মিরেকলস অব দ্য কোরআন

মিরেকলস অব দ্য কোরআন 0%

মিরেকলস অব দ্য কোরআন লেখক:
: ডাঃ উম্মে কাউসার হক
প্রকাশক: -
বিভাগ: কোরআন বিষয়ক জ্ঞান

মিরেকলস অব দ্য কোরআন

লেখক: হারুন ইয়াহিয়া
: ডাঃ উম্মে কাউসার হক
প্রকাশক: -
বিভাগ:

ভিজিট: 23008
ডাউনলোড: 3105

পাঠকের মতামত:

মিরেকলস অব দ্য কোরআন
বইয়ের বিভাগ অনুসন্ধান
  • শুরু
  • পূর্বের
  • 14 /
  • পরের
  • শেষ
  •  
  • ডাউনলোড HTML
  • ডাউনলোড Word
  • ডাউনলোড PDF
  • ভিজিট: 23008 / ডাউনলোড: 3105
সাইজ সাইজ সাইজ
মিরেকলস অব দ্য কোরআন

মিরেকলস অব দ্য কোরআন

লেখক:
প্রকাশক: -
বাংলা

মিরেকলস অব দ্য কোরআন

(কোরআনের অলৌকিকতা)

নিশ্চয়ই এ কোরআন রাব্বুল আলামীনের নাযিলকৃত

(কোরআন , ২৬ : ১৯২)

মূল : হারুন ইয়াহিয়া

ভাষান্তর : ডাঃ উম্মে কাউসার হক

এই বইটি আল হাসানাইন (আ.) ওয়েব সাইট কর্তৃক আপলোড করা হয়েছে ।

http://alhassanain.org/bengali

বিসমিল্লাহির রাহমানীর রাহীম

পাঠকের প্রতি

বিবর্তন থিওরীর পতনের জন্য কেন একটি বিশেষ অধ্যায় সংযোজন করা হলো তার কারণ- এই থিওরীটি সব ধরণের আধ্যাত্মবাদ বিরোধী দর্শনের ভিত্তি নির্মান করে। ডারউইনবাদ যেহেতু সৃষ্টির সত্যকে অস্বীকার করে আর এভাবে আল্লাহর অস্তিত্বকেও প্রত্যাখ্যান করে ; তাই বিগত ১৪০ বছর যাবৎ এই ডারউইনবাদ বহু লোকের বেলায় বিশ্বাস পরিত্যাগ করতে কিংবা সন্দেহে পতিত হবার কাজ করে যাচ্ছে । তাই এই থিওরী যে একটি প্রবঞ্চণা তা প্রমাণ করা একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব যা কিনা ধর্মের সঙ্গে দৃঢ়ভাবে সম্পর্কিত। তাই এটি অত্যাবশ্যক বা জরুরী যে এই গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব খানা সকলের উপর বর্তায়। আমাদের কিছু কিছু পাঠক হয়তো বা জীবনে একটি মাত্র বই পড়ার সুযোগ পাবেন। তাই এ বিষয়ের সারসংক্ষেপের জন্য একটি অধ্যায় বরাদ্দ করাকেই আমরা উচিৎ বলে মনে করছি।

লেখকের সবখানা বইয়েই বিশ্বাস সম্পর্কিত বিষয়গুলো কোরআনে আয়াতের আলোকে ব্যাখ্যা করা হয়েছে আর মানব সমাজকে আল্লাহ তাআলার বাণীগুলো সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করে এবং সেগুলো অনুসরণ করে জীবন পরিচালনা করার আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আল্লাহ্ তাআলার আয়াতসমূহের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবগুলো বিষয় এমনভাবে খণ্ডন করা হয়েছে যেন তা পাঠকের মনে কোন ধরণের সন্দেহের উদ্রেক না করে কিংবা কোন প্রশ্ন রেখে না যায়। এখানে আন্তরিক , সরল আর সাবলীল রচনাশৈলীর ব্যবহার করা হয়েছে যেন প্রতিটি বয়সের এবং সমাজের প্রত্যেক স্তরের প্রতিটি মানুষ এই বইগুলো সহজেই হৃদয়ংগম করতে পারে। মনে দাগ কেটে যাওয়া এই সহজবোধ্য বৃত্তান্তসমূহ বইখানিকে পাঠকের পক্ষে একটি বার বসে সমাপ্ত করে উঠতে পারাকে সম্ভব করে তুলেছে। এমনকি যারা আধ্যাত্মিক বিষয়টিকে প্রচণ্ডভাবে অস্বীকার করে তারাও এই বইগুলোতে বর্ণিত প্রকৃত সত্য তথ্যগুলো দিয়ে প্রভাবিত হয় আর তাই বইগুলোর বিষয়বস্তুসমূহকে তারা আর অসত্য বা অমূলক বলে প্রতিপন্ন করতে পারে না।

এই বইখানাসহ লেখকের অন্যান্য সব সৃষ্টিকর্মগুলো একাকী পড়া যায় কিংবা দলবদ্ধ হয়ে আলাপচারীতায় আলোচনা করা যেতে পারে। আর পাঠকগণ যারা এই গ্রন্থগুলো হতে সুফল পেতে ইচ্ছুক হন তারা এ অর্থে আলোচনা করাকে খুবই ফলপ্রসূ পাবেন যে , তারা তাদের নিজেদের ভাবনা আর অভিজ্ঞতাগুলো একে অপরের কাছে বর্ণনা করতে সক্ষম হবেন।

তদুপরি একমাত্র মহান আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টির নিমিত্তে লেখা এই বইগুলো বিভিন্ন উপস্থাপনায় ব্যবহার করে আর পঠনের মাধ্যমে ধর্মের এক বিরাট সেবা করা হবে। লেখকের সবগুলো বই দৃঢ় প্রত্যয় উৎপাদন করে (আর বিশ্বাসযোগ্য)। এ কারণেই যারা মানব সমাজকে ধর্ম সম্পর্কে অবহিত করতে ইচ্ছুক তাদের জন্য সবচাইতে কার্যকরী ব্যবস্থা হলো - এই বইগুলি পড়ার ব্যাপারে মানুষকে উৎসাহিত করা।

আশা করা যায় যে পাঠকগণ বইয়ের শেষের পাতাগুলোয় অন্যান্য কিছু বইয়ের নিবন্ধসমূহে কিছূ সময় ধরে চোখ বুলিয়ে যাবেন আর আকীদা (বিশ্বাস) সম্পর্কিত বিষয়গুলোর সমৃদ্ধ উৎস গুলো - যা কিনা খুবই উপকারী ও পড়তেও আনন্দদায়ক - সেগুলোর সঠিক মূল্যায়ন করবেন।

এই বইগুলোতে অন্যান্য কিছু বইয়ের ন্যায় আপনি লেখকের ব্যক্তিগত মতামত , সন্দেহপূর্ণ (অনির্ভর যোগ্য) সূত্র হতে নেয়া ব্যাখ্যাবলী , রচনা শৈলী যা পবিত্র বিষয়ের কারণে সম্মান ও গভীর শ্রদ্ধা ও ভয়ের ব্যাপারে অমনোযোগী , হতাশাব্যঞ্জক , সন্দেহ উদ্রেককারী এবং নৈরাশ্যজনক বর্ণনা যা পাঠকের অন্তরে বিচ্যূতির সৃষ্টি করে - এগুলোর কোন কিছুই আপনি পাবেন না।

লেখক পরিচিতি

লেখন হারুন ইয়াহিয়া ছদ্মনামে লেখালেখি করছেন। তিনি ১৯৫৬ সালে আংকারায় জন্ম গ্রহন করেন। তিনি ইস্তাম্বুলের মিমার সিনান ইউনিভার্সিটিতে আর্টস আর ইস্তাম্বুল ইউনিভার্সিটিতে দর্শন শাস্ত্রে পড়াশুনা করেন। ১৯৮০ সন থেকে তিনি রাজ নৈ তিক বিশ্বাস সংক্রান্ত এবং বিজ্ঞান বিষয়ক ব্যাপারগুলো নিয়ে বহু গ্রন্থ প্রকাশ করে আসছেন। গ্রন্থকার হিসেবে হারুন ইয়াহিয়া একটি সুপরিচিত নাম যিনি বিবর্তনবাদীদের প্রবঞ্চণা , তাদের দাবিসমূহের অসিদ্ধতা আর ডারউইনবাদ এবং রক্তপাতে বিশ্বাসী ভাবাদর্শের মধ্যকার যোগাযোগ সংক্রান্ত বিষয়গুলো ফাঁস করে দিয়ে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বহু গ্রন্থ তিনি লিখেছেন।

তার ছদ্মনাম হা রু ন ও ইয়াহিয়া এ দুটি নাম নিয়ে গঠিত। দুজন শ্রদ্ধেয় নবীর নাম থেকে এ দুটি নাম নেয়া হয়েছে , যাঁরা অবিশ্বাসীদের বিরুদ্ধে লড়াই করে গেছেন। লেখকের বইগুলোর প্রচ্ছদসমূহে যে সীল রয়েছে তা এদের বিষয়সমূহের সংযোগে প্রতীকি অর্থ বহন করে। এই মোহর আল্লাহ তাআলার সর্বশেষ গ্রন্থ ও বাণী হিসাবে কোরআনকে আর হযরত মুহম্মদ (দঃ) কে সর্বশেষ নবী হিসেবে তুলে ধরে। পবিত্র কোরআন আর সুন্নাহের মাধ্যমে পরিচালিত হয়ে লেখক তাঁর মূখ্য উদ্দেশ্য হিসেবে এটি ধরে নিয়েছেন যে , তিনি যেন অবিশ্বাস জন্মানো ভাবাদর্শগুলোর প্রতিটি মৌলিক বিশ্বাসকে ভুল প্রমাণিত করতে পারেন আর এমনভাবে তিনি তারঁ শেষ কথা বলে দিতে চান যা কিনা ধর্মের বিরুদ্ধে উত্থাপিত আপত্তিসমূহ সম্পূর্ণরূপে স্তব্ধ করে দিতে পারে। সর্বোচ্চ প্রজ্ঞা ও নৈতিক পূর্ণতা অর্জনকারী নবীর (দঃ) সীল বা মোহরটি লেখকের এই শেষ কথা বলার নিয়ত হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। লেখকের সমস্ত কার্যাবলীই একটি উদ্দেশ্যকে কেন্দ্র করে , যা হলো : মানুষের কাছে কোরআনের বার্তা পৌছে দেয়া , আর আকীদা বা মৌলিক বিশ্বাস সম্পর্কিত বস্তুগুলো যেমন : আল্লাহর অস্তিত্ত্ব , তারঁ একত্ব ও পরকাল - এগুলো সম্পর্কে চিন্তা করতে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করা ; আর তাদের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াবলী স্মরণ করিয়ে দেয়া ।

লেখক হারুন ইয়াহিয়া অসংখ্য দেশ যেমন ভারত , ইংল্যান্ড , ইন্দোনেশিয়া , পোল্যান্ড ,বসনিয়া , স্পেন , ব্রাজিল ইত্যাদি নানা দেশের পাঠকদের অনুরাগ অর্জন করেছেন। অসংখ্য ভাষায় তার বই অনূদিত হয়েছে। আর ইংরেজী , ফরাসী , জার্মানী , ইতালিয়ান , পর্তুগীজ , উর্দু , আরবী , আলবেনিয়ান , রাশিয়ান , বসনিয়ান , তার্কিশ ভাষায় অনূদিত বইসমূহ পাওয়া যাচ্ছে। (বর্তমানে বাংলা ভাষায়ও গুটিকতেক বই পাওয়া যাচ্ছে)।

অত্যন্ত স্বীকৃত এই সৃষ্টিকর্মগুলো পৃথিবীর সর্বত্র বহুলোকের ক্ষেত্রে আল্লাহতে বিশ্বাস স্থাপন করতে ও অন্যান্য বহু লোকের বেলায় তাদের ঈমানের গভীরতর অন্তর্দৃষ্টি অর্জন করার ক্ষেত্রে নিমিত্ত বা উপায় স্বরূপ কাজ করছে। এই বইগুলোতে যে প্রজ্ঞা আর আন্তরিক ও সহজবোধগম্য শৈলী ব্যবহৃত হয়েছে তা বইগুলোতে এক স্বতন্ত্র ছোঁয়া রেখে গিয়েছে - ফলে যারা এই বইগুলো পড়ে আর পর্যবেক্ষণ করে তাদেরকে বইগুলো প্রত্যক্ষভাবে নাড়া দেয়। আপত্তিমুক্ত এই লেখাগুলোতে দ্রুত কার্যকারীতা , সুস্পষ্ট ফলাফল , অকাট্যতা , এ সমস্ত গুণাবলীমণ্ডিত বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান রয়েছে। এই বইগুলোতে যে ব্যাখ্যাবলী প্রদান করা হয়েছে তা অবশ্যস্বীকার্য , সুস্পষ্ট এবং আন্তরিক আর এগুলোর সুস্পষ্ট উত্তরে পাঠকগণের মনোন্নয়ন ঘটে। যারা এই বইগুলো পড়বেন আর অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে চিন্তা করবেন তাদের পক্ষে আর কখনও বস্তুবাদ দর্শন , নাস্তিকতা আর অন্যান্য যে কোন ধরণের বিকৃত ভাবাদর্শ কিংবা দর্শনকে আন্তরিকভাবে সমর্থন করা সম্ভব হবে না। এমনকি যদিও তারা সমর্থন করেই যায় , এগুলো হবে কেবল ভাবাবেগপূর্ণ জেদেরই ফলাফল : কেননা এই বইগুলো উক্ত ভাবাদর্শগুলোর অত্যন্ত মূল বা ভিত্তি হতেই অসত্য বা অমূলক প্রতিপন্ন করে। হারুন ইয়াহিয়ার লেখা বইগুলোর বদৌলতে সমসাময়িক সব ধরণের অস্বীকারের আন্দোলন আজ আদর্শগতভাবেই পরাজিত হয়েছে।

এতে কোনই সন্দেহ নেই যে , এগুলোর বৈশিষ্ট্যাবলী- এদের প্রতি আল্লাহ প্রদত্ত প্রজ্ঞা ও সহজ বোধ্যতারই ফলস্বরূপ। এটা নিশ্চিৎ যে , লেখক নিজে কখনও গর্ববোধ করেন না ; তিনি কেবল আল্লাহর সঠিক পথ সন্ধানের ক্ষেত্রে উপায় হিসেবে সাহায্য করার নিয়ত করেন। অধিকন্তু লেখক তার বইগুলো হতে পার্থিব অর্জনের চেষ্টা করেন না। এই লেখক তো নয়ই এমনকি অন্যান্য যারাই এই বইগুলোর প্রকাশ কিংবা পাঠকদের নিকট পৌছে দেয়ার কাজে জড়িত , তারা কেউই পার্থিব কোন লাভ অর্জন করেন না।

এ সমস্ত তথ্যগুলো বিবেচনা করে যারা মানুষের অন্তরের চোখ খুলে দেয়ার আর মানুষকে আল্লাহর আরো অনুগত বান্দা হতে পরিচালনাকারী এই বই গুলো সবাইকে পড়ার ব্যাপারে উৎসাহিত করবেন , তারা নিঃসন্দেহে অমূল্য এক সেবা করে যাবেন।

ইতিমধ্যে , যে বইগুলো মানুষের অন্তরের সংশয় সৃষ্টি করে , ভাবাদর্শগত গোলমালের দিকে পরিচালিত করে এবং মানুষের মনের সন্দেহ দূরীকরণের ব্যাপারে যে বইগুলোর সুস্পষ্টভাবে কোন শক্তিশালী ও সঠিক প্রভাব নেই , এগুলোর প্রচার করা কেবলই সময় ও শক্তির অপচয় হবে মাত্র। এটা স্পষ্ট প্রতীয়মান যে পথহারা মানুষকে মুক্ত করা ছাড়া শুধুমাত্র লেখকের সাহিত্যিক দক্ষতার উপর জোর দিয়ে রচিত বইয়ের পক্ষে এমন বড় ধরণের প্রভাব ফেলা অসম্ভব। এতে যারা সন্দেহ করে তারা সহজেই দেখতে পাবে যে , হারুন ইয়াহিয়ার বইগুলোর একমাত্র উদ্দেশ্য হলো অবিশ্বাসসমূহ দূর্বল করে দেয়া আর কোরআনের নৈতিক মূল্যবোধগুলো ছড়িয়ে দেয়া। এই সেবাকাজগুলি যে ধরণের সাফল্য , প্রভাব কিংবা আন্তরিকতা অর্জনে সহযোগী তা পাঠকদের বিশ্বাস উৎপাদন হতেই প্রকাশিত হয়।

একটি বিষয় মনে রাখা দরকার : মুসলমানগণ যে অবিরাম নিষ্ঠুরতা , দ্বন্দ্ব আর যে সমস্ত অগ্নিপরীক্ষার সম্মুখীন হচ্ছে তা ধর্মহীন আদর্শগত প্রচারের ফলাফল। এগুলোর অবসান হতে পারে বিশ্বাসহীন ভাবাদর্শের পরাজয়ের মাধ্যমে আর এটা নিশ্চিত করার মাধ্যমে যে , প্রতিটি ব্যক্তি সৃষ্টির রহস্য ও কোরআনের মূল্যবোধ সম্পর্কে এমন জ্ঞান রাখে যেন তারই মাধ্যমে জীবন যাপন করতে পারে। পৃথিবীর এখনকার হাল চাল বিবেচনা করলে যা কিনা মানুষকে সহিংসতা , দুর্নীতি ও দ্বন্দের সর্পিল নিম্নগতির দিকে পরিচালিত করতে বাধ্য করছে -এটা স্পষ্ট হয়ে যায় যে , এই কাজটি আরো দ্রুতগতিতে আর কার্যকারীরূপে করে যাওয়া দরকার। অন্যথায় তখন অত্যন্ত বিলম্ব হয়ে যাবে।

এটা বললে অত্যুক্তি হবে না যে , হারুন ইয়াহিয়ার ধারাবাহিক সৃষ্টিকর্মগুলো অগ্রনী ভূমিকা গ্রহন করেছে। আল্লাহর ইচ্ছায় এই বইগুলো একবিংশ শতাব্দীতে মানুষের জন্য কোরআনে প্রতিশ্রুত শান্তি , রহমত , সুবিচার ও সুখের সন্ধান খুঁজে পাওয়ার উপায় বের করবে।