ইসলাম ও ইরানের পারস্পরিক অবদান

ইসলাম ও ইরানের পারস্পরিক অবদান2%

ইসলাম ও ইরানের পারস্পরিক অবদান লেখক:
: এ.কে.এম. আনোয়ারুল কবীর
প্রকাশক: কালচারাল কাউন্সেলরের দফতর ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরান দুতাবাস -
বিভাগ: ইতিহাস

ইসলাম ও ইরানের পারস্পরিক অবদান
  • শুরু
  • পূর্বের
  • 47 /
  • পরের
  • শেষ
  •  
  • ডাউনলোড HTML
  • ডাউনলোড Word
  • ডাউনলোড PDF
  • ভিজিট: 112214 / ডাউনলোড: 6760
সাইজ সাইজ সাইজ
ইসলাম ও ইরানের পারস্পরিক অবদান

ইসলাম ও ইরানের পারস্পরিক অবদান

লেখক:
প্রকাশক: কালচারাল কাউন্সেলরের দফতর ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরান দুতাবাস -
বাংলা

চৌদ্দশ’ বছর পূর্বে যখন ইসলাম আমাদের এ দেশে আসে তখন তা কিরূপ পরিবর্তন সাধন করে ? এ পরিবর্তনের ধারা কোন্ দিকে ছিল ? ইসলাম ইরান হতে কি গ্রহণ করেছে ও ইরানকে কি দিয়েছে ? ইরানে ইসলামের আগমন অনুগ্রহ ছিল নাকি বিপর্যয় ? বিশ্বের অনেক জাতিই ইসলামকে গ্রহণ করেছিল ও ইসলামের সেবায় আত্মনিয়োগ করেছিল। তারা ইসলামের শিক্ষা প্রচার ও প্রসারে ভূমিকা রেখেছিল এবং তাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফলে‘ ইসলামী সভ্যতা’ নামে এক বৃহৎ ও আড়ম্বরপূর্ণ সভ্যতার সৃষ্টি হয়। এ সভ্যতার সৃষ্টিতে ইরানীদের অবদান কতটুকু ? এ ক্ষেত্রে ইরানীদের অবস্থান কোন্ পর্যায়ে ? তারা কি এ ক্ষেত্রে প্রথম স্থান অধিকার করতে সক্ষম হয়েছিল ? ইসলামের প্রতি তাদের এ অবদান ও ভূমিকার পেছনে কোন্ উদ্দীপনা কাজ করেছিল ? অত্র গ্রন্থের আলোচনাসমূহ এ প্রশ্নগুলোর সঠিক উত্তর পেতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে বলে আমার বিশ্বাস।


1

2

3

4

5

6

7

8

9

10

11

12

13

14

15

16

17

18

19

20

21

22

23

24

তথ্যসূত্র:

১. এ গ্রন্থ রচনার সময়কালের পরিসংখ্যান।

২. ঊনবিংশ শতাব্দী।

৩. জাতীয়তাবাদ আরব দেশগুলোতেও দিন দিন বেড়ে চলেছে এবং এ দেশগুলোর অনেক মানুষই মুসলমান হওয়া সত্ত্বেও আরব জাতীয়তার প্রতি বিশেষ গোঁড়ামি প্রদর্শন করে ,অথচ এটি ইসলামের উপস্থাপিত ঐক্যের ব্যাপক মানদণ্ড যা একমাত্র মানবিকতা ও আধ্যাত্মিকতার ওপর নির্ভরশীল তার বিরুদ্ধে এক প্রকার যুদ্ধ। এ কর্মের মন্দ ফল সর্বপ্রথম তাদের ওপরই আপতিত হয়েছে। কারণ এত বিপুল জনগোষ্ঠী ও যুদ্ধাস্ত্র নিয়েও ইসরাইলের বিরুদ্ধে কিছুই করতে পারছে না। নিঃসন্দেহে আরবরা যদি ধর্র্মীয় অনুভূতির শক্তিকে কাজে লাগাত তবে তাদের এরূপ পরাজয় বরণ করতে হতো না। একজন পাকিস্তানী লেখক লিখেছেন , জুন মাসের (১৯৬৭) যুদ্ধে ধর্মীয় শক্তি (যায়নবাদী) জাতীয়তাবাদী শক্তির (আরব) ওপর বিজয়ী হয়েছে। যদিও এ কথায় ভুল রয়েছে তবুও আরবদের আরব জাতীয়তাবাদের ওপর নির্ভর করার বিষয়টিকে যেভাবে সমালোচনা করা হয়েছে তা সঠিক। (কথাটি এ দৃষ্টিতে ভুল যে ,যায়নবাদীদের নিকট সব সময়ই ধর্মের ওপর বর্ণের [ Race] প্রাধান্য ছিল এবং এখনও রয়েছে) গত বছর (১৩৮৭ হিজরীতে) যখন হজ্বে গিয়েছিলাম তখন রাবেতা আল আলাম আল ইসলামী -এর একজন তুখোড় বক্তা তাঁর বক্তব্যে বলেছিলেন , আল্লাহর শপথ! ইসলাম এ যুদ্ধে অংশ নেয় নি ;বরং আরব জাতীয়তাবাদ ইসরাইলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে।

৪. যে সকল সূরা ও আয়াতে মিল্লাত শব্দটি এসেছে সেগুলো হলো সূরা বাকারা : ১২০ ,১৩০ ও ১৩৫ ;

আলে ইমরান : ৯৫ ;নিসা : ১২৫ ;আনআম : ১৬১ ;আ রাফ : ৮৮ ও ৮৯ ;ইউসূফ : ৩৭ ও ৩৮ ;ইবরাহীম : ১৩ ;নাহল : ১২৩ ;কাহফ : ২০ ;হজ্ব : ৭৮ এবং সোয়াদ : ৭।

৫. সূরা হজ্ব : ৭৮।

৬. সূরা আনআম : ১৬১।

৭. সূরা বাকারাহ্ : ২৮২।

৮. ফার্সী ভাষায় লিখিত উসূলে উলুমে সিয়াসী।

৯. উদারতাবাদ বা Liberalism.

১০. সূরা তাকাভীর : ২৭।

১১. সূরা নিসা : ১৩৩। তাফসীরুল মিযান ও বাইযাভীর মতে এ আয়াত যখন অবতীর্ণ হয় তখন রাসূল (সা.) সালমান ফারসীর কাঁধে হাত দিয়ে বলেন ,তারা এ ব্যক্তির সম্প্রদায় ও জাতি।

১২. সূরা মুহাম্মদ : ৩৮।

১৩. মাজমাউল বায়ান ,৯১ খণ্ড ,১৬৪ পৃষ্ঠা দ্রষ্টব্য। সূরা জুমুআর ৩ নং আয়াতের ব্যাখ্যায় সহীহ বুখারী ও মুসলিমে বর্ণিত হয়েছে : আবু হুরায়রা বলেছেন , আমরা রাসূলুল্লাহ্ (সা.)-এর কাছে বসা ছিলাম। এমতাবস্থায় সূরা জুমআ অবতীর্ণ হয়। তিনি আমাদের তা পাঠ করে শুনান। তিনিو أخرين منهم لمّا يلحقوا بهم পাঠ করলে আমরা প্রশ্ন করলাম : ইয়া রাসূলাল্লাহ্! এরা কারা ? তিনি সালামন ফারসীর গায়ে হাত রাখলেন এবং বললেন : যদি ঈমান সুরাইয়া নক্ষত্রের সমান উচ্চতায়ও থাকে তবে তার সম্প্রদায়ের লোকেরা আসমান থেকেও ঈমানকে নিয়ে আসবে। মা রেফুল কোরআন ,১৩৬৯ পৃষ্ঠা ,১ম খণ্ড।

১৪. পরবর্তী আলোচনায় বিস্তারিত বর্ণিত হয়েছে ,প্রথম হিজরী শতাব্দী ব্যতীত কখনই হেজায ইসলামের সর্ববৃহৎ কেন্দ্র ছিল না ;বরং সব সময় ইসলামের বৃহৎ কেন্দ্রসমূহ মিশর ,বাগদাদ ,নিশাবুর বা দজলা ,ফোরাতের তীরবর্তী অন্য স্থানে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং অনারবরা সেখানে ইসলামের অগ্রগামী পতাকাধারী ছিল।

১৫. সূরা হুজুরাত : ১৩।

১৬. আরব জাতীয়তাবাদের বিরুদ্ধে কিছু কিছু শুয়ুবীর বাড়াবাড়ি আচরণের আলোচনা আমরা পরবর্তীতে করব।

১৭. তোহাফুল উকুল ,পৃ ৩৪ ;সীরাতে ইবনে হিশাম ,২য় খণ্ড ,পৃ. ৪১৪।

১৮. সুনানে ইবনে দাউদ ,২য় খণ্ড ,৬২৪ পৃষ্ঠা।

১৯. সাফিনাতুন বিহার ,سَلَمَ ধাতু।

২০. সুনানে ইবনে দাউদ ,২য় খণ্ড ,৬২৫ পৃষ্ঠা।

২১. বিহারুল আনওয়ার ,২১ খণ্ড ,১৩৭ পৃষ্ঠা।

২২. রাওজায়ে কাফী ,৮ম খণ্ড ,২০৩ নং হাদীস।

২৩. লেখক পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া বলে উল্লেখ করেছেন।

২৪. ইবনে কাসির প্রণীত কামিলুত তাওয়ারিখ ,খ. ২ ,পৃ. ২৮।

২৫. নাহজুল বালাগাহ্ ,খুতবা ১৪৮। রাসূলুল্লাহ্ (সা.)-এর সময়কালীন অবস্থার বর্ণনা করে আমীরুল মুমিনীন আলী (আ.)-এর বক্তব্য।

২৬. যেমন হযরত ইমাম হুসাইন পূর্ণ ঈমান ,বিশ্বাস ও লক্ষ্যের প্রতি পূর্ণ সচেতনতা সত্ত্বেও ইয়াযীদের বাহিনীর হাতে সকল সঙ্গী-সাথী নিয়ে শাহাদাত বরণ করেন। ইউরোপেও মুসলমান আরবদের বিজয় প্রথমদিকে অগ্রসর হলেও পরবর্তীতে ইউরোপীয়দের প্রতিরোধের মুখে তা স্তব্ধ হয়ে যায়। অর্থাৎ প্রতিরোধ হীনতার কারণে মুসলমানদের বিজয় সহজ হতো ;বিশেষত অভ্যন্তরীণ গোলযোগ তাদের বিজয়কে ত্বরাণ্বিত করত।

২৭. ড. সাইদ নাফিসী তাঁর তারিখে এজতেমায়ীয়ে ইরান গ্রন্থে এ পরিসংখ্যান উল্লেখ করেছেন।

২৮. মরহুম মুহাম্মদ কাযভীনী তাঁর বিশটি প্রবন্ধ নামক গ্রন্থে বলেছেন : সীমান্ত প্রহরীদের একাংশ যখন সাসানী শাসন কর্তৃত্বের দুর্বল অবস্থা লক্ষ্য করল এবং ইরানী সৈন্যবাহিনী আরব মুসলমানদের হাতে কয়েকবার পরাস্ত হলো তখন তারা আরবদের সহযোগিতায় এগিয়ে গিয়ে তাদের বিজয়েই শুধু নয় ;বরং নতুন নতুন এলাকা ও ভূমি দখলের পথ বাতলে দিতে শুরু করল। আরব সৈন্যরা যে সকল স্থানে আক্রমণ করেনি তাদের সে সকল স্থানে আক্রমণে আমন্ত্রণ জানাল। আরবরা যেন তাদের স্বীয়পদে অ িধষ্ঠ রাখে এ জন্য স্বহস্তে কোষাগার ও দুর্গসমূহের চাবি আরবদের হাতে তুলে দিল।

মরহুম কাযভীনী এখানে শুধু যে সকল ব্যক্তি ইসলামী সেনাবাহিনীকে পথ দেখিয়েছে তাদের বিষয়টি উল্লেখ করেছেন ,কিন্তু সাসানী শাসকবর্গকে সহায়তা হতে তাদের হাত গুটিয়ে নেয়ার কারণ বিশ্লেষণ করেননি। কেন ইরানীরা জাতীয়বাদীদের ভাষায় বিজাতীয় বলে পরিগণিত ব্যক্তিদের পথ দেখিয়ে দিয়েছে ? তারা কি সাসানী শাসকবর্গ ও তাদের পৃষ্ঠপোষক যারথুষ্ট্র ধর্মের প্রতি অসন্তুষ্ট থাকার কারণেই মুসলমানদের জয়ের মধ্যে তাদের মুক্তির বাণী খুঁজেনি ?

২৯. দীবাচেই বার রাহবারী ,২৬৭-২৭০ পৃষ্ঠা।

৩০. আভেস্তা হলো যারথুষ্ট্র ও পারসিকদের ধর্মগ্রন্থ।

৩১. উমাইয়্যাদের নিকট থেকে আব্বাসীয়দের হাতে।

৩২. প্রাচীন ইরানের ঐতিহ্য।

৩৩. দশটি প্রবন্ধ

৩৪. স্বয়ং রাসুল (সাঃ) বলেছেন , নিশ্চয় হাসান ও হুসাইন বেহেশতের যুবকদের সাইয়্যেদ (নেতা)। যা শিয়া-সুন্নী নির্বিশেষে সবাই জুমআর নামাজের দ্বিতীয় খুতবায় পড়ে থাকে।

৩৫. তারিখে আদাবিয়াতে ইরান ,১ম খণ্ড ,পৃ. ১৪২।

৩৬. যারথুষ্ট্র বা মাজুসী।

৩৭. খ্রিষ্টানগণ।

৩৮. সাফিনাতুল বিহার ,২য় খণ্ড ,ولي ধাতু ,পৃ. ৬৯২-৬৯৩।

৩৯. মাযদা ইয়াসনা ওয়া আদাবে পার্সী (মাযদা ইয়াসনা ও ফার্সী সাহিত্য) ,পৃ. ১৬।

৪০. হুনারে ইসলামী ,ফার্সী অনুবাদক ইঞ্জিনিয়ার হুশাঙ্গ তাহেরী ,পৃ. ৬।

৪১. হুনারে ইসলামী ,পৃ. ৭।

৪২. Man and his destiû নামে ইংরেজি ভাষায় অনূদিত হয়েছে।

৪৩. এ গ্রন্থটি ইরানে ইসলামী বিপ্লবের সংঘটিত হওয়ার পূর্বে লিখিত।

৪৪. তারিখে তামাদ্দুনে ইসলাম ওয়া আরাব ,পৃ. ৫৫২।

৪৫. Histiry of literature,Mr. Brown. Vol ১ ,চ. ৩০৩.

৪৬. ইরানের সামাজিক ইতিহাস (ফার্সী ভাষায় লিখিত) ,২য় খণ্ড ,পৃ. ২০-২৪।

৪৭. ইরান দার যামানে সাসানীয়ান ,পৃ. ১৩৮ ;মাযদা ইয়াসনা ওয়া আদাবে পার্সী ,পৃ. ৯-১২।

৪৮. তামাদ্দুনে ইরানী ,পৃ. ১৭৮।

৪৯. প্রাগুক্ত।

৫০. তামাদ্দুনে ইরানী (ফার্সী ভাষায় অনূদিত) ,পৃ. ১৭৮।

৫১. ইরান দার যামানে সাসানীয়ান ,পৃ. ৩২১।

৫২. ইরান দার যামানে সাসানীয়ান ,পৃ. ২১৮-২১৯।

৫৩. প্রাগুক্ত ,পৃ. ৪৬৬।

৫৪. ইরান দার যামানে সাসানীয়ান ,পৃ. ৫১০।

৫৫. মনী ওয়া দীনে উ ,পৃ. ২৮ ,২৯।

৫৬. প্রাগুক্ত গ্রন্থ ,পৃ. ৩৬।

৫৭. তামাদ্দুনে ইরানী ,পৃ. ২২২।

৫৮. মনী ওয়া দীনে উ ,পৃ. ১৮।

৫৯. প্রাগুক্ত গ্রন্থ ,পৃ. ১৯ (পাদটীকা)।

৬০. ইরান দার যামানে সাসানীয়ান ,পৃ. ২২৫।

৬১. প্রাগুক্ত ,পৃ. ৩৬৩ ,৩৬৪।

৬২. প্রাগুক্ত গ্রন্থ।

৬৩. তারিখে এজতেমায়ীয়ে ইরান ,খ. ২ ,পৃ. ৪৬-৪৭।

৬৪. ইরান দার যামানে সাসানীয়ান (ফার্সী ভাষায় লিখিত) ,পৃ. ৩৮২।

৬৫. ইরান দার যামানে সাসানীয়ান (সাসানী শাসনামলে ইরান) ,পৃ. ৩৮৪-৩৮৬।

৬৬. সূরা

৬৭. আফগানিস্তানে তালেবান সরকার ক্ষমতায় আসার পর ২০০১ সালে এ বৌদ্ধ মূর্তিটি ধ্বংস করে। -অনুবাদক।

৬৮. ইরান দার যামানে সাসানীয়ান ,পৃ. ৪২-৪৪ ও ৬০।

৬৯. তামাদ্দুনে ইরানী ,পৃ. ৪০৭।

৭০. তারিখে এজতেমায়ীয়ে ইরান ,খ. ১ ,পৃ. ২৭-২৮।

৭১. ইরান দার যামানে সাসানীয়ান ,পৃ. ৪৫।

৭২. মাযদা ইয়াসনা ওয়া আদাবে পার্সী ,পৃ. ৪৩।

৭৩. যারদুশত বা যারতুশত শব্দটি ইসলামের পরবর্তী সময়ের উচ্চারণ। আরবী গ্রন্থসমূহে সাধারণত যারদুশত বলা হয়ে থাকে। বিশেষজ্ঞগণ এর প্রকৃত উচ্চারণ যারথুষ্ট্রর বা যারতুষ্ট্র বলেছেন যার অর্থ হলুদ উটের মালিক

ডক্টর রেজা যাদেহ শাফাক সংকলিত মধ্যপ্রাচ্যবিদগণের দৃষ্টিতে ইরান গ্রন্থের ২য় অধ্যায়ের ১৩৩ পৃষ্ঠায় শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যপ্রাচ্যের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক আলমেস্টাডের উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে তিনি তাঁর পারস্য সাম্রাজ্যের ইতিহাস গ্রন্থের ৯ম অধ্যায়ে বলেছেন ,যারতুশত খ্রিষ্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দীতে ইরানের উত্তর পশ্চিমাঞ্চলে তাঁর ঐশী আহ্বান শুরু করেন। তাঁর প্রকৃত নাম হলো যারতুশতার যার অর্থ হলো হলুদ উষ্ট্র অধিপতি ,তাঁর পিতার নাম পুরুশাসপ অর্থাৎ ধূসর বর্ণের অশ্বের মালিক এবং তাঁর মাতার নাম ছিল দুগদাভা অর্থাৎ সাদা গাভী দোহনকারিণী। তাঁর পরিবার ও বংশের নাম ছিল সেপিতামেহ অর্থাৎ শুভ্রবংশ। এ সকল নাম তাঁদের রাখালী জীবনের ইঙ্গিত বহন করে।

৭৪. ইরান দার যামানে সাসানীয়ান ,পৃ. ১৬২ ,১৬৩ ,৪৫৯ ও ৫৩৮।

৭৫. প্রাগুক্ত ,পৃ. ১৬৩-১৬৪।

৭৬. ইরান দার যামানে সাসানীয়ান ,পৃ. ১৬৮-১৬৯।

৭৭. মাযদা ইয়াসনা ওয়া আদাবে পার্সী ,পৃ. ৪৯ ও ৫০।

৭৮. তারিখে জামেএ ইরান ,পৃ. ৩০১।

৭৯. তারিখে তামাদ্দুনে ইরানী ,ফার্সী ভাষায় ডক্টর বাহনাম কর্তৃক অনূদিত ,পৃ. ১৪৪।

৮০. তামাদ্দুনে ইরানী ,পৃ. ৮৯।

৮১. মাযদা ইয়াসনা ওয়া আদাবে পার্সী ,পৃ. ১৯৮।

৮২. পবিত্র কোরআন বলছে ,لن ينال الله لحومها و لا دماؤها و لكن يناله التّقوى منكم কুরবানীর মাংস ও রক্তসমূহ কিছুই আল্লাহর নিকট পৌঁছায় না ;বরং যা তাঁর নিকট পৌঁছায় তা হলো তোমাদের তাকওয়া।

অন্যদিকে কোরআন দরিদ্র-মিসকীনদের খাদ্য প্রদানের উদ্দেশ্যে কুরবানী নিষেধ করেনি। তাই বলেছে ,

و أطعموا البائس الفقير فكلوا منها و أطعموا القانع و المعترّ তখন তা (কুরবানী) হতে তোমরা আহার কর এবং আহার করাও যে কিছু যাঞ্চা করে না তাকে এবং যে যাঞ্চা করে তাকে। (সূরা হজ্ব : ৩৬-৩৭)

৮৩. ইরান দার যামানে সাসানীয়ান ,পৃ. ১১২ ও ১১০ যেখানে রাজাবের চিত্রে খোদার আকৃতি ,২৫৭ পৃষ্ঠায় রুস্তমের শিলালিপিতে খোদার প্রতিকৃতি এবং ৪৮১ পৃষ্ঠায় বুস্তানের খিলানে খোদার আকৃতি নিয়ে আলোচিত হয়েছে।

৮৪. সূরা আনআম।

৮৫. মাযদা ইয়াসনা ওয়া আদাবে পার্সী ,পৃ. ৪২০।

৮৬. মাযদা ইয়াসনা ওয়া আদাবে পার্সী ,পৃ. ৪২১।

৮৭. ইরান দার যামানে সাসানীয়ান ,পৃ. ১৬৮।

৮৮. প্রাগুক্ত ,পৃ. ১৭৩।

৮৯. ক্রিস্টেন সেন আলবিরুনী হতে এ বিষয়গুলো বর্ণনা করেছেন।

৯০. ইরান দার যামানে সাসানীয়ান ,পৃ. ১৪১।

৯১. মাযদা ইয়াসনা ও আদাবে পার্সী ,পৃ. ৫৩ ও ৫৪।

৯২. ইরান দার যামানে সাসানীয়ান ,পৃ. ৩৮০।

৯৩. প্রাগুক্ত ,পৃ. ৩৪৯ (পাদটীকা)।

৯৪. সূরা শুরা : ১১।

৯৫. সূরা রূম : ২৭।

৯৬. মাফাতিহুল জিনান ,দোয়ায়ে জাওশান আল কাবীর।

৯৭. সূরা বাইয়্যেনাহ্ : ৫।

৯৮. মাযদা ইয়াসনা ও আদাবে পার্সী ,পৃ. ৩৬।

৯৯. তারিখে জামে আদইয়ান ,পৃ. ৩০৬।

১০০. ধারায় বলা হবে যে ,সেপান্ত মাইনিও-এর প্রতিদ্বন্দ্বী ও সমকক্ষ হলো আনগারা মাইনিও যে সেপান্ত মাইনিও হতে অস্তিত্ব লাভ করে নি। সুতরাং আহুরামাযদার জন্য দু ধরনের ইচ্ছার অস্তিত্বে বিশ্বাসী হতে হয়। পবিত্র ইচ্ছা ও অপবিত্র ইচ্ছা। অথবা আহুরামাযদা তাঁর পবিত্র ইচ্ছাকে ভাল ও মন্দ এ দু ধরনের আত্মার সাহায্যে সম্ভাব্য অবস্থা হতে কার্যকর অবস্থায় এনেছেন। তদুপরি সম্ভাব্য হতে কার্যকর অবস্থায় আনয়ন প্রথম সৃষ্টির জন্য দার্শনিকভাবে ভ্রান্ত বলে প্রমাণিত।

১০১. তারিখে জামে আদইয়ান ,পৃ. ৩০৬-৩০৮।

১০২. সূরা সিজদাহ্ : ৭।

১০৩. বিহারুল আনওয়ার ,খ. ৭৬ ,পৃ. ১৯৪।

১০৪. সূরা হজ্ব : ৬১।

১০৫. সূরা আনআম : ১।

১০৬. সূরা ত্বাহা : ৪৯-৫০।

১০৭. মাযদা ইয়াসনা ও আদাবে পার্সী ,পৃ. ২৫।

১০৮. সূরা সিজদাহ্ : ৭।

১০৯. সূরা ত্বাহা : ৫০।

১১০. সূরা ইবরাহীম : ২২।

১১১. সূরা দাহর : ২-৩।

১১২. হে জিন ও মানব জাতি! নভোমণ্ডল ও ভূমণ্ডলের প্রান্ত অতিক্রম করা যদি তোমাদের ক্ষমতাধীন হয় ,তবে অতিক্রম কর। কিন্তু তাঁর প্রভাব ও অনুমতি ব্যতীত তোমরা তা অতিক্রম করতে পারবে না। - সূরা রাহমান : ৩৩।

১১৩. তারিখে জামে ইরান ,পৃ. ৩১৫।

১১৪. তামাদ্দুনে ইরান ,পৃ. ১৮৮।

১১৫. ইরান দার যামানে সাসানীয়ান ,পৃ. ৪৫৮-৪৫৯।

১১৬. মনী ও তাঁর ধর্ম ,পৃ. ৩৯ ও ৪০।

১১৭. ইরান দার যামানে সাসানীয়ান ,পৃ. ৩৬৪ ,৩৬৫।

১১৮. মাযদা ইয়াসনা ও আদাবে পার্সী ,পৃ. ২৭৮।

১১৯. যেমন খ্রিষ্টানরা ঈসা (আ.)-কে আল্লাহর পুত্র বলত এবং কোরআন তাদের এ কর্মের জন্য তীব্র সমালোচনা করেছে।

১২০. যেমনটি অন্ধকার যুগের আরবরা ফেরেশতাদের আল্লাহর কন্যা বলত। কোরআন তাদেরও তীব্র ভাষায় নিন্দা করেছে।

১২১. মাযদা ইয়াসনা ও আদাবে পার্সী ,পৃ. ২৭৬।

১২২. তারিখে জামে আদইয়ান ,পৃ. ৩০৯ ও ১১০।

১২৩. ইরান দার যামানে সাসানীয়ান ,পৃ. ৩০৯।

১২৪. ইরান দার যামানে সাসানীয়ান ,পৃ. ৪৫৬ ও ৪৫৭।

১২৫. সূরা লোকমান : ২৫।

১২৬.هؤلاء شفعاؤنا عند الله এরা আল্লাহর নিকট আমাদের জন্য শাফায়াতকারী - সূরা ইউনুস : ১৮।

১২৭. মাযদা ইয়াসনা ওয়া আদাবে পার্সী ,পৃ. ৩৩৯ ও ৩৪০।

১২৮. সূরা হিজর : ২১।

১২৯. আশ্চর্যের বিষয় হলো অগ্নি উপাসনগণ অগ্নিকে জ্যোতি হিসেবে জ্যোতিসমূহের জ্যোতি (نور الأنوار ) অর্থাৎ খোদার প্রকৃতি বলে দাবি করেন অথচ সূর্য জ্যোতি হওয়া সত্ত্বেও অগ্নির ওপর এর পতনকে অগ্নির অপবিত্রতার কারণ বলেন।

১৩০. হুমে কে যারদুশত অপবিত্র বলে নিষিদ্ধ করেছিলেন।

১৩১. কয়েক পৃষ্ঠা পূর্বে আমরা উল্লেখ করেছি বুন্দহেশে উল্লিখিত হয়েছে যে ,অগ্নি বিশ্বের আশ্রয় খোদা ,কিন্তু এই আশ্রয়কেই তারা ভয়ে নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন।

১৩২. মাযদা ইয়াসনা ওয়া আদাবে পার্সী নামক গ্রন্থ হতে উদ্ধৃত।

১৩৩. মাওলানা রুমি ,হাফিয সিরাজী ,সা দী ,ফরিদুদ্দীন আক্তার প্রমুখ।

১৩৪. সূরা নাহল : ১০০।

১৩৫. সূরা বনি ইসরাইল : ৩৩।

১৩৬. শেখ বাহায়ী তাঁর প্রসিদ্ধ গজলে আছে :

সাকী আধ্যাত্মিক শরাবের পাত্র আন হেথায়

কিছু মুহূর্ত দেহের এ পর্দা হতে মুক্তি পেতে চাই।

ধর্ম ও অন্তর হারিয়ে হয়েছি আনন্দিত

প্রেমের জুয়ায় মন হারিয়ে কেউ হয় না মর্মাহত।

সিজদা করি আমি মূর্তিকে ,ভুলে গিয়েছি মসজিদ

(একেই করেছি আমি আমার ধর্মের ভিত)

প্রেমের পথে কাফের আমি ,কোথায় মুসলমানী ?

হে দুনিয়া বিমুখ! তোমার জন্য বেহেশত ও হুর খুবই সস্তা

এ মূল্যবান প্রাণ এ পথে তাই বিকিয়ে দিও না।

শরাবখানায় দেখলাম এক দুনিয়াত্যাগী মাতাল শরাবে

বললাম ,হে আর্মেনীয় মুসলমান! মোবারকবাদ তোমাকে।

হে সন্ন্যাসী! আমার অন্তররূপ গৃহে তোমার অনুগ্রহের প্রাসাদ বানাও

এ ক্ষুদ্র গৃহ ধ্বংস হওয়ার পূর্বেই তাকে সাজাও।

১৩৭. ত্রয়োদশ শতাব্দীর প্রসিদ্ধ মুজতাহিদ নারাকী আত্মিক পরিশুদ্ধতায় পূর্ণ ছিলেন। তিনি তাঁর কবিতায় বলেছেন ,

সৌভাগ্য সেই ব্যক্তির যার অন্তরে রয়েছে ভালবাসার যোগ

আত্মসমর্পণ ও জীবন উৎসর্গের পেয়েছে সে সুযোগ।

শরাবখানার দ্বার আমার জন্য উন্মুক্ত হলো

শরাবপিয়াসী মাতাল আমার জন্য দোয়া করল।

পরিতৃপ্ত আমি ,তার মুরীদ হওয়ার মহান লক্ষ্য অর্জিত হলো।

পূর্বের সকল ইবাদাতের কাযা আদায়ের সুযোগ এ অন্তর পেল।

অন্যত্র তিনি বলেছেন ,

সুদর্শন বালকেরা মঠে রয়েছে যতক্ষণ

সন্ন্যাসীদের মঠে আমি রইব ততক্ষণ।

কোন্ বাণীতে হয়েছে ভালবাসা নিষিদ্ধ হায়!

হে উপদেশদাতা! তা তুমি দেখাও আমায় ?

যে শরাব পানে বন্ধুর গৃহের পথ খুঁজে পাওয়া যায়

কোন্ ধর্মে সে শরাব নিষিদ্ধ করা হয় ?

প্রেমের অনেক কথা ,তাকে বললাম বিস্তারিত

বললেন এ কাহিনী এখনও রয়েছে অসমাপ্ত।

আমার গৃহ হতে রয়েছে গোপন পথ

সে পথে বন্ধুর বাড়ি দু কদম পথ।

(আনন্দিত) শরাবখানায় সব সময় কি সুন্দর পরিবেশ!

(আফসোস) দীনী মাদ্রাসাগুলো নিয়েছে সাধারণের বেশ।

মরহুম নারাকী দীনী মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা হয়েও বলেছেন ,

আশ্চর্য আমি ,কেন এখানে মাদ্রাসা করা ?

যেখানে তৈরি করা যেত শরাবখানা।

১৩৮. দেবদারু

১৩৯. তামাদ্দুনে ইরানী ,পৃ. ২৪৭।

১৪০. কামিলে ইবনে আসির ,২য় খণ্ড ,পৃ. ৩১৯-৩২০।

১৪১. ইরান দার যামানে সাসানীয়ান ,পৃ. ৩৪৩-৩৪৬।

১৪২. ইরান দার যামানে সাসানীয়ান ,পৃ. ৩৫৯।

১৪৩. তারিখে ইজতেমায়ীয়ে ইরান ,খ. ২ ,পৃ. ২৫-২৬।

১৪৪. মাতা-পিতা ,ভ্রাতা-ভগ্নি ,ভ্রাতুষ্পুত্র-ভ্রাতুষ্পুত্রী ,ভগ্নিপুত্র-ভগ্নিপুত্রী ,নাতী-নাতনী প্রভৃতি।

১৪৫. ইরান দার যামানে সাসানীয়ান ,পৃ. ৪৪৮।

১৪৬. ওয়াসায়েলুশ শিয়া ,খ. ৩ ,পৃ. ৩৬৮।

১৪৭. তাওহীদে সাদুক ,পৃ. ৩০৬ ;ওয়াসায়েলুশ শিয়া ,খ. ৩ ,পৃ. ৪৬।

১৪৮. ইরান দার যামানে সাসানীয়ান ,পৃ. ৩৫৪।

১৪৯. সূরা শুয়ারা : ১৯৮-১৯৯।

১৫০. তাফসীরে সাফীতে উপরোক্ত আয়াতের ব্যাখ্যায় আলী ইবনে ইবরাহীম কুমীর তাফসীর হতে উল্লিখিত হয়েছে ,কোরআনে যেأعجم শব্দটি এসেছে তাতে ইরানী-অ-ইরানী সকলেই অন্তর্ভুক্ত। কিন্তু বাহ্যত হাদীসেأعجم বলতে ইরানীদের বুঝানো হয়েছে। যদি নাও হয় তবু ইরানীরাও এর অন্তর্ভুক্ত।

১৫১. সাফিনাতুল বিহার ,عجم ধাতু।

১৫২. রোমীয় ঐতিহাসিক যিনি চতুর্থ খ্রিষ্টীয় শতাব্দীর সাসানীদের সমসাময়িক ছিলেন।

১৫৩. সাসানী শাসক কাবাদ ও অনুশিরওয়ানের সমসাময়িক।

১৫৪. মুজতাবা মিনুয়ীর প্রবন্ধ হতে।

১৫৫. ডক্টর যেররিন কুব ঘটনাটিকে অসত্য ও বানোয়াট বলেছেন।

১৫৬. আহমাদ আমিন প্রণীত দ্বোহাল ইসলাম ,খ. ১ ,পৃ. ৬৪।

১৫৭. মরহুম ডক্টর ইব্রাহীম আয়াতী প্রণীত স্পেনের ইতিহাস।

১৫৮. তারিখে তামাদ্দুনে ইসলাম ,খ. ৩ ,পৃ. ৬৫ (জর্জি যাইদান)।

১৫৯. তারিখে তামাদ্দুন ( History of Civilization),উইল ডুরান্ট ,খ. ১১ ,পৃ. ২২৪।

১৬০. তারিখে তামাদ্দুনে ইসলাম ,খ. ৩ ,পৃ. ৬৬।

১৬১. তারিখে তামাদ্দুন ,খ. ১১ ,পৃ. ৩১৫।

১৬২. ক্রিস্টেন সেন রচিত ইরান দার যামানে সাসানীয়ান ,পৃ. ৩৮৫।

১৬৩. ইবনুন নাদিম প্রণীত আল ফেহেরেসত ,পৃ. ৩৫১ ,মিশর হতে প্রকাশিত।

১৬৪. আল ফেহেরেসত ,পৃ. ৩৮৬।

১৬৫. তারিখে ইলম ( History of Science) ,পৃ. ৩৭১।

১৬৬. প্রাগুক্ত।

১৬৭. History of Civilization,Will Durant

১৬৮. তারিখে তামাদ্দুন ,ফার্সীতে অনূদিত ,খ. ১১ ,পৃ. ২১৯।

১৬৯. খ্রিষ্টান লেখকদের মতে আলেকজান্দ্রিয়ার গ্রন্থাগার মূর্তিপূজকদের হাতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

১৭০. তারিখে তামাদ্দুনে ইসলাম ওয়া আরাব ,পৃ. ২৬৩-২৬৫।

১৭১. শিবলী নোমানী রচিত আলেকজান্দ্রিয়ার গ্রন্থাগার ,পৃ. ১৬-১৮।

১৭২. ডক্টর যাবিউল্লাহ্ সাফাও তাঁর তারিখে উলুমে আকলী দার ইসলাম গ্রন্থের ৬ পৃষ্ঠায় বলেছেন , ইয়াহিয়া নাহভী পঞ্চম খ্রিষ্ট শতাব্দীর শেষার্ধ হতে ষষ্ঠ খ্রিষ্ট শতাব্দীর প্রথমার্ধ পর্যন্ত জীবিত ছিলেন। অর্থাৎ তিনি হিজরতের একশ বছর পূর্বের একজন ব্যক্তিত্ব ছিলেন। ১৮ পৃষ্ঠায় লিখেছেন , বলা হয়ে থাকে তিনি ৬৪১ খ্রিষ্টাব্দে আমর ইবনে আস কর্তৃক মিশর জয়ের সময় পর্যন্ত জীবিত ছিলেন। কিন্তু ঐতিহাসিক সাক্ষ্য মতে তিনি পঞ্চম খ্রিষ্ট শতাব্দীর শেষার্ধ হতে ষষ্ঠ খ্রিষ্ট শতাব্দীর প্রথমার্ধের একজন ব্যক্তিত্ব। তাই পাঁচশ খ্রিষ্টাব্দের শেষার্ধ হতে সপ্তম খ্রিষ্ট শতাব্দীর প্রথমার্ধ পর্যন্ত তাঁর জীবিত থাকা বুদ্ধিবৃত্তিক ও স্বাভাবিক নয়।

১৭৩. শিবলী নোমানী রচিত আলেকজান্দ্রিয়ার গ্রন্থাগার ,পৃ. ৫০।

১৭৪. শিবলী নোমানী রচিত আলেকজান্দ্রিয়ার গ্রন্থাগার ,পৃ. ৫৩-৫৬।

১৭৫. প্রাগুক্ত।

১৭৬. তারিখে তামাদ্দুন ,খ. ১১ ,পৃ. ২২০।

১৭৭. জর্জি যাইদান প্রণীত তারিখে তামাদ্দুন ,খ. ৩ ,পৃ. ৬৪ (ফার্সীতে অনূদিত)।

১৭৮. শুয়ূবীয়া ইরানীদের একটি আন্দোলন যা আরবদের বিরুদ্ধে তারা শুরু করেছিল। এ গ্রন্থের তৃতীয়াংশে আমরা এ আন্দোলন নিয়ে আলোচনা করেছি।

১৭৯. মাওলা শব্দটির আরবীতে বেশ কয়েকটি অর্থ রয়েছে ,এমনকি বিপরীত অর্থেও শব্দটি ব্যবহৃত হয়। উদাহরণস্বরূপ কখনও নেতা ও অভিভাবক অর্থে ব্যবহৃত হয় ,যেমন নবী (সা.) হযরত আলী (আ.) সম্পর্কে বলেছেন ,من كنت مولاه فهذا عليّ مولاه আমি যার অভিভাবক এই আলীও তার অভিভাবক। আবার তেমনি দাস ও অনুগত অর্থেও ব্যবহৃত হয়। মূলতمولى শব্দটিولاء শব্দ হতে এসেছে যার অর্থ বন্ধন ও নৈকট্য। এ কারণেই বিভিন্ন অর্থে ব্যবহৃত হয়। মাওলার অপর একটি অর্থ হলো মুক্ত দাস। তাই যে সকল ব্যক্তি পূর্বে দাস ছিল ও পরবর্তীতে মুক্ত হয়েছিল তাদের ও তাদের সন্তানদের মাওলা বলা হতো। আবার যে ব্যক্তি দাস মুক্ত করত তাকেও মাওলা বলে অভিহিত করা হতো। কখনও কখনও কোন ব্যক্তি কোন গোত্রের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হলে বিশেষত কোন অনারব যদি আরব গোত্রের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হতো এ মর্মে যে ,ঐ গোত্র তার পৃষ্ঠপোষকতা করবে তবে তাকেও মাওলা বলা হতো। ইরানীদের এ জন্য মাওলা বলা হতো তাদের পিতৃপুরুষ দাস ছিল ও পরবর্তীতে মুক্ত হয়।

১৮০. মুহাম্মদ আবু যোহরা রচিত আবু হানিফার জীবন ,তাঁর সময়কাল ,ফিকাহ্ ও তাঁর মত গ্রন্থের ১৫ পৃষ্ঠা হতে।

১৮১. তামাদ্দুনাত কাদিমী - গুসতাভ লুবুন রচিত গ্রন্থের ফার্সী অনুবাদ।

১৮২. খাল্লাকীয়াত মা ইরানীয়ান ,পৃ. ১০৮।

১৮৩. প্রাগুক্ত ,পৃ. ৮১-৮২।

১৮৪. কিলম্যান অথবা কোলম্যান।

১৮৫.اللَّـهُ لَا إِلَـٰهَ إِلَّا هُوَ الْحَيُّ الْقَيُّومُ (সূরা বাকারাহ্ : ২৫৫)।

১৮৬.سُبْحَانَ رَبِّكَ رَبِّ الْعِزَّةِ عَمَّا يَصِفُونَ (সূরা সাফফাত : ১৮০)।

১৮৭.وَهُوَ مَعَكُمْ أَيْنَ مَا كُنتُمْ (সূরা হাদীদ : ৪)।

১৮৮.هُوَ الْأَوَّلُ وَالْآخِرُ وَالظَّاهِرُ وَالْبَاطِنُ (সূরা হাদীদ : ৩)।

১৮৯.لَّا تُدْرِكُهُ الْأَبْصَارُ وَهُوَ يُدْرِكُ الْأَبْصَارَ (সূরা আনআম : ১০৩)।

১৯০. অবশ্যই সে-ই সাফল্য লাভ করেছে যে পরিশুদ্ধতা অর্জন করেছে। (সূরা শামস : ৯)

১৯১. আপনি বলুন ,আল্লাহর সজ্জিত বস্তুসমূহকে যা তিনি বান্দাদের জন্য সৃষ্টি করেছেন এবং পবিত্র খাদ্যবস্তুসমূহকে কে হারাম করেছে ? (সূরা আ রাফ : ৩২)

১৯২. ইরান দার যামানে সাসানীয়ান ,পৃ. ২৮৪।

১৯৩. ইরান দার যামানে সাসানীয়ান ,পৃ. ২৮৪।

১৯৪. অযদী ফারদ ওয়া কুদরাতে দৌলাত ,পৃ. ৫।

১৯৫. সাফাভী বংশীয় শাসকরা কাঁসা শিল্প ,দাইলামিগণ জেলে সম্প্রদায়ের ,গজনভিগণ দাস শ্রেণীর এবং সাফাভীরা দরবেশ বংশোদ্ভূত ছিলেন।

১৯৬. তামাদ্দুনে ইরানী ,পৃ. ২৪৭।

১৯৭. তামাদ্দুনে ইরানী ,পৃ. ২০।

১৯৮. আল মাহাসিন ওয়াল আযদাদ ,পৃ. ৪।

১৯৯. তারিখে তামাদ্দুন ,খ. ১০ ,পৃ. ২৩৪।

২০০. তারিখে তামাদ্দুন ,খ. ১০ ,পৃ. ২৫১-২৫৫।

২০১. প্রাগুক্ত।

২০২. প্রাগুক্ত।

২০৩. তারিখে তামাদ্দুন ,খ. ১০ ,পৃ. ২৫৬।

২০৪. ইরান আজ নাজারে খভার সেনাসন নামে ফার্সীতে লিখিত।

২০৫. নেগাহী দার তারিখে জাহান।

২০৬. মাহমুদ তাফাজ্জুলী কর্তৃক অনূদিত বিশ্ব ইতিহাস প্রসঙ্গ ,২য় খণ্ড ,পৃ. ১০৩৮-১০৪২।

২০৬. প্রাগুক্ত।

২০৭. ইবনুন নাদিম প্রণীত - আল ফেহেরেস্ত ,সপ্তম প্রবন্ধ ,পৃ. ৩৫২-৩৫৩।

২০৮. যুক্তিবিদ্যা ও দর্শনশাস্ত্র।

২০৯. হাদীস ,ফিকাহ্শাস্ত্র ও উসূল।

২১০. আল ফেহেরেস্ত ,পৃ. ২০৪।

২১১. দোহাল ইসলাম. খ. ১ ,পৃ. ১৬৩।

২১২. প্রাগুক্ত।

২১৩. ফকীহ্ বলতে এখানে আহ্লে সুন্নাতের ফকীহ্ বোঝানো হয়েছে। এ বিষয়ে শিয়া ফকীহ্গণও কঠোর মনোভাব পোষণ করেন। শাইখুত তায়িফা শেখ আবু জাফর তুসী তাঁর আল খিলাফ গ্রন্থের দ্বিতীয় খণ্ডে কিতাবুল মুরতাদ অধ্যায়ে মুরতাদ জিন্দিকে র মধ্যে পার্থক্য করেছেন এবং বলেছেন মুরতাদ হলো যে বাহ্যিকভাবে ইসলামকে অস্বীকার করেছে ,এরূপ ব্যক্তির তওবা গ্রহণীয় ;কিন্তু বাহ্যিকভাবে ইসলাম প্রকাশ করলেও আন্তরিকভাবে অস্বীকারকারী হলো জিন্দিক। তার তওবা এ পথ হতে তার ফিরে আসার চি‎‎ হ্ন বলে বিবেচিত হবে না।

২১৪. সাফিনাতুল বিহার ,ওয়ালী ধাতুর আলোচনা ,পৃ. ১২৯।

২১৫. সূরা হুজুরাত : ১৩।

২১৬. সূরা যুমার : ৯।

২১৭. সূরা হুজুরাত: ১৩

২১৮. সূরা নিসা : ৯৫।

২১৯. ইন্দোনেশিয়ার পুনরুত্থান।

২২০. চতুর্দশ খ্রিষ্ট শতাব্দী পর্যন্ত ইন্দোনেশিয়ার অধিকাংশ মানুষ বৌদ্ধ ছিল ও সেখানে বৌদ্ধদের রাজত্ব ছিল।

২২১. বইটি বিভিন্ন দেশের মনীষীদের লেখা প্রবন্ধের একটি সংকলন।

২২৩. তিনি ইন্দোনেশিয়ার ভাষা মহাবিদ্যালয়ের অধ্যাপক।

২২৪. পূর্বের নিবন্ধে মাযহার উদ্দিন সিদ্দিকী তাঁর জন্ম সামারকান্দে বলে উল্লেখ করলেও আওারাদী তা সঠিক বলে মনে করেননি। তিনি তাঁর জন্ম সিস্তানে বলেছেন ,যা হোক উভয় স্থানই ইরানের অংশ।

২২৫. বর্তমানের আফগানিস্তানে ,প্রাচীন ইরানের খোরাসান।

২২৬. আত্তারাদীর লেখা হতে।

২২৭. প্রবন্ধটি জনাব দাউদ সিতিং কর্তৃক লিখিত। তিনি লেবাননে চীনা দূতাবাসের একজন কর্মকর্তা ছিলেন। তিনি মিশরের আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা সম্পন্ন করেন। তিনি চীনের গুরুত্বপূর্ণ সরকারী বিভিন্ন পদে নিয়োজিত ছিলেন এবং চীনের মুসলমানদের প্রসিদ্ধ ব্যক্তিত্ব ও বক্তাদের অন্যতম।

২২৮. উল্লিখিত দূত সা দ রাসূল (সা.)-এর বিশিষ্ট সাহাবী সা দ ইবনে আবি ওয়াক্কাস নন। কারণ সা দ ইবনে আবি ওয়াক্কাস মদীনাতেই ইন্তেকাল করেন ও সেখানেই তাঁকে সমাহিত করা হয়।

২২৯. ইসলাম : সিরাতে মুস্তাকিম ,পৃ. ৪২০-৪২৩।

২৩০. ইসলাম : সিরাতে মুস্তাকিম ,পৃ. ৪২৪।

২৩১. হোয়াংহোও হতে পারে। -অনুবাদক।

২৩২. ইসলাম : সিরাতে মুস্তাকিম পৃ. ৪৩২।

২৩৩. ইসলাম : সিরাতে মুস্তাকিম পৃ. ৪৩৭।

২৩৪. ১৯৪৭ সাল।

২৩৫. ইসরাইল কর্তৃক ফিলিস্তিন দখল।

২৩৬. হাজারেয়ে শেখ তুসী ,পৃ. ১৮০-১৮২।

২৩৭. তারিখে তামাদ্দুনে ইসলাম ,(ফার্সী ভাষায় অনূদিত) ,পৃ. ২৪৭।

২৩৮. তারিখে তামাদ্দুনে ইসলাম ,পৃ. ২৪৬-২৪৭।

২৩৯. কাত্তাবে ওহী বলে প্রসিদ্ধ।

২৪০. শহীদে সানী প্রণীত মুনিয়াতুল মুরীদ ,পৃ. ৫।

২৪১. তারিখে তামাদ্দুনে ইসলাম (ফার্সীতে অনূদিত) ,পৃ. ২৬৪।

২৪২. বর্তমানের উজবেকিস্তান।

২৪৩. তারিখে তামাদ্দুনে ইসলাম ,পৃ. ২৫৭।

২৪৪. তারিখে তামাদ্দুনে ইসলাম ,৩৯১-৩৯২।

২৪৫. তারিখে তামাদ্দুনে ইসলাম ,খ. ৩ ,পৃ. ৯৪-৯৫।

২৪৬. তারিখে তামাদ্দুনে ইসলাম ,খ. ৩ ,পৃ. ৯৩।

২৪৭. প্রাগুক্ত গ্রন্থ ,পৃ. ৩১৪।

২৪৮. তারিখে তামাদ্দুনে ইসলাম ,খ. ৩ ,পৃ. ৭৫।

২৪৯. তারিখে আদাবিয়াতে ইরান ,খ. ১ ,পৃ. ৩৯৬-৩৯৭।

২৫০. প্রাগুক্ত ,পৃ. ৩৯২-৩৯৬।

২৫১. বিহারুল আনওয়ার ,খ. ২ ,পৃ. ৯১।

২৫২. নাহজুল বালাগাহ্ ,হিকমাত ৮০।

২৫৩. বিহারুল আনওয়ার ,খ. ২ ,পৃ. ৯৭।

২৫৪. বিহারুল আনওয়ার ,খ. ৪ ,পৃ. ৯৬।

২৫৫. তারিখে তামাদ্দুনে ইসলাম ,খ. ৩ ,পৃ. ২৪৭।

২৫৬. তারিখে তামাদ্দুন ,পৃ. ২০৭।

২৫৭. ইতোপূর্বে কোরআনে ও আরবী বর্ণে নুকতাহ প্রচলন ছিল না ও নুকতাহ সম্পন্ন বিভিন্ন বর্ণ যেমন

ب,ت,ث,ج,خ,ذ,ز,ض,ظ,ق,ف,ن প্রভৃতি নুকতাহ ছাড়াই লিখা হতো ,ফলে সদৃশ বর্ণ হতে পার্থক্য করা কঠিন ছিল।

২৫৮. তাসিসুশ শিয়া লি উলুমিল ইসলাম ,পৃ. ৩১৬-৩২২।

২৫৯. রাইহানাতুল আদাব ,চতুর্থ খণ্ড ,পৃ. ৪২৬।

২৬০. ঐতিহাসিক সূত্রমতে রাসূলের ওফাতের সময় তাঁর বয়স ছিল এগার অথবা তের বছর।

২৬০. তারিখে তামাদ্দুন (ফার্সীতে অনূদিত) ,খ. ৩ ,পৃ. ৯৫।

২৬১. শহীদে ফাখ নামে প্রসিদ্ধ। তিনি ইমাম হাসান (আ.)-এর প্রপৌত্র ও মক্কা-মদীনার মধ্যবর্তী ফাখে আব্বাসীয় খলীফার প্রতিনিধিদের হাতে মর্মান্তিকভাবে শাহাদাতবরণ করেন।

২৬২. তারিখে তামাদ্দুনে ইসলাম ,খ. ৩ ,পৃ. ৯৭।

২৬৩. তাসিসুশ শিয়া. পৃ. ২৮৪।

২৬৪. প্রাগুক্ত ,পৃ. ২৮০।

২৬৫. হাদীস সমগ্র।

২৬৬. হাযারেয়ে শেখ তুসী ,২য় খণ্ড এবং ইয়াদ নামেহ শেখ তুসী ,৩য় খণ্ড।

২৬৭. মুসতাদরাকুল ওয়াসায়িল ,খ. ৩ ,পৃ. ৪৯৭।

২৬৮. শাযরাতুয যাহাব ফি আখবারি মিন যাহাব ,খ. ৪ ,পৃ. ১২৬-১২৭।

২৬৯. মুহাক্কেক হিল্লী প্রণীত আল মুতাবার।

২৭০. আল কুনী ওয়াল আলকাব গ্রন্থ দ্রষ্টব্য।

২৭১.যদিও ঘটনাটি নির্ভরযোগ্য গ্রন্থসমূহে বর্ণিত হয়েছে তদুপরি শাহ আব্বাস ও মুহাক্কেক আরদেবিলীর মৃত্যুর সময়ের পার্থক্য ঘটনার সত্যতার প্রতি সন্দেহের ছায়া ফেলে।

২৭২. আলী দাওয়ানী রচিত যিন্দেগীয়ে জালালউদ্দীন দাওয়ানী।

২৭৩. যুক্তিবিদ্যা ও দর্শন।

২৭৪. ফিকাহ্ ও হাদীস।

২৭৫. আখাবারিগণ বিশ্বাস করত কোরআন আমাদের বোধগম্য নয়। তাই ইসলামের বিধিবিধানের জন্য হাদীসের শরণাপন্ন হতে হবে যদিও ঐ হাদীস দুর্বল বা সন্দেহপূর্ণ হয়।

২৭৬. চৌদ্দ শতক।

২৭৭. জাবালে আমাল ফিত তারিখ গ্রন্থ হতে।

২৭৮. তারিখে তামাদ্দুন ,খ. ৩ ,পৃ. ১০৪-১০৫।

২৭৯. আল ফেহেরেস্ত ,পৃ. ৩০৫।

২৮০. তাসিসুশ শিয়া ,পৃ. ২৯৮।

২৮১. রাইহানাতুল আদাব ,২য় খণ্ড ,পৃ. ২১৩।

২৮২. আল ফেহেরেসত ,পৃ. ৬৯।

২৮৩. রাইহানাতুল আদাব ,খ. ৮ ,পৃ. ১৮৯।

২৮৪. ইবনে ইসহাক ইবনে হিশামের নিকট হতে বর্ণনা করেছেন বিধায় সীরায়ে ইবনে হিশাম নামে তা প্রসিদ্ধ।

২৮৫. সূরা বাকারাহ্ : ১১১।

২৮৬. কাফী , কিতাবে হুজ্জাত অধ্যায় ,১ম খণ্ড ,পৃ. ১৭১।

২৮৭. তাসিসুশ শিয়া ,পৃ. ৩৬৩ এবং ৩৬৪।

২৮৮. রাইহানাতুল আদাব ,খ. ১ ,পৃ. ২৬৯।

২৮৯. ইবনে খাল্লেকান রচিত আল ফেহেরেস্ত গ্রন্থে তাঁর মৃত্যু ১৩১ হিজরী বলা হয়েছে। সম্ভবত এটিই সঠিক।

২৯০. তারিখে ইলমে কালাম- শিবলী নোমানী ,পৃ. ৩১।

২৯১. এ সম্পর্কে জানতে হলে শহীদ আয়াতুল্লাহ্ মুর্তাজা মুতাহ্হারী রচিত হযরত আলী (রা.)-এর আকর্ষণ ও বিকর্ষণ বইটি পড়ুন।

২৯২. তারিখে ইবনে খাল্লেকান ,খ. ৩ ,পৃ. ১৩১ ,১৩২।

২৯৩. কাফি ,১ম খণ্ড ,পৃ. ১৭০।

২৯৪. আল ফেহেরেস্ত ,পৃ. ৩৫২।

২৯৫. আল ফেহেরেস্ত ,পৃ. ৩৫১।

২৯৬. হেনরী কারবান ,তারিখে ফালসাফায়ে ইসলামী (ফার্সীতে অনূদিত) ,পৃ. ১৯৯। ডক্টর হুসাইন নাসর তাঁর সেহ্ হাকিমে মুসলমান গ্রন্থের ১৬৬ পৃষ্ঠায় বলেছেন , কার্ডানূস কিন্দীর নামকে অ্যারিস্টটল ,আর্কিমিডিস ও অ্যাক্লিডসের নামের সঙ্গে উল্লেখ করেছেন।

২৯৭. আল ফেহেরেস্ত ,পৃ. ২০৪।

২৯৮. আল ফেহেরেস্ত ,পৃ. ১৭৯।

২৯৯. উউনুল আম্বা ,খ. ৩. পৃ. ২২৫।

৩০০. ২৭৯-২৮৯ হিজরী।

৩০১. আল ফেহেরেস্ত ,পৃ. ৩৮২ ,কাফতী প্রণীত তারিখুল হুকামা ,পৃ. ৪৩৫।

৩০২. ইবনে খাল্লেকান প্রণীত ওয়াফাইয়াতুল আইয়ান।

৩০৩. তারিখুল হুকামা ,পৃ. ২৭৭।

৩০৪. ডক্টর মাহ্দী মুহাক্কিকের আস সিরাতুল ফালসাফিয়াতুর রাযী গ্রন্থের ভূমিকা দ্রষ্টব্য।

৩০৫. গ্রীসের প্রাচীন চিকিৎসা বিজ্ঞানী হাকিম জালিনুস। তাঁর প্রকৃত নাম গ্যালেন (খ্রিষ্টপূর্ব ২০১-১৩১ অব্দ)।

৩০৬. তারিখুল হুকামা ,পৃ. ৩২৩।

৩০৭. ফুসুসুল হিকাম গ্রন্থ হতে।

৩০৮. বিসত মাকালেহ্ ,খ. ২ ,পৃ. ১৪১।

৩০৯. তারিখে উলুমে আকলী দার তামাদ্দুনে ইসলামী ,পৃ. ২০৪।

৩১০. তালিকাতে ইবনে সিনা ,পৃ. ৮।

৩১১. আল কিতাবুয যাহাবী লিল মেহেরজান আল আলফী লিযিকরী ইবনে সিনা গ্রন্থ হতে উদ্ধৃত ,পৃ. ৫৫।

৩১২. সাওয়ানুল হিকমাহ্ ,পৃ. ১১০ ও ১১১।

৩১৩. উউনুল আম্বা ,খ. ২ ,পৃ. ২৯৮-২৯৯।

৩১৪. সাওয়ানুল হিকমাহ্।

৩১৫. লেখকের ইসলাম ও ইরানের পারস্পরিক অবদান গ্রন্থটি ১৯৭০ সালে লিখিত।

৩১৬. উউনুল আম্বা ,৩য় খণ্ড ,পৃ. ৩৪।

৩১৭. মুজামুল উদাবা ,খ. ৭ ,পৃ. ২৬৯।

৩১৮. প্রাগুক্ত।

৩১৯. মুজামুল উদাবা ,খ. ৭ ,পৃ. ২৬৯।

৩২০. রওজাতুল জান্নাত ,পৃ. ৫৮২।

৩২১. উউনুল আম্বা ,খ. ৩ ,পৃ. ৩৮৩।

৩২২. রওজাতুল জান্নাত ,পৃ. ৫৮২।

৩২৩. রাইহানাতুল আদাব ,খ. ৮ ,পৃ. ২৪৩।

৩২৪. উসূলী হলেন সেই ব্যক্তি যিনি ফিকাহ্শাস্ত্রের বিভিন্ন সাধারণ নীতি সম্পর্কে বিশেষজ্ঞ।

৩২৫. ডক্টর মুহাম্মদ মুঈন প্রণীত হাফেযে শিরিন সুখান।

৩২৬. রওজাতুল জান্নাত ,পৃ. ৪৭৬।

৩২৭. জালালুদ্দীন দাওয়ানীর জীবনী গ্রন্থ থেকে উদ্ধৃত।

৩২৮. জালাল উদ্দীন দাওয়ানীর জীবনী ,পৃ. ১১০।

৩২৯. নামে দানেশওয়ারান ,খ. ৯ ,পৃ. ৮৯ ও ২০৪।

৩৩০. তিনি মীর দামাদ নামে প্রসিদ্ধ। সাফাভী শাসক শাহ আব্বাস সাফাভীর অভ্যুদয়ের সমকালে ইসফাহান ইসলামী দর্শনের কেন্দ্রে পরিণত হয়। মীর দামাদ ,শেখ বাহায়ী ,মীর ফানদা রাসকীর মত ব্যক্তিত্বদের আবির্ভাব ঘটে। মোগল আক্রমণের পর ইরানে বিদ্যমান শিরাজের শিক্ষাকেন্দ্র ব্যতীত অন্য কোথাও শিক্ষাকেন্দ্র ছিল না ,তাই ইসফাহানে জ্ঞানকেন্দ্র সৃষ্টির মাধ্যমে নতুন ধারা সৃষ্টি হয় ,এমনকি শিরাজ হতে মোল্লা সাদরা ও জাবালে আমাল হতে মুহাক্কেক কোর্কীও এখানে আসেন।

৩৩১. দর্শনে অ্যারিস্টটলকে প্রথম শিক্ষক ও আবু নাসর ফারাবীকে দ্বিতীয় শিক্ষক বলা হয়।

৩৩২. রওজাত ,পৃ. ২৩।

৩৩৩. রাওজাতুল জান্নাত ,পৃ. ১১৭।

৩৩৪. প্রাগুক্ত।

৩৩৫. সৌভাগ্যক্রমে ফাখরুদ্দীন সামাকীর একজন শিক্ষকের নাম সম্প্রতি আমার হস্তগত হয়েছে। তিনি হলেন গিয়াসউদ্দীন মনসুর। তাই এ স্থানের অস্পষ্টতাও দূরীভূত হলো।

৩৩৬. সূরা বাকারাহ্ : ১১৫।

৩৩৭. সূরা ক্বাফ : ১৬।

৩৩৮. সূরা হাদীদ :৩ ।

৩৩৯. সূরা আনকাবুত : ৬৯।

৩৪০. সূরা শামস : ৯ ,১০।

৩৪১. সূরা নূর : ৩৫।

৩৪২. সূরা হাদীদ : ৩।

৩৪৩. সূরা বাকারাহ্ : ১৬৩।

৩৪৪. সূরা রহমান : ২৬।

৩৪৫. সূরা হিজর : ২৯।

৩৪৬. সূরা ক্বাফ : ১৬।

৩৪৭. সূরা হাদীদ : ৪।

৩৪৮. সূরা বাকারাহ্ : ১১৫।

৩৪৯. সূরা নূর : ৪০।

৩৫০. আল্লুমা ,পৃ. ৪২৭।

৩৫১. বন্ধু বলতে এখানে মনসুর হাল্লাজকে বুঝিয়েছেন।

৩৫২. হুজুরে ক্বালব নিয়ে।

৩৫৩. তাঁর রূহের নিকট হতে।

৩৫৪. হাফেয শিরাজী ইরানের সবচেয়ে জনপ্রিয় কবি।

৩৫৫. কবি ও আরেফ আহমাদ জামীকে শাইখুল ইসলাম বলা হতো।

৩৫৬. জর্জি যাইদান রচিত তারিখে তামাদ্দুন ,খ. ৩ ,পৃ. ৩১০-৩১১।

৩৫৭. রাসূল (সা.) তাঁর সম্পর্কে বলেছেন , সালমান আমার আহ্লে বাইতের অন্তর্ভুক্ত।


26

27

28

29

30

31

32

33

34

35