আল হাসানাইন (আ.)

কোরআনের তাফসীর

সূরা আল মায়েদা;(৮ম পর্ব)

সূরা আল মায়েদা;(৮ম পর্ব)

আল্লাহকে যারা ভয় করে অন্য কোনো শক্তিকে তারা ভয় করে না। আল্লাহর ওপর ঈমান ইজ্জত, সম্মান এবং শক্তির উৎস।

বিস্তারিত

সূরা আল মায়েদা;(৭ম পর্ব)

সূরা আল মায়েদা;(৭ম পর্ব) ধর্মীয় অহংকার এমন এক মারাত্মক বিপদ বা রোগ যা সব ধর্মের অনুসারীর জন্যই সর্বনাশের কারণ হতে পারে। তাই ধর্ম পালন যেন আমাদের মধ্যে বড়ত্বের বা শ্রেষ্ঠত্বের অহংকার জাগিয়ে না তোলে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।

বিস্তারিত

সূরা আল মায়েদা;(৬ষ্ঠ পর্ব)

সূরা আল মায়েদা;(৬ষ্ঠ পর্ব) ইসলাম একটা বিশ্বজনীন এবং চিরন্তন ধর্ম। ইসলাম তাই আগেকার সকল ধর্মের অনুসারীদেরকে চিরন্তন ঐশীগ্রন্থ আল কোরআনের দিকে আহবান জানায়।

বিস্তারিত

সূরা আল মায়েদা;(৫ম পর্ব)

সূরা আল মায়েদা;(৫ম পর্ব) বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.) হতে বর্ণিত কোনো কোনো বর্ণনা অনুযায়ী, বনি ইসরাইলের ১২ জন নেতার মত শেষ নবী (সা.)'র উত্তরসূরী বা স্থলাভিষিক্ত হবেন ১২ জন এবং কিয়ামত পর্যন্ত এ ১২ জনই হবেন মুসলমানদের ইমাম বা নেতা। তাঁদের মধ্যে প্রথম হলেন আমিরুল মুমিনিন হযরত আলী (আ.) এবং শেষ নেতা হবেন হযরত ইমাম মাহদী (আ.)।

বিস্তারিত

সূরা আল মায়েদা;(৪র্থ পর্ব)

সূরা আল মায়েদা;(৪র্থ পর্ব) আল্লাহতায়ালা বুদ্ধি, স্বভাব, ভাষা এবং বক্তব্যের মাধ্যমে সকল মুসলমানের কাছ থেকে প্রতিশ্রুতি আদায় করেছেন যে, তাঁর দেয়া আদেশ নিষেধগুলো বাস্তবায়নে অঙ্গীকারাবদ্ধ থাকবে। তাই এ ক্ষেত্রে কোন ধরনের অবহেলা করা চুক্তি ভঙ্গের শামিল।

বিস্তারিত

সূরা আল মায়েদা;(৩য় পর্ব)

সূরা আল মায়েদা;(৩য় পর্ব) ঐশী ধর্মগ্রন্থের অধিকারী বা আহলে-কিতাবদের সম্পর্কে দু'টি বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে: প্রথম বিষয়টি আহলে কিতাবদের খাদ্য সম্পর্কিত এবং দ্বিতীয় বিষয়টি তাদের নারীকে বিয়ে করার বৈধতা সম্পর্কিত। আগের আয়াতে জীব-জন্তুর গোশত সম্পর্কিত যে বিধান দেয়া হয়েছে তার আলোকে আহলে কিতাবদের গোশত জাতীয় খাদ্য মুসলমানদের জন্য বৈধ নয়, তবে তাদের অন্যান্য খাবার গ্রহণ জায়েজ বা বৈধ।

বিস্তারিত

সূরা আল মায়েদা;(২য় পর্ব)

সূরা আল মায়েদা;(২য় পর্ব) ইসলামী আদর্শের অস্তিত্বের চিরন্তনত্বের জন্যে সঠিক নেতৃত্ব গ্রহণ করতে হবে। সঠিক নেতৃত্ব বলতে বোঝায় ইমামত এবং নবীজি পরবর্তী ১২ ইমামের বেলায়াত গ্রহণ করা। যার সর্বশেষ ইমাম হলেন অন্তর্ধানে থাকা ইমাম মাহদি (আ.)।

বিস্তারিত

সূরা আল মায়েদা;(১ম পর্ব)

সূরা আল মায়েদা;(১ম পর্ব) বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.)'র জীবনের শেষের দিকে সূরা মায়েদা নাজিল হয়। এই সূরায় রয়েছে ১২০ আয়াত। এ সূরার ১১৪ ও ১১৫ নম্বর আয়াত থেকে সূরাটির নামকরণ ‘মায়েদা' করা হয়েছে। এ দুই আয়াতে বলা হয়েছে, হযরত ঈসা (আ.)'র দোয়ার বরকতে আকাশ থেকে খাদ্যভর্তি খাঞ্চা বা মায়েদা নাজেল হয়েছিল।

বিস্তারিত

সূরা আন নিসা;(৪৩তম পর্ব)

সূরা আন নিসা;(৪৩তম পর্ব) ধর্মীয় নেতা বা ব্যক্তিত্বদের সম্পর্কে বাড়াবাড়ি কিংবা ধর্মীয় গোঁড়ামি মানুষকে সত্য পথ থেকে সরিয়ে দেয় এবং সাম্প্রদায়িক করে তোলে।

বিস্তারিত

সূরা আন নিসা;(৪২তম পর্ব)

সূরা আন নিসা;(৪২তম পর্ব) তোমার এই জনগোষ্ঠি যদি তোমার নবুয়্যতিকে অস্বীকার করে,কোনো সেমস্যা নেই,কেননা আল্লাহ কোরআন নাযিল করেছেন তাঁর অসীম জ্ঞানের সমুদ্রের ভিত্তিতে। আর এটাই সুস্পষ্ট একটি প্রমাণ যে, কোরআন কোনো মানুষের চিন্তাপ্রসূত রচনা নয়।

বিস্তারিত

সূরা আন নিসা;(৪১তম পর্ব)

সূরা আন নিসা;(৪১তম পর্ব) ঈমান যাদের অন্তরের গভীরে প্রবেশ করে তারা ইহুদি হোক বা মুসলমান হোক আল্লাহর তরফ থেকে নাজেল হওয়া বিষয়ের প্রতি আস্থা রাখেন। এ ধরনের মানুষ নামাজ পড়েন, বিত্তহীন বা বঞ্চিতদের যাকাত দেন ও অন্যান্য এবাদতও পালন করেন। আর মহান আল্লাহও তাদের পরিপূর্ণ বা পূর্ণাঙ্গ পুরস্কার দেবেন। এটা করুণাময় আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহ।

বিস্তারিত

সূরা আন নিসা;(৪০তম পর্ব)

সূরা আন নিসা;(৪০তম পর্ব) কখনও কখনও পবিত্রতম ব্যক্তিদেরকেও সবচেয়ে অশ্লীল বা অশালীন অপবাদ দেয়া হয়। মরিয়ম (সা.) ছিলেন ইহুদিদের মধ্যে পবিত্রতম চরিত্রের অধিকারী, অথচ ইহুদিরা তাঁকে ব্যভিচারের অপবাদ দিয়েছিল, যা যে কোনো নারীর জন্য সবচেয়ে অসম্মানজনক ও অশালীন অপবাদ।

বিস্তারিত

সূরা আন নিসা;(৩৯তম পর্ব)

সূরা আন নিসা;(৩৯তম পর্ব) আল্লাহ কোরআনে বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.)তে সান্ত্বনা দিয়ে বলছেন: ইহুদিদের এসব অজুহাতকামীতায় আপনি দুঃখিত হবেন না। কারণ, এদের পূর্বপুরুষরাও অদ্ভুত দাবি তুলে বলেছিল, ঈমান আনার আগেই আল্লাহকে আমরা সরাসরি খালি চোখে দেখতে চাই। ইহুদিদের ওই একগুঁয়েমি তথা আল্লাহকে খালি চোখে দেখার দাবি তোলার জন্য তাদের ওপর আল্লাহর আজাব নাজেল হয়েছিল। হযরত মূসা (আ.) তাদের কাছে নানা স্পষ্ট নিদর্শন তুলে ধরা সত্ত্বেও তারা বাছুর পূজা শুরু করেছিল এবং আল্লাহকে ভুলে গিয়েছিল।

বিস্তারিত

সূরা আন নিসা;(৩৮তম পর্ব)

সূরা আন নিসা;(৩৮তম পর্ব) মহান আল্লাহ কৃতজ্ঞ এবং এ কারণেই তিনি মানুষকে তাদের ভাল কাজের পুরস্কার দিয়ে থাকেন। তাই মানুষেরও উচিত মহান আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞ হওয়া এবং যে পথে চললে আল্লাহ খুশি হন সে পথে চলার মাধ্যমে আল্লাহর দেয়া নেয়ামতগুলোর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা। আর যদি কেউ বিশ্বাস ও সৎকর্মশীলতা নিয়ে আল্লাহর নেয়ামতের শোকর করে তাহলে কখনও শাস্তি বা আজাব তাদের স্পর্শ করবে না।

বিস্তারিত

সূরা আন নিসা;(৩৭তম পর্ব)

সূরা আন নিসা;(৩৭তম পর্ব) মুনাফিকরা আল্লাহকে ধোঁকা দিতে চায়। অথচ আল্লাহ তাদের (কাজের শাস্তি হিসেবে) প্রতারিত করেন। তারা যখন নামাজে দাঁড়ায় তখন তারা রোগাক্রান্ত ব্যক্তির মত শিথিলচিত্তে দাঁড়ায়, তারা লোকদের দেখানোর জন্যই নামাজে দাঁড়ায় এবং আল্লাহকে খুব কমই স্মরণ করে।

বিস্তারিত

সূরা আন নিসা;(৩৬তম পর্ব)

সূরা আন নিসা;(৩৬তম পর্ব) ধর্মত্যাগের বিপদ প্রত্যেক মুমিনের জন্যেই ভীতিকর। অতএব আজকের ইমানের জন্যে অহংকারী না হয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। বিশ্বাসের ক্ষেত্রে নড়বড়ে অবস্থা মানুষকে গোমরাহ করে ফেলে এবং আল্লাহর রহমত ও হেদায়েত থেকে দূরে ঠেলে দেয়।

বিস্তারিত

সূরা আন নিসা;(৩৫তম পর্ব)

সূরা আন নিসা;(৩৫তম পর্ব) তোমরা এমনটি ভেবো না যে ব্যাপারে আল্লাহ আদেশ দেন সেটা তাঁর প্রয়োজন। বরং প্রকৃতপক্ষে তোমাদেরকেও আল্লাহর প্রয়োজন নেই। যখন তোমরা ছিলে না, তখন কি আল্লাহর কোনো সমস্যা ছিল, যে সমস্যা তোমাদের আগমনে সমাধান হয়ে গেছে? সুতরাং আল্লাহর সামনে বড়াই বা অহংকার করো না। কেননা আল্লাহ চাইলে সকল অহংকারী আর উদ্ধত মানুষকে ধ্বংস করে দিতে পারেন এবং অনুগত ও আদেশ মান্যকারী মানুষদেরকে তাদের স্থলাভিষিক্ত করতে পারেন।

বিস্তারিত

সূরা আন নিসা;(৩৪তম পর্ব)

সূরা আন নিসা;(৩৪তম পর্ব) ইসলাম কখনোই একাধিক স্ত্রী গ্রহণের ব্যাপারে পরামর্শ কিংবা আদেশ দেয় নি,বরং বিশেষ পরিস্থিতিতে একাধিক স্ত্রী গ্রহণকে বৈধতা দিয়েছে।

বিস্তারিত

সূরা আন নিসা;(৩৩তম পর্ব)

সূরা আন নিসা;(৩৩তম পর্ব) ঐশী আদর্শ অনুসরণের কারণে কোরআনের ভাষায় তাঁকে আল্লাহর বন্ধু নির্বাচন করা হয়েছে। আল্লাহর কাছে তাঁর মর্যাদা এবং অবস্থান এতোই ঘনিষ্ঠ যে, ইসলামের নবীকেও তাঁর দ্বীন অনুসরণের আদেশ দেয়া হয়েছে। এ কারণেই ইসলাম ধর্ম ইব্রাহীমী ধর্মেরই অনুসারী বলে মনে করা হয়,কোরআনের এ আয়াতগুলোতে যাকে শ্রেষ্ঠ ধর্ম বলে উপস্থাপন করা হয়েছে।

বিস্তারিত

সূরা আন নিসা;(৩২তম পর্ব)

সূরা আন নিসা;(৩২তম পর্ব) মানুষকে প্রতারিত করার জন্যে শয়তান মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দেয়,সুদূরপ্রসারী আশ্বাস দেয়। এগুলো শয়তানী প্রতারণার আরো কিছু কৌশল। বর্ণনায় এসেছে যখন আল্লাহর পক্ষ থেকে গুনাহ মাফ করে দেয়া সংক্রান্ত আয়াত নাযিল হলো, ইবলিস তখন তার সাঙ্গপাঙ্গদের একত্র করে বললোঃ মানুষের তওবা করার মধ্য দিয়ে আমাদের সকল শ্রমই পণ্ড হয়ে যায়। এক শয়তান বলে উঠলোঃ যখনই কেউ তওবা করার সিদ্ধান্ত নেবে তখনই তাকে আশ্বাসের জালে আটকে ফেলবো যাতে তওবার ব্যাপারটি পিছিয়ে যায় এবং এক সময় তা থেকে সরে আসে।

বিস্তারিত

আপনার মতামত

মন্তব্য নেই
*
*

আল হাসানাইন (আ.)