আল হাসানাইন (আ.)

কোরআনের তাফসীর

সূরা বাকারাহ;(পর্ব ২১)

সূরা বাকারাহ;(পর্ব ২১)

আল্লাহ মানুষের জীবিকা ও খাদ্যের ব্যবস্থা করেছেন। তাই বলে পশুর মত যে কোন পন্থায় পেট ভরানোর চিন্তাতেই ব্যস্ত থাকা উচিত নয়। তাই মানুষ হিসাবে আমাদেরকে হালাল রিযিকের সন্ধান করতে হবে। যেমনটি সূরা বাকারাহ'র ৫৭ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে-'তোমাদেরকে যে জীবিকা দান করলাম সেই পবিত্র বস্তু হতে খাও।আল্লাহ মানুষের জীবিকা ও খাদ্যের ব্যবস্থা করেছেন। তাই বলে পশুর মত যে কোন পন্থায় পেট ভরানোর চিন্তাতেই ব্যস্ত থাকা উচিত নয়। তাই মানুষ হিসাবে আমাদেরকে হালাল রিযিকের সন্ধান করতে হবে। যেমনটি সূরা বাকারাহ'র ৫৭ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে-'তোমাদেরকে যে জীবিকা দান করলাম সেই পবিত্র বস্তু হতে খাও।

বিস্তারিত

সূরা বাকারাহ; (পর্ব ২০)

সূরা বাকারাহ; (পর্ব ২০) বনী ইসরাইলীদেরকে উদ্দেশ্য করে আল্লাহ পাক সূরা বাকারাহ'র ৫৩ নম্বর আয়াতে বলেছেন, "আর (স্মরণ কর) যখন আমি মূসাকে কিতাব এবং ফোরক্বান (সত্য-মিথ্যার পার্থক্য বিধানকারী নির্দেশ) দান করেছি, যাতে তোমরা সরল পথ প্রাপ্ত হতে পার।"

বিস্তারিত

সূরা বাকারাহ; (১৯তম পর্ব)

সূরা বাকারাহ;  (১৯তম পর্ব) আর সেদিনের ভয় কর, যখন কেউ কারও সামান্য উপকারে আসবে না এবং তার পক্ষে কোন সুপারিশও কবুল হবে না;কারও কাছ থেকে ক্ষতিপূরণও নেয়া হবে না এবং তারা কোন রকম সাহায্যও পাবে না।

বিস্তারিত

সূরা বাকারাহ; (১৮তম পর্ব)

সূরা বাকারাহ; (১৮তম পর্ব) মানুষের ভেতরের কামনা-বাসনা ও বাইরের সমস্যার মোকাবেলায় মানব জীবনের সর্বোত্তম সাথী হলো দৃঢ়তা ও অবিচল থাকা। এই অবিচলতা তার মধ্যে জোগায় অফুরন্ত শক্তি। আর এই শক্তির বলে সে বিনীতভাবে আল্লাহর ইচ্ছার কাছে নিজেকে সমর্পন ও তাঁরই এবাদত করতে পারে।

বিস্তারিত

সূরা বাকারাহ; (১৭তম পর্ব)

সূরা বাকারাহ;  (১৭তম পর্ব) আমিরুল মুমিনিন হযরত আলী (আ.) নাহজুল বালাগা গ্রন্থের ৪৯ নম্বর বাণীতে এ সম্পর্কে বলেছেন, মিথ্যা যদি সরাসরি বর্ণনা করা হয়, তাহলে ভয়ের কিছু নেই। কারণ মানুষ ওই বিষয়টি যে ভুল তা বুঝতে পারবে এবং নিজেরাই সেটি বর্জন করবে। আর যদি সত্য সরাসরি এবং অবিকৃতভাবে বর্ণনা করা হয়, তাহলে বিরোধীদের মুখ বন্ধ হয়ে যাবে এবং জনগণও তা মেনে নেবে। বিপদ ঘটে তখনই যখন সত্য-মিথ্যা মিশিয়ে বর্ণনা করা হয়। ওই অবস্থায় শয়তান সহজেই মানুষকে বিভ্রান্ত করতে পারে।

বিস্তারিত

সূরা বাকারাহ;( ১৬ তম পর্ব )

সূরা বাকারাহ;( ১৬ তম পর্ব ) আল্লাহপাক মানব জাতিকে জ্ঞান ও বিচার-বুদ্ধি দেয়ার পাশাপাশি দ্বিতীয় যে মহান নেয়ামত দিয়েছেন তাহলো ওহী। নবীদের মাধ্যমে ওহী নাজিল এবং মানুষের পথ প্রদর্শনের জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণ সরবরাহ করার প্রতিশ্রুতি দিলেন মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ। তবে সত্য ও মিথ্যা গ্রহণ বা বর্জনের অধিকার অর্পন করলেন মানুষের ওপর। মানুষ চাইলে সঠিক পথের অধিকারী হবে আর না চাইলে আল্লাহ তাকে জোর করে সঠিক পথে পরিচালিত করবেন না। মানুষ তার পথ নির্বাচনের ক্ষেত্রে স্বাধীন এবং এ ব্যাপারে আল্লাহর কোন জোর জবরদস্তি নেই।

বিস্তারিত

সূরা বাকারাহ;( ১৫ তম পর্ব )

সূরা বাকারাহ;( ১৫ তম পর্ব ) শয়তানের আনুগত্য মানুষকে যেমন আল্লাহর কাছ থেকে দূরে সরিয়ে নেয়, তেমনি মানুষকে প্রকৃত শান্তি থেকেও বঞ্চিত করে এবং তাকে নানা দুঃখ-কষ্টের মধ্যে ফেলে দেয়

বিস্তারিত

সূরা বাকারাহ;(১৪তম পর্ব)

সূরা বাকারাহ;(১৪তম পর্ব) আগের আয়াতগুলোতে মানুষের প্রতি মহান আল্লাহর বৈষয়িক ও আধ্যাত্মিক নেয়ামত এবং সুযোগ সুবিধার কথা এক এক করে উল্লেখ করা হয়েছে। বলা হয়েছে- মানুষের বিশেষ মর্যাদার কারণেই তাকে আল্লাহর প্রতিনিধিত্ব দেয়া হয়েছে। এ আয়াতে মানুষের জন্য একটি মর্যাদা বা শ্রেষ্ঠত্বের কথা বলা হয়েছে।

বিস্তারিত

সূরা বাকারাহ;(১৩তম পর্ব)

সূরা বাকারাহ;(১৩তম পর্ব) মহান আল্লাহ ফেরেশতাদের কাছে মানুষের মর্যাদা তুলে ধরার জন্য উভয় দলকেই পরীক্ষা করেন। মানুষ ও ফেরেশতা উভয়কেই তিনি জ্ঞান শিক্ষা দেন এবং পরে এ সম্পর্কে তাদের প্রশ্ন করেন।

বিস্তারিত

সূরা বাকারাহ;(১২তম পর্ব)

সূরা বাকারাহ;(১২তম পর্ব) মহান আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করার পর, আমাদের আরাম আয়েশের জন্য সব উপকরণের ব্যবস্থা করেছেন। তিনি আসমান ও জমিন সৃষ্টি করে তা, মানুষের জন্য উৎসর্গ করেছেন। কেননা মানুষই হচ্ছে আল্লাহর সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টি।

বিস্তারিত

সূরা বাকারাহ;(১১তম পর্ব)

সূরা বাকারাহ;(১১তম পর্ব) যারা আল্লাহর সাথে দৃঢ় অঙ্গীকারে আবদ্ধ হওয়ার পর তা ভঙ্গ করে এবং আল্লাহ যা অক্ষুণ্ন রাখতে আদেশ করেছেন তা ছিন্ন করে এবং পৃথিবীতে অশান্তি সৃষ্টি করে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত

বিস্তারিত

সূরা বাকারাহ;( ১০ম পর্ব )

সূরা বাকারাহ;( ১০ম পর্ব ) সৎ কাজ ছাড়া ঈমান ফলপ্রসূ হয় না। শুধু ঈমান বা শুধু ভালো কাজ কোনটিই এককভাবে মানুষের সৌভাগ্য নিশ্চিত করতে পারে না। ঈমান হচ্ছে গাছের মূল বা শিকড়ের মত আর ভালো কাজ হচ্ছে বৃক্ষের ফল স্বরূপ

বিস্তারিত

সূরা বাকারাহ; (৯ম পর্ব)

সূরা বাকারাহ; (৯ম পর্ব) প্রত্যেক নবীকে তার নবুয়্যত প্রমাণ করার জন্য মুজিযা আনতে হয়। মুজিযা অর্থাৎ এমন অলৌকিক কাজ তাকে দেখাতে হয় যা অন্যদের পক্ষে দেখানো সম্ভব নয়। ইসলামের নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর মুজিযা হলো পবিত্র কোরআন।

বিস্তারিত

সূরা বাকারাহ;(৮ম পর্ব)

সূরা বাকারাহ;(৮ম পর্ব) ল্লাহকে চেনা, তাঁর আনুগত্য করা এবং আল্লাহর এবাদতের সর্বোত্তম উপায় হলো তাঁর নেয়ামতের প্রতি লক্ষ্য করা।

বিস্তারিত

সূরা বাকারাহ;(৭ম পর্ব)

সূরা বাকারাহ;(৭ম পর্ব) "তারা মূক, বধির ও অন্ধ। সুতরাং তারা ফিরে আসবে না।" (২:১৮) অন্যান্য মানুষের মত মুনাফিকদেরও চোখ,কান ও মুখ আছে। কিন্তু তাদের চোখ যেহেতু সত্য দেখতে ও উপলদ্ধি করতে করে না, তাদের কান যেহেতু সত্য কথা শুনতে চায় না এবং তাদের জিভ যেহেতু সত্য কথা বলা থেকে বিরত থাকে তাই কোরআন তাদেরকে এমন ব্যক্তিদের সাথে তুলনা করেছে

বিস্তারিত

সূরা বাকারাহ; (৬ষ্ঠ পর্ব)

সূরা বাকারাহ; (৬ষ্ঠ পর্ব) নিফাক বা কপটতার আরেকটি বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, মুনাফিকদের ব্যক্তিত্বে দৃঢ়তা বা গাম্ভীর্যতা নেই। তারা যে পরিবেশে যায় সেই পরিবেশের রং ধারণ করে।

বিস্তারিত

সূরা বাকারাহ;(৪র্থ পর্ব)

সূরা বাকারাহ;(৪র্থ পর্ব) অন্তরের অসুস্থতার যদি চিকিৎসা করা না হয় তাহলে ক্রমেই তা বৃদ্ধি পায় এবং এক সময় তার মনুষ্যত্ব ধ্বংস করে দেয়। 'নিফাক' বা কপটতা আত্মার অন্যতম বিপজ্জনক ব্যাধি যা আমাদের সবার মন ও আত্মার জন্য হুমকির সৃষ্টি করে।

বিস্তারিত

সূরা বাকারাহ;(৫ম পর্ব)

সূরা বাকারাহ;(৫ম পর্ব) নিফাক বা কপটতা এক ধরনের সংক্রামক রোগ। যদি এ রোগের চিকিৎসা করা না হয়, তাহলে এ রোগে সমাজের বহু মানুষ আক্রান্ত হবে। সমাজ কলুষিত হয়ে পড়বে ভণ্ডামী, তোষামোদী, মিথ্যা বলা, পরচর্চা, কুৎসা রটনার মত নানা রকম ব্যাধিতে।

বিস্তারিত

সূরা বাকারাহ (৩য় পর্ব)

সূরা বাকারাহ (৩য় পর্ব) ওই মুমিন ব্যক্তিরা তাদের প্রতিপালকের নির্দেশিত পথে রয়েছে এবং তারাই সফলকাম

বিস্তারিত

সূরা বাকারাহ (২য় পর্ব)

সূরা বাকারাহ (২য় পর্ব) মুত্তাকী ও পরহেজগার তারাই যারা অদৃশ্যে বিশ্বাস করে, নামাজ কায়েম করে এবং তাদেরকে যে জীবিকা দেয়া হয়েছে তা থেকে দান করে।

বিস্তারিত

আপনার মতামত

মন্তব্য নেই
*
*

আল হাসানাইন (আ.)