কবিতা
মহরম (শাহাদাৎ হোসেন)
- প্রকাশিত হয়েছে
কারবালা প্রান্তর ঝাঁ-ঝাঁ করে চৌদিক, শান্তির রেখা নাই ,সান্তনা মৌখিক।
মুক্তির আশায়
- প্রকাশিত হয়েছে
আকাশে বাতাসে এতো শোক কোনদিন কেউ দেখেনি কেউ দেখেনি এমন মর্মবিদারী কান্নার রোল, কেউ শোনেনি এমন ধ্বনি-হায় হোসেন! হায় হোসেন! যে ধ্বনির মধ্যে মানবতার ক্রন্দন ধ্বনি মিশে।
কারবালায় ইমাম হুসাইন
- প্রকাশিত হয়েছে
আমি কারবালায় জিহাদের পতাকা উড্ডীন করে রেখে গেলাম। তারপরই কোনো এক সময় ইমাম বলে ছিলেন, আমরা শহীদ হতে এসেছি।
শহীদ কারবালা
- প্রকাশিত হয়েছে
উতারো সামান,দেখ সম্মুখে কারবালা মাঠ ঘোড় সোয়ার। জ্বলে ধুধু বালু দোযখের মত,নাই সবজার চিহ্ন আর। আকাশে বাতাসে কার হাহাকার? পান্থপাদপ লোহু সফেন, আজ কারবালা ময়দানে মোরা দাঁড়ায়েছি এসে হায় হোসেন!
শোকের ‘লু’ হাওয়া [দেশ-কাওয়ালী]
- প্রকাশিত হয়েছে
বহিছে সাহারায় শোকের 'লু' হাওয়া দুলে অসীম আকাশ আকুল রোদনে। নূহের প্লাবন আসিল ফিরে যেন ঘোর অশ্রু শ্রাবণ-ধারা ঝরে সঘনে।।
হোসেন বধ
- প্রকাশিত হয়েছে
দুরাত্মা শিমর পাপী সহসা যাইয়া বসিলেক বক্ষে চাপি’। নয়ন উন্মীলি’ হেরিলা রাজর্ষিবর নির্ম্মম মূরতি, শিমর বসেছে বক্ষে শিরচ্ছেদ তরে।
কারবালা (কায়কোবাদ)
- প্রকাশিত হয়েছে
এই কি কারবালা সেই? এই সেই স্থান? এই সেই মহামরু? হেরিলে যাহারে অশ্রু ঝরে দু’নয়নে কেঁদে ওঠে প্রাণ? কত কথা পড়ে মনে, শিরায় শিরায়
ইমাম হোসেনের সংগ্রাম
- প্রকাশিত হয়েছে
হোসেন বলেন বিবি না কান্দিও আর । আমা বাদে ভাল হবে তোমা সবাকার। সহরবানু বলে ভাল কিসে হবে আর । না রাখিলে মোর বংশ এজিদ কুফার।।
বাংলা সাহিত্যে মহররম
- প্রকাশিত হয়েছে
নীল সিয়া আসমান লালে লাল দুনিয়া। আম্মা! লাল তেরি খুনকিয়া খুনিয়া কাঁদে কোন ক্রন্দসী কারবালা ফোরাতে সে কাঁদনে আসু আনে সীমারের ছোরাতে
- «
- শুরু
- পূর্বের
- 1
- পরের
- শেষ
- »