথে থাকবে।126

এবং আরো বলেছেনঃ যারা চায় আমার মত করে বেচে থাকতে ও আমার মত মৃত্যু বরণ করতে এবং ঐ বেহেশতে বাস করতে যার প্রতিশ্রুতি আল্লাহ আমাকে দিয়েছেন , তারা যেন আলী ইবনে আবী তালিবকে ভালবাসে।127

তিনি আরো বলেছেনঃ এ হচ্ছে জিব্রাইল যে আমাকে সংবাদ প্রদান করেছে: প্রকৃত সৌভাগ্যশালী ব্যক্তি সে , যে আলীকে যেমন জীবিতাবস্থায় ভালবাসবে তেমনি তার (আলীর) মৃত্যুর পর , আর প্রকৃত হতভাগ্য সে ব্যক্তি , যে আলীর প্রতি যেমন জীবিতাবস্থায় ঘৃণা পোষণ করবে তেমনি তার মৃত্যুর পরও।128

ইবনে আব্বাস হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন- আমি রাসূল (সা.)-এর কাছে নিবেদন করলাম- হে আল্লাহর রাসূল! আগুন হতে মুক্তিলাভের কোন উপায় আছে কি ?

তিনি বললেন- হ্যাঁ ,

আমি বললাম- সেটা কি ?

তিনি বললেন- আলীর প্রতি ভালবাসা পোষণ করা।129

(1-গ) আলীকে ভালবাসা সৎকর্ম

রাসূল (সা.) বলেছেনঃ

حب علی بن ابیطالب یاکل السیئات کما تاکل النار الحطب

অর্থাৎ আলীকে ভালবাসলে কুলষতা ঐরূপে ধ্বংস হয়ে যায় যেরূপে শুকনা কাঠ আগু্নে পোড়ালে ধ্বংস হয়।130

তিনি আরো বলেছেনঃ

عنوان صحیفه المؤمن علی بن ابی طالب

অর্থাৎ আলীর প্রতি ভালবাসা পোষণ করাই হবে মু মিনদের আমলনামার শিরোনাম ।131

(1-ঘ) আলীর প্রতি ভালবাসা ব্যতীত কোন আমলই গ্রহণযোগ্য হবে না

রাসূলে আকরাম (সা.) বলেন-

لو ان عبدا عبد اللّه الف عام و الف عام و الف عام بین الرکن و المقام ثم لقی اللّه عز و جل مبغضا لعلی بن ابیطالب و عترتی اکبه اللّه علی منخریه فی النار

অর্থাৎ যদি কোন বান্দা লক্ষ কোটি বছর মাকামে ইব্রাহীম এবং হাজরে আসওয়াদের (রোকন ও মাকামের) মধ্যবর্তী স্থানে আল্লাহর ইবাদত করে , কিন্তু আলীর প্রতি ও আমার রক্ত সম্পর্কীয় নিকটাত্মীয়দের প্রতি ঘৃণা পোষণকারী হিসেবে আল্লাহর দরবারে উপস্থিত হয় , তারপরেও আল্লাহ তাকে জাহান্নামের আগুনে নিক্ষেপ করবে।132

তিনি আরো বলেছেনঃ

یا علی لو ان امتی صاموا حتی یکونوا کالحنایا و صلوا حتی یکونوا کالاوتار ثم ابغضوک لاکبهم اللّه علی وجوههم فی النار

অর্থাৎ হে আলী! যদি আমার উম্মত এমনভাবে রোজা রাখে যে , তার দেহ (পিষ্ঠদেশ) ধনুকের রূপলাভ করে এবং যদি এমনভাবে নামাজও পড়ে যে , তার দেহ (ধনুকের) তন্ত্রীর ন্যায় শীর্ণ হয়ে যায় অথচ তার অন্তরে যদি তোমার প্রতি ঘৃণা থাকে , তাহলেই আল্লাহ তাকে নিম্নমুখী করে জাহান্নামের আগুনে নিক্ষেপ করবেন।133

(1-ঙ) আলীর প্রতি ঘৃণা এবং রাসূলের প্রতি ভালবাসা এ দু টি কখনোই একতিতে হতে পারে না

তিনি বলেছেনঃ

یا علی من زعم انه یحبنی و هو یبغضک فهو کذاب

অর্থাৎ হে আমার প্রাণপ্রিয় আলী! সেই ব্যক্তি মিথ্যাবাদী যে চিন্তা করে আমাকে ভালবাসে অথচ তোমার প্রতি ঘৃণা পোষণ করে।134

(1-চ) আলীর প্রতি ঘৃণা করা ও ঈমানদার বলে দাবী করা একেবারেই অসম্ভব

রাসূল (সা.) বলেন-

من زعم انه آمن بی و ما جئت به و هو یبغض علیا فهو کاذب لیس بمؤمن

অর্থাৎ যে ব্যক্তি ধারণাপোষণ করে যে , আমার প্রতি ও আমার দ্বীনের প্রতি ঈমান এনেছে অথচ আলীর প্রতি ঘৃণাপোষণ করে , সে মিথ্যাবাদী , সে মু মিন নয়।135

(1-ছ) আলীর প্রতি বিদ্বেষপোষণ কুফরের শামিল

রাসূল (সা.) বলেছেনঃ যদি কেউ তোমার প্রতি বিদ্বেষপোষণ করে মৃত্যু বরণ করে , তাহলে সে কাফের অবস্থায় মৃত্যু বরণ করল। কিন্তু তার আমলের হিসাব মুসলমানদের মতই হবে।136

উপরোক্ত হাদীসের গভীরতা খুজে বের করার জন্য ব্যাখ্যার প্রয়োজন রয়েছে।

কিয়ামতের দিন কাফেরদের হিসাব সম্বন্ধে দু টি দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছেঃ

প্রথম দৃষ্টিভঙ্গি: এমন কাফের যাদেরকে তাদের কুফরীর জন্য জবাবদিহি করতে হবে ও তাদের জন্য কঠিন শাস্থির ব্যবস্থা আছে। কিন্তু ঐ সমস্ত আমলাদি যা ইসলাম ওয়াজিব (ফরজ) করেছিল তার জন্য তার নিকট জবাবদিহি চাওয়া হবে না। যেমনভাবে ঐ পাপকর্ম যা ইসলামে হারাম তা তার কাছ থেকে হিসাব চাওয়া হবে না। কেননা এই হিসাব-কিতাব ঐ ব্যক্তির জন্য যে ব্যক্তি কুফরীর সাথে সংযুক্ত নয়। কারণ যেহেতু কুফরীর তুলনায় সমস্ত পাপকর্ম অতিক্ষুদ্র তাই কাফেরদের ক্ষেত্রে অন্যান্য হারামকৃত বিষয়ে হিসাব চাওয়া হবে না।

দ্বিতীয় দৃষ্টিভঙ্গি: কাফের যেমনভাবে তার কুফরী ও ভ্রান্ত বিশ্বাসের কারণে প্রশ্নের সম্মুখীন হবে তেমনি তার আমলের কারণেও প্রশ্নের সম্মুখীন হবে। অর্থাৎ সে ভ্রান্ত বিশ্বাস পোষণের কারণ ছাড়াও স্বীয় পাপকর্মের এবং ওয়াজিব (ফরজ) কর্মসমূহ সম্পাদন না করার কারণেও শাস্তিভোগ করবে।

এই দৃষ্টিভঙ্গির সমর্থকগণ একটি সূত্র তৈরী করে বলেছেনঃ

الکفارمعاقبون علی الفروع کما انهم معاقبون علی الاصول

অর্থাৎ কাফের যেমন তার বিশ্বাসগত বিচ্যুতির কারণে শাস্তি পাবে তেমনি শাস্তি পাবে তার কৃতকর্মের জন্য।

উপরোক্ত হাদীসে যে সকল কাফেরের কথা বলা হয়েছে তারা সবাই দ্বিতীয় দৃষ্টিভঙ্গির দলিলে।

(1-জ) আলীর প্রতি ভালবাসা ঈমানের চিহ্ন ও তার প্রতি বিদ্বেষ মোনাফিক বা কপটতার চিহ্ন

রাসূল (সা.) তাকে বলেছেনঃ

لا یحبک الا مؤمن و لا یبغضک الا منافق

অর্থাৎ মু মিন ব্যতীত তোমাকে কেউ ভালবাসবে না আর মোনাফিক ব্যতীত তোমার প্রতি কেউ বিদ্বেষী হবে না।137

তিনি নিজেই বর্ণনা করেছেনঃ আল্লাহর কসম! রাসূল (সা.) আমাকে বলেছেন যে , মু মিন ব্যতীত আমাকে কেউ ভালবাসবে না আর মোনাফিক ব্যতীত আমাকে কেউ ঘৃণা করবে না।138

উক্ত কারণে সাহাবীগণ বলতেনঃ আমরা আলী ইবনে আবী তালিবের প্রতি শত্রুতা করা দেখে মোনাফিককে চিনতাম।139

2. আলীকে কষ্ট প্রদান অর্থাৎ রাসূলকেই কষ্ট প্রদান

রাসূল (সা.) বলেছেনঃ

من آذی علیا فقد آذانی

অর্থাৎ যে ব্যক্তি আলীকে কষ্ট দিল সে যেন প্রকৃতার্থে আমাকেই কষ্ট দিল।140

তিনি আরো বলেনঃ হে আলী! যে তোমাকে আঘাত দিল সে যেন আমাকেই আঘাত দিল আর যে আমাকে আঘাত দিল সে আল্লাহকেই কষ্ট দিল।141 .

3. আলীকে গালমন্দ করা রাসূলকে (সা.) গালমন্দ করার শামিল

রাসূল (সা.) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি আলীকে গালমন্দ করল সে আমাকেই গালমন্দ করল আর যে আমাকে গালমন্দ করল সে আল্লাহকেই গালমন্দ করল আর যে আল্লাহকে গালমন্দ করল আল্লাহ তাকে জাহান্নামের আগুনে নিক্ষেপ করবেন।142

4.আলীকে পরিত্যাগ করা রাসূলকে পরিত্যাগের শামিল

রাসূল (সা.) বলেছেনঃ

من فارق علیا فارقنی و من فارقنی فارق اللّه عزوجل

অর্থাৎ যে ব্যক্তি আলীকে পরিত্যাগ করল সে আমাকেই পরিত্যাগ করল আর যে আমাকে পরিত্যাগ করল সে আল্লাহকে পরিত্যাগ করল।143

5. আলীর সাথে যুদ্ধ করার অর্থ রাসূলের সাথে যুদ্ধ করা

আবু হোরায়রা হতে বর্ণিত। তিনি বলেন- আলী , ফাতিমা , হাসান ও হোসাঈনকে (আ.) দেখে রাসূল (সা.) বললেন-

انا حرب لمن حاربکم و سلم لمن سالمکم

অর্থাৎ যারা তোমাদের সাথে যুদ্ধ করবে আমি তাদের সাথে যুদ্ধ করব এবং যারা তোমাদের সাথে সন্ধি করবে আমিও তাদের সাথে সন্ধি করব।144

6. হিদায়াতের প্রতীক

রাসূলে আকরাম (সা.) আবু বারযাকে উদ্দেশ্য করে বললেনঃ আল্লাহ তায়ালা আলী ইবনে আবী তালিব সম্পর্কে আমাকে বলেছেন- সে হচ্ছে হিদায়াতের প্রতীক , ঈমানের চিহ্ন , খোদাপ্রেমীদের ইমাম ও আল্লাহর সকল আনুগত্যকারীদের জন্য আলোক বর্তিকা।

7. আলী এবং হক বা সত্য

রাসূল (সা.) বলেছেনঃ

علی مع الحق و الحق معه حیثما دار

অর্থাৎ আলী হক বা সত্যের সাথে আর হক বা সত্য আলীর সাথে যা পরস্পরকে ঘিরে আছে।145

8. হক বা সত্য এবং আলী

তিনি আরো বলেনঃ

الحق مع علی حیث دار

অর্থাৎ আলী যে দিকেই যাবে হক বা সত্যও সে দিকেই তার সাথে গমন করবে।146

9. আলী , সত্য এবং কোরআন

রাসূলে আকরাম (সা.) বলেছেনঃ

علی مع الحق و القرآن و الحق و القرآن مع علی لن یتفرقا حتی یردا علی الحوض

অর্থাৎ আলী , কোরআন এবং সত্যের সাথে আছে ; সত্য এবং কোরআনও আলীর সাথে আছে। তারা আমার সাথে হাউজে কাউসারে মিলিত না হওয়া পর্যন্ত পরস্পর বিচ্ছিন্ন হবে না।147

10. আলী ও কোরআন

নবী কারিম (সা.) বলেছেনঃ

علی مع القرآن والقرآن مع علی لا یفترقان حتی یردا علی الحوض

অর্থাৎ আলী কোরআনের সাথে আর কোরআন আলীর সাথে তারা ঐ পর্যন্ত বিচ্ছিন্ন হবে না যে পর্যন্ত না হাউজে কাউসারে আমার সাথে মিলিত হবে।148

11. আলীর মর্যাদা কাবা ঘরের মর্যাদার সমান

রাসূল (সা.) বলেছেনঃ

انت بمنزله الکعبه تؤتی و لا تاتی

অর্থাৎ হে আলী! তোমার মর্যাদা কাবা ঘরের তুল্য যার পানে সবাই ছুটে আসে। কিন্তু সে কারো দিকে যায় না।149

তিনি আরো বলেন-

مثل علی فیکم کمثل الکعبه المتسوره النظر الیها عباده والحج الیها فریضه

অর্থাৎ আলী তোমাদের মাঝে ঠিক কাবা ঘরের মত , যার প্রতি তাকানো ইবাদত ও হজ্জ করা ওয়াজিব (ফরজ)।150

12. আলী শিক্ষার তোরণ

রাসূল (সা.) বলেছেনঃ

علی باب حطه فمن دخل منه کان مؤمنا و من خرج منه کان کافرا

অর্থাৎ আলীই হচ্ছে শিক্ষার দ্বার , যে এই দরজা দিয়ে প্রবেশ করবে সেই মু মিন আর যে এ দরজা দিয়ে বের হয়ে যাবে সে কাফির।151

13. আলী ঈমানের মানদণ্ড

রাসূল (সা.) বলেছেনঃ

لولاک یا علی ما عرف المؤمنون من بعدی

অর্থাৎ হে আলী! যদি তুমি না থাক তাহলে আমার পরে মু মিনদেরকে আর চেনা যাবে না।152

14. হক (সত) ও বাতিলের (মিথ্যার) পৃথককারী

রাসূল (সা.) বলেছেনঃ

نت الفاروق بین الحق والباطل

অর্থাৎ হে আলী! তুমিই সত্য ও মিথ্যার পৃথককারী।153

15. ঈমানের প্রতীক

রাসূল (সা.) বলেছেনঃ

جعلتک علما فیما بینی و بین امتی فمن لم یتبعک فقد کفر

অর্থাৎ হে আলী! আমি তোমাকে আমার ও আমার উম্মতের মাঝে ঈমানের প্রতীক হিসেবে রেখেছি , যে তোমার অনুসরণ করবে না সে কাফের।154

16. স্বর্গ ও নরকের বন্টনকারী

রাসূল (সা.) তাকে বলেছেন-

انت قسیم النار

অর্থাৎ তুমি হচ্ছ জাহান্নাম বন্টনকারী।155

আর তিনি (আলী) নিজেই বলেছেনঃ

انا قسیم النار

আমি হচ্ছি জাহান্নাম বন্টনকারী।156

তিনি আরো বলেন- আমি (আলী) হলাম জাহান্নামের বন্টনকারী। কিয়ামতের দিন আমি জাহান্নামকে বলবো- এটা তোমার জন্য আর ঐটা আমার জন্য অথবা একে তুমি নাও আর তাকে ছেড়ে দাও।157

এখানে বন্টনকারী বলতে যিনি ভাগাভাগি করে দেন তাকে বুঝানো হয়েছে। অর্থাৎ যিনি দুইটি জিনিসকে দু দলের মাঝে ভাগ করে দেন। সুতরাং যখন বলা হবে যে , আলী জাহান্নামের বন্টনকারী অর্থাৎ তিনি নিজের ও জাহান্নামের মাঝে জনগণকে ভাগ করে দিবেন। অতএব উক্ত হাদীসের উদ্দেশ্য হল যে , আলীর সত্ত্বা হচ্ছে জাহান্নামের বিপরীত অর্থাৎ কিছু লোক জাহান্নামবাসী হবে আর কিছু লোক আলী (আ.)-এর দল হিসেবে গণ্য হবে। সুতরাং আমরা বলতে পারি যে , আলীই হচ্ছে বেহেশতের প্রতিকৃতি।

দ্বিতীয় যে বিষয়টি তৃতীয় হাদীস হতে স্পষ্ট হয় তা হচ্ছে এই ভাগ- বাটোয়ারা আলী (আ.)-এর ইচ্ছাধীন , কেননা তিনিই তো জাহান্নামকে বলবেন যে কাকে গ্রহণ করবে কাকে বর্জন করবে। যেমনভাবে রাসূল (সা.) তাকে বলেছেনঃ তুমিই হচ্ছ জান্নাত ও জাহান্নামের বন্টনকারী।158

দৃশ্যতঃ উক্ত হাদীস হচ্ছে যে , আলী (আ.) মানুষের মাঝে জান্নাত ও জাহান্নাম বন্টন করে দিবেন। কিন্তু প্রকৃত পক্ষে এইভাবে বন্টন করার প্রয়োজনই পড়ে না বরং তার উপস্থিতিই বন্টনের মানদণ্ড। অর্থাৎ আলী (আ.) মানুষের বেহেশতবাসী হওয়ার মাপকাঠি ও মানদণ্ড। কোন ব্যক্তি ততক্ষণ পর্যন্ত জান্নাতবাসী বলে গণ্য হবে যতক্ষণ পর্যন্ত আলী (আ.) হতে বিশ্বাস ও কর্মের ক্ষেত্রে বিচ্যুত হবে না । কিন্তু যখনই সে পথচ্যুত হবে এবং ঐ পবিত্র সত্তার সাথে অসামঞ্জস্যশীল হবে তখন এমনই শুকনা কাঠ হবে যা জাহান্নামের জ্বালানী হিসেবে ব্যবহার করা হবে। অতঃপর উক্ত হাদীসের সারকথাও বাকী তিনটি হাদীসের সারকথার মতই। সবগুলির সারকথা হচ্ছে- আলী (আ.) নিজেই বেহেশতের প্রতিকৃতি ও বেহেশতবাসী হওয়ার মানদণ্ড।

17. পুল সিরাতের অনুমতিদাতা

রাসূল (সা.) বলেছেনঃ যতক্ষণ পর্যন্ত আলী অনুমতিপত্র লিখবে না ততক্ষণ পর্যন্ত কেউ পুল সিরাত পার হতে পারবে না।159

18. আলীর আনুগত্যেই সৌভাগ্য নিহিত

রাসূলে আকরাম (সা.) আলীর প্রতি ইশারা করে বলেছেন-

والذی نفسی بیده ان هذا و شیعته هم الفائزون یوم القیامه

অর্থাৎ শপথ ঐ সত্ত্বার , যার হাতে আমার প্রাণ- আলী ও তার শিয়াগণ (প্রকৃত অনুসারীগণ) কিয়ামতের দিনে সৌভাগ্যবান হিসেবে পরিগণিত হবে।160

19. আলীর প্রকৃত অনুসারীরাই বেহেশতবাসী

রাসূল (সা.) তাকে (আলীকে) বলেছেনঃ

انت و شیعتک فی الجنه

অর্থাৎ তুমি ও তোমার শিয়াগণ (অনুসারীগণ) সকলেরই জান্নাতবাসী।161

20. সফলকামী দল

রাসূলে করিম (সা.) তাকে (আলীকে) ইশারা করে বলেন-

هذا و حزبه المفلحون

অর্থাৎ সে এবং তার দল সফলকাম।162

21. আলীর অনুসারীগণ আল্লাহর নিকট পছন্দনীয় এবং তার সন্তুষ্টভাজন

রাসূলে খোদা (সা.) আমাকে (আলীকে) বলেছেন যে , আমি ও আমার শিয়াগণ (অনুসারীগণ) এমন অবস্থায় কিয়ামতের দিন উপস্থিত হব যে , আমরা আল্লাহর উপর সন্তুষ্ট থাকবো এবং আল্লাহও আমাদের উপর সন্তুষ্ট থাকবেন।163 অনুরূপ তুলনা কোরআন শরীফেও এসেছে , সূরা বাইয়্যেনা তে বলা হয়েছেঃ

) ر َضِيَ اللَّهُ عَنْهُمْ وَرَضُوا عَنْهُ(

অর্থাৎ আল্লাহ তাদের উপর সন্তুষ্ট ও তারাও আল্লাহর উপর সন্তুষ্ট।

উক্ত আয়াতের পরে রাসূলের হাদীসও বর্ণিত হয়েছে যে , উক্ত আয়াতের উদ্দেশ্য হচ্ছে- আলী এবং তার শিয়াগণ (অনুসারীগণ)। এই মর্যাদাটি অর্থাৎ মানুষ আল্লাহর উপর সন্তুষ্ট আর আল্লাহও তার উপর সন্তুষ্ট হবে এটা মানুষের পূর্ণতার উচ্চতর পর্যায়। কারণ , কোরআন শরীফ এরূপ মানুষের সত্তাকে নাফসে মোতমাইন্না অর্থাৎ পরিতৃপ্ত আত্মা বলে অভিহিত করেছে অর্থাৎ যে আত্মা সর্বদা আল্লাহর স্মরণে মশগুল এবং তার স্মরণে এমন প্রশান্তি লাভ করেছে যে , বস্তু জগতের কোন শঙ্কা , অস্থিরতা ও উদ্বিগ্নতা তাকে বিচলিত করে না , বলা হয়েছে-

) ي َا أَيَّتُهَا النَّفْسُ الْمُطْمَئِنَّةُ () ارْجِعِي إِلَى رَبِّكِ رَاضِيَةً مَرْضِيَّةً(

অর্থাৎ হে পরিতৃপ্ত আত্মা! আল্লাহর দিকে এসো , তুমি আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট এবং আল্লাহও তোমার প্রতি সন্তুষ্ট।

22. আলীকে স্মরণ করাও ইবাদত

রাসূলে আকরাম বলেছেনঃ

ذکر علی عباده

অর্থাৎ আলীকে স্মরণ করাও ইবাদত।164

23. আলীর প্রতি তাকানোও ইবাদত

হযরত আয়েশা হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন- আমার পিতাকে দেখেছি যে , তিনি বেশী বেশী আলীর চেহারার প্রতি তাকিয়ে থাকতেন। তাকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম যে , হে আমার পিতা! আপনি আলীর প্রতি এভাবে তাকিয়ে থাকেন কেন ?

তিনি উত্তর দিয়েছিলেন- হে আমার কন্যা! আমি রাসূলকে বলতে শুনেছি যে , তিনি বলেছেন- আলীর প্রতি তাকানোও ইবাদত।165

24. আলী (আ.) জান্নাতের দরজা

রাসূল (সা.) বলেছেনঃ

انا مدینه الجنه و علی بابها یا علی کذب من زعم انه یدخلها من غیر بابها

অর্থাৎ আমি হলাম বেহেশতের নগর আর আলী তার দ্বার , ঐ ব্যক্তি ভুল করবে যে ব্যক্তি দরজা ব্যতীত প্রবেশ করতে চাইবে।166

25. আলী (আ.) বেহেশতের দীপ্তিময় প্রদীপ

রাসূল (সা.) বলেছেনঃ

علی یزهر لا هل الجنه کما یزهر کوکب الصبح لا هل الدنیا

অর্থাৎ ধ্রুবতারা যেমনভাবে পৃথিবীকে আলোকিত করে , আলী ঠিক তেমনিভাবে বেহেশতবাসীদেরকে আলোকিত করবে।167

26. মুসলমানদের পিতা আলী

রাসূল (সা.) বলেছেনঃ

حق علی علی کل مسلم حق الوالد علی ولده

অর্থাৎ প্রত্যেক মুসলমানদের উপর আলীর অধিকার তেমনি , যেমন প্রত্যেক পিতার অধিকার তার সন্তানের উপর।168

27. আলীর অনুসরণ

রাসূল (সা.) বলেছেনঃ

من اطاعنی فقد اطاع اللّه و من اطاعک اطاعنی , و من عصانی فقد عصی اللّه و من عصاک فقدعصانی

অর্থাৎ যারা আমার অনুসরণ করে তারা আল্লাহর অনুসরণকারী , আর যারা আলীর অনুসরণ করে তারা আমার অনুসরণকারী যারা আমাকে অনুসরণ করা থেকে বিরত থাকে তারা প্রকৃতার্থে আল্লাহর অনুসরণ করা থেকে বিরত থাকে যারা আলীকে অনুসরণ করা থেকে বিরত থাকে তারা প্রকৃতার্থে আমার অনুসরণ করা থেকে বিরত থাকে।169

28. রাসূলের গোপনীয়তা রক্ষাকারী

রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেনঃ

صاحب سری علی بن ابیطالب

অর্থাৎ আলী হচ্ছে আমার গোপনীয়তা রক্ষাকারী।170

হযরত আয়েশা তার পিতা হতে বর্ণনা করেন যে , আলী ছিল রাসূলের গোপনীয়তা রক্ষাকারী।171

29. আলী , রাসূল (সা.)-এর মাথা স্বরূপ

علی منی مثل راسی من بدنی

অর্থাৎ আলীর অস্তিত্ব আমার নিকট ঐরূপ (প্রয়োজনীয়) যেরূপ শরীরের নিকট মাথার অস্তিত্ব ।172

30. আলীর উপাধিসমূহ

রাসূল (সা.)-এর খলিফা (প্রতিনিধি) নির্ধারণের মাপকাঠিগুলোর মধ্যে একটি মাপকাঠি হচ্ছে- এমন কিছু উপাধি যা রাসূল (সা.) তার জীবদ্দশায় কোন ব্যক্তিকে দিয়েছেন। যেমন- হাদীসের গ্রন্থাদিতে উল্লেখিত হয়েছে , আলীর মত মর্যাদাকর উপাধিধারী ব্যক্তি রাসূল (সা.)-এর সাহাবীদের মধ্যে দ্বিতীয় কেউ নাই। হাদীসবেত্তারা সকলেই উল্লেখ করেছেন যে , রাসূল (সা.)-এর কোন সাহাবাই হযরত আলী (আ.)-এর ন্যায় মহামূল্যবান উপাধিতে ভূষিত হওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করেনি।

আলীকে রাসূল (সা.) যে সকল উপাধিতে ভূষিত করেছেন সেগুলো আমরা নিম্নে তুলে ধরছি: (30-ক) সিদ্দীক ,173

(30-খ) সিদ্দীকে আকবর,174

(30-গ) সাইয়্যেদুল আরাব ,

একদিন রাসূল (সা.) আয়েশাকে বললেনঃ যদি তুমি আরবের সর্দার (সাইয়্যেদ) ও নেতাকে দেখতে চাও , তাহলে আলী ইবনে আবী তালিবের দিকে তাকাও। আয়েশা বললেন- হে আল্লাহর রাসূল! আপনি কি আরবের সর্দার নন ? তিনি বললেনঃ আমি গোটা মানবজাতির সর্দার আর আলী হচ্ছে আরবের সর্দার।175

(30 - ঘ ) সাইয়্যেদুল মুসলিমীন ( মুসলমানদের সর্দার ) ও ইমামুল মুত্তাকিন ( পরহেযগারদের ইমাম) । 176

(30-ঙ) সাইয়্যেদুল মু মিনীন (মু মিনগণের সর্দার) ও ইমামুল মুত্তাকিন (পরহেযগারদের ইমাম) এবং ক্বায়্যেদুল গাররিল মোহাজ্জালীন (কিয়ামতের দিন মুখোজ্জল চেহারাধারীদের নেতা ও অগৃদূত)।

রাসূল (সা.) বলেছেনঃ যে রাত্রে আমি মেরাজে গিয়েছিলাম , সে রাত্রে আলীর তিনটি উপাধি আমার উপর ওহী হয়েছিল। সে তিনটি উপাধি হচ্ছে- (1) সে মু মিনদের সরদার , (2) পরহেযগারদের নেতা এবং (3) কিয়ামতের দিনে শুভ্রচেহারাধারীদের মধ্যে প্রধান।177

(30-চ) ইযা সুবুল মু মিনীন (মু মিনদের আবর্তনের কেন্দ্র বিন্দু) , রাঈসুল মু মিনীন [(অনুসরণের ক্ষেত্রে) মু মিনদের পুরোধা]। 178

(30-ছ) আমিরুল মু মিনীন (মু মিনদের নেতা)। 179

(30-জ) সাইয়্যেদু শাবাবি আহলিল জান্নাত।180

বাখ্যাঃ যেমনভাবে হাদীসসমূহে এসেছে যে , বেহেশতের অধিবাসী সকলেই যুবক হবে। অর্থাৎ বৃদ্ধগণও বেহেশতে প্রবেশের প্রাক্কালে যুবক হয়ে প্রবেশ করবে। অতএব যিনি বেহেশতের যুবকদের সর্দার হবেন তিনি সমস্ত বেহেশতবাসীদের সর্দার ও নেতা হবেন।

(30-ঝ) খাইরুল বারিয়্যাহ অর্থাৎ সর্বোত্তম সৃষ্টি।181

এই উপাধিটি এত প্রসিদ্ধি লাভ করেছিল যে , যখনই সাহাবীগণ তাকে দেখতেন তখনই বলতেনঃ

قد جاء خیر البریة

অর্থাৎ সর্বোত্তম সৃষ্টির আগমন ঘটেছে182

(30-ঞ) আল্লাহর হুজ্জাত বা প্রমাণ

রাসূল (সা.) বলেছেনঃ

انا و علی حجه اللّه علی عباده

অর্থাৎ আমি ও আলী আল্লাহর বান্দাদের উপর হুজ্জাত বা প্রমাণ।183

(30-ট) রাসূলের সহযোগি

আনাস বিন মালিক বলেন- যখন সূরা নাসর অবতীর্ণ হল তখন আমরা সকলেরই বুঝলাম যে , এই সূরা রাসূলের ইন্তেকালের বার্তা নিয়ে এসেছে। তখন সালমান ফারসীকে বললাম- রাসূলকে যেন জিজ্ঞাসা করে যে , তার পরে কে আমাদের নেতা ও আশ্রয়স্থল হবে এবং কাকে আমরা প্রাণের চেয়ে বেশী ভালবাসবো। সালমান রাসূলের সমীপে উপস্থিত হলেন এবং এ বিষয়ে তাকে জিজ্ঞেস করলেন। তিনি উত্তর প্রদানে বিরত থাকলেন। সালমান আবার জিজ্ঞেস করলেন- তারপরেও তিনি উত্তর দিলেন না। সালমানের মনে ভীতি সঞ্চার হল যে , হয়তো রাসূলকে (সা.) তিনি দুঃখ বা কষ্ট দিয়েছেন। তাই আর কিছু জিজ্ঞেস করলেন না। কিছুক্ষণ পরে রাসূল (সা.) বললেন- তুমি কি তোমার প্রশ্নের উত্তর আশা করছো ? সালমান বলল- হে আল্লাহর রাসূল! আমি ভয় পেয়েছি যে , হয়তো আমি আপনাকে রাগান্বিত করেছি। তিনি বললেনঃ না এমনটি নয় , জেনে রাখ যে ব্যক্তি আমার ভাই , আমার সহযোগি , আমার খলিফা ও প্রতিনিধি , আমার পরিবারের সদস্য এবং আমার পরে অবশিষ্ট ব্যক্তিদের মধ্যে সর্বোত্তম , আমার ঋণ পরিশোধ করবে এবং আমার ওয়াদাসমূহ পালন করবে সে ব্যক্তি হচ্ছে আলী ইবনে আবী তালিব।184

আলী (আ.) নিজেও বিভিন্ন উপলক্ষে উক্ত ফজিলতের দিকে ইঙ্গিত করে বলেছেনঃ আমি রাসূল (সা.)-এর ভাই ও উজীর (সহযোগি)। কেউ এটা আমার পূর্বে বলে নাই (দাবী করে নাই) এবং কেউ আমার পরেও তা বলবে না , যদি না মিথ্যাবাদী হয়। 185


7

8

9

10

11

12

13