ইমাম হাসান বিন আলী আল আসকারী (আ.)
নবীবংশের এগারতম নক্ষত্র ইমাম হাসান আসকারী (আ)-শেষ অংশ
- প্রকাশিত হয়েছে
ইমাম আসকারী (আ.)-এর উপর কড়া সতর্ক দৃষ্টি রাখতো এবং চাইতো যাতে ইমাম আসকারী (আ.)-এর কোন সন্তান না হয়। সব দিক দিয়েই তাঁর প্রতি কড়া নজর রাখতো এমনকি কয়েকবার তাঁকে বন্দীও করে। অবশেষে আব্বাসীয় খলিফা মো’তামেদ বুঝতে পারে যে বন্দী করেও ইমামের প্রতি ভালবাসা থেকে মানুষকে দূরে সরানো যাবে না। বরং উত্তরোত্তর ইমামের প্রতি মানুষের আগ্রহ ও উদ্দীপনা বেড়ে চলছে।
নবীবংশের এগারতম নক্ষত্র ইমাম আসকারী (আ.)-প্রথম পর্ব
- প্রকাশিত হয়েছে
ইমাম আবু মুহাম্মদ হাসান বিন আলী আসকারী (আ.) হলেন একাদশ ইমাম। তাঁর পিতা হচ্ছেন দশম ইমাম হযরত হাদী (আ.) ও মাতা মহীয়সী নারী হুদাইসা, যিনি সুসান নামেও পরিচিত ছিলেন
ইমাম হাসান আসকারী (আ) এর শাহাদাত
- প্রকাশিত হয়েছে
নবীজীর আহলে বাইতের জ্ঞান-গরিমা সবসময়ই অনুসরণীয়। মানবজাতি তাদের জীবনপ্রবাহের যে-কোনো ক্রান্তিলগ্নেই ইমামদের জ্ঞানের পবিত্র আলোয় নিজেদেরকে আলোকিত করতে পারে। ইমামগণ মানবিক মূল্যবোধ ও নৈতিকতাকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন। তাঁদের জীবনাদর্শ তাই আজো বিশ্বমানবতার পথপ্রদর্শক।
ইমাম হাসান আসকারী (আ.)
- প্রকাশিত হয়েছে
মুসলিম উম্মাহকে প্রকৃত ধর্ম তথা সত্যিকারের মোহাম্মদী ইসলামের আলোর বন্যায় আলোকিত করা ছিল যাঁদের অক্লান্ত সাধনা এবং যাঁরা নিজ জীবনকে ইসলামের জন্য উৎসর্গ করে মানুষের জন্য রেখে গেছেন জ্ঞান, প্রজ্ঞা ও কল্যাণের অফুরন্ত ফল্গুধারা, আর মানব-সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ছিল যাঁদের গৌরবোজ্জ্বল শিক্ষার মূল-ভিত্তি ইমাম হাসান আসকারি (আ.) ছিলেন তাঁদের মধ্যে শীর্ষস্থানীয়।
ইমাম হাসান আসকারী (আ.) এর শাহাদাত
- প্রকাশিত হয়েছে
হিজরি আটই রবিউল আউয়াল একটি বেদনাঘন দিন। হিজরি ২৬০ সালের এইদিনে নবীবংশের নিষ্পাপ ইমাম হযরত হাসান আসকারি (আ.) শহীদ হয়েছিলেন অত্যাচারী আব্বাসী শাসকদের হাতে। নবীবংশের এই মহান সন্তানের জীবন খাতার নতুন পাতা উন্মোচন করার মধ্য দিয়ে তাঁর চিন্তাদর্শ এবং ব্যবহারিক জীবনাদর্শ থেকে শিক্ষা নিয়ে নিজেদের জীবন গঠনের সুযোগ এলো আমাদের জন্যে।
ইমাম হাসান আসকারী (আ)
- প্রকাশিত হয়েছে
ইমাম হাসান আসকারী (আ) তাঁর ২৮ বছরের সংক্ষিপ্ত অথচ সমৃদ্ধ জীবনে পৃথিবীবাসীর জন্যে রেখে গেছেন অমূল্য সব অবদান। ছোটবেলায় পিতা ইমাম হাদি (আ) এর সাথে তিনি মদিনা ত্যাগ করতে বাধ্য হন। জীবনের বেশিরভাগ সময়ই
ইমাম হাসান আসকারী (আ.) এর জন্ম বার্ষিকী
- প্রকাশিত হয়েছে
বিশ্বনবী (সা.)'র আহলে বাইতের কোনো ইমামই অবাধে বা বিনা বাধায় ধর্ম প্রচার করতে পারেননি। এই মহান ইমামও শ্বাসরূদ্ধকর ও কঠিন পরিবেশে জীবন-যাপন করতেন এবং অন্য ইমামদের মতই নির্যাতন ও নিয়ন্ত্রণের শিকার হয়েছিলেন। আব্বাসীয় শাসকরা তাঁর ওপর সদা-সতর্ক দৃষ্টি রাখত এবং তাকে একাধিকবার বন্দিও করে।
- «
- শুরু
- পূর্বের
- 1
- পরের
- শেষ
- »