চিরভাস্বর মহানবী (সা.)-প্রথম খণ্ড

চিরভাস্বর মহানবী (সা.)-প্রথম খণ্ড0%

চিরভাস্বর মহানবী (সা.)-প্রথম খণ্ড লেখক:
: মোহাম্মাদ মুনীর হোসেন খান
প্রকাশক: কালচারাল কাউন্সেলরের দফতর ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরান দুতাবাস -
বিভাগ: হযরত মোহাম্মদ (সা.)

চিরভাস্বর মহানবী (সা.)-প্রথম খণ্ড

লেখক: আয়াতুল্লাহ্ জাফার সুবহানী
: মোহাম্মাদ মুনীর হোসেন খান
প্রকাশক: কালচারাল কাউন্সেলরের দফতর ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরান দুতাবাস -
বিভাগ:

ভিজিট: 98341
ডাউনলোড: 8163


পাঠকের মতামত:

চিরভাস্বর মহানবী (সা.)-প্রথম খণ্ড চিরভাস্বর মহানবী (সা.)-দ্বিতীয় খণ্ড
বইয়ের বিভাগ অনুসন্ধান
  • শুরু
  • পূর্বের
  • 242 /
  • পরের
  • শেষ
  •  
  • ডাউনলোড HTML
  • ডাউনলোড Word
  • ডাউনলোড PDF
  • ভিজিট: 98341 / ডাউনলোড: 8163
সাইজ সাইজ সাইজ
চিরভাস্বর মহানবী (সা.)-প্রথম খণ্ড

চিরভাস্বর মহানবী (সা.)-প্রথম খণ্ড

লেখক:
প্রকাশক: কালচারাল কাউন্সেলরের দফতর ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরান দুতাবাস -
বাংলা

তথ্যসূচী ও টিকা

1.কাযী আবদুর রহমান ইবনে মুহাম্মদ খাদরামী মালেকী (মৃ. 808 হি.);যদিও তাঁর আল মুকাদ্দামাহ্ ওয়াত তারিখ’ গ্রন্থে কতিপয় ঐতিহাসিক ঘটনার ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণে তিনি অনেক ভুল করেছেন,তবুও এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও উপকারী একটি গ্রন্থ যা সম্পূর্ণ নতুন এবং উদ্ভাবনী দিকসম্বলিত।

2.তামাদ্দুনে ইসলাম ওয়া আরাব (ইসলাম ও আরবের সভ্যতা),পৃ. 93-94।

3.সাম্প্রতিককালে ইয়েমেন উত্তর ও দক্ষিণ-এ দু অংশে বিভক্ত হয়েছে এবং প্রতিটি অংশেরই পৃথক সরকার ও সেনাবাহিনী রয়েছে।

4.ইসলাম ও পাশ্চাত্য সভ্যতা,পৃ. 96।

5.এতৎসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্যের জন্য জুগরফিয়য়ে কেশভারহয়ে ইসলামী’(মুসলিম দেশসমূহের ভূগোল) নামক গ্রন্থ অধ্যয়ন করা যেতে পারে।

6.তামাদ্দুনে ইসলাম ওয়া আরাব,পৃ. 78-102।

7 প্রাগুক্ত,পৃ. 96।

8. মুরুজুয্ যাহাব,3য় খণ্ড,পৃ. 373।

9.নাহজুল বালাগাহ্,খুতবাহ্ নং 26 :

 إنّ الله بعث محمّدا (ص) نذيرا للعالمين و أمينا على التّنْزيل و أنتم معشر العرب على شرّ دين و في شرّ دار منيخون بين حجارة خشن و حيّات صمّ، تشربون الكدر و تأكلون الحشب و تسفكون دماءكم و تقطعون أرحامكم، و الأصنام فيكم منصوبة، و الآثام بكم معصوبة

10 .( قل تعالوا أتل ما حرّم ربّكم عليكم ألّا تشركوا به شيئا )

11.( و بالوالدين إحسانا )

12.( و لا تقتلوا أولادكم من إملاق نحن نرزقكم و إيّاهم )

13.( و لا تقربوا الفواحش ما ظهر منها و ما بطن )

14.( و لا تقتلوا النّفس الّتي حرّم الله إلّا بالحقّ، ذالكم وصّاكم به لعلكم تعقلون )

15.( و لا تقربوا مال اليتيم إلّا بالّتي هي أحسن حتّى يبلغ أشدّه )

16.( و أوفوا الكيل و الميزان بالقسط )

17.( لا نكلّف نفسا إلّا وسعها )

18.( و إذا قلتم فاعدلوا و لو كان ذا قربى )

19.( و بعهد الله أوفوا ذالكم وصّاكم به لعلّكم تذكّرون )

অনুবাদ : বলে দিন,(তোমরা) এসো,তোমাদের প্রভু মহান আল্লাহ্ তোমাদের ওপর যা হারাম করেছেন তা আমি তোমাদেরকে পাঠ করে শুনাই : তোমরা যেন তাঁর সাথে কোন কিছু শরীক না কর। তিনি নির্দেশ দিয়েছেন : তোমরা যেন তোমাদের পিতা-মাতার প্রতি সদাচরণ কর। দারিদ্র্যের ভয়ে তোমাদের সন্তানদেরকে হত্যা কর না। আমরা তোমাদেরকে এবং তাদেরকে জীবিকা দান করি। তোমরা গোপন ও প্রকাশ্য পাপাচারের নিকটবর্তী হয়ো না। একমাত্র সত্য ও ন্যায্য কারণ ব্যতীত মহান আল্লাহ্ যে সব প্রাণ হত্যা নিষিদ্ধ করেছেন তা তোমরা হত্যা কর না। আল্লাহ্ তোমাদেরকে এর নির্দেশ দিয়েছেন। আশা করা যায় যে,তোমরা তা অনুধাবন করবে। তোমরা যা সর্বোত্তম তা ব্যতীত অন্য কোন উপায়ে বয়ঃপ্রাপ্ত হওয়া পর্যন্ত অনাথের সম্পত্তি ও সম্পদের নিকটবর্তী হয়ো না। ন্যায়পরায়ণতার সাথে ওজন ও দাড়িপাল্লা পূর্ণ কর। আমরা কোন প্রাণের ওপর তার সাধ্যাতীত দায়িত্ব চাপিয়ে দেই না। আর যখন তোমরা কোন কথা বলবে তখন ন্যায়পরায়ণতা অবলম্বন করবে,এমনকি নিকটাত্মীয় হলেও। মহান আল্লাহর সাথে যে  অঙ্গীকার করেছ তা পালন কর। তোমাদের প্রতি এটিই হচ্ছে মহান আল্লাহর নির্দেশ। আশা করা যায় যে,তোমরা তা স্মরণ রাখবে।”

20. আলামুল ওয়ারা,পৃ. 35-40 ও বিহারুল আনওয়ার,19তম খণ্ড,পৃ. 8-11।

21. নাহজুল বালাগাহ্,খুতবাহ্ নং 1।

22. কালবী নামে প্রসিদ্ধ নাসসাবাহ্ কর্তৃক প্রণীত আল আসনাম,পৃ. 23।

23. নাহজুল বালাগাহ্,খুতবা : 36।

24. মু জামুল মাতবূআত,পৃ. 297।

25. সূরা তাকভীর : 8।

26. ইবনে আসীর উসদুল গাবাহ্’ গ্রন্থে কাইস’ ধাতু শিরোনামে তার থেকে বর্ণনা করেছেন : মহানবী (সা.) জিজ্ঞাসা করলেন,এ পর্যন্ত কয়টা মেয়েকে তুমি জীবন্ত দাফন করেছ? সে বলেছিল,12টি মেয়েকে। এ কাহিনী মুহম্মদ আলী সালেমীন রচিত হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবনী গ্রন্থের 24-25 পৃষ্ঠায় বর্ণিত হয়েছে।

27. সূরা নাহল : 60।

28. তুহাফুল উকূল,পৃ. 33-34।

29. ইসলাম ও জাহেলিয়াত,পৃ. 245।

30. ইবনে খালদুনের মুকাদ্দামাহ্,1ম খণ্ড,পৃ. 285 ও 286।

31. আল-আরাবু কাবলাল ইসলাম (ইসলামপূর্ব আরব জাতি),পৃ. 128।

32. আরব জাতির ইতিহাস ও তাদের রীতিনীতিসমূহ,পৃ. 47;ইবনে আসীরের আল-কামিল ফীত তারিখ,1ম খণ্ড,পৃ. 204।

33. আরবের ইতিহাস,ফিলিপ হিট্টি প্রণীত,1ম খণ্ড,পৃ. 111।

34.

فليت لى بِهم قوما إذا ركبوا

شنّوا الإغارة فرسانا و ركبانا

35. সূরা আলে ইমরান : 103।

36.أنصر أخاك ظالما و مظلوما তাদের স্লোগানই ছিল : তোমার ভাইকে সাহায্য কর-চাই সে জালেমই হোক বা মজলুমই হোক। (জালেমকে সাহায্য করার মানে হচ্ছে তাকে জুলুম করা থেকে বিরত রাখা) যদিও মহানবীর হাদীসে উপরিউক্ত বাক্যের সঠিক ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছে।

37. বিহারুল আনওয়ার,22তম খণ্ড,পৃ. 155।

38. প্রাগুক্ত,15 তম খণ্ড,পৃ. 392।

39. সাইয়্যেদ মাহমূদ আলূসীর রচনাবলী,2য় খণ্ড,পৃ. 286-369।

40.  তুহাফুল উকূল,পৃ. 25;সীরাতে ইবনে হিশাম,2য় খণ্ড,পৃ. 412।

41.সীরাতে ইবনে হিশাম,3য় খণ্ড,পৃ. 412।

42.গাভীগুলো পানি না খাওয়ার অপরাধে ষাঁড়গুলোকে যে প্রহার করা হতো এ প্রসঙ্গে এক আরব কবি বলেছেন,

فإنّي إذا كالثور يضرب جنبه

إذا لم يعف شربا و عافت صواحبه

অতঃপর আমি এখন ঐ ষাঁড়ের ন্যায় যার পার্শ্বদেশে প্রহার করা হয় তখন

যখন তা পান করা থেকে থাকেনি বিরত এবং গাভীগুলো থেকেছে বিরত।

43. মান লা ইয়াহ্দুরুহুল ফাকীহ্,পৃ. 228;জীবজন্তুর অধিকার সংক্রান্ত বর্ণনাসমূহ সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করার জন্য আশ্শুয়ুনুল ইকতিসাদিয়াহ্ গ্রন্থ,পৃ. 130-159।

44. আত্তাজ,3য় খণ্ড,পৃ. 178।

45. প্রাগুক্ত,পৃ. 179।

46. প্রাগুক্ত,পৃ. 184।

47. সাফীনাহ্,رقي ধাতু।

48. ইসলামের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ও সংগ্রামে সাম্রাজ্যবাদের নীলনকশাসমূহ,পৃ. 38।

49. তামাদ্দুনে ইসলাম ওয়া আরাব,পৃ. 87।

50. খসরু পারভেজ থেকে চেঙ্গিস পর্যন্ত,পৃ. 120-121।

51. সুরিয়ানী ভাষায় হীরা’ শব্দটির অর্থ সংরক্ষিত ও সুরক্ষিত এলাকা।

52. ফতহুল বুলদান,পৃ. 437।

53. সানা মুলূকিল আরদ,পৃ. 73-76।

54. দাইনূরী প্রণীত আল আখবারুত তিওয়াল,পৃ. 109,কায়রো থেকে মুদ্রিত।

55. সীরাতে ইবনে হিশাম,পৃ. 122-123।

56. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 78-81;আমালাকা প্রাক-ইসলাম যুগের একটি আরব গোত্র যারা কালক্রমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে।

57. আবুল হাসান বালাযুরী প্রণীত ফুতহুল বুলদান,পৃ. 457 ও 459।

58. আরব জাতি ও সমাজের বিভিন্ন গোত্র,তাদের আচার-প্রথা,আকীদা-বিশ্বাস ও কৃষ্টি-সংস্কৃতি ইত্যাদির সাথে পরিচিত হওয়ার জন্য নিম্নোক্ত দু টি বই অধ্যয়ন করা উচিত : ক. মাহমুদ আলূসী (মৃ. 1270) প্রণীত বুলূগুল আরাব ফী মারেফাতি আহওয়ালিল আরব’;খ. প্রফেসর জাওয়াদ আলী প্রণীত আল মুফাসসাল ফী তারিখিল আরাব কাবলাল ইসলাম’;এ গ্রন্থটি 10 খণ্ডে লেখা। এর সকল অধ্যায় জাহেলী আরব জাতির জীবন সংক্রান্ত।

59. পয়গম্বর হযরত মুহাম্মদ (সা.),রাহনামা প্রণীত,1ম খণ্ড,পৃ. 42-43;মুহাম্মদ তাকী খান হাকীম মুতামাদুস্ সুলতান’ গাঞ্জে দানেশ’ নামক গ্রন্থে কিসরা বা খসরুর সদর দরজার উপরিস্থ প্রশস্ত বারান্দা অর্থাৎ আইভান সংক্রান্ত গবেষণা ও তথ্যানুসন্ধান উপলক্ষে নিগারিস্তানের কার্পেটটি খুব সূক্ষ্মভাবে চিত্রিত করেছিলেন।

60. প্রাগুক্ত।

61. প্রাগুক্ত।

62. সানা মুলূকিল আবদ ওয়াল আম্বিয়া,পৃ. 420।

63. তারিখে তাবারী,ক্রিশ্চিয়ান সনের উদ্ধৃতি অনুসারে,পৃ. 327।

64. ইরানের সামাজিক ইতিহাস,2য় খণ্ড,পৃ. 6-24।

65. মুসলমানদের পতনের কারণে বিশ্ব কেন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে,পৃ. 70-71।

66. ইরান ফি আহ্দিস্ সাসানীঈন (সাসানী শাসনামলে ইরান),পৃ. 424।

67. মুরুজুয্ যাহাব,1ম খণ্ড,পৃ. 263-264।

68. ইরানের সামাজিক ইতিহাস,পৃ. 618।

69. ইরানের সাহিত্যের ইতিহাস,1ম খণ্ড,পৃ. 246।

70. মুরুজুয্ যাহাব,1ম খণ্ড,পৃ. 264।

71. এ ব্যাপারে নিম্নোক্ত গ্রন্থাবলী লক্ষ্য করুন : আল্লামা সুয়ূতীর তাযকিরাতুল মওযূআত,আল লাআলী আল মওযূআহ্ এবং হাইসামীর মাজমাউয যাওয়ায়েদ।

72. এ কাহিনী কবি ফেরদৌসী শাহনামা য় পারস্য ও রোমের মধ্যকার যুদ্ধ সংক্রান্ত সম্রাট আনুশীরওয়ানের বিভিন্ন কাহিনী বর্ণনা করা প্রসঙ্গে উল্লেখ করেছেন। শাহনামা,6ষ্ঠ খণ্ড,পৃ. 257-260;ঠিক একইভাবে ড.সাহেবুয যামানী দীবাচেঈ বার রাহবারী’গ্রন্থে খুব চমৎকারভাবে এ কাহিনীর চুলচেরা বিশ্লেষণ করেছেন,দীবাচেঈ বার রাহবারী,পৃ. 258-262 এবং মাহ্দী কুলী খান হেদায়েত প্রণীত গুযারেশনামা-ই ইরান,পৃ. 232।

73. ইরানের সামাজিক ইতিহাস,2য় খণ্ড,পৃ. 26।

74. সাসানীদের যুগে ইরান,পৃ. 318।

75. মুরুজুয যাহাব,1ম খণ্ড,পৃ. 281।

76. ইরানের সামাজিক ইতিহাস,2য় খণ্ড,পৃ. 15-19।

77. সাসানী সভ্যতার ইতিহাস,1ম খণ্ড,পৃ. 1।

78. ইরানের সামাজিক ইতিহাস,2য় খণ্ড,পৃ. 20।

79  মনী ধর্মমত আসলে খ্রিষ্টধর্মের সাথে যারদোশতী ধর্মমতের সংমিশ্রণে উদ্ভব হয়েছিল।

80. The Dictionary of the Holy Bible, বাবিল’ শব্দ।

81. সূরা নাযিআত : 24।

82. সূরা কাসাস : 38।

83. তাফসীরে বুরহান,1ম খণ্ড,পৃ. 535।

84. এখানে ফিতরাতগত তাওহীদ বলতে ঐ স্রষ্টান্বেষী আহ্বানকে বোঝানো হয়েছে যা সকল মানুষ এ ধরনের প্রবণতার ক্ষেত্রে বহিঃস্থ কার্যকারণ ও প্রভাবকের প্রভাবাধীন না হয়েই নিজ অস্তিত্ব ও সত্তার মধ্যে শুনতে পায়।

85. সূরা আনআম : 74;এ আয়াত মূর্তিপূজারীদের সাথে হযরত ইবরাহীম (আ.)-এর আলোচনা ও কথোপকথনের সাথে সংশ্লিষ্ট। আর পরবর্তী আয়াতসমূহ নভোমণ্ডলীয় জ্যোতিষ্ক ও তারকারাজির পূজারীদের সাথে তাঁর আলোচনা সংক্রান্ত।

86.مبانى توحيد از نظر قرآن পবিত্র কোরআনের দৃষ্টিতে তাওহীদের মূল ভিতসমূহ’ নামক গ্রন্থে আমরা তাওহীদের বিভিন্ন পর্যায় এবং সেগুলোর মধ্যকার পার্থক্য বিস্তারিত বর্ণনা করেছি এবং সেখানে প্রমাণ করেছি যে,মহান আল্লাহর সত্তার ক্ষেত্রে তাওহীদ,সৃষ্টিকর্তার একত্ব ও তাওহীদ থেকে ভিন্ন। আর এ দু ধরনের তাওহীদ আবার প্রভুত্বের ক্ষেত্রে তাওহীদ থেকে ভিন্ন। এ তিন ধরনের তাওহীদ আবার একটি আরেকটি থেকে ভিন্ন আর এগুলোই হচ্ছে তাওহীদের বিভিন্ন পর্যায়। অনুগ্রহ করে বিস্তারিত জানার জন্য উপরিউক্ত গ্রন্থ অধ্যয়ন করুন।

87. খোদাগণ বলতে আযর সে সব মূর্তি ও প্রতিমাকে বুঝিয়েছে যেগুলো মূর্তিপূজকদের দৃষ্টিতে খোদায়িত্বের পর্যায়ের অধিকারী;আর খোদা এদের দৃষ্টিতে বিশ্বব্র‎‎ হ্মাণ্ডের স্রষ্টা ও পরিচালকের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়,বরং খোদার কোন কোন কাজ যার কাছেই অর্পণ করা হবে তাকেই খোদা বলা যাবে। যেমন যে সত্তা পাপ ক্ষমা করার পর্যায় অথবা শাফায়াতের পর্যায়ের অধিকারী হবে সে-ই খোদা বলে গণ্য।

88. মাজমাউল বায়ান,3য় খণ্ড,পৃ. 319 এবং আল মিযান,7ম খণ্ড,পৃ. 170।

89 সূরা আম্বিয়া : 51-70;ইবরাহীম (আ.)-এর জন্ম এবং মূর্তি ধ্বংস করা সংক্রান্ত বিষয়াদির ব্যাপারে বিস্তারিত জানার জন্য ইবনে আসীরের কামিল ফীত তারিখ’,পৃ. 53-62 এবং বিহারুল আনওয়ারের 12তম খণ্ডের পৃ. 14-55 অধ্যয়ন করুন।

90.تالله لأكيدنَّ أصنامكم بعد أن تُوَلّوا مدبرين   মহান আল্লাহর শপথ,তোমাদের মরুপ্রান্তরে গমন করার পর আমি অবশ্য অবশ্যই তোমাদের প্রতিমাসমূহের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করব।-সূরা আম্বিয়া : 57।

91. বিহারুল আনওয়ার,কোম্পানী কর্তৃক প্রকাশিত,5ম খণ্ড,পৃ. 130।

92. সা দুস্ সুঊদ,পৃ. 41-42 এবং বিহারুল আনওয়ার,12তম খণ্ড,পৃ. 118।

93. তাফসীরে কুমী,পৃ. 52 এবং বিহারুল আনওয়ার,12তম খণ্ড,পৃ. 100।

94. বিহারুল আনওয়ার,12তম খণ্ড,পৃ. 112;কাসাসুল আম্বিয়া থেকে বর্ণিত।

95. ইবনে আসীরের আল-কামিল ফীত তারিখ,2য় খণ্ড,পৃ. 1 ও 21।

96. সীরাতে হালাবী,1ম খণ্ড,পৃ. 26।

97. কাবার পদসমূহের অস্তিত্ব নিশ্চিতভাবে উক্ত গৃহ নির্মাণ করার সময় ছিল না। তবে বিভিন্ন উপলক্ষ,কারণ ও প্রয়োজনে ধীরে ধীরে এ সব পদের উৎপত্তি হয়েছিল। ইসলাম ধর্মের আবির্ভাবকাল পর্যন্ত পবিত্র কাবা সংক্রান্ত দায়িত্বসমূহ চার প্রকার ছিল। যথা : ক. কাবার তত্ত্বাবধান ও চাবিরক্ষকের দায়িত্ব;খ. সেকায়াত অর্থাৎ হজ্বের দিবসগুলোতে বাইতুল্লাহর যিয়ারতকারীদের জন্য পানির ব্যবস্থা;গ. রিফাদাত্ অর্থাৎ হাজীদের খাবারের ব্যবস্থা করা এবং ঘ. মক্কাবাসীদের সভাপতিত্ব ও নেতৃত্ব,পতাকাবাহী ও সেনাবাহিনীর সেনাপতির পদ;তবে সর্বশেষ পদটি কোন ধর্মীয় বিষয়সম্বলিত ছিল না।

98. তারিখে তাবারী,2য় খণ্ড,পৃ. 13।

99. সীরাতে হালাবী,1ম খণ্ড,পৃ. 5।

100. প্রাগুক্ত।

101. প্রাগুক্ত,পৃ. 6-7।

102. ইবনে আসিরের কামিল গ্রন্থ,2য় খণ্ড,পৃ. 10।

103.ইবনে আসীরের কামিল ফীত তারিখ,2য় খণ্ড,পৃ. 6,তারিখে তাবারী,2য় খণ্ড,পৃ. 8-9,সীরাতে হালাবী,1ম খণ্ড,পৃ. 8।

104. সীরাতে হালাবী,1ম খণ্ড,পৃ. 41।

105. জনগণের মধ্যে পাপ ও অপরাধের প্রসার আসমানী বিপদাপদ অবতীর্ণ হওয়ার অন্যতম কারণ। আর এটি মোটেও অসম্ভব নয় যে,অসৎ কীর্তিকলাপ দুর্ভিক্ষ,দুর্যোগ ও বিপদাপদ আনয়নকারী কার্যকারণাদির গতিপথে প্রভাব বিস্তার করে। এ বিষয়টি দার্শনিক নীতিমালার সাথে পূর্ণ সামঞ্জস্যশীল হওয়ার পাশাপাশি পবিত্র কোরআন ও হাদীসেও স্পষ্ট বর্ণিত হয়েছে। (সূরা আরাফের 96 নং আয়াত দ্র.)

106. তবে কেন অন্যান্য ব্যক্তি এ প্রস্তাব করে নি?-এর উত্তরে বলা যায় যে,একমাত্র আবদুল মুত্তালিব ব্যতীত সকলেই সম্ভবত পানি পাবার ব্যাপারে হতাশ হয়ে গিয়েছিল।

107.তারিখে ইয়াকুবী,1ম খণ্ড,পৃ. 206;সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 45।

108. উপরিউক্ত কাহিনীটি অনেক ঐতিহাসিক ও সীরাত রচয়িতা লিখেছেন। এ ঘটনাটি যেহেতু আবদুল মুত্তালিবের আত্মার বিরাটত্ব ও মহত্ত্ব এবং তাঁর ইচ্ছাশক্তি ও সংকল্পের দৃঢ়তাকে সুস্পষ্টরূপে প্রতিভাত করে এবং সঠিকভাবে প্রমাণ করে যে,এ মহান ব্যক্তি তাঁর নিজ মানত ও প্রতিজ্ঞার প্রতি কতটা নিষ্ঠাবান ছিলেন! সেহেতু এটি এ দিক থেকে প্রশংসাযোগ্য।

109. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 153;বিহারুল আনওয়ার,16তম খণ্ড,পৃ. 9-74;মহানবী (সা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে : আমি যিবহ অর্থাৎ কোরবানীর জন্য মানোনীত দু ব্যক্তির সন্তান।” এ দু জনের একজন হযরত ইসমাঈল (আ.) যিনি মুহাম্মদ (সা.)-এর পূর্বপুরুষ এবং অপর জন তাঁর (মহানবীর) পিতা আবদুল্লাহ্।”

110. আল কামিল ফীত তারিখ,1ম খণ্ড,পৃ. 253 থেকে সামনে: এ সব ব্যক্তি যারা সেদিন আগুনে জীবন্ত দগ্ধ হয়েছিল তাদেরকে পবিত্র কোরআনে আসহাবুল উখদূদ (অর্থাৎ গর্তওয়ালারা) বলা হয়েছে যা সূরা বুরুজের 4-8 নং আয়াতে বর্ণিত হয়েছে। মুফাস্সিরগণ এ আয়াতের শানে নুযূল বিভিন্নভাবে বর্ণনা করেছেন। মাজমাউল বায়ানের 5ম খণ্ডের 464-466 পৃ.,সাঈদা,লেবানন থেকে মুদ্রিত।

111.

يا ربّ لا أرجو لهم سواكا

يا ربّ فامنع منهم حماكا

إن عدو البيت من عاداكا

امنعهم ان يخربوافناكا

لاهم ان العبد يمنع

رحله فامنع رحالك

لا يغلبن صليبهم

و محالهم عدوا محالك

হে মোর প্রভু! আপনাকে ছাড়া আমি চাই না তাদেরকে

হে প্রভু! আপনার ঘরকে রাখুন নিরাপদ তাদের থেকে

তারাই আপনার ঘরের শত্রু যারা করেছে শত্রুতা আপনার সাথে

যদি তারা আপনার গৃহপ্রাঙ্গণকে করতে চায় ধ্বংস তাহলে বাধা দিন তাদেরকে।

দুশ্চিন্তার কোন কারণ নেই যদি বান্দা তার ঘর-বাড়ি করে রক্ষা

তাহলে আপনি করুন আপনার গৃহ রক্ষা

অবশ্যই বিজয়ী না হয় যেন তাদের ক্রুশ

আর তাদের শত্রুতামূলক চক্রান্ত যেন না করে আপনার পরিকল্পনাকে পরাভূত।

112.ترميهم بحجارة من سجّيل -পবিত্র কোরআনের এ আয়াতটিতে।

113. আল কামিল ফীত তারিখ,1ম খণ্ড,পৃ. 263।

114. পবিত্র কাবাকে কেন্দ্র করে এর চারপাশে চার ফারসাখ দূরত্বের এলাকাকে হারাম এবং অবশিষ্টকে হিল (حل ) বলে।

115.

اليوم يبدو كله أو بعضه

ممّا بدا منه فلا أحله

আজ প্রকাশিত হচ্ছে এর পুরোটা বা খানিকটা

যা কিছু এর প্রকাশ পেয়েছে আমি তার কিছুই খুলে ফেলব না।"

116. ইবনে আসীরের আল কামিল ফীত তারিখ,1ম খণ্ড,পৃ. 266।

117. তারিখে তাবারী,দ্বিতীয় খণ্ড,পৃ. 4।

118. তারিখে ইবনে আসীর,2য় খণ্ড,প.: 4;পাদটীকা অংশ।

119. সীরাতে হালাবী,1ম খণ্ড,পৃ. 37।

120. তারিখে তাবারী,2য় খণ্ড,পৃ. 6;ইবনে আসীরের আল-কামিল ফীত তারিখ,2য় খণ্ড,পৃ. 4;সীরাতে হালাবী,1ম খণ্ড,পৃ. 48।

121. তারিখে তাবারী,2য় খণ্ড,পৃ. 6;ইবনে আসীরের আল কামিল ফীত তারিখ,2য় খণ্ড,পৃ. 4।

122. পূর্ববর্তী সূত্র ছাড়াও সীরাতে ইবনে হিশাম,পৃ. 168;ইমামীয়াহ্ ঐতিহাসিক সূত্র: মানাক্বিব গ্রন্থ ও বিহারুল আনওয়ার,15তম খণ্ড,পৃ. 114।

123. তারিখে তাবারী,2য় খণ্ড,পৃ. 7-8;সীরাতে হালাবী,1ম খণ্ড,পৃ. 59।

124. সূরা ত্বাহা : 41-43।

125. সূরা মরিয়ম : 18-32।

126. তারিখে ইয়াকুবী,2য় খণ্ড,পৃ. 5;বিহারুল আনওয়ার,15তম খণ্ড,পৃ. 248;সীরাতে হালাবী,1ম খণ্ড, পৃ. 64।

127. আল ইমতা’ গ্রন্থের 3 পৃষ্ঠায় মাকরীযী মহানবীর জন্মদিন,মাস ও সাল সংক্রান্ত যত অভিমত আছে সেগুলো উল্লেখ করেছেন।

128. কাফী,1ম খণ্ড,পৃ. 439।

129. একমাত্র তুরাইহী মাজমাউল বাহরাইন’ গ্রন্থে শারক’ (شرق ) ধাতু সম্পর্কে এমন এক ব্যক্তির উদ্ধৃতি নকল করেছেন যার পরিচয় অজ্ঞাত।

130. মহানবী (সা.) এ সত্যটি নিম্নোক্ত বাক্যের মাধ্যমে বর্ণনা করেছেন,

و إنّ الزّمان قد اشتداز كهيئته يوم خلق السّماوات و الأرض যে বিন্দু থেকে সময়ের সূচনা হয়েছিল সেখানেই (আজ) তা (সময়) ফিরে গেল। আর ঐ বিন্দুটি হলো ঐ দিন যেদিন মহান আল্লাহ্ আকাশসমূহ ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছিলেন।”

131. বিহারুল আনওয়ার,15তম খণ্ড,পৃ. 252।

132. সীরাতে হালাবী,পৃ. 97।

133,অন্য এক দল লোকের মতে মহানবীর নাম নয়,বরং এগুলো পবিত্র কোরআনের হুরুফে মুকাত্তায়াতের অন্তর্গত।

134. সীরাতে হালাবী,1ম খণ্ড,পৃ. 93;কেউ কেউ বিশ্বাস করে যে,طه (ত্বাহা) ওيس (ইয়াসীন) শব্দদ্বয় মহানবীর নামসমূহের অন্তর্গত।

135.انسان العيون في سيرة الأمين و المأمون গ্রন্থের 1ম খণ্ড,পৃ. 93-100।

136. বিহারুল আনওয়ার,15তম খণ্ড,পৃ. 384;ইবনে শাহরআশুব প্রণীত মানাকিব,1ম খণ্ড,পৃ. 119।

137. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 162-163।

138. বিহারুল আনওয়ার,15তম খণ্ড,পৃ. 442।

139. সীরাতে হালাবী,1ম খণ্ড,পৃ. 106।

140. বিহার,15তম খণ্ড,পৃ. 345।

141. মানাকিবে ইবনে শাহরআশুব,1ম খণ্ড,পৃ. 24।

142. সূরা আলে ইমরান : 32।

143. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 167।

144. সূরা আরাফ : 157।

145. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 167।

146. যে ঘরে হযরত আবদুল্লাহর সমাধি অবস্থিত সে ঘরটি কিছুদিন আগেও অর্থাৎ মসজিদুন্নবী চত্বর বিস্তৃত করার পূর্ব পর্যন্ত বিদ্যমান ছিল,তবে সম্প্রতি চত্বরটি বিস্তৃত করার বাহানায় উক্ত ঘর ধ্বংস এবং সমাধির সকল নিদর্শন মিটিয়ে দেয়া হয়েছে।

147. সীরাতে হালাবী,1ম খণ্ড,পৃ. 125।

148. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 168।

149. তারিখে ইয়াকুবী,2য় খণ্ড,পৃ. 7 ও 8;আবদুল মুত্তালিবের সীরাত এবং তিনি যে তাওহীদবাদী মুমিন ছিলেন এবং মূর্তিপূজক ছিলেন না এ ব্যাপারে আলোচনা করার পর ইয়াকুবী উল্লেখ করেছেন যে,ইসলামী শরীয়তে তাঁর প্রবর্তিত অনেক বিধান স্বীকৃত ও গৃহীত হয়েছে।

150. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 179।

151. তারিখে ইয়াকুবী,1ম খণ্ড,পৃ. 12-এর নাজাফ সংস্করণে বর্ণিত আছে : আবু তালিব এ যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন নি এবং বনি হাশিমের মধ্য থেকে কোন ব্যক্তিকে তিনি এ যুদ্ধে অংশগ্রহণ করারও অনুমতি দেন নি।

152. হযরত আবু তালিব তাঁর কবিতায় এ সফর সম্পর্কে উল্লেখ করেছেন। ইবনে আসাকিরের ইতিহাস গ্রন্থের 1ম খণ্ডের 269-272 পৃষ্ঠায় এবং দীওয়ানে আবু তালিব-এর 33-35 পৃষ্ঠায় দেখুন।

153. তারিখে তাবারী,1ম খণ্ড,পৃ. 33 ও 34;সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 180-183। ইবনে হিশাম ঘটনা প্রবাহটি আমাদের প্রদত্ত বিবরণের চেয়েও আরো বিস্তৃত ও ব্যাপকভাবে বর্ণনা করেছেন;তবে এর সংক্ষিপ্ত বিবরণই আমরা ওপরে বর্ণনা করেছি।

154. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 194।

155. পবিত্র কোরআন,তাওরাত ও ইঞ্জিলের তুলনামূলক অধ্যয়ন করে পবিত্র কোরআনে বর্ণিত বিষয়াদি যদি তাওরাত ও ইঞ্জিলের ভাষ্যের সাথে মিলিয়ে দেখা হয় তাহলে প্রাচ্যবিদদের আরোপিত এ অপবাদের বৈজ্ঞানিক ও যৌক্তিক মূল্য পরিপূর্ণরূপে স্পষ্ট হয়ে যাবে। আমরা রাযে বুযুর্গে রিসালাত’ (রিসালাতের সুমহান রহস্য) নামক গ্রন্থে প্রাগুক্ত তুলনামূলক আলোচনা ও মূল্যায়ন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। উক্ত গ্রন্থের 217-223 পৃষ্ঠা অধ্যয়ন করুন।

156. তাওরাতের সৃষ্টি সংক্রান্ত পুস্তিকায় 2য় ও 3য় অধ্যায়ে হযরত আদম ও বিবি হাওয়ার কাহিনীটির বিশদ বিবরণ দেয়া হয়েছে।

157. তাওরাতের 18তম অধ্যায়,1-9 নং বাক্য।

158. ইউহান্নার ইঞ্জিল,2য় অধ্যায়,1-11 নং বাক্য।

159. মথির ইঞ্জিল,26 অধ্যায়,27 নং বাক্য।

160. সূরা মায়েদাহ্ : 90

161. মথির ইঞ্জিল,12তম অধ্যায়;মার্কের ইঞ্জিল,13তম অধ্যায়;লুকের ইঞ্জিল,8ম অধ্যায়।

162. ইঞ্জিল ও তাওরাতের কুসংস্কারসমূহ উপরিউক্ত উদাহরণগুলোর মাঝেই সীমাবদ্ধ নয়;এতৎসংক্রান্ত বিস্তারিত জানতে হলে ফাখরুল ইসলাম প্রণীত আনীসুল ইলাম,আল্লামা বালাগী প্রণীত আল হুদা ইলা দীনিল মুস্তাফা,এ লেখকের অনূদিত গ্রন্থ মারযহায়ে এ’জায (মুজিযার সীমা-পরিসীমাসমূহ) এবং মৎ প্রণীত রাযে বুযুর্গে রিসালাত’ গ্রন্থ অধ্যয়ন করুন।

163. মুহাম্মদ আবদুহু কর্তৃক সম্পাদিত নাহজুল বালাগাহ্,3য় খণ্ড,পৃ. 92।

164. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 186;আন নিহায়াহ্ গ্রন্থে ইবনে আসীর উপরিউক্ত হাদীসটি উল্লেখ করেছেন এবং তাশদীদ সহকারেأنبّل (উনাব্বিলু) শব্দটি লিপিবদ্ধ করার পর বলেছেন,إذا ناولته النّبل يرمي নিক্ষেপ করার জন্য যখন তার কাছে তীর পৌঁছে দেবে...نبل ধাতু লক্ষ্য করুন।

165. আবদুহু সম্পাদিত নাহজুল বালাগাহ্,3য় খণ্ড,পৃ. 214।

166. সূরা তাওবার 36 নং আয়াত থেকে প্রতীয়মান হয় যে,উক্ত চার মাসে যুদ্ধ নিষিদ্ধ হওয়ার বিধানটির ধর্মীয় ভিত্তি রয়েছে এবং হযরত ইবরাহীম (আ.)-এর সুন্নাত অনুসরণ করে জাহেলী আরবরা এ বিধানের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করত।

167. তারিখে কামিল,1ম খণ্ড,পৃ. 958 ও 959;সীরাতে ইবনে হিশাম,পাদটীকা,1ম খণ্ড,পৃ. 184।

168. আল বিদায়াহ্ ওয়ান নিহায়াহ্,2য় খণ্ড,পৃ. 292।

169. যুবাইর রচনা করেছেন :

إنّ الفضول تعاقدوا و تحالفوا

ألّا يقيم ببطن مكّة ظالم

أمر عليه تعاقدوا و تواثقوا

فالجار و المعتر فيهم سالم

 “ সাধু-সজ্জনগণ পরস্পর প্রতিজ্ঞা ও চুক্তি করেছে

যে মক্কার বুকে যেন কোন জালেম না থাকে

এমন একটি বিষয় যার ওপর তারা করেছে চুক্তি,

পরস্পরের ওপর করেছে আস্থা স্থাপন

তাই তো প্রতিবেশী ও আগন্তুক তাদের মাঝে নিরাপদ।

170. সীরাতে হালাবী,1ম খণ্ড,পৃ. 155-157।

171. সাফিনাতুল বিহার, নবী’ ধাতু।

172. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 166।

173 হালাবী ও যাইনী দাহলানের মতো কতিপয় সীরাত রচয়িতা মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর পশুচারণের অন্তর্নিহিত দর্শন ব্যাখ্যা করতে গিয়ে ফতহুল বারী গ্রন্থের লেখকের অভিমত অনুসরণ করে এমন সব কথা বলেছেন যা যৌক্তিক নীতিমালার সাথে মোটেও খাপ খায় না। মহানবী (সা.)-এর পশুচারণের বিষয়টি যদি সত্যি হয়ে থাকে তাহলে এর কারণসমূহ হচ্ছে ঐগুলো যা ওপরে উল্লিখিত হয়েছে।)

174.   বিহারুল আনওয়ার,16তম খণ্ড,পৃ. 22।

175. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 158;ইবনে আসীরের আল কামিল ফীত তারিখ,2য় খণ্ড,পৃ. 24।

176. বিহারুল আনওয়ার,16তম খণ্ড,পৃ. 22।

177. তারিখে ইয়াকুবী,2য় খণ্ড,পৃ. 16,নাজাফ সংস্করণ।

178. আল খারায়েজ,পৃ. 186;বিহার 16তম খণ্ড,পৃ. 4।

179  তাবাকাতে কুবরা,1ম খণ্ড,পৃ. 130,দারু সাদের কর্তৃক মুদ্রিত।

180. বিহার,16তম খণ্ড,পৃ. 18।

181. নাহজুল বালাগাহ্,খুতবাতুল কাসেআহ্।

182. উসদুল গাবাহ্, আফীফ’ ধাতু।

183. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 26।

184. বিহারুল আনওয়ার,16তম খণ্ড,পৃ. 19।

185. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 204।

186. প্রসিদ্ধি আছে যে,খাদীজার পিতা (খুওয়াইলিদ বিন আসাদ) ফিজার যুদ্ধে প্রাণত্যাগ করেছিলেন। এ কারণেই তাঁর চাচা তাঁর পক্ষ থেকে বিয়ের আক্দ-এর সীগাহ্ (নির্দিষ্ট ফর্মুলা) পাঠ করেছিলেন;এ কারণেই কতিপয় ঐতিহাসিক লিপিবদ্ধ করেছেন যে,খুওয়াইলিদ প্রথমে এ বিবাহে রাজী ছিলেন না;কিন্তু পরে তিনি খাদীজার তীব্র আগ্রহের কারণে রাজী হতে বাধ্য হয়েছিলেন-এটি সর্বৈব ভিত্তিহীন বলেই গণ্য।

187. মানাকিব,1ম খণ্ড,পৃ. 30;বিহারুল আনওয়ার,16তম খণ্ড,পৃ. 16;

 ثمّ إن ابن أخي هذا محمّد بن عبد الله (ص) لا يوازن برجل من قريش و لا يقاس باحد منهم الأعظم منه و ان كان في المال مقلّا فإن المال و ظل زائل

188. এটিই প্রসিদ্ধ যে,ওয়ারাকাহ্ ছিলেন খাদীজার চাচা। কিন্তু এ ব্যাপারে গবেষণা ও অনুসন্ধানের অবকাশ রয়েছে। কারণ খাদীজাহ্ খুওয়াইলিদের কন্যা এবং খুওয়াইলিদ আসাদের পুত্র। কিন্তু ওয়ারাকাহ্ নওফেলের পুত্র এবং নওফেল আসাদের পুত্র। অতএব,খাদীজাহ্ ও ওয়ারাকাহ্ উভয়ই পরস্পর চাচাতো ভাই-বোনই হবেন অর্থাৎ একজন চাচা ও অপর জন ভ্রাতুষ্পুত্রী ছিলেন না।

189. সীরাতে হালাবী,1ম খণ্ড,পৃ. 123।

190. ইবনে শাহরআশুবের মানাকিব,1ম খণ্ড,পৃ. 140;কুরবুল আসনাদ,পৃ. 6 ও 7;আল খিসাল,2য় খণ্ড,পৃ. 37;বিহারুল আনওয়ার,22তম খণ্ড,পৃ. 151 ও 152। কেউ কেউ মহানবীর পুত্রসন্তানদের সংখ্যা দু য়ের অধিক বলেছেন,দ্র. তারিখে তাবারী,2য় খণ্ড,পৃ. 35;বিহারুল আনওয়ার,22তম খণ্ড,পৃ. 166।

191. শেখ তূসী প্রণীত আমালী,পৃ. 247।

192. হায়াতে মুহাম্মদ,পৃ. 186।

193. আল ইসাবাহ্,1ম খণ্ড,পৃ. 545;উসদুল গাবাহ্,2য় খণ্ড,পৃ. 224।

194.ما حجر نطوف به لا يسمع و لا يبصر و لا يضر و لا ينفع -সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 222 ও 223।

195. ইবনে হিশাম তাঁর সীরাত গ্রন্থের 1ম খণ্ডের 226-228 পৃষ্ঠায় দীনে হানীফের অনুসারীদের তাওহীদ সংক্রান্ত কবিতার উদ্ধৃতি দিয়েছেন;যাইদ ইবনে আমরের কবিতার শুরুতে রয়েছে :

أربّا واحدا أم ألف ربّ

أدين إذا تفسّمت الأمور

আমি কি এক-অদ্বিতীয় প্রভু কিংবা সহস্র প্রভুর প্রতি হব বিনয়াবনত

যখন (জগতের) সব বিষয় (হয়েছে) সুবিন্যস্ত ও শৃঙ্খলাবদ্ধ।

196. হুবাইরাহ্ ইবনে ওয়াহাব আল মাখযূমী এ ঘটনাটি তাঁর নিম্নোক্ত কাসীদায় বর্ণনা করেছেন :

رضينا و قلنا العدل أوّل طالع

يجيئ من البطحاء من غير موعد

ففاجأنا هذا الأمين محمّد

فقلنا : رضينا بالأمين محمّد

بخير قريش كلّها أمس شيمة

و في اليوم مع ما يُحدث الله في غد

فجاء بأمر لم ير النّاس مثله

أعمّ و أرضى في العواقب و البدّ

و تلك يد منه علينا عظيمة

يروب لها هذا الرمان و يعتدي

আমরা মেনে নিলাম ও বললাম : সে-ই হবে মধ্যস্থতাকারী যে প্রথম

বাত্হা থেকে কোন (পূর্ব নির্ধারিত) প্রতিজ্ঞা ছাড়াই এখানে প্রবেশ করবে

আমাদের সামনে হঠাৎ এই আমীন (বিশ্বস্ত) মুহাম্মদ উপস্থিত হলেন

(তাঁকে দেখে) আমরা সবাই বলে উঠলাম : আমরা বিশ্বস্ত মুহাম্মদকে

মীমাংসাকারী হিসাবে মানতে রাজী

যিনি আজ এবং ভবিষ্যতে (সর্বযুগে) চরিত্র-গুণে কুরাইশদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ,

তিনি এমন এক সমাধান দিলেন জনগণ

কখনই এর নজির প্রত্যক্ষ করে নি ইতিপূর্বে

তার এ সমাধানটি ছিল সর্বজনীন এবং সবাইকে করেছিল সন্তুষ্ট

আর এটা তাঁর (পক্ষ) থেকে আমাদের ওপর (তাঁর) সুমহান অবদান ও করুণা।

দ্র. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 212-232;আল কাফী,3য় খণ্ড,পৃ. 217;এখানে সবচেয়ে লক্ষণীয় ও আকর্ষণীয় বিষয় হচ্ছে,পবিত্র কাবাগৃহ নির্মাণ কাজ শুরু করার সময় ঘোষণা করা হয়েছিল :

لا تدخلوا في بنيانها من كسبكم إلّا طيّبا و لا تدخلوا فيها مهر بغي و لا بيع ربا و لا مظلمة أحد من النّاس

“পবিত্র কাবা নির্মাণ কাজে আপনাদের যে আয়-উপার্জন হালাল কেবল তা থেকেই ব্যয় করবেন;যে সব অর্থ অসৎ কাজ,হারাম ব্যবসা,সুদ অথবা জোর-জুলুম করে উপার্জন করা হয়েছে সে অর্থও কাবা নির্মাণ কাজে ব্যয় করতে পারবেন না।”নিশ্চিতভাবে এ সব বিষয় মহান নবীদের থেকে যাওয়া সুমহান আদর্শ ও শিক্ষামালার অন্তর্ভুক্ত যা তখনও জনগণের মধ্যে বিদ্যমান ছিল।

197. মাকাতিলুত তালিবীয়ীন,পৃ. 26;তারিখে কামিল,1ম খণ্ড,পৃ. 37;সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 236।

198. নাহজুল বালাগাহ্,খুতবা 190।

199. তারিখুল খামীস,1ম খণ্ড,পৃ. 258।

200. নাহজুল বালাগাহ্,আবদুহু সংকলিত,খুতবা নং 190;ফাইযুল ইসলাম সংকলিত নাহজুল বালাগাহ্,পৃ. 775।

201. প্রাগুক্ত।

202. নবুওয়াতের আগে মহানবীর ধর্ম সম্পর্কে যাঁরা অধ্যয়ন করতে চান তাঁরা নিম্নোক্ত গ্রন্থগুলো অধ্যয়ন করতে পারেন :

ক. আয-যারীআহ্ : সাইয়্যেদ মুরতাজা আলামুল হুদা প্রণীত (জন্ম 355 হি. ও মৃত্যু 436 হি.)

খ. আল-ইদ্দাহ্ : মুহাম্মদ বিন হাসান তূসী প্রণীত (জন্ম 385 হি. মৃত্যু 460 হি.)

গ. বিহারুল আনওয়ার,18তম খণ্ড,পৃ. 271-281 : আল্লামা বাকের আল মাজলিসী (মৃত্যু 1110 হি.) কর্তৃক সংকলিত।

203. হেদায়েতে তাকভীনী : অস্তিত্বজগতে প্রতিটি বস্তু,পদার্থ ও প্রপঞ্চের অস্তিত্বের সুষ্ঠু বিকাশের যাবতীয় উপায়-উপকরণ নির্ধারণ ও সে দিকে সেগুলোকে পরিচালিত করা।

204. এ বিষয়টি নিম্নোক্ত আয়াত থেকেও স্পষ্ট হয়ে যায়। আয়াতটি হলো :

كان النّاس أمّة واحدة فبعث الله النّبيّين مبشّرين و منذرين و أنزل معهم الكتاب بالحقّ ليحكم بين النّاس فيما اختلفوا فيه

“মানব জাতি অবিভক্ত একক জাতি ছিল;তাই মহান আল্লাহ্ নবীদেরকে সুসংবাদদাতা ও ভয় প্রদর্শনকারী হিসাবে প্রেরণ করেছেন এবং যে সব ক্ষেত্রে জনগণ মতবিরোধ করেছে সে সব ক্ষেত্রে ফায়সালা করার জন্য সত্যসহ ঐশী গ্রন্থও তাঁদের (নবীদের) সাথে অবতীর্ণ করেছেন।” (সূরা বাকারাহ্ : 212)

205. নাহজুল বালাগাহ্,ভাষণ 1।

206. সহীহ বুখারী,1ম খণ্ড,ইলম (জ্ঞান) অধ্যায় পৃ. 3;বিহারুল আনওয়ার,18তম খণ্ড,পৃ. 194।

207. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 236;সহীহ আল বুখারী,1ম খণ্ড,পৃ. 3;হাদীসের এ অংশটি যা আমরা এখানে বর্ণনা করেছি তা সহীহ (সত্য) ও নির্ভুল। তবে এ হাদীসের নিচে পাদটীকায় কোন শোভাবর্ধক বাড়তি বর্ণনা নেই;আর যদি থেকে থাকে তাহলে তা অবশ্যই প্রত্যাখ্যাত বলে গণ্য হবে। আমরা মাফাহীমুল কোরআন গ্রন্থের 3য় খণ্ডে সনদ ও মতনের (মূল পাঠ) দিক থেকে এ হাদীস প্রসঙ্গে আলোচনা করেছি।

208. এ সব দলিল-প্রমাণের বিস্তারিত বিবরণ ইশারাত ও আসফারের মতো দর্শনশাস্ত্রের গ্রন্থাবলীতে পাঠ করে দেখুন। এ সব দলিল-প্রমাণের মধ্যে কয়েকটি মৎ প্রণীত পবিত্র কোরআনের দৃষ্টিতে আত্মার মৌলিকত্ব’ এবং ইসলামী বিশ্বদৃষ্টি’ গ্রন্থদ্বয়ে উল্লেখ করা হয়েছে। আগ্রহী পাঠকদেরকে উক্ত গ্রন্থদ্বয় অধ্যয়ন করার অনুরোধ করা হচ্ছে।

209. আমরা যদি বলি, সম্ভব’,তাহলে তা এজন্য যে,এ ধরনের ইলহামসমূহের উৎস স্পষ্ট নয়;আর অন্তঃকরণের ওপর যে কোন ধরনের আকস্মিক প্রক্ষিপ্ত ও অনুপ্রবিষ্ট বিষয়াদি যেগুলোর উৎসমূল অজ্ঞাত সেগুলোর ওপর নির্ভর করা যায় না। অন্যভাবে বলা যায় যে,মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে ইলহাম এবং শয়তানের পক্ষ থেকে ইলহামের মধ্যে অবশ্যই শরীয়তভিত্তিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক মূলনীতিসমূহের আলোকে পার্থক্য করতে হবে।

210. বিহারুল আনওয়ারের 18তম খণ্ড,পৃ. 193,194,255 ও 256 অধ্যয়ন করে দেখুন।

211.( نزل به الرّوح الأمين على قلبك لتكون من المنذرين بلسان عربيّ مبين )   -সূরা শুআরা : 195। আর সূরা শুরায় উপরিউক্ত সকল পথ ও পদ্ধতি সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে। আর এতদ্প্রসঙ্গে রিসালাতে জাহানীয়ে পিয়াম্বারান’ (মহান নবীদের বিশ্বজনীন রিসালাত) গ্রন্থ অধ্যয়ন করতে পারেন।

212. মাজমাউল বায়ান,10ম খণ্ড,পৃ. 384।

213. তাবাকাতে ইবনে সা দ,1ম খণ্ড,পৃ. 279;হায়াতু মুহাম্মদ (সা.),1ম খণ্ড,পৃ. 195।

214. তারিখে তাবারী,2য় খণ্ড,পৃ. 205।

215. তাফসীরে তাবারী,30তম খণ্ড,পৃ. 161,সূরা আলাকের ব্যাখ্যা এবং সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 238।

216. সূরা ত্বাহা : 29।

217.هذا النّاموس الّذي أنزل على موسى بن عمران - সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 238;মরহুম আল্লামা মাজলিসী বিহারুল আনওয়ার গ্রন্থের 18তম খণ্ডের 228 পৃষ্ঠায় আল মুনতাকা গ্রন্থ থেকে এবংو عيسى এবং ঈসা শব্দও বর্ণনা করেছেন;তবে এ কাহিনীর উৎস সহীহ বুখারী ও সীরাতে ইবনে হিশামেو عيسى   শব্দটির উল্লেখ নেই।

218.إنّ الله اتّخذ عبدا رسولا أنزل عليه السّكينة و الوقار فكان الّذي يأتيه من قبل الله مثل الّذي يراه بعينه -বিহারুল আনওয়ার,11তম খণ্ড,পৃ. 56।

219. মাজমাউল বায়ান,1ম খণ্ড,পৃ. 384।

220. লওহে মাহফূয ও বাইতুল মামূর সংক্রান্ত ব্যাখ্যা জানার জন্য আগ্রহী পাঠকবর্গকে তাফসীরের গ্রন্থসমূহ অধ্যয়ন করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।

221. মানাহিলুল ইরফান ফী উলূমুল কোরআন,1ম খণ্ড,পৃ. 37।

222. আল মীযান,2য় খণ্ড,পৃ. 14-16।

223.( لا تعجل بالقرآن من قبل أن يُقضى إليك وحيه ) আপনার প্রতি ওহী (অবতীর্ণ) করার আগেই পবিত্র কোরআনের ব্যাপারে ত্বরা করবেন না”-সূরা ত্বাহা : 114।

224. বিহারুল আনওয়ার,18তম খণ্ড,পৃ. 184-190,193,253;আল কাফী,2য় খণ্ড,পৃ. 460;তাফসীর-ই আইয়াশী,1ম খণ্ড,পৃ. 80;এ উত্তরটি সহীহ আল বুখারীতে যা বর্ণিত হয়েছে অর্থাৎ সূরা আলাকের নুযূল এবং মহানবীর বেসাত একই সাথে সংঘটিত হওয়ার সেই বর্ণনার সাথে মোটেও সংগতিশীল নয়।

225. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 240।

226. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 236;এ ঘটনাটি মহানবীর নবুওয়াতে অভিষেকপূর্ব ঘটনাবলী সংক্রান্ত  অধ্যায়েও বর্ণিত হয়েছে।

227. শেখ মুহাম্মদ আবদুহু সম্পাদিত নাহজুল বালাগাহ্,2য় খণ্ড,পৃ. 182;মিশর থেকে মুদ্রিত এবং তিনি ঐ একই  খুতবায় বলেছেন,اللّهمَّ إنّي أوّلَ مَنْ أناب وسمِعَ وأجابَ لم يسبِقْني إلّا رسولُ اللهِ بالصّلاةِ হে আল্লাহ্! নিশ্চয়ই আমি সর্বপ্রথম ব্যক্তি যে তওবা করেছে,শুনেছে এবং আহ্বানে সাড়া দিয়েছে এবং নামায পড়ার ক্ষেত্রে একমাত্র রাসূলুল্লাহ্ (সা.) ব্যতীত আর কোন ব্যক্তিই আমার চেয়ে অগ্রগামী হতে পারে নি।”

228. আল ইসাবাহ্,2য় খণ্ড,পৃ. 480;তারিখে তাবারী,2য় খণ্ড,পৃ. 211;আল কামিল ফীত তারীখ,2য় খণ্ড,পৃ. 37 ও 38;আ লামুল ওয়ারা,পৃ. 25;এবং উসদুল গাবাহ্,3য় খণ্ড,পৃ. 414।

229. কোন কোন বর্ণনায় পাঁচ বছরের উল্লেখ আছে। আর অগণিত দলিল ও সাক্ষ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে বলা যায় যে,এ বছরগুলোর মধ্যে কয়েকটি বছর মহানবী (সা.)-এর নবুওয়াতের অভিষেকেরও আগে ছিল। অর্থাৎ নবুওয়াতে অভিষেকের আগেও কয়েক বছর হযরত আলী (আ.) মহানবী (সা.)-এর সাথে মহান আল্লাহর ইবাদাত-বন্দেগী করেছেন।

230. আল গাদীর গ্রন্থে এ সব ব্যক্তির নাম বর্ণিত হয়েছে।

231. ইকদুল ফারীদ,3য় খণ্ড,পৃ. 43।

232. তাফসীর-ই রুহুল মাআনী,30তম খণ্ড,পৃ. 157;সীরাতে হালাবী,1ম খণ্ড,পৃ. 349-350।

233. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 300-301।

234. তাফসীরে কুরতুবী,10ম খণ্ড,পৃ. 71-83;সীরাতে হালাবী,1ম খণ্ড,পৃ.349।

235. প্রাগুক্ত।

236. তাফসীরে রূহুল মাআনী,30তম খণ্ড,পৃ. 157।

237. তাফসীরে তাবারীর টীকা সম্বলিত গোরায়েবুল কোরআন’ (পবিত্র কোরআন সংক্রান্ত আশ্চর্যজনক বিষয়াদি) নামক গ্রন্থ;তাফসীরে আবুল ফাতূহ,12শ খণ্ড,পৃ. 108।

238. মাজমাউল বায়ান,10ম খণ্ড,সূরা আদ দুহার তাফসীর।

239. তাফসীরে তাবারী,3য় খণ্ড,পৃ. 252।

240. যানজানী প্রণীত তারীখুল কোরআন,পৃ. 58।

241. পবিত্র কোরআনের পর্যায়ক্রমিক অবতরণের রহস্যসমূহ সম্পর্কে ভালোভাবে অবগত হওয়ার জন্য খিমা-ই ইনসানে কামেল দার কোরআন’ (পবিত্র কোরআনে ইনসানে কামিলের স্বরূপ) নামক গ্রন্থের 140-150 পৃষ্ঠা অধ্যয়ন করুন।

242. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড;পৃ. 245-262।

243. তারীখে তাবারী,2য় খণ্ড,পৃ. 61। 

244. গৃহটি সাফা পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত ছিল এবং কিছুকাল আগেও তা খাইযুরান’-এর গৃহ নামে প্রসিদ্ধ ছিল।-সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 263 এবং সীরাতে হালাবী,1ম খণ্ড,পৃ. 319।

245. একজন কাজার সুলতান যখন তিনি ইংল্যান্ড সফরে গিয়েছিলেন।

246. আমরা সর্বসাধারণ পর্যায়ে মহানবী (সা.)-এর ইসলাম ধর্ম প্রচার কার্যক্রমের ব্যাপারে আগামী অধ্যায়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।

247. সীরাতে হালাবী,1ম খণ্ড,পৃ. 321।

248. তারিখে তাবারী,2য় খণ্ড,পৃ. 62-63;তারিখে কামিল,2য় খণ্ড পৃ. 40-41;মুসনাদে আহ্মাদ,1ম খণ্ড,পৃ. 111 এবং ইবনে আবিল হাদীদ প্রণীত শারহু নাহজিল বালাগাহ্,13শ খণ্ড,পৃ. 210-221।

249. শারহু নাহ্জিল বালাগাহ্,ইবনে আবিল হাদীদ প্রণীত,মিশরীয় সংস্করণ,13শ খণ্ড,পৃ. 215-295।

250.إنّما مثلي و مثلكم كمثل رجل رأى العدوّ فانطلق يريد أهله فخشى أن يسبقوه إلى أهله فجعل يصيح يا صباحاه -সীরাতে হালাবী,1ম খণ্ড,পৃ. 321।

251. এ সব ব্যক্তির নাম ও বিশেষত্ব ইবনে হিশাম তাঁর সীরাত গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন।

252. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 265 :

يا أبا طالب إن ابن أخيك قد سبّ آلهتنا و عاب ديننا و سفه احلامنا و ضلّل آباءنا فأمّا ان تكفّه عنا و أمّا ان  تخلي بيننا و بينه

253. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 265-266।

254.لبئس ما تسومونني أتعطوني ابنكم أغذوه لكم و أعطيكم إبني تقتلوننه -তারিখে তাবারী,2য় খণ্ড,পৃ. 67-68 এবং সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 266-267।

255.يعطوني كلمة يملكون بها العرب و يدين لهم بها غير العرب

256.تشهدون : أن لا إله إلّا الله

257.ندع ثلاث مأة و ستّين إلها و نعبد إلها واحدا

258. তারিখে তাবারী,2য় খণ্ড,পৃ. 66-67;সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 295-296।

259.فضربه بها فشجه شحة منكرة ثمّ قال أ تشتمه فأنا على دينه أقول ما يقول فردّ ذلك عليّ إن استطعت

260. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 313;তারিখে তাবারী,2য় খণ্ড,পৃ. 72।

261. আল কামিল ফীত তারিখ,3য় খণ্ড,পৃ. 59।

262. আল বিদায়াহ্ ওয়ান নেহায়া,3য় খণ্ড,পৃ. 26।

263. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 31;তাবারী খলীফা আবু বকরের মাথা ফেটে যাবার পুরো ঘটনা তাঁর ইতিহাস গ্রন্থের 2য় খণ্ডের 72 পৃষ্ঠায় বর্ণনা করেছেন।

264. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 317।

265. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 298-299।

266. আল কামিল ফীত তারীখ,2য় খণ্ড,পৃ. 47।

267. বিহারুল আনওয়ার,18তম খণ্ড,পৃ. 204।

268. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড পৃ. 318।

269. তাবাকাতে ইবনে সা দ,3য় খণ্ড,পৃ. 233;হযরত বিলালের ধৈর্য ও সাহসিকতার ব্যাপারে অধিক তথ্য পাওয়ার জন্য মাকতাবে ইসলাম,9ম বর্ষ,5ম থেকে 7ম সংখ্যায় মহানবী (সা.)-এর মুয়াযযিন বিলাল হাবাশী প্রবন্ধ দ্রষ্টব্য।

270. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 314।

271. উসদুল গাবাহ্,1ম খণ্ড,পৃ. 301;আল ইসাবাহ্,4র্থ খণ্ড,পৃ. 64;আল ইস্তিয়াব,4র্থ খণ্ড,পৃ. 62।

272.السّابقون السّابقون أُولئك المقرَّبون যারা অগ্রগামী-অগ্রবর্তী এবং প্রথম ইসলাম ধর্ম গ্রহণকারী তারাই (মহান আল্লাহর) নিকটবর্তী।”-সূরা ওয়াকিয়াহ্ : 10-11;

) و السّابقون الأوّلون من المهاجرين و الأنصار و الّذين اتبعوهم بإحسان رضي الله عنهم و رضوا عنه و أعدّلهم جنّات تجري من تحتها الأنهار خالدين فيها أبدا ذالك الفوز العظيم(

“আনসার ও মুহাজিরদের মধ্যে অগ্রবর্তী ও সর্বপ্রথম ইসলাম ধর্ম গ্রহণকারী এবং যারা তাদেরকে ইহ্সানের সাথে অনুসরণ করেছে তাদের প্রতি মহান আল্লাহ্ সন্তুষ্ট হয়েছেন এবং তারাও তাঁর প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছে। আর তিনি তাদের জন্য এমন সব জান্নাত প্রস্তুত করে রেখেছেন যেগুলোর তলদেশ দিয়ে নহর ও ঝরনাসমূহ প্রবাহিত সেখানে তারা চিরস্থায়ীভাবে বসবাস করবে। আর এটিই হচ্ছে সবচেয়ে বড় সাফল্য।”-সূরা তওবা : 100।

273. হুলইয়াতুল আউলিয়া,1ম খণ্ড,পৃ. 158-159;ইবনে সা দের তাবাকাত,4র্থ খণ্ড,পৃ. 225;আল ইসতিয়াব,4র্থ খণ্ড,পৃ. 63;আল ইসাবাহ্,4র্থ খণ্ড,পৃ. 64;আদ দারাজাতুর রাফীয়াহ্,পৃ. 228।

274. মক্কার মূর্তিপূজকগণ যারা ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করত তাদেরকে সায়েবী’ হয়ে গেছে বলে অভিযুক্ত করত।

275. ইবনে সা দের তাবাকাত,4র্থ খণ্ড,পৃ. 223।

276. তাবাকাতে ইবনে সা দ,4র্থ খণ্ড,পৃ. 221-222;আদ-দারাজাতুর রাফীআহ্,পৃ. 225-226 এবং 229-230।

277. আল কামিল ফীত তারীখ,2য় খণ্ড,পৃ. 47-51;উসদুল গাবাহ্;আল ইসাবাহ্;আল ইসতিয়াব।

278. মুজিযার প্রকৃত স্বরূপ সম্পর্কে রিসালাতে আসমানীয়ে পায়াম্বারান’ (মহান আম্বিয়া-ই-কেরামের আসমানী রিসালাত) নামক গ্রন্থ এবং পবিত্র কোরআনের অলৌকিকত্বের স্বরূপ সম্পর্কে রিসালাতের দলিল’ নামক গ্রন্থ অধ্যয়ন করুন।

279. আলামুল ওয়ারা,পৃ. 27-28;বিহারুল আনওয়ার,17তম খণ্ড,পৃ. 211-222।

280. মাজমাউল বায়ান,1ম খণ্ড,পৃ. 387।

281. আল্লামা শাহরিস্তানী তাঁর আল মুজিযাতুল খালিদাহ্’ (চিরস্থায়ী মুজিযা) নামক গ্রন্থে (পৃ. 66) উল্লেখ করেছেন।

282. তাফসীরে তিবইয়ান,6ষ্ঠ খণ্ড,পৃ. 519।

283. সূরা ইসরা : 90

284. সূরা যুখরুফ : 32।

285. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 361।

286. প্রাগুক্ত,পৃ. 316।

287. বর্তমানকালের ইথিওপিয়া।

288.إنّ أرضي واسعة فإيّاي فاعبدون

289. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 321;তারিখে তাবারী,2য় খণ্ড,পৃ. 70।

290. তারিখে তাবারী,2য় খণ্ড,পৃ. 70।

291. তারিখে কামিল,2য় খণ্ড,পৃ. 52-53।

292. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 222-323 :

كلّ أمرئ من عباد الله مضطهد

ببطن مكة مقهور و مفتون

انا وجدنا بلاد الله واسعة

تنجي من الذل و المخزاة و الهون

فلا تقيموا على ذل الحياة وخز

ي في الممات و عيب غير مـأمون

293. পবিত্র কাবাঘরের পাশে একটি জায়গা দারুন নাদওয়া’ বলে প্রসিদ্ধি লাভ করেছিল। কুরাইশরা সেখানে নিজেদের সমস্যা নিয়ে আলোচনা ও পরামর্শ করত।

294. আত তারিখ আল কামিল,2য় খণ্ড,পৃ. 54-55;তারিখে তাবারী,2য় খণ্ড,পৃ. 73।

295.هو عبد الله و رسوله و روحه و كلمته القاها إلى مريم البتول العذراء

296. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 338;ইমতাউল আসমা,পৃ. 21।

297. প্রাগুক্ত,পৃ. 371।

298. প্রাগুক্ত,পৃ. 382-392;এতদ্প্রসঙ্গে সূরা কাসাসের 52-53 নং আয়াতসমূহ অবতীর্ণ হয়েছিল।

299. প্রাগুক্ত,পৃ. 300-301।

300. গণক বা জ্যোতিষী ঐ ব্যক্তিকে বলা হতো জ্বিন যার বশীভূত ছিল এবং যার কণ্ঠে কথা বলত। এ ধরনের ব্যক্তিদের কথাগুলো ছিল প্রধানত ছন্দময়। আর তারা অদ্ভুত ও অভিনব শব্দগুলোই বেশি ব্যবহার করত।

301. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 270।

302. মাজমাউল বায়ান,10ম খণ্ড,পৃ. 387।

303. ইউহান্নার ইঞ্জিল,অধ্যায় 10,ছত্র-20 এবং অধ্যায় 7,ছত্র 48 ও 52।

304. পূববর্তী আয়াতসমূহ যেভাবে এখানে অনূদিত হয়েছে তদনুসারে শব্দ ও আয়াতসমূহের সর্বনাম পদগুলোর ক্ষেত্রে যে সূক্ষ্মদৃষ্টি আরোপ করা হয়েছিল সেটারই ফলাফল। অতএবشديد القوى এর কাক্সিক্ষত অর্থ ওহীর ফেরেশতা (জিবরাইল) এবংفاستوى وهو بالأفق الأعلى অতঃপর তিনি নিজ আকৃতিতে প্রকাশ পেলেন,উর্ধ্ব দিগন্তে-এ আয়াতটির সকল সর্বনামপদ ওহীর ফেরেশতার দিকেই প্রত্যাবর্তন করে। ঠিক তেমনিأوحى (ওহী বা প্রত্যাদেশ করলেন) এ সর্বনাম পদ (তিনি) ফেরেশতার দিকে,عبده (তাঁর বান্দার প্রতি) এর সর্বনাম (তাঁর) মহান আল্লাহর দিকে প্রত্যাবর্তন করে। এ সব আয়াতের মধ্য থেকে এ অংশটির ব্যাখ্যায় কতিপয় মুফাস্সির ভুল করেছেন এবং এমন ব্যাখ্যা করেছেন যা সত্য থেকে বহুদূর। এ কারণেই কখনো কখনো তাঁরা এ ভুল সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন ও বিশ্বাস করে নিয়েছেন যে,মহানবী (সা.),মহান আল্লাহ্কে দেখেছেন। যদিأوحى এবংعبده এর সর্বনামের দিকে দৃষ্টি নিক্ষেপ করি তাহলে আয়াতের অর্থ অত্যন্ত স্পষ্ট হয়ে যাবে।

305. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 300।

306. প্রাগুক্ত,পৃ. 363।

307. মাজমাউল বায়ান,1ম খণ্ড,পৃ. 437;সূরা আবাসার তাফসীরে তাফসীরুল মীযানের 20তম খণ্ডে আল্লামা তাবাতাবাঈ মনোজ্ঞ ও সাবলীল ভাষায় সূরাটির শানে নুযূল ব্যাখ্যা করেছেন এবং প্রমাণ করেছেন যে,عبس (ভ্রুকুটি করল)-এ ক্রিয়াপদের কর্তাপদ স্বয়ং মহানবী (সা.) নন;তবেوما يدريك (আর আপনি কি জানেন না যে...)-এ আয়াতটিতে মহানবী (সা.)-কেই সম্বোধন করা হয়েছে। আর এ দু টি বিষয়ের মধ্যে কোন বৈপরীত্য নেই।

308. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 337।

309. আ শার সেই কাসীদাটি থেকে কয়েকটি পঙ্ক্তি এখানে উদ্ধৃত করা হলো :

نبيا يرى مالا يرون و ذكره

اغار لعمرى في البلاد وانجدا

فإياك والميتات لا تقربنها

ولا تأخذن سهماً حديداً التفصدا

وذا النصب المنصوب لا تنسكنه

ولا تعبد الاوثان والله فاعبدا

ولا تقربن حرة كان سرها

عليك حراماً فانكحن او تابدا

وذا الرحم القربى فلا تقطعنه

لعاقبة ولا الأسير المقيدا

وسبع على حين العشيات والضحى

ولا تحمد الشيطان والله فأحمدا

310. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 386-388।

311. গারানিক (غرانيق ) শব্দটি গিরনাওক (غرنوق ) অথবা গারনিক-এরই বহুবচন যার অর্থ হচ্ছে এক ধরনের গাংচিল অথবা সুদর্শন যুবক।

312.فاسجدوا لِلّه واعبدوا -যা হচ্ছে সূরাটির সর্বশেষ আয়াত।

313. তারিখে তাবারী,2য় খণ্ড,পৃ. 75-76।

314. এ শূন্যস্থানে  تلك الغرانيقُ العلى ও منها الشّفاعةُ ترتَجى -এ দু বাক্যের অনুবাদ রাখা হলে নিশ্চিতভাবে দেখতে পাবেন যে,এর ফলে তা আদ্যোপান্ত স্ব-বিরোধিতায় পূর্ণ হয়ে যাবে। অনুবাদ : এগুলো (লাত,উয্যা ও মানাত) হচ্ছে উচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন বলাকা (সুন্দর যুবা);এগুলো থেকে কেবল শাফায়াতই প্রত্যাশা করা যায়।

315. সূরা হজ্ব 52 নং আয়াত।

316. সূরা হজ্ব 53 নং আয়াত।

317. সূরা হজ্ব 54 নং আয়াত।

318. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 350;তারিখে তাবারী,2য় খণ্ড,পৃ. 78। এই চুক্তিটি নবুওয়াতের সপ্তম বর্ষের প্রথম রাতে স্বাক্ষরিত হয়েছিল।

319. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 374;তারিখে তাবারী,2য় খণ্ড,পৃ. 79।

320. তারিখে ইয়া’কুবী,2য় খণ্ড,পৃ. 19;তারিখে কামিল,2য় খণ্ড,পৃ. 61;তাবাকাতে ইবনে সা দ,1ম খণ্ড,পৃ. 208-210।

321. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 374-380।

322. আল্লামা ফখরুদ্দীন রাযী তাঁর প্রসিদ্ধ তাফসীর গ্রন্থে লিখেছেন : এই গায়েবী তথ্য এতটা সত্য ও দৃঢ় প্রতিষ্ঠিত ছিল এবং আছে যে,এ মুহূর্তেও হযরত ফাতিমাতুয্ যাহরা (আ.)-এর বংশধরগণ পুরো বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছেন,যদিও তাঁদের মধ্য থেকে বেশ কিছুসংখ্যক ব্যক্তি বিভিন্ন ঘটনায় নিহতও হয়েছেন। হযরত যাহরা (আ.)-এর মাধ্যমে মহানবী (সা.)-এর বংশধারা পৃথিবীর সকল অঞ্চলে বিস্তৃতি লাভ করেছে।-দ্র. মাফাতিহুল গাইব,30তম খণ্ড,সূরা কাওসারের ব্যাখ্যা।

323. 240 পৃষ্ঠা সম্বলিত এ বইটি বৈরুত থেকে প্রকাশিত হয়েছে। প্রখ্যাত লেবাননী কবি বোলিস সালামাহ্ এ পুস্তকটির ওপর একটি সমালোচনা লিখেছেন।

324.নজদী সৌদি বংশের নামে হিজায, নজদ তিহামাহ- তিনটি অঞ্চলের নামকরণ করা হয়েছে এবং বিস্তীর্ণ ভূ- ভাগ المملكة العربية السعودية Royal Kingdom of Saudi Arabia ’নামে পরিচিত হয়েছে। দেখুন একচেটিয়া প্রাধান্য আধিপত্য কতদূর সীমাতিক্রম করেছে।

325. মহান শ্রদ্ধেয় শিয়া আলেম ও মারজাদের কার্যকর উদ্যোগ ও পদক্ষেপ গ্রহণ করার ফলে এ যুবক অবশেষে সৌদি কারাগার থেকে মুক্তিলাভ করেছেন এবং কিছুদিন আগে তিনি যিয়ারত ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার জন্য পবিত্র কোম নগরীতে এসেছিলেন। একটি অনুষ্ঠান উপলক্ষে কিছু বন্ধু একত্র হলে সেখানে তাঁর সাথে লেখকেরও সাক্ষাৎ হয়েছিল। তিনি তখন তাঁর মূল্যবান গ্রন্থ সম্পর্কে বেশ কিছু কথা বলেছিলেন।

326. কখনো কখনো বলা হয় যে,একটি যিয়ারতনামায় (যা দূর থেকে পড়া মুস্তাহাব) আমরা মহানবীকে এভাবে সম্বোধন করিالسّلام على عمّك عمرانِ أبي طالباً আপনার চাচা ইমরান আবু তালিবের ওপর সালাম। অথচ কেউ কেউ এ যিয়ারতনামা থেকে ধারণা করেছেন যে,তাঁর নাম আবু তালিব এবং তা তাঁর কুনিয়াত ছিল না।

327. আমীরুল মুমিনীন হযরত আলী (আ.) পিতা আবু তালিবকে বলেছিলেন :

أتأْمرني بالصّبر في نصْرِ أحمدَ

و واللهِ ما قُلْتُ الّذي قلتُ جارعاً

ولكن أحبَبتُ أن ترى نصرَتي

وتعلمَ إن لم لم أزلْ لك طائعاً

আহমাদকে সাহায্য করার ব্যাপারে আমাকে কি আপনি ধৈর্যাবলম্বন করার নির্দেশ দিচ্ছেন

খোদার শপথ! আমি যা বলেছি তা আসলে মনঃক্ষুণ্ণ হওয়ার কারণে বলি নি

তবে আমি পছন্দ করেছি যে,আমাকে আপনি দেখবেন আমি তাঁকে সাহায্য করছি

আর আপনি জানবেন যে,আমি আজও আপনার প্রতি আনুগত্যশীল আছি।

-মানাকিবে ইবনে শাহরআশুব,2য় খণ্ড,পৃ. 27,আল হুজ্জাহ্,পৃ. 70।

فلا تحسبونا خاذلين محمّداً

لذى غربة منا ولا متقرب

نه ستمنحه منّا يد هاشمية

و مركبها في النّاس اخشن مركب

328. সীরাতে হালাবী,1ম খণ্ড,পৃ. 125।

329. হযরত আবু তালিবের দিওয়ান,পৃ. 33-35;তারিখে ইবনে আসাকির,1ম খণ্ড,পৃ. 84;আর রওযুল আন্ফ,1ম খণ্ড,পৃ. 120;কাসীদাটি নিম্নোক্ত এই পঙ্ক্তিটি দ্বারা শুরু হয়েছে :

إنَّ ابْنَ آمنةَ النّبيّ محمّداً

عندي يفوقُ منازلَ الأوْلادِ

নিশ্চয় আমিনা তনয় নবী মুহাম্মদ আমার কাছে

আমার সন্তানদের স্থান ও মর্যাদারও ঊর্ধ্বে।

330. তবে এ ক্ষেত্রে আকীদা-বিশ্বাস বলতে পবিত্র ইসলামী আকীদা-বিশ্বাসকেই বোঝানো হয়েছে,যে ক্ষেত্রে আত্মমুখিতা ও আত্মকেন্দ্রিকতা খোদামুখিতার মাঝে বিলীন হয়ে যায়। তাই এ ব্যাপারে বলা হয়েছে :

قِفْ عند رأيك

واجتهدْ إنّ الحياةَ عقيدةٌ وَجِهادٌ

নিজ অভিমত ও দৃষ্টিভঙ্গির সামনে দাঁড়িয়ে যাও (বলিষ্ঠ চিত্তে দাঁড়াও)

চেষ্টা-সাধনা ও সংগ্রাম কর,কারণ জীবনই হচ্ছে বিশ্বাস ও সংগ্রাম।

331. মাজমাউল বায়ান,7ম খণ্ড,পৃ. 36;আর ইবনে হিশামও তাঁর সীরাত গ্রন্থের 1ম খণ্ডের 252-253 পৃষ্ঠায় এ কাসীদার 15টি পঙ্ক্তি উল্লেখ করেছেন।

332.و الله لو قتلتموه ما أبقيت منكم أحدا حتّى نتفانى نحن و أنتم -তাবাকাত-ই কুবরা,1ম খণ্ড,পৃ. 202-203;তারায়েফ,পৃ. 85;আল হুজ্জাহ্,পৃ. 61।

333. ইবনে আবীল হাদীদ তাঁর শারহু নাহজুল বালাগায় (14 খণ্ড,পৃ. 84) লিখেছেন : এক শিয়া আলেম হযরত আবু তালিব (রা.)-এর ঈমান সংক্রান্ত একটি পুস্তক রচনা করে তা আমার কাছে পাঠিয়েছিলেন যাতে করে আমি ঐ পুস্তক সংক্রান্ত একটি  সমালোচনা লিখি। আমি পুস্তকটির সমালোচনা লেখার পরিবর্তে এ সাতটি কবিতা ঐ পুস্তকের ওপর লিখে দিয়েছিলাম।

334. আবু তালিবের দীওয়ান (কাব্যসমগ্র) পৃ. 32 এবং সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 373।

335. আবু তালিবের দীওয়ান,পৃ. 32 এবং সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 373।

336. তারিখে ইবনে কাসীর,2য় খণ্ড,পৃ. 42।

337. ইবনে আবীল হাদীদ,14 খণ্ড,পৃ. 174;দীওয়ানই আবু তালিব,পৃ.173।

338. সীরাতে হালাবী,1ম খণ্ড,পৃ. 390;তারিখুল খামীস,1ম খণ্ড,পৃ. 339।

339. সাইয়্যেদ ইবনে তাউস প্রণীত আত-তারায়েফ,পৃ. 85;ইবরাহীম ইবনে আলী দইনূরী প্রণীত গায়াতুস সুউল ফী মানাকিব-ই আলে রাসূল’ গ্রন্থ থেকে উদ্ধৃত।

340. ইবনে আবীল হাদীদ প্রণীত শারহে নাহজুল বালাগাহ্,14 তম খণ্ড,পৃ. 76।

341. ইবনে আবীল হাদীদ প্রণীত শারহে নাহজুল বালাগাহ্,14 খণ্ড,পৃ. 67।

342. উসূল-ই কাফী,পৃ. 244।

343. মাজমাউল বায়ান,3য় খণ্ড,পৃ. 395।

344. সীরাতে ইবনে হিশাম,27তম খণ্ড,পৃ. 27।

345. এ বিষয়ে গবেষণার জন্য ওযু,নামায ও আযান সম্পর্কিত কাফী’ হাদীস গ্রন্থের আলোচনাটি (3য় খণ্ড,পৃ. 482-489) দেখতে পারেন।

346. বিশিষ্ট শিয়া ফকীহ শেখ তাবারসী তাঁর মাজমাউল বায়ানে (3য় খণ্ড,পৃ. 395) মিরাজ দৈহিক ছিল বলে শিয়া আলেমদের মধ্যে মতৈক্য রয়েছে বলেছেন।

347. দায়েরাতুল মা রেফ,(عرج ধাতু) 7ম খণ্ড,পৃ. 329।

348. রাসূল (সা.) বলেছেন,إنّي لست كأحدكم إنّي أظل عند ربّي فيطعمني و يسقيني আমি তোমাদের কারো মতো নই;আমি আমার প্রতিপালকের নিকট সর্বক্ষণ অবস্থান করি এবং তিনি আমাকে খাদ্য ও পানীয় দান করেন। -ওয়াসায়েলুশ্ শিয়া,8ম খণ্ড, কিতাবুস্ সাওম’ অবিচ্ছিন্ন রোযা নিষিদ্ধ’অধ্যায়,পৃ. 388।

349. ইরানের ইসলামী বিপ্লবের অন্যতম অবদান হচ্ছে এই যে,তা উপনিবেশবাদী আমলের সৃষ্ট পথভ্রষ্ট ধর্মীয় ফির্কা ও উপদলসমূহের মূল কর্তন করেছে এবং সকল মাজহাবকে ইসলাম ধর্মের মৌলিক ও খাঁটি পথের অনুসরণ করার আহ্বান জানিয়েছে। এতে কোন সন্দেহ নেই যে,এ সব নব আবির্ভূত উপদলসমূহ আসলে সাম্রাজ্যবাদ কর্তৃক সৃষ্ট অথবা তাদেরই ইচ্ছার ফল। আর ইসলামী বিপ্লবের পূর্বের সরকার এ ধরনের সাম্প্রদায়িক বিভেদের উদ্গাতা ছিল। মহান আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি এ জন্য যে,(ঐ সব বিচ্যুত ও নব আবির্ভূত ফির্কাসমূহের) মূল কর্তিত হবার মাধ্যমে এগুলোর শাখা-প্রশাখাও কর্তিত হয়ে গেছে।

350. শেখ আহমদ কাতিফিয়া’ গ্রন্থে-যা 92টি প্রবন্ধের সমন্বয়ে জাওয়ামেয়ুল কালাম’ নামে 1273 হিজরীতে প্রকাশিত হয়েছে সেখানে বলেছেন,দেহ ঊর্ধ্বজগতে যাত্রার সময় প্রত্যেক স্তরের উপাদানকে সেখানেই ত্যাগ করে যায়। যেমন বায়ুকে বায়ুর স্তরে এবং অগ্নিকে অগ্নির স্তরে ত্যাগ করে এবং প্রত্যাবর্তনের সময় পুনরায় ঐ স্তর থেকে তা গ্রহণ করে। সুতরাং মহানবী (সা.) মিরাজের সময় তাঁর দেহের চারটি উপাদানকে তার সমস্তরে পরিত্যাগ করেন এবং এ চারটি উপাদানশূন্য দেহ নিয়ে ঊর্ধ্বলোকে যাত্রা করেছেন এবং এ চার উপাদানহীন দেহ বারযাখী দেহ ছাড়া আর কিছুই নয়। এ দেহকে হোরকুলিয়ায়ী’ বলে অভিহিত করা হয়। শেখ আহমদ শারহে যিয়ারত’ গ্রন্থের 28-29 পৃষ্ঠায় স্পষ্ট বলেছেন যে,নয় নভোমণ্ডল অতিক্রম করা সম্ভব নয়। এ উক্তি করা সত্ত্বেও তাঁর বিচ্যুতি গোপন রাখার জন্য তাঁর কতিপয় অনুসারী জোর দাবি করেছেন যে,তাঁদের নেতা মহানবী (সা.)-এর মিরাজকে দৈহিক’ বলে বিশ্বাস করেন এবং এ ক্ষেত্রে তিনি প্রসিদ্ধ অভিমতের সাথে ঐকমত্য পোষণ করেন।

351. আলোর গতি প্রতি সেকেন্ডে তিন লক্ষ কিলোমিটার।

352. 1961 সালের 12 এপ্রিল বুধবার রুশ মহাকাশচারী ইউরি গ্যাগারিন কৃত্রিম উপগ্রহের মাধ্যমে প্রথম ব্যক্তি হিসাবে মহাশূন্য ভ্রমণ করেন। তিনি ভূমি থেকে 302 কিলোমিটার দূর দিয়ে পৃথিবীর চারিদিকে দেড় ঘণ্টা পরিভ্রমণ করেন। 1969 সালের জুলাই মাসে মার্কিন নভোখেয়াযান অ্যাপোলো-11 তিনজন নভোচারী নিয়ে চাঁদে যাত্রা করে এবং দু জন নভোচারী চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণে সক্ষম হন। যদি মানুষ এরূপ কর্মে সক্ষম হয়ে থাকে তবে তাদের সৃষ্টিকর্তা কি সে কর্মে সক্ষম নন?

353. শিয়াদের সপ্তম ইমামও মিরাজের উদ্দেশ্য সম্পর্কে অনুরূপ কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন,

إنّ الله لا يوصف بمكان و لا يجري عليه زمان و لكنّه عز و جل أراد أن يشرف به ملائكته سكان سماواته و يكرّمهم بمشاهدته و يريه من عجائب عظمته ما يخبر به بعد هبوطه

-তাফসীরে বুরহান,2য় খণ্ড,পৃ. 400।

354. ইবনে সা দ তাঁর তাবাকাত গ্রন্থের 1ম খণ্ডের 106 পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেছেন,হযরত আবু তালিবের মৃত্যুর এক মাস পাঁচ দিন পর খাদীজাহ্ (রা.) মৃত্যুবরণ করেন। ইবনে আসির তাঁর কামিল’ গ্রন্থের 2য় খণ্ডের 63 পৃষ্ঠায় হযরত খাদীজার মৃত্যু আবু তালিবের পূর্বে হয়েছিল বলেছেন।

355.ما نالت منّى قريش شيئا اكرهه حتّى مات أبو طالب অর্থাৎ কুরাইশ আমার প্রতি অপছন্দনীয় কোন আচরণ করতে সক্ষম হয় নি আবু তালিবের মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত।

356. এ দু ব্যক্তি কুরাইশ ও উমাইয়্যা বংশোদ্ভূত। তায়েফেও তাদের সম্পদ ছিল।

357. তাবাকাতে ইবনে সা দ,1ম খণ্ড,পৃ. 210-212;আল বিদায়াহ্ ওয়ান নিহায়াহ্,3য় খণ্ড,পৃ. 137।

358. তাবাকাতে ইবনে সা দ,1ম খণ্ড,পৃ. 216;সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 422।

359.الأمر إلى الله يضعه حيث يشاء -সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 426।

360. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 425।

361. তারিখে তাবারী,2য় খণ্ড,পৃ. 86।

362. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 131।

363.أبايعكم على أن تمنعوني ممّا تمنعون منه نسائكم و أبنائكم

364. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 438-444;তাবাকাতে ইবনে সা দ,1ম খণ্ড,পৃ. 221-223।

365. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 448-450।

366. আ লামুল ওয়ারা,পৃ. 37;বিহারুল আনওয়ার,19তম খণ্ড,পৃ. 10-11।

367. তাবাকাতে ইবনে সা দ,7ম খণ্ড,পৃ. 210।

368. যেহেতু মহানবী (সা.)-এর নবুওয়াত প্রাপ্তির পর থেকে হিজরতের পূর্ব পর্যন্ত এ তের বছরের ঘটনাগুলো ঘটার তারিখ সুনির্দিষ্ট ছিল না তাই পূর্ববর্তী 24টি অধ্যায়ে প্রধানত সেগুলোর তারিখ উল্লেখ করা হয় নি। তবে 25তম অধ্যায় থেকে 31তম অধ্যায় (প্রথম খণ্ডের শেষ) পর্যন্ত হিজরতোত্তর ঘটনাবলী তারিখ (সন) সহ উল্লেখ করা হবে।

369. তাবাকাতুল কুবরা,1ম খণ্ড,পৃ. 227-228;সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 480-482।

370. সূরা আনফাল,আয়াত 30।

371. তাবাকাতুল কুবরা,1ম খণ্ড,পৃ. 228;তারিখে তাবারী,2য় খণ্ড,পৃ. 100।

372. সীরাতে হালাবী,2য় খণ্ড,পৃ. 32।

373. আ লামুল ওয়ারা,পৃ. 39;বিহারুল আনওয়ার 19তম খণ্ড,পৃ. 50।

374. তারিখে তাবারী,2য় খণ্ড,পৃ. 100।

375. তাবাকাতুল কুবরা,1ম খণ্ড,পৃ. 229। প্রায় সকল ঐতিহাসিক ও জীবনী লেখক এ ঘটনাটি বর্ণনা করেছেন। আমরা আবরাহার হস্তীবাহিনী ধ্বংসের ঘটনাটি যেভাবে মুজিযা হিসাবে বর্ণনা করেছি এটিও তেমনি। এতে বিকৃতির কোন সুযোগ নেই।

376. মুসনাদে আহমাদ,1ম খণ্ড,পৃ. 87;কানযুল উম্মাল,6ষ্ঠ খণ্ড,পৃ. 407;আল গাদীর,2য় খণ্ড,পৃ. 44-45।

377. শারহে নাহজুল বালাগাহ্-ইবনে আবিল হাদীদ,13তম খণ্ড,পৃ. 262।

378. সামারাতা ইবনে জুনদুব বনি উমাইয়্যার শাসনকালের একজন চি হ্নিত অপরাধী। ওপরে তার হাদীস বিকৃতির নমুনাটি শুধু এ পর্যন্তই সীমাবদ্ধ ছিল না,বরং সে বলে যে,(ইবনে আবিল হাদীদের বর্ণনা মতে) আলী সম্পর্কিত যে আয়াতটি কোরআনে অবতীর্ণ হয়েছে তা হলো :

) و من النّاس من يعجبك قوله في الحيوة الدّنيا و يشهد الله على ما في قلبه و هو ألدّ الخصام(

“মানুষের মধ্যে কেউ কেউ আছে যাদের কথা এ পৃথিবীতে তোমাকে প্রতারিত করে এবং সে তার অন্তরে যা আছে সে সম্পর্কে আল্লাহ্কে সাক্ষী হিসাবে উপস্থাপন করে,অথচ সে আল্লাহর কঠোরতম শত্রু।” (সূরা বাকারা : 204)

সামারাতের অন্যতম জঘন্য কাজ হলো সে ইরাকে যিয়াদ ইবনে আবির প্রাদেশিক শাসনকর্তা থাকাকালীন বসরার দায়িত্বে ছিল। সে বসরায় নবীর আহ্লে বাইতের অনুরক্ত আট হাজার মুসলামানকে হত্যা করে। যিয়াদ ইবনে আবি তাকে প্রশ্ন করে, তুমি যে এত লোককে হত্যা করলে,চিন্তা করলে না এর মধ্যে নিরপরাধ ব্যক্তিবর্গও থাকতে পারে? সে জবাবে বলে,لو قتلت مثلهم ما خشيت এর সমপরিমাণ আরো মানুষকে হত্যা করলেও আমি শঙ্কিত হতাম না।” যা হোক এ ব্যক্তির অপরাধের বর্ণনা দেয়া এ ক্ষুদ্র গ্রন্থে সম্ভব নয়। এই একগুঁয়ে দাম্ভিক ব্যক্তিটি হচ্ছে ঐ লোক যে প্রতিবেশীর অধিকার সংরক্ষণ করার ব্যাপারে মহানবী (সা.)-এর নির্দেশ প্রত্যাখ্যান করলে তিনি তাকে বলেছিলেন,إنّك رجل مضار و لا ضرر و لا ضرار في الإسلام নিশ্চয়ই তুমি কষ্টদানকারী ও অনিষ্ট সাধনকারী। আর ইসলামে যেমন অনিষ্ট নেই ঠিক তেমনি পারস্পরিক অনিষ্ট সাধন ও কষ্টদানেরও অনুমতি নেই।” এ ব্যাপারে অধিক তথ্য ও অবগতির জন্য ইতিহাস ও রিজালশাস্ত্রের গ্রন্থাদি অধ্যয়ন করুন।

379. ইতিপূর্বে আহ্লে সুন্নাতের অপর এক ব্যক্তি জাহেয তাঁর আল উসমানিয়া’ গ্রন্থে এ বিষয়ে কিছু প্রশ্ন উত্থাপন করেছিলেন। দ্র. শারহু নাহজুল বালাগাহ্-ইবনে আবিল হাদীদ,13তম খণ্ড,পৃ. 262।

380. নবী বলেছিলেন, তোমার কোন ক্ষতিই হবে না।”

381. বিহারুল আনওয়ার গ্রন্থের 19তম খণ্ডের 39 পৃষ্ঠায় ইমাম গাজ্জালীর এহ্ইয়াউল উলূমুদ্দীন’ গ্রন্থ সূত্রে এটি বর্ণিত হয়েছে।

382. সূরা তাওবা : 40।

383. কামিল,2য় খণ্ড,পৃ. 73।

384. সীরাতে হালাবী,2য় খণ্ড,পৃ. 37।

385. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 491;তারিখে কামিল,2য় খণ্ড,পৃ. 75।

386. তারিখে তাবারী,2য় খণ্ড,পৃ. 104।

387. উপরিউক্ত তারিখ লেখকের গ্রন্থ প্রণয়নের বছরের সাথে সংশ্লিষ্ট।

388. আখবারে ইসফাহান-আবু নাঈম,1ম খণ্ড,পৃ. 52-53।

389. মাকাতিবুর রাসূল,পৃ. 289।

390. আল আমওয়াল,পৃ. 297,মিশরে মুদ্রিত।

391. আল মাশায়িখুস সুয়ূতী গ্রন্থ সূত্রে আত তারতিবুল ইদারিয়া,পৃ. 181।

392. সহীফায়ে সাজ্জাদিয়াহ্,পৃ. 15;সাফিনাতুল বিহার,2য় খণ্ড,পৃ. 641।

393. মাজমায়ুর রাওয়ায়িদ,9ম খণ্ড,পৃ. 190।

394. তারিখুল খামিস,1ম খণ্ড,পৃ. 367।

395. প্রাগুক্ত,পৃ. 369।

396. মাগাযিয়ে ওয়াকেদী,2য় খণ্ড,পৃ. 531।

397. তারিখে তাবারী,2য় খণ্ড,পৃ. 388।

398. প্রাগুক্ত।

399. আল বিদায়াহ্ ওয়ান নিহায়া,7ম খণ্ড,পৃ. 74-83;শারহে নাহজুল বালাগাহ্-ইবনে আবিল হাদীদ 14তম খণ্ড,পৃ. 74।

400. তারিখে ইয়াকুবী,2য় খণ্ড,পৃ. 145।

401. আমি স্বয়ং আল আযহার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন প্রধান শেখ মুহাম্মদ আবদুল হালিমের পত্রে এ বিষয়টি লক্ষ্য করেছি।

402. তারিখে কামিল,2য় খণ্ড,পৃ. 74।

403. রাসূলের জীবনী লেখকদের অনেকেই,যেমন ইবনে আসির তাঁর কামিল’ গ্রন্থের 2য় খণ্ডের 74 পৃষ্ঠায় এটি বর্ণনা করেছেন এবং আল্লামা মজলিসী তাঁর বিহার’ গ্রন্থের 19তম খণ্ডের 88 পৃষ্ঠায় ইমাম সাদিক (আ.) থেকে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন।

404. বিহার,19তম খণ্ড,পৃ. 75।

405. তারিখুল খামিস,1ম খণ্ড,পৃ. 333;তাবাকাতে ইবনে সা দ,1ম খণ্ড,পৃ. 230-231;বিহারুল আনওয়ার,19তম খণ্ড,পৃ. 99-103।

406. আমালী,পৃ. 300।

407. তারিখে কামিল,2য় খণ্ড,পৃ. 75।

408. সওর পর্বতের গুহা ত্যাগের তিন দিন পর।

409. আমতাউল আসমা,পৃ. 48। সুতরাং নবীর গৃহ অবরোধের ঘটনাটি প্রথম হিজরী সালের 1 রবিউল আউয়ালের তিন রাত্রি পূর্বে ঘটেছিল। নবী (সা.) সোমবার রাত্রিতে গৃহ ত্যাগ করে সওর পর্বতের গুহায় আশ্রয় নেন এবং তিন দিন অবস্থানের পর বৃহস্পতিবার 1 রবিউল আউয়াল গুহা থেকে বেরিয়ে মদীনার পথ ধরেন। তিনি 12 রবিউল আউয়াল কুবায় পৌঁছেন।

410. উসদুল গাবাহ্,4র্থ খণ্ড,পৃ. 99।

411. বিহারুল আনওয়ার,19তম খণ্ড,পৃ. 108;তবে তারিখে কামিলসহ অনেক ইতিহাস গ্রন্থে ঐ দু ইয়াতীম বালক মায়ায ইবনে আযরার অভিভাবকত্বে ছিল বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

412. বিহারুল আনওয়ার,19তম খণ্ড,পৃ. 108।

413. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 500-501;বিহারুল আনওয়ার,19তম খণ্ড,পৃ. 126।

414. এখানে প্রথম হিজরী বর্ষ বলতে রবিউল আউয়াল মাসে মহানবীর হিজরতের পরবর্তী দশ মাস বোঝানো হয়েছে।

415. সহীহ বুখারী,1ম খণ্ড, কিতাবুল ইলম’ অধ্যায়। পরবর্তী সময়ে মাদ্রাসা মসজিদ হতে পৃথক হলেও মসজিদ সংলগ্ন স্থানেই তা স্থাপিত হওয়া শুরু হয়। ধর্ম ও জ্ঞান যে পরস্পর অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত তারই যেন প্রতিচ্ছবি এখানে লক্ষণীয়।

416. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 496;তারিখুল খামিস,1ম খণ্ড,পৃ. 345;সীরাতে হালাবী,2য় খণ্ড,পৃ. 76। ইবনে ইসহাক তাঁর বর্ণনায় স্পষ্টভাবে উসমান ইবনে আফ্ফানের নাম উল্লেখ করলেও ইবনে হিশাম তা উল্লেখ করেন নি।المواهب اللدنية গ্রন্থের লেখক বলেন,এ দ্বারা উসমান ইবনে মাযউনের কথাই বুঝানো হয়েছে।

417. সীরাতে হালাবী,2য় খণ্ড,পৃ. 76-77।

418. মুসতাদরাকে হাকিম,3য় খণ্ড,পৃ. 385 এবং ইবনে মুজাহিম রচিত ওয়াকেয়ে সিফ্ফিন’ গ্রন্থ দ্রষ্টব্য।

419. মুসনাদে আহমদ ইবনে হাম্বল,2য় খণ্ড,পৃ. 199।

420. আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া,3য় খণ্ড,পৃ. 218।

421.يدعوهم إلى الجنّة و يدعونه إلى النّار

422. সূরা আনকাবুত : 8।

423. সীরাতে ইবনে হিশাম,2য় খণ্ড,পৃ. 123-126।

424. ইউনাবীউল মুয়াদ্দাহ্,1ম খণ্ড,পৃ. 226।

425. আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া,2য় খণ্ড,পৃ. 226।

426. তাযকিরাতুল খাওয়াস,পৃ. 46।

427. মদীনার তিনটি ইয়াহুদী গোত্র বনি কাইনুকা,বনি নাদির (নাজির) ও বনি কুরাইযাহ্,যাদের সঙ্গে মহানবী একটি স্বতন্ত্র চুক্তি করেছিলেন যা নিয়ে পরবর্তীতে আলোচনা করব।

428. সীরাতে ইবনে হিশাম,2য় খণ্ড,পৃ. 501।

429. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 503-504 এবং আল আমওয়াল,পৃ. 125 ও 202।

430. বিহারুল আনওয়ার,19তম খণ্ড,পৃ. 110-111। এ চুক্তিনামার পরিপ্রেক্ষিতে মহানবী (সা.) পরবর্তী সময়ে ইয়াহুদীদের চুক্তিভঙ্গের শাস্তি দিয়েছিলেন।

431. সূরা বাকারা : 88।

432. তাঁর সঙ্গে মহানবীর সংলাপের বিস্তারিত বিবরণ সীরাতে ইবনে হিশামের 1ম খণ্ডের 534-572 পৃষ্ঠায় বর্ণিত হয়েছে। বিহারুল আনওয়ার,19তম খণ্ড,পৃ. 131।

433. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 555-556।

434. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 500।

435. সীরাতে ইবনে হিশাম,2য় খণ্ড,পৃ. 222;বিহারুল আনওয়ার,19তম খণ্ড,পৃ. 186-190;আমতাউল আসমা,পৃ. 51;তারিখে কামিল,2য় খণ্ড,পৃ. 77-78;মাগাযী ওয়াকেদী,1ম খণ্ড,পৃ. 9-19।

436. মহানবী (সা.) প্রথম হিজরী থেকেই কুরাইশদের বিভিন্ন বাণিজ্য পথে টহলদার সেনা প্রেরণ ও মোতায়েন করেন। এ কারণেই সেনাদল প্রেরণের কোন কোন ঘটনা,যেমন হযরত হামযার নেতৃত্বে এবং উবাইদাতা ইবনে হারেসের নেতৃত্বে সেনাদল প্রেরণের ঘটনাসমূহ প্রথম হিজরীর ঘটনাপ্রবাহে বর্ণনা দান সংগত মনে হলেও যেহেতু দ্বিতীয় হিজরীতেও এরূপ সেনাদল প্রেরণ অব্যাহত থাকে সেহেতু দ্বিতীয় হিজরীর ঘটনাপ্রবাহের সঙ্গে সংযুক্ত করে এটি বর্ণনা করা হলো। অবশ্য ইবনে হিশাম ইবনে ইসহাকের অনুকরণে এ ঘটনাসমূহ দ্বিতীয় হিজরীতে ঘটেছিল বলেছেন,যদিও ঐতিহাসিক ওয়াকেদী এর কোন কোনটি প্রথম হিজরীতে ঘটেছিল বলেছেন।

437. মুরুযুয যাহাব,2য় খণ্ড,পৃ. 287-288।

438. বাওয়াত পর্বতটি মদীনা থেকে 90 কি.মি. দূরে রাদাভী নামক স্থানে অবস্থিত।

439. তারিখুল খামিস,পৃ. 363।

440. কামিল,3য় খণ্ড,পৃ. 78।

441. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 601;তাবাকাতে ইবনে সা দ,2য় খণ্ড,পৃ. 9। কেউ কেউ এ ঘটনাকে গাজওয়ার অন্তর্ভুক্ত করে বদরের প্রথম গাজওয়া বলেছেন।

442. কথিত আছে,দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পর্যন্ত সৈনিকের হাতে দিকনির্দেশনামূলক পত্র প্রদানের এ প্রথা প্রচলিত ছিল যা সামরিক প্রশিক্ষণ শেষে তাদের সার্টিফিকেটের সঙ্গে দেয়া হতো।

443.ما امرتكم بقتال في الشّهر الحرام

444. সূরা বাকারা : 217।

445. তাবাকাতে ইবনে সা দ,1ম খণ্ড,পৃ. 241-242;আলামুল ওয়ারা লি আলামুল হুদা,পৃ. 81-82। ইবনে হিশাম বলেছেন,মহানবী (সা.)-এর মদীনায় হিজরতের অষ্টাদশ মাসের প্রথমে এ ঘটনা ঘটেছিল। ইবনে আসির 15 শাবানে কিবলা পরিবর্তিত হয়েছিল বলে উল্লেখ করেছেন। সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 606;কামিল,2য় খণ্ড,পৃ. 80।

446. সূরা বাকারা : 144।

447. সূরা বাকারা : 143।

448. সূরা বাকারা : 143। ঈমান শব্দটি আমল বা কর্ম অর্থে যে সকল স্থানে ব্যবহৃত হয়েছে এ আয়াতটি তার একটি।

449. তোহফাতুল আজেল্লাহ্ ফি মারেফাতিল কিবলা,পৃ. 71।

450. সাদুক,মান লা ইয়াহদারুহুল ফকীহ্,1ম খণ্ড,পৃ. 88;ওয়াসায়েলুশ্ শিয়া,হুররে আমালী,3য় খণ্ড,পৃ. 218।

551. বিহারুল আনওয়ার,19তম খণ্ড,পৃ. 217।

552. মাগাজী ওয়াকেদী,1ম খণ্ড,পৃ. 20।

553. যাফরান মরুপ্রান্তর বদর নামক স্থানের নিকটে অবস্থিত। ইবনে হিশাম তাঁর সীরাত গ্রন্থে মদীনা থেকে যাফরান পর্যন্ত যে সকল স্থানে মহানবী বিশ্রাম নিয়েছেন তার উল্লেখ করেছেন। যাফরান থেকে বদর পৌঁছার মধ্যবর্তী সময়ে কুরাইশদের আগমনের সংবাদ প্রাপ্তির ঘটনাও বর্ণনা করেছেন। বদর সিরিয়ার পথে মক্কা ও মদীনার মধ্যবর্তী একটি স্থান যাতে প্রতি বছর বাজার বসত এবং আরবরা ক্রয়-বিক্রয় ও কবিতা পাঠের আসরের উদ্দেশ্যে সেখানে সমবেত হতো।-সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 613-616।

554. সূরা হজ্ব : 39।

555. তারিখে কামিল,2য় খণ্ড,পৃ. 81।

556. তারিখে তাবারী,2য় খণ্ড,পৃ. 138;তারিখে কামিল,2য় খণ্ড,পৃ. 82।

557. সীরাতে ইবনে হিশাম,2য় খণ্ড,পৃ. 248-249।

558.إنها قريش وخيلائها ما آمنت منذكفرت و ما ذلّت منذعزت و لم نخرج على اهبة للحرب -মাগাজী-ওয়াকেদী,1ম খণ্ড,পৃ. 48।

559.اذهب أنت و ربّك فقاتلا، انّا معكما مقاتلون

560. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 615।

561. আল ইমতা,পৃ. 74।

562. তারিখে তাবারী,2য় খণ্ড,পৃ. 140।

563. মাগাজী-ওয়াকেদী,1ম খণ্ড,পৃ. 248;সীরাতে হালাবী,2য় খণ্ড,পৃ. 160,বিহারুল আনওয়ার,19তম খণ্ড,পৃ. 217।

564. তারিখে তাবারী,2য় খণ্ড,পৃ. 140।

565. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 617।

566. সূরা আনফাল : 7।

567. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 620;তারিখে তাবারী,2য় খণ্ড,পৃ. 144।

568. তারিখে তাবারী,2য় খণ্ড,পৃ. 145;সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 620।

569. তাবাকাত,2য় খণ্ড,পৃ. 25।

570.سيهزم الجمع و تولّون الدّبر   -সূরা কামার,45।

571. নাহজুল বালাগাহ্,বাণী নং 214।

572. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 622।

573. মাগাজী,1ম খণ্ড,পৃ. 62;বিহারুল আনওয়ার,19তম খণ্ড,পৃ. 234।

574. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 623;বিহারুল আনওয়ার,19তম খণ্ড,পৃ. 224।

575. তারিখে তাবারী,2য় খণ্ড,পৃ. 149।

576. তারিখে তাবারী,2য় খণ্ড,পৃ. 148;সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 625।

577. নাহজুল বালাগাহ্,পত্র নং 64।

578. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 626।

579.اللهم ان تهلك هذه العصابة اليوم لا تعبد -তারিখে তাবারী,2য় খণ্ড,পৃ. 149।

580. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 628।

581. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 632।

582. তাবাকাতে ইবনে সা দ,2য় খণ্ড,পৃ. 23।

583. সীরাতে ইবনে হিশাম,2য় খণ্ড,পৃ. 706-708;মাগাজী-ওয়াকেদী,1ম খণ্ড,পৃ. 138-173।

584. সহীহ বুখারী 5ম খণ্ড,পৃ. 97,98 ও 110,বদর যুদ্ধের ঘটনার অধ্যায়;সহীহ মুসলিম,4র্থ খণ্ড,পৃ. 77,কিতাবুল জান্নাত অধ্যায়;সুনানে নাসায়ী,4র্থ খণ্ড,পৃ. 89 ও 90;মুসনাদে আহমাদ ইবনে হাম্বাল,2য় খণ্ড,পৃ. 131;সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 639;মাগাজী-ওয়াকেদী,1ম খণ্ড,বদরের যুদ্ধ অধ্যায়;বিহারুল আনওয়ার,19তম খণ্ড,পৃ. 346।

585. সূরা আনফাল : 41।

586. কোন কোন ঐতিহাসিক তাঁকে রাসূলের কন্যা না বলে হযরত খাদীজার পূর্ববর্তী স্বামীর সন্তান বলে উল্লেখ করেছেন। তাঁদের মতে রাসূলের ঔরসে হযরত খাদীজার গর্ভে এক পুত্রসন্তান (যিনি মারা যান) এবং এক কন্যা সন্তানই (হযরত ফাতিমা) শুধু জন্মগ্রহণ করেছেন।

587. এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য লেখকের ফার্সী ভাষায় লিখিত মুনাফিকুন দার কোরআন ওয়া তারিখ’ গ্রন্থ দ্রষ্টব্য। বিষয়টি নিয়ে তিনি মানশুরে জভিদ’ গ্রন্থেও আলোচনা করেছেন।

588. ফেহেরেসতে নাজ্জাশী,পৃ. 5।

589. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 648।

590. সীরাতে ইবনে হিশাম,1ম খণ্ড,পৃ. 651-658।

591.نحن معاشر الأنبياء لا نورّث

592. বদর যুদ্ধের পরই হযরত ফাতিমা যাহরা (আ.)-এর বিবাহ অনুষ্ঠিত হয়েছিল।-বিহারুল আনওয়ার,43 খণ্ড,পৃ. 79 ও 111।

593. মান লা ইয়াহদারুহুল ফকীহ্,পৃ. 410।

594. অত্র গ্রন্থ লেখার সময় ও পরিস্থিতির সাথে এ অংশটি সংশ্লিষ্ট। অতঃপর মহান আল্লাহর প্রশংসা ও তাঁর কাছে কৃতজ্ঞতা এজন্য যে,আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি ইরানের ইসলামী বিপ্লব সমাজের এ ধরনের অনেক অস্বাভাবিক অবস্থার অবসান ঘটিয়েছে।

595. সূরা আলে ইমরান : 61।

596. নাজরানের খ্রিষ্টানদের সাথে মুবাহালার ঘটনায় মহানবী (সা.) কেবল আলী,ফাতিমা,হাসান ও হুসাইন (আ.)-কে নিজের সাথে মদীনার বাইরে নিয়ে গিয়েছিলেন। এ ঘটনার পূর্ণ বিবরণ দশম হিজরীর ঘটনাবলীতে উল্লেখ করা হবে।

597. বিহারুল আনওয়ার,43তম খণ্ড,পৃ. 93।

598. প্রাগুক্ত।

599. বিহারুল আনওয়ার,43তম খণ্ড,পৃ. 94;কাশফুল গাম্মাহ্,1ম খণ্ড,পৃ. 359।

600. ওয়াসাইলুশ শিয়া,15তম খণ্ড,পৃ. 8।

601. বিহারুল আনওয়ার,43তম খণ্ড,পৃ. 96।

602. প্রাগুক্ত।

603. মুসনাদে আহমাদ,2য় খণ্ড,পৃ. 259।

604. আল ওয়াকিদীর মাগাযী,1ম খণ্ড,পৃ. 186।

605. আল ওয়াকিদী প্রণীত মাগাযী,1ম খণ্ড,পৃ. 177-179 এবং তাবাকাতই কুবরা,2য় খণ্ড,পৃ. 29-38।

606. আল ওয়াকিদীর মাগাযী,1ম খণ্ড,পৃ. 182;তাবাকাত ই কুবরা,2য় খণ্ড,পৃ. 30।

607. আটা ও খেজুর দ্বারা তৈরি এক ধরনের খাদ্য।

608. আল ওয়াকিদী প্রণীত মাগাযী,1ম খণ্ড,পৃ. 181।

609. মানাকিব,1ম খণ্ড,পৃ. 164;আল ওয়াকিদীর আল মাগাযী,1ম খণ্ড,পৃ. 194-196।

610. আল ইমতা,পৃ. 112।