আল হাসানাইন (আ.)

ইমাম হোসাইন (আ.)

ইমাম হোসাইন (আ.)’র বিপ্লবই ইসলামকে পুনরুজ্জীবিত করেছে

ইমাম হোসাইন (আ.)’র বিপ্লবই ইসলামকে পুনরুজ্জীবিত করেছে

পৃথিবীতে যা যত বেশি দামী বা গুরুত্বপূর্ণ তা অর্জনের জন্যও তত বেশি শ্রম বা মূল্য দিতে হয়। একত্ববাদ, স্বাধীনতা, মানবতা ও উচ্চতর সব মূল্যবোধেরই সমষ্টি হল ইসলাম। তাই ইসলাম মানবজাতির জন্য মহান আল্লাহর সবচেয়ে বড় উপহার। এই ইসলাম মানবজাতির কাছে এসেছে হাজার হাজার বছর ধরে এক লাখ বা দুই লাখ নবী বা খোদায়ী প্রেরিত পুরুষের অশেষ ত্যাগ-তিতিক্ষা এবং রক্তের বিনিময়ে।

বিস্তারিত

ইতিহাসের পাতায় কারবালা

ইতিহাসের পাতায় কারবালা কারবালা; শব্দটি শুনলেই মন কেঁদে ওঠে। স্বভাবতই মানুষ যখনই কোন হৃদয়বিদারক ঘটনা দেখে বা অপর কেউ তার জন্য বর্ণনা করে তখন সে মর্মাহত হয়। আফসোস করে। যদিও ঘটনার শিকার ঐ ব্যক্তিটির সাথে তার পরিবারিক কোন সম্পর্ক নাও থাকে। আজ প্রায় ১৪ শতাব্দি পার হতে চলল, তবুও কারবালার ঘটনার স্মৃতি বিন্দু পরিমাণেও ঝাঁপসা হয়নি। এখনো সেই দৃশ্যপট স্মরণ করা মাত্রই চোখ হতে অশ্রু জারী হয়। কেননা সে ঘটনা তো এমন এক ব্যক্তি কেন্দ্রীক, যাকে আল্লাহ্ পাক বেহেশ্তের যুবকদের সর্দার বানিয়েছেন, আর রাসূলে খোদা (সা.) হেদায়েতের বাতি হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।

বিস্তারিত

ইমাম হুসাইন (আ.)-এর হত্যায় ইয়াযীদের ভূমিকা

ইমাম হুসাইন (আ.)-এর হত্যায় ইয়াযীদের ভূমিকা উমাইয়্যা বংশীয় খলিফা ইয়াযীদ ইবনে মু‘আবিয়া তার তিন বছরের শাসনামলে তিনটি বড় ধরনের অপরাধে লিপ্ত হয়েছিল। তার শাসনামলের প্রথম বছরে তার নির্দেশে ইমাম হুসাইন (আ.) সহ মহানবী (সা.)-এর পরিবারের পঞ্চাশজন শিশু, যুবক ও পৌঢ় ব্যক্তিকে হত্যা করা হয়; দ্বিতীয় বছরে তার সেনাদল মদীনায় আক্রমণ চালায় এবং আশিজন সাহাবীসহ দশ হাজার লোককে হত্যা করে এবং এক হাজার মুসলিম নারীর শ্লীলতাহানি ঘটায়; তৃতীয় বছরে সে আবদুল্লাহ্ ইবনে যুবাইরকে দমনের উদ্দেশে মক্কায় আক্রমণের নির্দেশ দেয় ও তার সৈন্যরা পবিত্র কাবা গৃহে অগ্নিসংযোগ করে।  

বিস্তারিত

কারবালার কালজয়ী মহাবিপ্লব - (দুই)

কারবালার কালজয়ী মহাবিপ্লব - (দুই) হযরত ইমাম হুসাইন (আ)'র কালজয়ী মহাবিপ্লব নানা কারণে ইতিহাসে অমর হয়ে আছে এবং এইসব কারণে এই মহাপুরুষ ও তাঁর সঙ্গীরা মানুষের অন্তরের অন্তঃস্থলে ভালবাসা আর শ্রদ্ধার অক্ষয় আসন করে নিয়েছেন।  এই কারণগুলোর মধ্যে সর্বাগ্রে উল্লেখ করতে হয় মহান আল্লাহর নির্দেশ অনুযায়ী আন্তরিক চিত্তে যথাসময়ে জরুরিতম দায়িত্বটি পালন করা ও এ জন্য নিজের সন্তান ও জীবনসহ সব কিছু বিলিয়ে দেয়ার মত সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার। তাই মহান আল্লাহ তাঁর একনিষ্ঠ এই খোদাপ্রেমিক ও তাঁর সঙ্গীদের জন্য বিশ্বের সব যুগের মু'মিন মানুষের হৃদয়ে দান করেছেন অনন্য মমত্ববোধ আর শ্রদ্ধা। ইমামের অতুলনীয় বীরত্ব, সাহসিকতা ও আপোসহীনতাও এক্ষেত্রে অন্যতম প্রধান চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করেছে।

বিস্তারিত

ইমাম হোসাইন (আ.)-এর জন্য শোক প্রকাশের ইতিহাস

ইমাম হোসাইন (আ.)-এর জন্য শোক প্রকাশের ইতিহাস হযরত রাসূল (সা.), ইমাম আলী (আ.), হযরত ফাতিমা যাহরা (আ.), ইমাম হাসান (আ.) ও অন্য ইমামগণ (আ.) ইমাম হোসাইন (আ.)-এর শাহাদাত ও কারবালার ঘটনার অনুপম ও অতুলনীয় বিশেষ বৈশিষ্ট্যের কারণে একে শোকানুষ্ঠানের ছাঁচে উজ্জীবিত রাখার ওপর খুব বেশি গুরুত্ব আরোপ করেছেন। এ বিষয়টি স্পষ্ট যে, কোন ঘটনার প্রভাবের ব্যাপকতা ও গভীরতার ওপর ঐ ঘটনার সম্মান-মর্যাদা ও স্থায়িত্ব নির্ভর করে। এ দিক থেকে আশুরার ঘটনাটি এমন একটি ঘটনা যা পরিমাণ, ব্যাপকতা ও গুণগত দিক থেকে অন্য কোন ঘটনার সাথে তুলনীয় নয়। তাই এর স্মরণও অনন্য ও অসাধারণভাবে হয়ে থাকে।  

বিস্তারিত

কারবালার কালজয়ী মহাবিপ্লব - (এক)

কারবালার কালজয়ী মহাবিপ্লব - (এক) উমাইয়া শাসকরা সিরিয়ার জনগণকে বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা)’র পবিত্র আহলে বাইতের বিরুদ্ধে বিদ্বেষী প্রচারণায় এতোটা প্রভাবিত ও মাতিয়ে রেখেছিল যে আমিরুল মু’মিনিন হযরত আলী (আ) যখন পবিত্র রমজান মাসে কুফার মসজিদে এক ধর্মান্ধ খারিজির সন্ত্রাসী হামলায় শহীদ হন তখন সিরিয়ার অনেকেই বিস্মিত হয়ে বলেছিল: আলী কি মসজিদে যেতো ও নামাজ পড়তো!!?

বিস্তারিত

ইমাম হুসাইন (আ.)-এর উচ্চ মর্যাদা

ইমাম হুসাইন (আ.)-এর উচ্চ মর্যাদা বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.)এর প্রাণপ্রিয় দৌহিত্র,বেহেশতী নারীদের নেত্রী হযরত ফাতিমার (সা.) কলিজার টুকরা এবং  জ্ঞানের দরজা আমীরুল মুমিনিন হযরত আলী (আ.)’র সুযোগ্য দ্বিতীয় পুত্র এবং ইসলামের চরম দূর্দিনের ত্রাণকর্তা ও শহীদদের নেতা হযরত ইমাম হুসাইন (আ.)-এর সুমহান মর্যাদা সম্পর্কে সংক্ষিপ্তাকারে কিছু আলোচনা করব ইনশাআল্লাহ।

বিস্তারিত

ইমাম হোসাইন (আ.)'র কয়েকটি অমর বাণী

ইমাম হোসাইন (আ.)'র কয়েকটি অমর বাণী হযরত ইমাম হোসাইন (আ.) ছিলেন সম্মান, দয়া, বীরত্ব, শাহাদত, মুক্তি ও মহানুভবতার আদর্শ। তাঁর আদর্শ মানবজাতির জন্য এমন এক ঝর্ণাধারা বা বৃষ্টির মত যা তাদের দেয় মহত্ত্বম জীবন, গতি ও আনন্দ। মানুষের জীবনের প্রকৃত মর্যাদা ও প্রকৃত মৃত্যুর সংজ্ঞাকে কেবল কথা নয় বাস্তবতার মাধ্যমে দেখিয়ে দিয়ে অমরত্ব দান করে গেছেন এই মহাপুরুষ। বিশেষ করে আল্লাহর পথে সর্বোচ্চ ত্যাগ ও শাহাদাতকে তিনি দিয়ে গেছেন অসীম সৌন্দর্য।

বিস্তারিত

বেহেশতের সর্দার : ইমাম হোসাইন (আ.)

বেহেশতের সর্দার : ইমাম হোসাইন (আ.) বিশ্ব নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর প্রাণপ্রিয় দৌহিত্র,আমিরুল মুমিনীন আলী (আ.) ও নারী জাতির আদর্শ বেহেশতী নারীদের নেত্রী হযরত ফাতেমা (আ.)-এর দ্বিতীয় পুত্র ইমাম হোসাইন (আ.) চতুর্থ হিজরীর পবিত্র শাবান মাসের ৩ তারিখে বেলায়েত ও অহী অবতরণের গৃহে জন্ম গ্রহণ করেন। তাঁর পবিত্র শুভ জন্মদিন উপলক্ষে সবাইকে জানাচ্ছি প্রাণঢালা অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।

বিস্তারিত

ইমাম হোসাইন (আ.) -এর অনুপম চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য

ইমাম হোসাইন (আ.) -এর অনুপম চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য নবী দৌহিত্র, মা ফাতেমা ও হযরত আলীর কলিজার টুকরা ইমাম হোসাইনের জীবনের প্রতিটি পর্যাযে রয়েছে উন্নত চরিত্রের নিদর্শন যা প্রতিটি মুসলমানের জন্য অনুকরণীয় ও অনুসরণীয় আদর্শ ।

বিস্তারিত

ইমাম হোসাইন (আ.) কপটতার স্বরূপ উম্মোচন করেছেন

ইমাম হোসাইন (আ.) কপটতার স্বরূপ উম্মোচন করেছেন ‘নিফাক’ বা কপটতা সম্পর্কে কোনো কিছু লিখতে যাওয়ার আগে ইসলামের শরীয়তী নীতির আলোচনা করা প্রয়োজন। বিশেষ করে শরীয়তী মূলনীতির উৎস কোথায় এবং তা মানুষের মাঝে কী ধরনের গুণ সাঞ্চার করতে চায় তা আলোচনা হওয়া আবশ্যক যাতে মানবতার ওপর ‘নিফাক’ বা কপটতার মারাত্মক পরিণতি এবং তা দূরীকরণের প্রয়োজনীয়তা উপলদ্ধি করা যায়।

বিস্তারিত

মহান আল্লাহ নিজেই ইমাম হোসাইনের রক্তের বদলা নেবেন

মহান আল্লাহ নিজেই ইমাম হোসাইনের রক্তের বদলা নেবেন যদি কেউ (যে কোন ধর্মের অনুসারী হোক) অন্যায় ও মযলুমভাবে নিহত হয় তাহলে তার অভিভাবকরা তার রক্তপণ আদায়ের অধিকার রাখে। যেহেতু আহলে বাইতের ইমামগণ বিশেষ করে ইমাম হোসাইন (আ.) সত্য,ন্যায় এবং আল্লাহর পথে অসহায় ও মযলুমভাবে শহীদ হয়েছেন,সেহেতু আল্লাহ নিজেই তাঁর রক্তের প্রতিশোধ গ্রহণকারী। কেননা,স্বয়ং আল্লাহ্ই ইমাম হোসাইনের রক্তের উত্তরাধিকারী।  

বিস্তারিত

ইমাম হোসাইন (আ.)-এর সঙ্গী-সাথিদের বিশেষত্ব

ইমাম হোসাইন (আ.)-এর সঙ্গী-সাথিদের বিশেষত্ব আবু আবদিল্লাহ (আ.)-এর সঙ্গী-সাথিরা মর্যাদার আকাশে উজ্জ্বল নক্ষত্র হয়ে আছেন। তাঁরা সকল মানুষের জীবনের জন্য নিজেদেরকে আদর্শ হিসেবে তুলে ধরেছেন এবং তাঁদের পবিত্র নামসমূহের স্মরণ যে কোন সমাবেশকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করে তোলে। তাঁদের মহত্ত্ব এবং শ্রেষ্ঠত্বের পরিচয় দানে মুহররমের নবম দিবসের আসরের সময়ে ইমামের ভাষণই যথেষ্ট,যেখানে তিনি বলেছেন : নিশ্চয় আমার সঙ্গী-সাথিদের থেকে বিশ্বস্ত এবং শ্রেষ্ঠ কোন সাথি আমি দেখিনি এবং আমার পরিবারের চেয়ে উত্তম দয়ালু কোন পরিবার দেখিনি।

বিস্তারিত

কারবালার অন্যায় অবিচারের মূল কোথায়?

কারবালার অন্যায় অবিচারের মূল কোথায়? নিষ্ঠুর এবং পাষাণহৃদয় থেকেই অন্যায়,অত্যাচার,পাপাচার এবং হিংস্রতার সৃষ্টি হয়। নিষ্ঠুর এবং পাষাণ হওয়ার অনেক কারণ রয়েছে। এর মধ্যে একটি হচ্ছে হারাম খাওয়া। যে কোন প্রকারের হারাম খাওয়ার অকল্পনীয় মন্দ প্রভাব রয়েছে। আত্মার (ক্বালব) মৃত্যু,ঐশী সহজাত প্রকৃতি (ফিতরাত) পর্দাচ্ছাদিত হওয়া,সত্য ও ন্যায়ের দিকে ঝোঁক না থাকা,আল্লাহর অবাধ্যতা এবং তাঁর ওলীদের সাথে শত্রুতা করা ইত্যাদি হারাম খাওয়ারই ফল।  

বিস্তারিত

আশুরা আন্দোলনের নৈতিক ও আধ্যাত্মিক দিক

আশুরা আন্দোলনের নৈতিক ও আধ্যাত্মিক দিক কোন শিক্ষালয়ই কারবালার শিক্ষালয়ের মতো উত্তম ও সফল শিক্ষার্থী তৈরি ও প্রশিক্ষিত করতে পারেনি। কারবালার ন্যায় কোন শিক্ষাকেন্দ্রেই এত বৈচিত্র্যময় শিক্ষাবিভাগ নেই। খোদাপরিচিত,খোদাপ্রেম,মর্যাদাকর বৈশিষ্ট্য,লক্ষ্যের পথে চূড়ান্ত দৃঢ়তা প্রদর্শন,ধৈর্য,সাহসিকতা,একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর দাসত্বসহ অসংখ্য বিভাগে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সফলতার শীর্ষে আরোহণ করেছেন। এ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দুগ্ধপোষ্য শিশু,কিশোর,তরুণ,যুবক,মধ্যবয়সী,প্রবীণ,বৃদ্ধ,পুরুষ-নারী,স্বাধীন মানুষ ও দাস সকলেই শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ লাভ করেছেন।

বিস্তারিত

‘ইমাম হোসাইন (আ.) মযলুম ছিলেন’- এ বাক্যটির অর্থ কী?

‘ইমাম হোসাইন (আ.) মযলুম ছিলেন’- এ বাক্যটির অর্থ কী? আরবি ভাষায় ‘মাযলুম’ শব্দটি ‘মুনযালাম’ শব্দ থেকে ভিন্ন। মুনজালাম শব্দটির অর্থ হলো যে ব্যক্তি অন্যায়কে বরণ করে নেয় এবং কোন প্রতিবাদই করে না; কিন্তু মাযলুম ঐ ব্যক্তিকে বলা হয় যার প্রতি অন্যায় করা হয় এবং এর বিপরীতে সে প্রতিবাদ করে ও সমস্ত শক্তি দিয়ে প্রতিহত করে। ইসলামী সংস্কৃতিতে অন্যায়কে বরণ করা অনাকাঙ্ক্ষিত ও বর্জিত কর্ম হিসেবে ধরা হয়েছে কিন্তু অন্যায়ের প্রতিবাদ করাকে কাঙ্ক্ষিত ও পছন্দনীয় ধরা হয়েছে।

বিস্তারিত

ইমাম হোসাইন (আ.) আন্দোলন করার জন্য কুফাকে বেছে নেয়ার কারণ

ইমাম হোসাইন (আ.) আন্দোলন করার জন্য কুফাকে বেছে নেয়ার কারণ ইসলামের ইতিহাসের পর্যালোচনায় শিয়া,সুন্নি ও প্রাচ্যবিদ নির্বিশেষে প্রত্যেক গবেষক এ প্রশ্নের সম্মুখীন হয়েছেন যে,কেন ইমাম হোসাইন (আ.) আন্দোলন করার জন্য কুফাকে বেছে নিলেন? সবাই নিজ নিজ জ্ঞানের পরিধি অনুযায়ী এ প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন।

বিস্তারিত

ইমাম হোসাইন (আ.)-এর পবিত্র মাথা কোথায় দাফন করা হয়?

ইমাম হোসাইন (আ.)-এর পবিত্র মাথা কোথায় দাফন করা হয়? ইমাম হোসাইন (আ.) এবং অন্যান্য শহীদের মাথা কোথায় দাফন করা হয় তা নিয়ে শিয়া ও সুন্নিদের ইতিহাস গ্রন্থে এবং শিয়াদের হাদীস গ্রন্থে প্রচুর মতানৈক্য পরিলক্ষিত হয়। তবে এ ব্যাপারে যেসব মতামত উল্লেখ করা হয়েছে তা যথেষ্ট বিশ্লেষণের দাবি রাখে। বর্তমানে শিয়াদের কাছে গ্রহণযোগ্য মত হলো ইমাম হোসাইন (আ.)-এর শাহাদাতের কয়েকদিন পরে তাঁর পবিত্র মাথা দেহের সাথে সংযুক্ত করে কারবালার মাটিতে দাফন করা হয়।

বিস্তারিত

ইসলামের পুনরুজ্জীবনে আশুরা আন্দোলনের ভূমিকা

ইসলামের পুনরুজ্জীবনে আশুরা আন্দোলনের ভূমিকা যুগে যুগে যখনই মানুষ ইসলাম বিস্মৃত হয়েছে তখনই আল্লাহ মানুষকে সংশোধন করার জন্য নবী,রাসূল ও ইমাম পাঠিয়েছেন। ইমাম হোসাইন (আ.) এমন এক সময়ে আশুরার বিপ্লব সাধন করেছিলেন যখন ইসলামের বাহ্যিক আচার-অনুষ্ঠান বিদ্যমান থাকলেও মানুষ ইসলামের মূল শিক্ষা থেকে সরে গিয়েছিল । এ বিপ্লব করতে গিয়ে তিনি রক্ত দিয়ে সত্যের সাক্ষ্য দান করে প্রমাণ করলেন যে, রক্ত সকল মারণাস্ত্রের বিরুদ্ধে জয়ী হতে পারে।

বিস্তারিত

ইমাম হোসাইন (আ.) -এর মাযারের ইতিহাস

ইমাম হোসাইন (আ.) -এর মাযারের ইতিহাস কারবালা অন্য যে কোন শহর থেকে স্বতন্ত্র। এর নাম সকল মুসলমানের স্মৃতিতে লিপিবদ্ধ হয়ে আছে প্রজন্মের পর প্রজন্ম। বিশ্ববাসী এ নাম স্মরণ করে নিদারুণ দুঃখ ও ব্যাথা নিয়ে। কারণ, তারা শহীদদের সর্দার ইমাম হোসাইন (আ.) -এর ইতিহাস ও ইসলামের জন্য তার আত্মত্যাগের কথা স্মরণ করে ।

বিস্তারিত

আপনার মতামত

মন্তব্য নেই
*
*

আল হাসানাইন (আ.)