কোরআনের তাফসীর
সূরা আ'রাফ; (৩৭তম পর্ব)
- প্রকাশিত হয়েছে
আল্লাহ এ পৃথিবীতেও অনেক সময় মানুষকে পরীক্ষা করে থাকে। আল্লাহর নির্দেশ পালন করতে যেয়ে অনেক সময় হালাল কাজ থেকেও বিরত থাকতে হয়।
সূরা আ'রাফ; (৩৬তম পর্ব)
- প্রকাশিত হয়েছে
মানুষের লক্ষ্যের মধ্যে যদি একতা থাকে, তাহলে তারা বিভিন্ন দলে বিভক্ত হলেও ক্ষতি হয় না । বরং কাজ ভাগ করে দেয়ার জন্যে এবং সামাজিক বিষয়গুলোকে সহজ করার জন্যে অনেক সময় গোত্রীয় বা দলগত বিভক্তি জরুরী।
সূরা আ'রাফ; (৩৫তম পর্ব)
- প্রকাশিত হয়েছে
সমাজ ও দেশে প্রচলিত ভ্রান্ত রীতি-নীতি এবং কুসংস্কার শেকলের মতো মানুষকে বন্দিদশায় নিপতিত করে এবং মানুষকে এমন বন্দীদশা থেকে মুক্ত করতেই আল্লাহ নবী-রাসূলদের পাঠিয়েছেন।
সূরা আ'রাফ; (৩৪তম পর্ব)
- প্রকাশিত হয়েছে
মানুষ আল্লাহকে ভয় করলে তাঁর জন্যে আল্লাহর রহমতের দরজাগুলো প্রসারিত হয় এবং আল্লাহ ছাড়া অন্য কেউই এমন যোগ্যতার অধিকারী নন যে মানুষ তাঁকে ভয় করবে এবং তাঁর সামনে বিনম্র বা বিনয়াবনত হবে।
সূরা আ'রাফ; (৩৩তম পর্ব)
- প্রকাশিত হয়েছে
সমাজের বিচ্যুতি ও পথভ্রষ্টতা সাহসিকতার সঙ্গে মোকাবেলা করতে হবে। সমাজে যারা সত্য ধর্মের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করে ও ভুল ব্যাখ্যা করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে।
সূরা আ'রাফ; (৩২তম পর্ব)
- প্রকাশিত হয়েছে
পরকাল বা বিচার দিবসের মতো অনিবার্য বাস্তবতা বা মহাসত্যকে যারা অস্বীকার করে তারা তাদের সৎকাজগুলোকে শুধু দুনিয়া বা ইহলোকের মধ্যেই সিমীত করে এবং এসব কাজের প্রভাবগুলোকেও নষ্ট করে ফেলে।
সূরা আ'রাফ; (৩১তম পর্ব)
- প্রকাশিত হয়েছে
মহান আল্লাহকে জানা বা বোঝার জন্যে তাঁর মহিমা ও ক্ষমতার নিদর্শনের দিকে লক্ষ্য করা উচিত এবং সমস্ত সৃষ্টি জগতই আল্লাহর নিদর্শন ।
সূরা আ'রাফ;(৩০তম পর্ব)
- প্রকাশিত হয়েছে
খোদায়ী নেয়ামতের ব্যাপারে উদাসীনতা মানুষ বা সমাজকে সঠিক পথ থেকে বিচ্যুত করে। আল্লাহর নবী-রাসূলগণ সব সময় মানুষকে আল্লাহর নেয়ামতগুলোর কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে তাদেরকে খোদাদ্রোহীতা ও অংশীবাদিতা বা শিরক থেকে দূরে রাখার চেষ্টা করেছেন।
সূরা আ'রাফ;(২৯তম পর্ব)
- প্রকাশিত হয়েছে
বিচ্যুতি ও দুর্নীতির পরিবেশ জনসাধারণের ওপর প্রভাব ফেলে। তাই আমাদের ঈমান যতক্ষণ না শক্তিশালী হচ্ছে ততক্ষণ পর্যন্ত বিচ্যুত ও অনাচারের পরিবেশ থেকে দূরে থাকা উচিত।
সূরা আ'রাফ;(২৮তম পর্ব)
- প্রকাশিত হয়েছে
নবী-রাসূলদের জাদুকর বলে অপবাদ দেয়া ছিল সবচেয়ে বেশি প্রচলিত রীতি। কিন্তু নবী-রাসূলরা কখনও ময়দান ছেড়ে দেননি, বরং নানা অপবাদ ও বাধা সত্ত্বেও দায়িত্ব পালন করে গেছেন।
সূরা আ'রাফ;(২৭তম পর্ব)
- প্রকাশিত হয়েছে
অত্যাচারী, খোদাদ্রোহী শক্তি ও জালেম সরকারগুলোর বিরুদ্ধে জয়ী হওয়ার জন্য তিনটি গুণ জরুরী। এগুলো হলো- ধৈর্য ও দৃঢ়তা, আল্লাহর ওপর ভরসা ও প্রতিরোধ এবং খোদা-ভীতি বা ধার্মিকতা।
সূরা আ'রাফ;(২৬তম পর্ব)
- প্রকাশিত হয়েছে
খোদাদ্রোহীরা নিজেরা অশান্তি ও অন্যায়ের উৎস বা হোতা হওয়া সত্বেও তারা হযরত মূসা (আ.)'র মতো শান্তিকামী মহাপুরুষকে অশান্তি সৃষ্টিকারী বলে অভিযোগ তুলেছিল। বর্তমানেও বিশ্বের সবচেয়ে বড় বড় জালেম ও দখলদার শক্তিগুলো তাদের জুলুমের বিরোধীতাকারী বিপ্লবীদেরকে সন্ত্রাসী ও অশান্তি সৃষ্টিকারী বলে প্রচারণা চালাচ্ছে এবং নিজেদেরকে শান্তিকামী বলে জাহির করছে।
সূরা আ'রাফ;(২৫তম পর্ব)
- প্রকাশিত হয়েছে
মিথ্যাবাদীরা নানা কৌশলে সত্যপন্থীদের ধোঁকা দেয়ার চেষ্টা চালায়। কিন্তু সত্যের সামনে মিথ্যা টিকতে পারে না। সত্যের বিজয় অনিবার্য। এ কারণে শত বাধা সত্ত্বেও সত্যের পথে অটল থাকতে হবে।
সূরা আ'রাফ; (২৪তম পর্ব)
- প্রকাশিত হয়েছে
খোদাদ্রোহী শক্তিগুলো সত্যের শক্তিকে হারানোর জন্য বড় বড় আন্তর্জাতিক সম্মেলন, সভা ও সেমিনারের আয়োজন করে থাকে।
সূরা আ'রাফ; (২৩তম পর্ব)
- প্রকাশিত হয়েছে
সমাজকে সংশোধনের জন্য প্রথমে ওই সমাজের অত্যাচারী নেতাদেরকে সংশোধনের চেষ্টা করতে হবে। তাদেরকে অন্যায় পথ থেকে সরে আসার আহ্বান জানাতে হবে। শান্তিপূর্ণ উপায়ে কাজ না হলে অত্যাচারীদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করতে হবে।
সূরা আ'রাফ; (২২তম পর্ব)
- প্রকাশিত হয়েছে
দায়িত্ব পালনে অবহেলার জন্য সবাইকেই খোদায়ী শাস্তি ভোগ করতে হবে। কোনো বিশেষ জাতি বা কোনো বিশেষ নবীর উম্মতই এই শাস্তি থেকে রক্ষা পাবে না। বিশেষ কোনো সময়ে পাপ করলে সে জন্য শাস্তি ভোগ করতে হবে না, এমন ধারণারও কোনো ভিত্তি নেই।
সূরা আ'রাফ; (২১তম পর্ব)
- প্রকাশিত হয়েছে
ধন-সম্পদ ও প্রাচুর্য অসংযমী মানুষকে বাস্তবতা সম্পর্কে উদাসীন ও খোদাদ্রোহী করে। সব ধরনের সুখ বা আনন্দ আল্লাহর দয়ার নিদর্শন নয়।
সূরা আ'রাফ; (২০তম পর্ব)
- প্রকাশিত হয়েছে
মানুষের মধ্যে দাওয়াতি কাজ করতে হবে আন্তরিকতার সঙ্গে এবং বন্ধুপ্রতীম আচরণ করে। আত্মম্ভরিতা ও দম্ভের সঙ্গে কথা বলা যাবে না কিংবা প্রজাদের সঙ্গে রাজা যেমন আচরণ করে তেমন আচরণও করা যাবে না।
সূরা আ'রাফ; (১৯তম পর্ব)
- প্রকাশিত হয়েছে
ঐশী ধর্ম ও সৎ পথ থেকে সরে আসার অর্থ হলো, আল্লাহর সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করা। ঈমানদার ব্যক্তিরা কখনোই কারো সঙ্গে ধর্ম নিয়ে আপোষ করে না।