হযরত ফাতিমা (সা.আ.)
নবী-নন্দিনী হযরত ফাতিমা জাহরা (সালামুল্লাহি আলাইহা)র জন্মদিন
- প্রকাশিত হয়েছে
বিশে জমাদিউসসানি ইসলামের ইতিহাসের এক অনন্য খুশির দিন। ১৪৪৩ বছর আগের এই দিনে জন্ম নিয়েছিলেন গোটা মানবজাতির মধ্যে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ নারী ও বিশ্ব-ইতিহাসের শীর্ষস্থানীয় মানুষ নবী-নন্দিনী হযরত ফাতিমা জাহরা (সালামুল্লাহি আলাইহা)। তাঁর জন্ম হয়েছিল হিজরতের ৮ বছর আগে। বিশ্বনবী (সা.) ও হযরত খাদিজা (সালামুল্লাহি আলাইহা)'র মাধ্যমে প্রশিক্ষিত হয়ে জ্ঞান আর মহত্ত্বের শীর্ষস্থানীয় পর্যায়ে উন্নীত হন এই মহীয়সী নারী
মহানবী (সা.) এর দেহের অংশঃ হযরত ফাতেমা (সা.আ.)
- প্রকাশিত হয়েছে
-
- লেখক:
- এ.কে.এম. আনোয়ারুল কবীর
সত্যকে স্পষ্টকারী গুরুত্বপূর্ণ হাদীসসমূহের মধ্যে মহানবী (সা.) থেকে বর্ণিত তাঁর পবিত্র দুহিতা ফাতেমা (আ.) সম্পর্কিত একটি হাদীস হলো ‘ফাতেমা আমার অস্তিত্বের বা সত্তার অংশ। যে কেউ তাকে অসন্তুষ্ট ও ক্রোধান্বিত করল সে আমাকেই অসন্তুষ্ট ও ক্রোধান্বিত করল।’ আলোচ্য হাদীসটি ‘হাদীসে বিদআ’ নামে প্রসিদ্ধ। ধর্মীয় আলোচক ও বিশেষজ্ঞদের এ হাদীসটির ওপর গবেষণায় প্রবৃত্ত করার উদ্দেশ্যেই এ সংক্ষিপ্ত লেখনিটি উপস্থাপিত হচ্ছে। আশা করছি চিন্তাশীল পাঠকমণ্ডলী এ প্রবন্ধ থেকে উপকৃত হবেন
নারীকুল শিরোমণি হযরত ফাতেমা যাহরা
- প্রকাশিত হয়েছে
মহানবী (সা.)-এর আরও কয়েকজন সন্তান ছিলেন। কিন্তু তাঁরা কেউই দীর্ঘ জীবনের অধিকারী ছিলেন না; সকলেই স্বল্প বয়সে ইন্তেকাল করেন। হযরত ফাতেমা যাহরার মাধ্যমেই মহানবী (সা.)-এর বংশধারা কিয়ামত পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে। হযরত ফাতেমা যাহরার জন্মদিবসকে ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরান ‘আন্তর্জাতিক নারী দিবস’ হিসেবে উদযাপন করে থাকে।
হযরত ফাতেমা (সা.আ.) রাসূল (সা.) এর অস্তিত্বের অংশ
- প্রকাশিত হয়েছে
-
- লেখক:
- এ.কে.এম. আনোয়ারুল কবীর
নিশ্চয় আল্লাহ্ তোমার ক্রোধে ক্রোধান্বিত হন এবং তোমার সন্তুষ্টিতে সন্তুষ্ট হন। অংশটি থেকে হযরত ফাতেমা যাহরা (আ.)-এর নিষ্পাপত্বের বিষয়টিও প্রমাণিত হয়। কারণ মহান সৃষ্টিকর্তা কখনই অন্যায় বিষয়ে সন্তুষ্ট ও অন্যায়ভাবে ক্রোধান্বিত হন না বরং তাঁর সন্তুষ্টি ও ক্রোধের মানদণ্ড হলো সত্য ও ন্যায়। তাই তিনি হযরত ফাতেমা অযাচিত বা অনুচিত কারণে ক্রোধান্বিত হলে তিনি ক্রোধান্বিত হতে পারেন না যেমনভাবে সত্যনিষ্ঠ বিষয়ে হযরত ফাতেমা সন্তুষ্ট না হলে তিনি সন্তুষ্ট হবেন না...
হযরত ফাতিমা যাহরা (আ.) এর ইবাদত দর্শন
- প্রকাশিত হয়েছে
-
- লেখক:
- আব্দুল কুদ্দুস বাদশা
নবীকন্যা ও বেহেশ্তে নারীদের সম্রাজ্ঞী হযরত ফাতিমা সালামুল্লাহি আলাইহা। মাত্র আঠারো বছরের সংক্ষিপ্ত আয়ুষ্কালে তিনি জীবনের প্রত্যেকটি অঙ্গনে এমনভাবে কদম রেখেছেন যে, পরম উপাস্যের একত্বের সৌন্দর্য সত্তার শুভ্র তাজাল্লি তাঁর প্রাণের দর্পণে প্রতিফলিত হয়েছে। ফলে স্বয়ং আল্লাহর পক্ষ হতে আয়াত-ই তাতহীর [সূরা আহযাব : ৩৩] অবতীর্ণের মাধ্যমে তিনি নিষ্কলুষ ও নিষ্পাপত্বের মহামূল্যবান মর্যাদার খেতাবটি অর্জন করে নিতে সক্ষম হন। আল্লাহর ইবাদত করাকে তিনি নিজ জীবনের সাথে এমন নিগুঢ়ভাবে মিশিয়ে নেন যে তার সুবাদে তিনি বিরল এক মাকামের অধিকারী হন
নারী বৈষম্য এবং ইসলাম
- প্রকাশিত হয়েছে
নারীদেরকে একটি পরিবারের ভিত্তিপ্রস্তর বলে বিবেচনা করা হয়। সদগুণসম্পন্ন একজন নারী পরিবার গঠনে সহায়তা করে থাকে। আর একটি সদগুণবিশিষ্ট পরিবার একটি সুস্থ ও সুন্দর সমাজ গঠনে প্রধান ভূমিকা পালন করে থাকে। ইসলামে তাই মায়েদের গঠনমূলক ভূমিকা পালনের বিষয়টি সবসময়ই স্বীকৃত। এর সর্বোত্তম নমুনা হচ্ছেন হযরত ফাতিমা তুয যাহরা (আ.)। তাই তাঁর জন্মদিনটিকে ইরানে ‘মাতৃ দিবস’ ও নারী দিবস’ হিসাবে উদ্যাপন করা হয়।
হযরত ফাতিমাতুয যাহরার (সা.আ.) তসবিহ
- প্রকাশিত হয়েছে
রাতে যখন শেয়ার জন্য বিছানায় যাবে তখন ৩৩ বার সুবহানাল্লাহ,৩৩ বার আলহামদুলিল্লাহ ও ৩৪ বার আল্লাহু আকবার পড়ে শয়ন করবে। এই যেকর সর্ব মোট ১০০ বার হলেও আমলনামাতে তার সওয়াব ১০০০ বার লেখা হবে।
হযরত ফাতিমা (সা.আ.)’র সংক্ষিপ্ত জীবনী
- প্রকাশিত হয়েছে
হযরত ফাতিমা মাত্র ১৮ বা ২০ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন। যদিও এ নিয়ে মতেভেদ রয়েছে। কিন্তু তাঁর সর্বোচ্চ জীবনকাল ৩০ বছর পর্যন্ত বলা হয়ে থাকে। যেটাই হোক না কেন,এ সময়ের মধ্যে তিনি এমন কী কাজ করেছেন যার জন্য রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁকে ‘বেহেশতবাসী নারীদের নেত্রী’ বলে অভিহিত করলেন- এ প্রশ্নটি আমাদের মনে আসাটাই স্বাভাবিক। আর এ বিষয়টি অবশ্যই বোঝা যায় যে,রাসূলুল্লাহ (সা.) নিজের খেয়াল-খুশীমতো তাঁকে এমন অভিধায় অভিহিত করেননি। কারণ,তিনি প্রবৃত্তির বশবর্তী হয়ে কোন কথা বলেন না।
নারীকুল শিরোমণি হযরত ফাতেমা যাহরা (আঃ) এর মর্যাদা
- প্রকাশিত হয়েছে
-
- লেখক:
- নূর হোসেন মাজিদী
এ সৃষ্টিলোকের কেন্দ্রবিন্দু হযরত রাসূল আকরাম (সাঃ)। আল্লাহ তা’আলা প্রথমেই রাসূলে আকরামের (সাঃ) নূর সৃষ্টি করেন এবং সৃষ্টিকর্মের এক পর্যায়ে সকল নবী রাসূলের (আঃ) রূহ (আত্মা) সৃষ্টি করেন অর্থাৎ পৃথিবীর বুকে জন্ম নেয়ার বহু পূর্বেই তাঁদেরকে নবী হিসাবে মনোনীত করা হয়। কিন্তু অন্যান্য নবী রাসূলগণের রূহ সৃষ্টির বহু পূর্বেই আল্লাহ্ তা’আলা হযরত রাসূলে আকরাম মুহাম্মাদ (সাঃ) এর নূর সৃষ্টি করার পর আরও কয়েকজনের নূরানী সত্তা সৃষ্টি করেন। তাঁরা হচ্ছেন হযরত ফাতেমা, হযরত আলী, হযরত ইমাম হাসান ও হযরত ইমাম হোসাইন (আঃ)। এঁদের সম্পর্কে বিভিন্ন ইসলামী সূত্রেই শুধু নয়, ইসলাম-পূর্ব যুগের বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থেও বিভিন্নভাবে উল্লিখিত হয়েছে।
হযরত ফাতেমার প্রতি নবী (সা.)-এর মহব্বত ও ভালবাসা
- প্রকাশিত হয়েছে
যে সমস্ত বিস্ময়কর বস্তু হযরত ফাতেমার আলোকজ্জ্বল জীবনকে আরো অধিক মর্যদার করে তোলে তা হচ্ছে তাঁর প্রতি মহানবীর অত্যধিক স্নেহ ও ভালবাসা। এই ভালবাসা ও স্নেহ এতই অধিক ও প্রচণ্ড আকারে ছিল যে এটাকে রাসূলে আকরামের জীবনের অন্যতম বিষয় বলে গণ্য।
নবী (সা.) বলেছেনঃ ফাতেমা আমার দেহের অংশ
- প্রকাশিত হয়েছে
-
- লেখক:
- এ.কে.এম. আনোয়ারুল কবীর
সত্যকে স্পষ্টকারী গুরুত্বপূর্ণ হাদীসসমূহের মধ্যে মহানবী (সা.) থেকে বর্ণিত তাঁর পবিত্র দুহিতা ফাতেমা (আ.) সম্পর্কিত একটি হাদীস হলো ‘ফাতেমা আমার অস্তিত্বের বা সত্তার অংশ। যে কেউ তাকে অসন্তুষ্ট ও ক্রোধান্বিত করল সে আমাকেই অসন্তুষ্ট ও ক্রোধান্বিত করল।’ আলোচ্য হাদীসটি ‘হাদীসে বিদআ’ নামে প্রসিদ্ধ।
সাইয়্যেদুন্নিসা খাতুনে জান্নাত ফাতিমার দাফনের সময় হযরত আলী (আ.) প্রদত্ত খোৎবা
- প্রকাশিত হয়েছে
সাইয়্যেদুন্নিছা খাতুনে জান্নাতের দাফনের সময় আমিরুল মোমেনিন বলেনঃ হে আল্লাহর রাসূল, আমার সালাম ও আপনার কন্যার সালাম গ্রহণ করুন। আপনার কন্যা আপনার কাছে আসছেন এবং তিনি আপনার সাক্ষাত লাভের জন্য তাড়াহুড়া করেছিলেন। হে আল্লাহর রাসুল, আপনার প্রাণপ্রিয় কন্যার মৃত্যু আমাকে ধৈর্যহারা করে দিয়েছে এবং আমার সহ্যশক্তি দুর্বল হয়ে পড়েছে। আমার সান্তুনার ক্ষেত্র এটুকু যে, আপনার দুঃখজনক ও হৃদয় বিদারক বিচ্ছেদ-বেদনা আমি ধৈর্য সহকারে সহ্য করেছি। আপনাকে আমি নিজ হাতে কবরে শায়িত করেছি। আমার গ্রীবা ও বুকের মাঝখানে আপনার পবিত্র মস্তক থাকাবস্থায় আপনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছেন।
হযরত আবু বকরের খেলাফতের প্রতি মা ফাতিমার অস্বীকৃতি
- প্রকাশিত হয়েছে
হযরত ফাতিমা সালামুল্লাহ আলাইহি তার দুনিয়া ত্যাগের পূর্বমূহুর্ত পর্যন্ত হযরত আবু বকরকে খলিফা হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করেন নি
হযরত ফাতেমার দানশীলতা ও বদান্যতা
- প্রকাশিত হয়েছে
যিনি সর্বপ্রথম নারী জাতিকে মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করেন তিনি হলেন রাসূলুল্লাহ (সা.)। তিনি হযরত ফাতেমাকে নারী জাতির মডেল হিসেবে গড়ে তোলেন। রাসূল (সা.) বলেছেন :“ ফাতেমা আমার শরীরের অংশ। যে কেউ তাকে অসন্তুষ্ট ও ক্রোধান্বিত করল,সে আমাকেই অসন্তুষ্ট ও ক্রোধান্বিত করল।” হযরত ফাতিমা রাসূলের শুধু দেহের অংশই ছিলেন না, তিনি ছিলেন তাঁর জ্ঞান, চরিত্র ও ব্যক্তিত্বের অংশ। আরবী জমাদিউস সানি মাসের ২০ তারেখে ধরনীর বুকে ভুমিষ্ট হন মানব জাতীর গর্ব নারী জাতীর আদর্শ হযরত ফাতেমা (সা.আ.)তার শুভ জন্ম বার্ষিকীতে সবাইকে জানাই আন্তরিক মোবারকবাদ ।
ফেরেশতারা হযরত ফাতেমাকে সাহায্য করতেন
- প্রকাশিত হয়েছে
মহানবী (সা.) বলেন : আমার কন্যা ফাতেমা এমন একজন রমণী যার অন্তর ও সর্বাঙ্গকে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গসমূহকে আল্লাহ্ ঈমান ও ইয়াকিনে পূর্ণ করেছেন। আল্লাহ্ ফাতেমার অক্ষমতা ও দৈহিক দূর্বলতার ব্যাপারে অবহিত। তাই তিনি তাঁর জীবন পরিচালনার ক্ষেত্রে গায়েবীভাবে সাহায্য করে থাকেন।
বেহেশতের নারীদের নেত্রী হযরত ফাতিমা (আ.)
- প্রকাশিত হয়েছে
-
- লেখক:
- মো. আশিফুর রহমান
রাসূলুল্লাহ (সা.) হযরত ফাতিমা (আ.)কে ‘বেহেশতবাসী নারীদের নেত্রী’ বলে অভিহিত করেছেন। আর অবশ্যই রাসূলুল্লাহ (সা.) নিজের খেয়াল-খুশীমতো তাঁকে এমন অভিধায় অভিহিত করেননি। কারণ,তিনি প্রবৃত্তির বশবর্তী হয়ে কোন কথা বলেন না। আর এ থেকে আমরা বলতে পারি,হযরত ফাতিমা (আ.) ইসলামের জন্য বড় খেদমত আঞ্জাম দিয়েছেন,মহান আল্লাহর রাসূল (সা.) এজন্যই তাঁকে ভালবাসতেন এবং তাঁকে অনুসরণ করার জন্য আমাদের নির্দেশ দিয়ে গিয়েছেন।
হযরত ফাতেমা (সা.আ.) এর ফজিলত ও মর্যাদা
- প্রকাশিত হয়েছে
রাসূল (সা.) বলেছেনঃ ফাতেমা আমার দেহের অংশ,আমার অন্তরাত্মা। যে তাকে অসন্তুষ্ট করে সে আমাকেই অসন্তুষ্ট করলো। আর যে আমাকে অসন্তুষ্ট করলো সে আল্লাহকেই অসন্তুষ্ট করলো।
‘হাদীসে বিদআ’এর ওপর একটি পর্যালোচনা
- প্রকাশিত হয়েছে
-
- লেখক:
- এ.কে.এম. আনোয়ারুল কবীর
সত্যকে স্পষ্টকারী গুরুত্বপূর্ণ হাদীসসমূহের মধ্যে মহানবী (সা.) থেকে বর্ণিত তাঁর পবিত্র দুহিতা ফাতেমা (আ.) সম্পর্কিত একটি হাদীস হলো ‘ফাতেমা আমার অস্তিত্বের বা সত্তার অংশ। যে কেউ তাকে অসন্তুষ্ট ও ক্রোধান্বিত করল সে আমাকেই অসন্তুষ্ট ও ক্রোধান্বিত করল।’ আলোচ্য হাদীসটি ‘হাদীসে বিদআ’ নামে প্রসিদ্ধ।
হযরত আলী (আ.) এর ব্যথিত হৃদয়
- প্রকাশিত হয়েছে
হযরত আলী (আ.) নবী দূহিতা হযরত ফাতেমা (আ.)-কে দাফন করার সময় বলেছিলেন :“হে রাসূলুল্লাহ্! আমার পক্ষ থেকে এবং আপনার কন্যার যিনি আপনার সান্নিধ্যে গমন করেছেন এবং আপনার সাথে মিলিত হয়েছেন তাঁর পক্ষ হতে আপনার ওপর সালাম। হে রাসূলাল্লাহ্! আপনার সবচেয়ে প্রিয় কন্যার বিয়োগ ব্যথায় আমার ধৈর্য হ্রাস পেয়েছে, তাঁর শোকে আমার সহ্যশক্তি দুর্বল হয়েছে। তবে আপনার মহাপ্রয়াণ ও আপনাকে হারানোর বিরাট মুসিবতে যে আমি ধৈর্যধারণ করতে পেরেছি তাতেই রয়েছে আমার সান্ত্বনা।
হযরত ফাতিমাতুয যাহরার (সা.আ.) তসবিহ
- প্রকাশিত হয়েছে
রাসূল (সা.) বললেন, “রাতে যখন শেয়ার জন্য বিছানায় যাবে তখন ৩৩ বার সুবহানাল্লাহ,৩৩ বার আলহামদুলিল্লাহ ও ৩৪ বার আল্লাহু আকবার পড়ে শয়ন করবে। এই যেকর সর্ব মোট ১০০ বার হলেও আমলনামাতে তার সওয়াব ১০০০ বার লেখা হবে।”