আল হাসানাইন (আ.)

হযরত মোহাম্মদ (সা.)

মানব জাতির পরিপূর্ণ আদর্শ হযরত মুহাম্মাদ (সা.)

মানব জাতির পরিপূর্ণ আদর্শ হযরত মুহাম্মাদ (সা.)

মহানবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.)-এর জন্ম থেকে ওফাত পর্যন্ত পূর্ণাঙ্গ জীবনী আমরা জানতে পারি। আর এর মধ্যেই আমরা পূর্ণতায় পৌঁছানো এক অসাধারণ সত্তাকে খুঁজে পাই মহান আল্লাহ পবিত্র কুরআনে যাঁকে উদ্দেশ্য করে বলছেন...

বিস্তারিত

মিরাজ

মিরাজ বিশ্বমানবতার মুক্তিদূত মহানবী হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা (স.) নবুওয়াত প্রাপ্তির পর তাঁর মক্কী জীবনের শেষ দিকে, মতান্তরে হিজরতের তিন বছর আগে রজব মাসের ২৭ তারিখের রাতে তিনি জাগ্রত অবস্থায় সশরীরে বোরাক নামক বাহনযোগে মক্কা মুকাররমা থেকে বায়তুল মুকাদ্দাস এবং সেখান থেকে রফরফ যোগে ঊর্ধ্বালোকে পরিভ্রমণের মাধ্যমে সৃষ্টির অনন্ত রহস্য অবলোকন এবং আল্লাহপাকের পরম সান্নিধ্য অর্জন করেন। এর পর বায়তুল মুকাদ্দাস ফিরে এসে সব নবী-রাসূলের ইমাম হয়ে নামাজ আদায় করে মক্কায় ফিরে আসেন। নবীজির (স.) মক্কা থেকে বায়তুল মুকাদ্দাসের ভ্রমনকে 'ইসরা'এবং বায়তুল মোকাদ্দাস থেকে উর্ধ্বালোকে ভ্রমনকে 'মিরাজ' বলা হয়।

বিস্তারিত

উম্মুল মুমিনীন হযরত খাদীজা (আ.)

উম্মুল মুমিনীন হযরত খাদীজা (আ.) ইসলামের বিকাশ-বিস্তারের জন্য যাদের অবদান সবচেয়ে বেশী হযরত খাদীজা (আ.) তাঁদের অন্যতম। কারণ, তিনি ছিলেন হযরত রাসূলে আকরাম (সা.) -এর ওপর ঈমান আনয়নকারী প্রথম ব্যক্তি। শুধু তা-ই নয়, তিনি তাঁর প্রভূত ধন-সম্পদের সবই ইসলামের খেদমতে ব্যয় করার জন্য হযরত রাসূলে আকরাম (সা.) -এর হাতে তুলে দিয়েছিলেন। বস্তুতঃ ইসলামের সেই প্রাথমিক যুগে ইসলাম প্রচারের জন্যে হযরত খাদীজা (আ.)-এর সম্পদের সহায়তা না হলে ইসলামের যাত্রাপথ নিঃসন্দেহে অত্যন্ত কঠিন হতো।  

বিস্তারিত

সত্যের প্রথম প্রকাশ

সত্যের প্রথম প্রকাশ ইসলামের প্রকৃত ইতিহাসের শুভ সূচনা ঐ দিন থেকে হয়েছিল যে দিন মহানবী (সা.) রিসালাত ও নবুওয়াতের দায়িত্ব লাভ করেন। এর ফলে অনেক স্মরণীয় ঘটনার উদ্ভব হয়। যে দিন মহানবী মানব জাতির হেদায়েতের দায়িত্বপ্রাপ্ত হলেন  ওহীর ফেরেশতার মাধ্যমে

বিস্তারিত

মহানবী (সা.) এর নবুওয়াতের অভিষেক দিবস

মহানবী (সা.) এর নবুওয়াতের অভিষেক দিবস মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে একজন ফেরেশতা সৌভাগ্য ও হেদায়েতের গ্রন্থের (আল কোরআন) প্রারম্ভক ও শুভ সূচনা হিসাবে কিছু আয়াত মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর কাছে পাঠ করেন। আর এ কয়েকটি আয়াত অবতীর্ণ হওয়ার মধ্য দিয়ে হযরত মুহাম্মদ (সা.) নবুওয়াতের মর্যাদাপূর্ণ স্থানে অধিষ্ঠিত হলেন (এ ঘটনার মধ্য দিয়ে হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর নবুওয়াত আনুষ্ঠানিকভাবে মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে ঘোষণা করা হয়)। ঐ ফেরেশতা ছিলেন হযরত জিবরাইল (আ.)। আর ঐ দিনটি ছিল মহানবী (সা.)-এর নবুওয়াতের অভিষেক (মাবআ’স) দিবস। আজকের এই পবিত্র দিনে সবাইকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিন্দন ।

বিস্তারিত

আহলে বাইতের ভালোবাসায় ইমাম শাফেয়ী (রহ.)

আহলে বাইতের ভালোবাসায় ইমাম শাফেয়ী (রহ.) হে মানব জাতি! আমি তোমাদের মাঝে অতি ভারী মহান দু’টি জিনিস রেখে যাচ্ছি; যদি তোমরা তা ধরে রাখো তবে তোমরা কখনও পথভ্রষ্ট হবে না- একটি হলো আল্লাহর কিতাব যার মধ্যে রয়েছে হেদায়াতের নুর, অপরটি আমার আহলে বাইত । অতঃপর হাউজে কাওসারে যাওয়া পর্যন্ত এই দুই জিনিস কখনও বিচ্ছিন্ন হবে না।

বিস্তারিত

হযরত খাদিজা (সা.আ.)

হযরত খাদিজা (সা.আ.) আমরা এমন এক নারী সম্পর্কে জানব, যিনি ইসলামের নারীদের মধ্যে একজন মহিয়সী নারী। যিনি শ্রেষ্ঠ নারীদের একজন, যিনি প্রথম মুসলমান নারী, যিনি নবী করিম (সা.) এর ভাল স্ত্রী, তিনি ছিলেন সবদিক থেকে উচ্চপদস্থ,দয়াময়ী, খোদাপ্রিয়,দানশীল এবং বেহেস্তের ফুল হযরত ফাতেমা যাহরা (আ.) এর প্রিয় মাতা। যার জীবনী ছিল উজ্জলতম ও ব্যক্তিত্ব ছিল নারীদের জন্য আদর্শস্বরূপ। যার সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন "আল্লাহ মুমিনদের জন্য যেমন ফেরাউনের স্ত্রী আসিয়া ও ইমরান তনয়া মারিয়ামকে উদাহরণ স্বরূপ করেছে, যেভাবে তাঁরা তাদের পবিত্রতাকে বজায় রেখেছিলেন।"

বিস্তারিত

নবীর আহলে বাইতের ভালবাসা

নবীর আহলে বাইতের ভালবাসা যে ব্যক্তি অন্তরে মুহাম্মদ (সা.) এর আহলে বাইতের প্রতি ভালবাসা পোষণ করে মৃত্যুবরন করলো তার মৃত্যু শহীদের মৃত্যুর সমতুল্য

বিস্তারিত

হযরত মুহাম্মাদ (সা.) সর্বশ্রেষ্ঠ মানব

হযরত মুহাম্মাদ (সা.) সর্বশ্রেষ্ঠ মানব নিঃসন্দেহে মহানবী (সা.) সকল যুগের সর্বশ্রেষ্ঠ মানব। কারণ, তাঁর মধ্যে মানবিক পূর্ণতার সকল বৈশিষ্ট্য সর্বোচ্চ পর্যায়ে ছিল। মহান আল্লাহ্ তাঁকে স্বীয় অসীম জ্ঞানের ভাণ্ডার থেকে জ্ঞান দান করেছিলেন এবং স্বয়ং তিনিই তাঁকে প্রশিক্ষিত করেছেন । এজন্যই তাঁর মধ্যে সত্যকেন্দ্রিকতা, ন্যায়পরায়ণতা, বুদ্ধিবৃত্তিক ও আধ্যাত্মিক উৎকর্ষ, স্রষ্টার প্রতি ভালবাসা, মানবপ্রেম, আত্মমর্যাদাবোধসহ সকল উত্তম বৈশিষ্ট্যের পূর্ণ সমন্বয় ঘটেছিল।

বিস্তারিত

নজরুলের চেতনায় বিশ্বনবী (সা.)

নজরুলের চেতনায় বিশ্বনবী (সা.) বাংলা সাহিত্যে নজরুল ইসলামের আগমন ছিল ধূমকেতুর মতোই একটি নতুন ধূমকেতু। তাঁর কলমযুদ্ধ নিমিষেই বাংলা সাহিত্যের চেহারা পাল্টিয়ে দিয়েছে। যে সাহিত্যে একদিন ইসলাম ও মুসলমানদের স্থান ছিল না, তা এ সময় হয়ে উঠল এক অভিনব খোদায়ী ভাবধারায় উজ্জ্বীবিত। মানবতা, সাম্য, মৈত্রী, শান্তির সুবাতাস বইতে লাগল সাহিত্যে।   

বিস্তারিত

মহানবী (সা.)-এর জন্ম কালিন অলৌকিক ঘটনাবলী

মহানবী (সা.)-এর জন্ম কালিন অলৌকিক ঘটনাবলী প্রত্যেক মহামানব ও মনীষীর জীবনের প্রতিটি অধ্যায় গভীরভাবে অধ্যয়ন করা উচিত। কখনো কখনো কোন ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব এতটা মহান ও ব্যাপক যে,তাঁর জীবনের সমস্ত অধ্যায়,এমনকি তাঁর শৈশব ও মাতৃস্তন্য পান করার সময়কালের প্রতিও বিশেষ দৃষ্টি দেয়া হয়। যুগের প্রতিভাবান ব্যক্তিবর্গ,সমাজের নেতৃবৃন্দ ও সভ্যতার কাফেলার অগ্রবর্তীদের জীবন সাধারণত আকর্ষণীয়,সংবেদনশীল ও আশ্চর্যজনক পর্যায় ও দিক সম্বলিত।

বিস্তারিত

সর্বশেষ নবী : হযরত মুহাম্মদ (সা.)

সর্বশেষ নবী : হযরত মুহাম্মদ (সা.) হযরত মুহাম্মদ (সা.) যে সর্বশেষ নবী এ বিষয়টি আল্লাহর একত্বের মতই সকলের নিকট সুস্পষ্ট ও প্রমাণিত। বলতে হয় : এ ব্যাপারে সকলেই একমত। ইসলাম ধর্ম সর্বদা নতুন এবং দৃষ্টিভঙ্গির বিস্তৃতি যত বেশি হবে এর সামগ্রিকতা ততটা সুস্পষ্টতর হতে থাকবে এবং এর বিস্ময় কখনোই শেষ হবে না।

বিস্তারিত

“কাগজ ও কলম নিয়ে এসো” : মহানবী (সা.)

“কাগজ ও কলম নিয়ে এসো” : মহানবী (সা.) মহানবী (সা.) যদি এ পত্র লেখার ব্যাপারে পীড়াপীড়ি করতেন, তা হলে যারা বলেছিলেন যে, ‘রোগযন্ত্রণা মহানবীর ওপর প্রবল হয়েছে’, তারাই মহানবীর সাথে আরো বেয়াদবীর চরম স্পর্ধা প্রদর্শন করত এবং তাদের সমর্থকরাও জনগণের মধ্যে তা রটনা করে তাদের দাবী প্রমাণ করার চেষ্টা করত। এ অবস্থায় মহানবীর শানে বেয়াদবীপূর্ণ আচরণের মাত্রা যেমন বৃদ্ধি পেত ও অব্যাহত থাকত, তেমনি মহানবীর পত্রের কার্যকারিতাও আর থাকত না।

বিস্তারিত

মহানবী (সা.)-এর ওফাত দিবস

মহানবী (সা.)-এর ওফাত দিবস হিজরী সনের আটাশে সফর ইসলামের ইতিহাসে এক শোকাবহ দিন। কোনো কোনো রেওয়ায়েতে আছে , এইদিন ইসলামের মহান নবী আল্লাহর প্রেরিত সর্বশেষ রাসূল বিশ্বমানবতার মুক্তির দিশারী হযরত মুহাম্মাদ ( স.)'র ওফাত দিবস। অবশ্য ১২ই রবিউল আউয়াল তারিখে মহানবীর ইন্তেকাল হয়েছে বলেও প্রসিদ্ধি রয়েছে।

বিস্তারিত

চন্দ্র দ্বিখণ্ডিত করণ বা শাক্কুল ক্বামার

চন্দ্র দ্বিখণ্ডিত করণ বা শাক্কুল ক্বামার মানব জাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষক বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.)'র জীবন সেই শৈশব থেকে ওফাত পর্যন্ত মোজেজা বা মহাবিস্ময়কর অনেক ঘটনায় ভরপূর ছিল। আমরা জানি মোজেজা বা অলৌকিক ঘটনা সাধারণ মানুষ বা সাধারণ কার্য-কারণ বা চালিকা শক্তির মাধ্যমে ঘটানো সম্ভব নয়। বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.)'র জীবনের অলৌকিক অথচ সন্দেহাতীত ঘটনাগুলো থেকে প্রমাণিত হয় যে তিনি মহান আল্লাহর পরম প্রিয়পাত্র এবং তাঁরই মনোনীত সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্ব । 

বিস্তারিত

মিরাজ

মিরাজ মহানবী (সা.) তাঁর বোন উম্মে হানীর গৃহ হতে এ সফর শুরু করলেন। মহাশূন্যযান বোরাকে চেপে ফিলিস্তিনে অবস্থিত বায়তুল মোকাদ্দাসের উদ্দেশে যাত্রা করলেন। কিছুক্ষণের মধ্যেই সেখানে পৌঁছে মসজিদের নিকটবর্তী বিভিন্ন স্থান,যেমন ঈসা (আ.)-এর জন্মভূমি বেথেলহেম,অন্যান্য নবী-রাসূলের গৃহ ও স্মৃতিচি‎‎হ্নসমূহ পরিদর্শন করেন। কোন কোন স্থানে দু’রাকাত নামায পড়েন।

বিস্তারিত

বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.): ইসলামী ঐক্যের মূল অক্ষ

বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.): ইসলামী ঐক্যের মূল অক্ষ বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.) সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব। মানুষের কুসংস্কার ও অজ্ঞতার আঁধার দূর করার ক্ষেত্রে অনন্য সাফল্যের অধিকারী এই মহামানব ছিলেন সাম্য, দয়া ও ক্ষমার সর্বোচ্চ মানবীয় প্রতীক। তিনি সক্ষম হয়েছিলেন মানুষের অন্তরগুলোকে ঘনিষ্ঠ করতে। তিনি মানুষের মধ্যে ধর্মীয় সম্পর্ক ও চিন্তাগত ভিত্তিগুলোকে মজবুত করেছিলেন, ফলে মুসলমানরা আজ তাঁর ইন্তেকালের ১৪০০ বছর পরও তাঁকে ঘিরে ঐক্যবদ্ধ এবং একই অঙ্গীকারে আবদ্ধ।

বিস্তারিত

বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.) সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষক ও মহামানব

বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.) সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষক ও মহামানব বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.) সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষক ও মহামানব। মানুষের জন্য আত্ম-সংশোধন, সর্বোত্তম চরিত্র গঠন ও চিরস্থায়ী সুখ বা সৌভাগ্যের পথ-নির্দেশনা পাওয়া যায় এই মহামানবের বাণীতে। অমূল্য শিক্ষামূলক সেইসব দিক-নির্দেশনা ক্রমান্বয়ে তুলে ধরার উদ্যোগ নিয়েছি আমরা। আজ আমরা আমিরুল মু'মিনিন হযরত আলী (আ.)'র কাছে বর্ণিত বিশ্বনবী (সা.)'র কিছু অমূল্য বাণী তুলে ধরব।

বিস্তারিত

বিশ্বনবী মুহাম্মদ মুস্তাফা (সা.)-এর শুভ জন্ম

বিশ্বনবী মুহাম্মদ মুস্তাফা (সা.)-এর শুভ জন্ম জাহেলিয়াতের কালো মেঘ সমগ্র আরব উপদ্বীপের ওপর ছায়া মেলে রেখেছিল। অসৎ ও ঘৃণ্য কার্যকলাপ,রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ-বিগ্রহ,লুটতরাজ ও সন্তান হত্যা সব ধরনের নৈতিক গুণের বিলুপ্তি ঘটিয়েছিল। তাদের জীবন-মৃত্যুর মধ্যকার ব্যবধান মাত্রাতিরিক্তভাবে সংক্ষিপ্ত হয়ে গিয়েছিল। এহেন পরিস্থিতিতে সৌভাগ্যরবি উদিত হলো এবং সমগ্র আরব উপদ্বীপ মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর শুভ জন্মোপলক্ষে আলোকোজ্জ্বল হয়ে গেল। আর এ পথেই একটি অনগ্রসর জাতির সৌভাগ্যের ভিত্তিও স্থাপিত হলো। অনতিবিলম্বে এ নূরের বিচ্ছুরণে সমগ্র জগৎ আলোকোদ্ভাসিত হলো এবং সমগ্র বিশ্বে এক সুমহান মানব সভ্যতার ভিত্তিও নির্মিত হয়ে গেল। এই মহা মানবের জন্ম বার্ষিকীতে সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিন্দন।

বিস্তারিত

মহানবী (সা.)-এর জীবনের শেষ দিনগুলো

মহানবী (সা.)-এর জীবনের শেষ দিনগুলো মানবতার মুক্তির দূত হযরত মুহাম্মদ (সা.)কে নিয়ে বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে বেশি আলোচিত হচ্ছে। তিনি হচ্ছেন,বিশ্বের সকল কবি,সাহিত্যিক,শিল্পী,বিজ্ঞানী এবং লেখকদের লেখনীর উৎস। যাকে নিয়ে লেখার অন্ত নেই,রচনার শেষ নেই। সব দেশের সব ভাষাতেই মহানবী (সা.) কে নিয়ে এত বিপুল সংখ্যক বই-পুস্তক রচিত হয়েছে যে,এটি একটি ব্যতিক্রমধর্মী রেকর্ড ও বিষ্ময়! কিন্তু চৌদ্দ শতাধিক বছরের এই ক্রমাগত আলোচনার পরও মনে হয়,মহানবী (সা.) নিয়ে এতদিনের এই আলোচনা যেন মূল আলোচনার একটি ভূমিকা মাত্র। প্রকৃত আলোচনা এখনও শুরুই হয়নি। এই মহা মানবের মৃত্যু বার্ষিকীতে সবাইকে জানাই আন্তরিক শোক ও সমবেদনা।

বিস্তারিত

আপনার মতামত

মন্তব্য নেই
*
*

আল হাসানাইন (আ.)