আল হাসানাইন (আ.)

কোরআনের তাফসীর

সূরা আন'আম;(১৫তম পর্ব)

সূরা আন'আম;(১৫তম পর্ব)

মানুষ চূড়ান্ত বিপদের মুখে আল্লাহকে স্মরণ করে। কাজেই দুঃখ-কষ্ট কখনো কখনো মানুষের জন্য কল্যাণ বয়ে আনে। অবশ্য অনেকেই বিপদ কেটে যাওয়ার পর আবারও আল্লাহর কাছ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়।

বিস্তারিত

সূরা আন'আম;(১৪তম পর্ব)

সূরা আন'আম;(১৪তম পর্ব) সৃষ্টিকূলের গোপন ও প্রকাশ্য সব কিছু সম্পর্কেই আল্লাহ বিস্তারিতভাবে জানেন- এ সংক্রান্ত আয়াতের পর এ আয়াতে মহান আল্লাহ বলছেন, আমি পাতার ঝরে যাওয়া ও মাটির ভেতরে বীজের অবস্থান এসবই যেমন জানি তেমনি তোমাদের জাগ্রত ও ঘুমন্ত অবস্থারও সব কিছু জানি। বিচার দিবসে তোমাদের কৃতকর্মের সব রেকর্ড আমি জানিয়ে দেব

বিস্তারিত

সূরা আন'আম;(১৩তম পর্ব)

সূরা আন'আম;(১৩তম পর্ব) মুসলমানদের একে অপরের সঙ্গে সম্পর্ক হতে হবে আন্তরিকতা, ঘনিষ্ঠতা ও ভালোবাসাপূর্ণ। শুধু নিজেদের মধ্যে নয় নেতার সঙ্গেও একই ধরনের স্বচ্ছ ও আন্তরিক সম্পর্ক থাকবে। মুসলিম সমাজের সম্পর্ক ভ্রাতৃত্বপূর্ণ, দয়া ও সহনশীলতার।

বিস্তারিত

সূরা আন'আম;(১২তম পর্ব)

সূরা আন'আম;(১২তম পর্ব) সদয় প্রশিক্ষক এবং উপযুক্ত শিক্ষা-কর্মসূচিই কেবল সৎ পথ পাওয়ার জন্য যথেষ্ট নয়। এ জন্য মানুষকেও সত্য অনুসন্ধানী হতে হবে।

বিস্তারিত

সূরা আন'আম;(১১তম পর্ব)

সূরা আন'আম;(১১তম পর্ব) আল্লাহর দেয়া নেয়ামতগুলোর গুরুত্ব বা মূল্য সম্পর্কে এবং সেগুলোকে হারানোর চিন্তা-ভাবনা করা আল্লাহকে জানার অন্যতম পন্থা। সৃষ্টিকূল ও অস্তিত্বের জগতের উৎস হলেন আল্লাহ এবং তিনিই নেয়ামত ও অস্তিত্বগুলোকে টিকিয়ে রাখার মালিক। এইসবের কার্যকারিতা ও প্রভাবেরও মালিক তিনি।

বিস্তারিত

সূরা আন'আম;(১০ম পর্ব)

সূরা আন'আম;(১০ম পর্ব) মানুষ জন্মগতভাবেই সৌন্দর্যপ্রিয়। আর শয়তান মানুষের এই স্বভাবকে অপব্যবহার করে এবং কুতসিত বিষয়কেও তার সামনে সুন্দর ও যৌক্তিক হিসেবে তুলে ধরে।

বিস্তারিত

সূরা আন'আম;(৯ম পর্ব)

সূরা আন'আম;(৯ম পর্ব)  মহান আল্লাহ'র পক্ষে যে কোন কাজ করা সম্ভব। কিন্তু তিনি মহাজ্ঞানী হওয়ার কারণে অবিবেচনাসুলভ কোন কাজ করেন না। একগুঁয়ে মানুষকে মুজিযা দেখিয়ে সত্যের পথে আনা সম্ভব নয়। মহান আল্লাহ থেকে সৃষ্টির শুরু এবং একদিন তারই কাছে সবাইকে ফিরে যেতে হবে। এটি আল্লাহর সার্বভৌম ক্ষমতার একটি সামান্য নিদর্শন।

বিস্তারিত

সূরা আন'আম;(৮ম পর্ব)

সূরা আন'আম;(৮ম পর্ব) মহান আল্লাহর বাণী ও সত্যকে প্রত্যাখ্যানের ফলে সৃষ্টিকর্তার কোনো ক্ষতি হয় না বরং এর মাধ্যমে কাফিররা নিজেই নিজেদের ওপর জুলুম করে। কারণ তারা চূড়ান্ত কল্যাণ থেকে নিজেদেরকে বঞ্চিত করছে।

বিস্তারিত

সূরা আন'আম;(৭ম পর্ব)

সূরা আন'আম;(৭ম পর্ব) মুশরিক ও কাফেররা নিজেদেরকে উদার বলে দাবি করলেও আসলে তারা স্বার্থপর এবং তাদের মধ্যে সঠিক জ্ঞানের অভাব রয়েছে। তারা ধারণা করছে, পুণরুত্থান দিবস ও আধ্যাত্মিকতাকে প্রত্যাখ্যান করার মাধ্যমে তারা বিজয় অর্জন করছে। যদিও তারা পরাজিত।

বিস্তারিত

সূরা আন'আম;(৬ষ্ঠ পর্ব)

সূরা আন'আম;(৬ষ্ঠ পর্ব) পৃথিবীতে আমরা যা কিছু গোপন করে রাখি, তার সব কিছুই কিয়ামতের দিন প্রকাশ হয়ে পড়বে। কাজেই গোপনে বা প্রকাশ্যে কোনোভাবেই অন্যায় করা যাবে না।

বিস্তারিত

সূরা আন'আম;(৫ম পর্ব)

সূরা আন'আম;(৫ম পর্ব) পৃথিবীতে মানুষ আল্লাহ ছাড়া যেসব বস্তু বা ব্যক্তির ওপর নির্ভর করে, কিয়ামতের দিন সেগুলোর কোনো মূল্য থাকবে না। সেখানে আল্লাহ ছাড়া আর কারো কাছে আশ্রয় নেয়ার উপায় থাকবে না।

বিস্তারিত

সূরা আন'আম;(৪র্থ পর্ব)

সূরা আন'আম;(৪র্থ পর্ব) ইসলামের নবী (সা.) যে সত্যিকারের নবী এবং রাসূল পবিত্র কুরআনই তার সবচেয়ে বড় প্রমাণ। বিশ্বনবী (সা.)’র রেসালাত চিরন্তন ও বিশ্বজনীন। তার রেসালাত সব যুগ, অঞ্চল ও সব শ্রেণীর মানুষের জন্য প্রযোজ্য।

বিস্তারিত

সূরা আন'আম;(৩য় পর্ব)

সূরা আন'আম;(৩য় পর্ব) কাফেরদের বক্তব্যে কোন যুক্তি নেই। আল্লাহর বাণী এবং ঈমানদার ব্যক্তিদের অবজ্ঞা করাই তাদের কাজ । আমাদের রাসূলের ধর্ম ইসলাম । ইসলাম গ্রহণের শর্ত হচ্ছে আল্লাহর কাছে পুরোপুরি আত্মসমর্পণ এবং তার নির্দেশাবলী মেনে চলা।

বিস্তারিত

সূরা আন'আম; (২য় পর্ব)

সূরা আন'আম; (২য় পর্ব) যারা সত্যকে স্বীকার করতে চায় না,তাদের কাছে কুরআনের আয়াত ও যুক্তির কোনো মূল্য নেই। তারা সব কিছুকেই প্রত্যাখ্যান করে। অজুহাত সৃষ্টিকারী কাফেররা কোনো যুক্তির তোয়াক্কা করে না বরং মুমিন ব্যক্তি ও তাদের ধর্মবিশ্বাসকে নিয়ে উপহাস করাই তাদের উদ্দেশ্য।  

বিস্তারিত

সূরা আন'আম; (১ম পর্ব)

সূরা আন'আম; (১ম পর্ব) পবিত্র মক্কায় নাজেল হওয়া সূরা আন'আমের আয়াত সংখ্যা ১৬৫। শির্ক বা অংশীবাদিতার বিরুদ্ধে সংগ্রাম ও  তাওহীদ বা একত্ববাদের দিকে আহ্বান এই সূরার মূল বিষয়বস্তু। সূরা আন’আমের বেশিরভাগ আয়াতে মূর্তিপূজারী ও মুশরিকদের নানা কুসংস্কার এবং ভুল ধারণা তুলে ধরা হয়েছে।

বিস্তারিত

সূরা আল মায়েদা;(৩৩তম পর্ব)

সূরা আল মায়েদা;(৩৩তম পর্ব) শাস্তি দেয়া, ক্ষমা করা এবং পুরস্কৃত করার এখতিয়ার একমাত্র আল্লাহর। কাজেই আমরা কাউকে জাহান্নামী বলতে পারি না বা গুনাহগার সাব্যস্ত করতে পারি না। কারণ বহু মানুষ জীবনের শেষ প্রান্তে এসে তাওবা করে সুপথে ফিরে আসতে পারে এবং বেহেশতে যেতে পারে। আল্লাহ তা'লা অহেতুক কাউকে স্বর্গ বা নরকে নিক্ষেপ করেন না, তিনি তা করেন নিজের প্রজ্ঞা ও হেকমত অনুসারে।  

বিস্তারিত

সূরা আল মায়েদা;(৩২তম পর্ব)

সূরা আল মায়েদা;(৩২তম পর্ব) একজন অজ্ঞ ব্যক্তির চেয়ে জ্ঞানী ব্যক্তির দায়-দায়িত্ব অনেক বেশি। শিক্ষিত ব্যক্তি তার জ্ঞানের মাধ্যমে সত্যকে সহজেই চিনতে পারে, তারপরেও সে যদি সত্যকে গ্রহণ না করে তাহলে তার শাস্তি হবে কঠোর।

বিস্তারিত

সূরা আল মায়েদা;(৩১তম পর্ব)

সূরা আল মায়েদা;(৩১তম পর্ব) মানুষের অন্তর যদি কলুষিত হয়ে যায় তবে তা মাটি ও পাথরের চেয়েও কঠিন হয়ে পড়ে। হযরত ঈসা (আ.)'এর অন্তর পবিত্র ছিল বলে তিনি মাটির তৈরি পাখিতে ফুঁ দিয়ে তা জীবন্ত করে আকাশে উড়িয়ে দিয়েছেন। কিন্তু কাফেরদের অন্তর অপবিত্র ছিল বলে তারা সত্যকে উপলব্ধি করতে পারেনি।

বিস্তারিত

সূরা আল মায়েদা;(৩০তম পর্ব)

সূরা আল মায়েদা;(৩০তম পর্ব) ওয়ারিশ এবং যাদের ব্যাপারে ওসিয়ত করা হয়েছে তাদের অধিকার রক্ষা করার জন্যে সতর্কতাস্বরূপ দুজন ন্যায়বান এবং সৎ সাক্ষী রেখে দেয়া উচিত। মিথ্যা সাক্ষীও এক ধরনের মানবাধিকার লঙ্ঘন। যদি সাক্ষ্যদাতাকে কোনো রকম টাকাপয়সা নাও দেয়া হয়।

বিস্তারিত

সূরা আল মায়েদা;(২৯তম পর্ব)

সূরা আল মায়েদা;(২৯তম পর্ব)  ব্যক্তিগত ও সামাজিক ক্ষেত্রসহ যে কোনো ক্ষেত্রে খোদায়ী বিধানের বিপরীত কোনো আইন প্রণয়ন কুপ্রথা বা বেদায়াত মাত্র। এসব আইন চালু করা কুফরি ও অজ্ঞতার লক্ষন। যারা আল্লাহকে অস্বীকার করে কেবল তারাই কাফের নয়, যারা এ ধরনের আইন চালু করে তারাও কাফের।

বিস্তারিত

আপনার মতামত

মন্তব্য নেই
*
*

আল হাসানাইন (আ.)