আল হাসানাইন (আ.)

ইমাম হোসাইন (আ.)

আলোকিত মানুষ

আলোকিত মানুষ

কারবালার মহাবিপ্লবকে ধামাচাপা দেয়ার ইয়াযীদী অপকৌশল ও অপপ্রচার এসব হাজারো প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। এসব প্রশ্নের বিশেষণধর্মী জবাব পেতে হলে আমাদের জানতে হবে ইমাম হুসাইন কে? তাঁর পরিচয় ও অবস্থান কি? জানতে হবে তৎকালীন সমাজ-পরিস্থিতি ও ঐ সমাজের বিভিন্ন ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া। কারবালা ট্রাজেডির ঘটনাপ্রবাহ। আশুরার পূর্বের ও পরের প্রতিক্রিয়া ও প্রভাব। আর পরবর্তী প্রজন্মের সাথে এ ঘটনার সম্পর্ক। আলোকিত সমাজ বিনির্মাণকামীদের জন্য প্রয়োজন এই মহাবিপ্লবের নেতা ইমাম হুসাইনের জীবনের প্রামাণ্য সূত্রভিত্তিক পূর্ণাঙ্গ জীবন ইতিহাসের সাথে পরিচিত হওয়া।

বিস্তারিত

ইমাম হুসাইন (আ.)-এর কতিপয় খুতবা,স্লোগান ও কথোপকথন (মদীনা থেকে কারবালা পর্যন্ত)-৩য় পর্ব

ইমাম হুসাইন (আ.)-এর কতিপয় খুতবা,স্লোগান ও কথোপকথন (মদীনা থেকে কারবালা পর্যন্ত)-৩য় পর্ব লাঞ্ছনার জীবনের তুলনায় শহীদী মৃত্যু অধিকতর মর্যাদার

বিস্তারিত

ইমাম হুসাইন (আ.)-এর কতিপয় খুতবা,স্লোগান ও কথোপকথন (মদীনা থেকে কারবালা পর্যন্ত)-১ম পর্ব

ইমাম হুসাইন (আ.)-এর কতিপয় খুতবা,স্লোগান ও কথোপকথন (মদীনা থেকে কারবালা পর্যন্ত)-১ম পর্ব আল্লাহ্ তা‘আলা এ ধরনের নোংরা কাজ প্রতিহত করার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। কিন্তু তোমরা এ ব্যাপারে একেবারেই গাফেল-উদাসীন;তোমরা হচ্ছ সর্বাধিক ধ্বংসাত্মক লোক। কারণ,তোমরা জ্ঞানী হওয়া সত্ত্বেও জেনে-শুনে তোমাদের দায়িত্ব পালন থেকে হাত গুটিয়ে রেখেছ। অথচ জনসাধারণের কাজকর্ম ও আইন-কানুন বাস্তবায়নের দায়িত্ব আলেমদের হাতে থাকা উচিত- যারা হবে আল্লাহ্ তা‘আলার নির্ধারিত হালাল-হারাম কার্যকরকরণের ব্যাপারে আমানতদার।

বিস্তারিত

ইমাম হুসাইন (আ.)-এর কতিপয় খুতবা,স্লোগান ও কথোপকথন (মদীনা থেকে কারবালা পর্যন্ত)-২য় পর্ব

ইমাম হুসাইন (আ.)-এর কতিপয় খুতবা,স্লোগান ও কথোপকথন (মদীনা থেকে কারবালা পর্যন্ত)-২য় পর্ব ‘সর্বোত্তম প্রশংসা সহকারে আল্লাহ্ তা‘আলার কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি এবং আনন্দ ও দুঃখ-কষ্ট উভয় অবস্থায়ই তাঁর প্রশংসা করছি। হে আমার রব! যেহেতু তুমি আমাদের নবুওয়াতের দ্বারা সম্মানিত করেছ,কুরআন ও দীনের জ্ঞান দ্বারা মর্যাদামণ্ডিত করেছ এবং আমাকে শোনার মত কান,দেখার মত চোখ ও সচেতন অন্তঃকরণ প্রদান করেছ সে জন্য তোমার কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। হে আল্লাহ্! আমাকে তোমার প্রশংসাকারীদের অন্তর্ভুক্ত করে নাও।

বিস্তারিত

ইমাম হুসাইন (আ.)-এর রক্তরঞ্জিত শাহাদাত : প্রেক্ষিত,উদ্দেশ্য ও প্রভাব (শেষ অংশ)

ইমাম হুসাইন (আ.)-এর রক্তরঞ্জিত শাহাদাত : প্রেক্ষিত,উদ্দেশ্য ও প্রভাব  (শেষ অংশ) ইয়াযীদ যেমন অন্তরে ধর্মের প্রতি বিশ্বাস রাখত না,তেমনি বাহ্যিকভাবেও তা মেনে চলত না। কিন্তু ইমাম হুসাইন (আ.) ছিলেন ঈমান ও হাকীকতের বাস্তব প্রতীক এবং দীনের প্রতি গভীর বিশ্বাস তাঁর সমস্ত শিরা-উপশিরায় বেগবান রক্তের মত ঢেউ খেলে যেত।

বিস্তারিত

ইমাম হুসাইন (আ.)-এর রক্তরঞ্জিত শাহাদাত : প্রেক্ষিত,উদ্দেশ্য ও প্রভাব (১ম অংশ)

ইমাম হুসাইন (আ.)-এর রক্তরঞ্জিত শাহাদাত : প্রেক্ষিত,উদ্দেশ্য ও প্রভাব (১ম অংশ) রাসূলুল্লাহ (সা.) ইমাম হুসাইনকে কাঁধে বসাতেন এবং বলতেন : ‘এ বালক ও তার ভাই দুনিয়ায় আমার দু’টি সুগন্ধী ফুল (রায়হান)।  তিনি বারবার বলতেন : ‘হুসাইন আমা থেকে,আর আমি হুসাইন থেকে।’  আরও বলতেন : ‘এরা দু’ভাই আমার আহলে বাইতের মধ্যে আমার সবচেয়ে বেশি প্রিয়।’  রাসূলুল্লাহ্ (সা.) তাঁদের সম্পর্কে বলতেন : ‘হাসান ও হুসাইন বেহেশতের যুবকদের নেতা।’

বিস্তারিত

ইমাম হুসাইন (আ.) উত্তম আদর্শের প্রতীক

ইমাম হুসাইন (আ.) উত্তম আদর্শের প্রতীক ইসলামের ইতিহাসের স্মরণীয় ঘটনাসমূহের মধ্যে কারবালার ঘটনা সবচেয়ে মর্মান্তিক ঘটনা। ইসলামের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্ব হযরত ইমাম হুসাইনকে কেন্দ্র করে এ ঘটনা সংঘটিত হয়,যাঁর সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন : ‘হুসাইন আমা থেকে এবং আমি হুসাইন থেকে।’মহানবী (সা.)-এর এ বাণী আমাদের এ শিক্ষা দেয় যে,যেমনভাবে তাঁর প্রতিটি কথা,কর্ম ও আচরণ উম্মতের জন্য অনুসরণীয় আদর্শ তেমনিভাবে ইমাম হুসাইনের প্রতিটি কথা,কর্ম ও আচরণও তাঁর উম্মতের জন্য আদর্শ।

বিস্তারিত

আল্লাহর ওলীদের জন্য শোক পালনের দর্শন

আল্লাহর ওলীদের জন্য শোক পালনের দর্শন কেন আমরা আল্লাহর ওলীদের শোকে মাতম করব? তাঁরা কি আমাদের শোক পালনের মুখাপেক্ষী? কেন আমরা অতীতের ঘটনাসমূহের স্মরণ করব? ওয়াহাবীরা এরূপ কর্মকে ‘বিদআত’ বলে জানে এবং অন্যান্যদেরকে এরূপ কর্মের জন্য সমালোচনা ও নিন্দা করে।

বিস্তারিত

'মহররমের দর্শন'

'মহররমের দর্শন' কারবালার মজলুম বীরগণ অর্থাত ইমাম হুসাইন (আ.) এবং তার সঙ্গী-সাথীগণ সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ শহীদ। কারণ তাঁরা ত্যাগ-তিতিক্ষা ও কুরবানীর সর্বোচ্চ পরাকাষ্ঠা প্রদর্শন করেছেন; যার উপমা ইতিহাসে খুঁজে পাওয়া যাবে না। তাঁদের এ ত্যাগ-তিতিক্ষার কারণে দ্বীনে ইসলাম ধ্বংস ও বিকৃতির হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে

বিস্তারিত

‘বাতিলের মুকাবিলায় ঐক্যই কারবালার শিক্ষা’

‘বাতিলের মুকাবিলায় ঐক্যই কারবালার শিক্ষা’ আমরা ইমাম হুসাইন (আ.)র আন্দোলনের মধ্যে লক্ষ্য করি- তিনি জুলুম ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছিলেন। শাসকগোষ্ঠীর কোন ধরনের ভ্রুকুটিকে তিনি মোটেই গুরুত্ব দেননি। আর এ কারণেই হযরত ইমাম হুসাইন (আ.)র মধ্যে যে বিপ্লবী চেতনা ছিল সেটি আপামর মানুষের মধ্যে জাগরণ সৃষ্টি করে। আমার দৃষ্টিতে এটিই হযরত ইমাম হুসাইন (আ.)র অমরত্ব লাভের পেছনে ভূমিকা পালন করেছে।

বিস্তারিত

হুসাইনি বিপ্লবের প্রশংসায় মনীষীদের অম্লান মন্তব্য

হুসাইনি বিপ্লবের প্রশংসায় মনীষীদের অম্লান মন্তব্য Normal 0 false false false EN-US X-NONE AR-SA MicrosoftInternetExplorer4 বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ ( সা.) বলেছেন , হুসাইন আমা থেকে ও আমি হুসাইন থেকে। /* Style Definitions */ table.MsoNormalTable {mso-style-name:"Table Normal"; mso-tstyle-rowband-size:0; mso-tstyle-colband-size:0; mso-style-noshow:yes; mso-style-priority:99; mso-style-qformat:yes; mso-style-parent:""; mso-padding-alt:0cm 5.4pt 0cm 5.4pt; mso-para-margin-top:0cm; mso-para-margin-right:0cm; mso-para-margin-bottom:10.0pt; mso-para-margin-left:0cm; line-height:115%; mso-pagination:widow-orphan; font-size:11.0pt; font-family:"Calibri","sans-serif"; mso-ascii-font-family:Calibri; mso-ascii-theme-font:minor-latin; mso-hansi-font-family:Calibri; mso-hansi-theme-font:minor-latin;}

বিস্তারিত

মহররমের শোক পালনের সংস্কৃতি

মহররমের শোক পালনের সংস্কৃতি যার অন্তর আছে, প্রিয়জনের বিয়োগ-ব্যথায় তার অন্তর কাঁদবেই-এটা মানব প্রকৃতির একটা স্বাভাবিক প্রবণতা।

বিস্তারিত

হাসনাইন (ইমাম হাসান ও ইমাম হোসাইন) (আ.) এর প্রতি ভালবাসা

হাসনাইন (ইমাম হাসান ও ইমাম হোসাইন) (আ.) এর প্রতি ভালবাসা আমার এই দু’সন্তান হাসানাইন পাক পবিত্র ও বেহেস্তের যুবকদের সর্দার। সৌভাগ্যবান তারাই যারা এ দুজন ও তাঁদের পিতামাতাদেরকে ভালবাসবে। আর দুর্ভাগ্য তাদের যারা এদুজন ও তাদের পিতা মাতাদের সাথে শত্রুতা করবে।

বিস্তারিত

আশুরা আন্দোলনের নৈতিক ও আধ্যাত্মিক দিক

আশুরা আন্দোলনের নৈতিক ও আধ্যাত্মিক দিক কোন শিক্ষালয়ই কারবালার শিক্ষালয়ের মত উত্তম ও সফল শিক্ষার্থী তৈরী ও প্রশিক্ষিত করতে পারেনি। কারবালার ন্যায় কোন শিক্ষাকেন্দ্রেই এত বৈচিত্রময় শিক্ষা বিভাগ নেই। খোদা পরিচিত,খোদাপ্রেম,মর্যাদকর বেশিষ্ট্য,লক্ষ্যের পথে চুড়ান্ত দৃঢ়তা প্রদর্শন,ধের্য,সাহসীকতা,একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর দাসত্বসহ অসংখ্য বিভাগে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সফলতার শীর্ষে আরোহন করেছে। এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দুগ্ধপোষ্য শিশু,কিশোর,তরুন,যুবক,মধ্যবয়সী,প্রবীণ,বৃদ্ধ,পুরুষ-নারী,স্বাধীন মানুষ ও দাস সকলেই শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ লাভ করেছে। তাদের সকলেই এ বিশ্ববিদ্যালয়ের মহান শিক্ষক ইমাম হোসাইন ইবনে আলী থেকে শিক্ষা লাভ করেছে। তাঁর ছাত্ররা কঠিনতম পরীক্ষায় সম্মানের সাথে উত্তীর্ণ হয়েছে যা তাদের অতুলনীয় যোগ্যতার প্রমাণ বহন করে। শাহাদাতের ময়দানের এ অকুতোভয় সৈনিকেরা খোদা প্রেমে এতটা নিমজ্জিত ছিলেন যে,তাদের নেতার পাশে তাদের নাম চিরন্তনতা লাভ করেছে। কেননা যে কেউ মহান আল্লাহর জন্য তার সত্তাকে একনিষ্ঠ করবে অবশ্যই সে স্থায়িত্ব ও অমরতা লাভ করবে। আশুরার ঘটনার প্রতিটি মূহুর্ত জ্ঞান,উন্নত নৈতিকচরিত্র ও মর্যাদাকর বৈশিষ্ট্যে পূর্ণ। কারবালার ভূমির প্রতিটি অংশ মহান আল্লাহর সামনে আত্মসমর্পণ ও মহান প্রভূর দাসত্বের স্বীকৃতরি প্রমাণবাহী।

বিস্তারিত

কেন আশুরার সংস্কৃতি ও হুসাইনি চেতনা সব যুগেই জালিমদের জন্য আতঙ্ক?

কেন আশুরার সংস্কৃতি ও হুসাইনি চেতনা সব যুগেই জালিমদের জন্য আতঙ্ক? মহান আল্লাহর অশেষ প্রশংসা করছি যিনি আমাদের হযরত ইমাম হুসাইন (আ.)’র শাহাদতের পবিত্র চেহলাম বা চল্লিশার বার্ষিকী স্মরণ করার তৌফিক দিয়েছেন। একইসঙ্গে দরুদ পেশ করছি বিশ্বনবী (সা.) ও তাঁর পবিত্র আহলে বাইত এবং বিশেষ করে কারবালার মহান শহীদদের শানে।

বিস্তারিত

কারবালার চেতনা কি বিলুপ্তির পথে?

কারবালার চেতনা কি বিলুপ্তির পথে? কারবালার ঘটনার পূর্বে যে সব ঘটনা আশূরার দিনে সংঘটিত হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয় তা ঐ দিনেও হয়ে থাকতে পারে, অন্য বিভিন্ন তারিখেও সংঘটিত হয়ে থাকতে পারে। কিন্তু সর্বপ্রথম যে ঘটনাটি আশূরার দিনে ঘটেছিলো বলে দাবী করা হয় তা যে ভিত্তিহীন তা বলাই বাহুল্য। বলা হয়েছে যে, আল্লাহ্ তা‘আলা এ দিনে পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন। প্রশ্ন হচ্ছে, চান্দ্র্য মাস গণনার ভিত্তি যেখানে পৃথিবীর চারদিকে চন্দ্রের আবর্তন এবং স্বীয় অক্ষের চারদিকে পৃথিবীর আবর্তন থেকে উদ্ভূত চন্দ্রকলা সেখানে পৃথিবী সৃষ্টির আগে চান্দ্র্য মাস গণনা ও তার ভিত্তিতে পৃথিবীর সৃষ্টি দশই মহররম বলে নির্ধারণের ভিত্তি কী?

বিস্তারিত

হযরত ইমাম হোসেনের (আ.) আন্দোলনের তাৎপর্য

হযরত ইমাম হোসেনের (আ.) আন্দোলনের  তাৎপর্য কারবালায় হযরত ইমাম হোসেনের (আ.) শাহাদাত অনন্ত কাল ধরে সত্যসংগ্রামীদের অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে থাকবে । তবে তাঁর আন্দোলনের কারণ ও শিক্ষা সম্বন্ধে যুগে যুগে যে সব মূল্যায়ন হয়েছে সে সবের মধ্যে যথেষ্ট পার্থক্য লক্ষ্য করা যায় ।

বিস্তারিত

ইমাম হুসাইন (আ.)-এর জীবনী-১৩তম পর্ব

ইমাম হুসাইন (আ.)-এর জীবনী-১৩তম পর্ব তাবারী ও অন্যান্য ইতিহাসবেত্তা,যেমন ইবনে আসীর বর্ণনা করেছেন যে,আমীরে মুয়াবিয়া মৃত্যুকালে নিজ পুত্র ইয়াযীদের উদ্দেশ্যে অসিয়ত করেছিলেন। আমরা এখানে তারীখে তাবারী থেকে তাঁর অসিয়তের মূল পাঠ পাঠকবর্গের উদ্দেশে তুলে ধরছি

বিস্তারিত

ইমাম হুসাইন (আ.)-এর জীবনী-১২তম পর্ব

ইমাম হুসাইন (আ.)-এর জীবনী-১২তম পর্ব ইমাম হুসাইন (আ.) ভবিষ্যতে তাঁর বিপ্লব সফল হবার জন্য এবং তাঁর শাহাদাত যাতে অধিক সুফল বয়ে আনতে সক্ষম হয় সেজন্য সেদিন নীরব থাকার মধ্যেই ইসলামের বৃহত্তম কল্যাণ প্রত্যক্ষ করেছিলেন। তাই ভবিষ্যতে ক্ষেত্র প্রস্তুত হলে এবং জনগণও যখন বনী উমাইয়্যাহ্ ও মুয়াবিয়ার কপটতা ও দুষ্কৃতি সম্পর্কে অবহিত হয় তখনই কেবল তিনি মুসলমানদের রক্ত শোষণ করে হৃষ্টপুষ্ট উমাইয়্যাহ্ প্রশাসনের বুকে মরণাঘাত হানেন এবং কারবালা প্রান্তরে বিশাল কুফরী ইয়াযীদী বাহিনীর সামনে আবির্ভূত হয়ে নিজের,নিজ সঙ্গী-সাথী ও প্রিয়জনদের জীবন ইসলামের পথে কোরবান করেন যাতে কিয়ামত পর্যন্ত ইসলাম ও মুসলিম উম্মাহর স্বার্থে বীরত্বব্যাঞ্জক এ বিপ্লব অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে টিকে থাকে।

বিস্তারিত

ইমাম হুসাইন (আ.)-এর জীবনী-১১তম পর্ব

ইমাম হুসাইন (আ.)-এর জীবনী-১১তম পর্ব ইয়াযীদ দারুণভাবে শিকারে আসক্ত ছিল। সে তার অধিকাংশ সময় এ কাজে ব্যয় করত। তারিখে ফাখরীর বর্ণনামতে ইয়াযীদ তীব্রভাবে শিকারে আসক্ত ছিল। আর এটি ছিল তার অন্যতম ক্রীড়া ও আমোদ-প্রমোদ। সে তার শিকারী কুকুরগুলোর গলায় ও পায়ে সোনার জিনিস পরিয়ে দিত এবং স্বর্ণখচিত কাপড় দিয়ে ঐ কুকুরগুলোকে আবৃত করত। সে প্রতিটি কুকুরের জন্য একজন করে দাস নিযুক্ত করেছিল।

বিস্তারিত

আপনার মতামত

মন্তব্য নেই
*
*

আল হাসানাইন (আ.)