আল হাসানাইন (আ.)

ইমাম মাহদী (আ.)

ইমাম মাহ্দী (আ.)-এর যুগে সংঘটিত বিশ্বযুদ্ধ

ইমাম মাহ্দী (আ.)-এর যুগে সংঘটিত বিশ্বযুদ্ধ

ইজমালীভাবে মুতাওয়াতির অগণিত হাদীস ও রেওয়ায়েতে ইমাম মাহ্দী (আ.)-এর আবির্ভাবের নিকটবর্তী সময় বিশ্বযুদ্ধ সংঘটিত হওয়ার কথা বর্ণিত হয়েছে । তবে এ যুদ্ধ আমাদের বর্তমান শতাব্দীর (বিগত বিংশ শতাব্দী) ঘটে যাওয়া প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ওপর আরোপ করা সম্ভব নয় । কারণ, এ সব রেওয়ায়েতে উক্ত যুদ্ধের যে সব বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করা হয়েছে সেগুলো বিংশ শতাব্দীতে ঘটে যাওয়া প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বৈশিষ্ট্যাবলী থেকে ভিন্ন

বিস্তারিত

ইমাম মাহ্দী (আ.)-এর বিশ্বজনীন শাসনের একটি চিত্র

ইমাম মাহ্দী (আ.)-এর বিশ্বজনীন শাসনের একটি চিত্র ইমাম মাহ্দী (আ.)-এর আবির্ভাবের সুসংবাদ দানকারী স্পষ্ট আয়াত ও রেওয়ায়েতসমূহ থেকে প্রতীয়মান হয় যে, ইমাম মাহ্দী (আ.)-এর ঐশ্বরিক দায়িত্ব অত্যন্ত মহান এবং বিবিধ দিক, সুমহান লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যমণ্ডিত হবে। স্বয়ং এ বিষয়টিই হচ্ছে এমন এক সুমহান পদক্ষেপ যা পৃথিবীর বুকে মানুষের জীবনকে সম্পূর্ণরূপে পাল্টে দেবে এবং মানব জাতির সামনে সম্পূর্ণ নতুন অধ্যায়ের শুভ সূচনা করবে।

বিস্তারিত

ইমাম মাহ্দী (আ.)-এর ‘আবির্ভাব-পূর্ব ফিতনা’

ইমাম মাহ্দী (আ.)-এর ‘আবির্ভাব-পূর্ব ফিতনা’ ফিতনা সকল পরিবারে প্রবেশ করবে এবং সকল মুসলমানের ব্যক্তিত্বের ওপর আঘাত হেনে তাদের ক্ষতিসাধন করবে । আর মুসলিম সমাজ ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ সমুদ্রে উত্তাল তরঙ্গমালার ওপর দোদুল্যমান জাহাজ যেমন প্রচণ্ডভাবে ঝাঁকি খায় ও তীব্রভাবে নড়াচড়া করতে থাকে ঠিক তেমনি তীব্র গোলযোগ ও সংকটের মুখোমুখি হবে। ইমাম মাহ্দী (আ.) এর আবির্ভাব না হওয়া পর্যন্ত এ ফিতনা চলতে থাকবে ।

বিস্তারিত

ইমাম মাহদী (আ.)এর আগমন একটি অকাট্য বিষয়

ইমাম মাহদী (আ.)এর আগমন একটি অকাট্য বিষয় শিয়া-সুন্নী নির্বিশেষে আপামর মুসলিম উম্মাহ ঐক্যমত্য পোষণ করে যে, মহানবী (সা.) এর বংশধারার সর্বশেষ ইমাম হচ্ছেন ইমাম মুহাম্মদ আল মাহদী (আ.), যিনি শেষ যামানায় আবির্ভূত হয়ে বিশ্বব্যাপী ইসলামী হুকুমত এবং ন্যায়বিচার কায়েম করবেন এবং পৃথিবীর বুক থেকে অন্যায়-অত্যাচার ও শোষণের পরিসমাপ্তি ঘটাবেন। তার আগমন অবশ্যম্ভাবী এবং এতে কোন সন্দেহ নেই। তার আবির্ভাব না হওয়া পর্যন্ত কিয়ামত সংঘটিত হবে না। প্রামাণ্য ও নির্ভরযোগ্য শিয়া-সুন্নী হাদীস গ্রন্থসমূহে মহানবী (সা.) থেকে এতদপ্রসঙ্গে বর্নিত হয়েছে :

বিস্তারিত

ইমাম মাহ্দী (আ.)-এর আবির্ভাব কালের সার্বিক চিত্র

ইমাম মাহ্দী (আ.)-এর আবির্ভাব কালের সার্বিক চিত্র যদিও পবিত্র কুরআন মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর চিরন্তন মুজিযা এবং সব যুগে সকল প্রজন্মের জন্য তা নতুন,এতদসত্ত্বেও ইসলাম ধর্মের চির জীবন্ত মুজিযাসমূহের অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে মহানবী (সা.) কর্তৃক বর্ণিত ঐ সব হাদীস ও রেওয়ায়াত (বর্ণনা) যা ইসলাম ধর্মের (প্রতিশ্রুত) পুনর্জাগরণ পর্যন্ত মানব জাতির ভবিষ্যৎ জীবন এবং ইসলাম ধর্মের ভবিষ্যৎ গতিধারা সম্পর্কে বর্ণিত হয়েছে। আর এটি হবে ঐ সময় যখন মহান আল্লাহ্ তাঁর ধর্মকে কাফির ও মুশরিকদের আশা-আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে পৃথিবীর সকল ধর্ম ও মতাদর্শের ওপর বিজয়ী করবেন।

বিস্তারিত

আহলে সুন্নাতের বর্ণিত হাদীস ও মনীষীদের দৃষ্টিতে ইমাম মাহ্দী (আ.)

আহলে সুন্নাতের বর্ণিত হাদীস ও মনীষীদের দৃষ্টিতে ইমাম মাহ্দী (আ.) মহানবী (সা.) বলেছেন : ‘এমনকি সমগ্র বিশ্বের আয়ু যদি শেষ হয়ে গিয়ে থাকে এবং কিয়ামত হতে একদিনও অবশিষ্ট থাকে তাহলেও মহান আল্লাহ্ ঐ দিবসকে এতটা দীর্ঘায়িত করবেন যাতে তিনি ঐ দিবসেই আমার আহলে বাইতের মধ্য থেকে এক ব্যক্তির শাসনকর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠিত করে দিতে পারেন যাকে আমার নামেই ডাকা হবে। পৃথিবী অন্যায়-অত্যাচারে ভরে যাওয়ার পর সে তা শান্তি ও ন্যায়ে পূর্ণ করে দেবে।

বিস্তারিত

১৫ই শাবান: শেকল ভাঙার মহানায়কের জন্মদিন

১৫ই শাবান: শেকল ভাঙার মহানায়কের জন্মদিন মানব জাতির শেষ ত্রাণকর্তা হযরত ইমাম মাহাদী (আ.)এমন সময় বিশ্বে পুনরায় আবির্ভূত হবেন যখন  বিশ্বব্যাপী অবিচার ও জুলুমের মাত্রা বাড়তে থাকায় একদিকে ঈমানদারদের ঈমান ও প্রতিরোধ বাড়তে থাকবে এবং দূর্বল চিত্তের অধিকারী জনগণ ক্রমেই মুক্তির ব্যাপারে বেশি আশাহীন হতে থাকবেন ।

বিস্তারিত

যুগের ইমাম সংক্রান্ত হাদীসের ওপর একটি পর্যালোচনা

যুগের ইমাম সংক্রান্ত হাদীসের ওপর একটি পর্যালোচনা প্রতিটি যুগে মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে সত্য ইমাম অবশ্যই থাকবেন, তাঁর ইমামতে বিশ্বাস এবং তাঁকে মহান আল্লাহ্ ও উম্মাহর মাঝে হুজ্জাত বলে গণ্য করা মুসলমানদের ওপর ফরয। এ বিষয়টি যে জরুরী ইসলামী আকিদা- বিশ্বাসসমূহের অন্তর্ভুক্ত সেক্ষেত্রে পবিত্র কুরআন, সুন্নাহ ও সাহাবীদের সীরাত থেকে কেবল নমুনা পেশ করার চেষ্টা করা হয়েছে মাত্র।

বিস্তারিত

ইমাম মাহদী (আ.)

  ইমাম মাহদী (আ.) হযরত ঈসা (আ.) পিতাবিহীন জন্মগ্রহণ করেন এবং এখনো পর্যন্ত তিনি জীবিত অবস্থায় আছেন, তিনিই আবার মৃত লোকদের জীবিত করতেন। , বিশ্বস্ত মনীষিরা লিখেছেন, প্রাণীর দেহের পুরো কাঠামো এতখানি স্থায়িত্বের অধিকারী যে, মানুষ কোনো উপসর্গের আঘাত না আসলে হাজার হাজার বছর জীবিত থাকতে পারে।

বিস্তারিত

আপনার মতামত

মন্তব্য নেই
*
*

আল হাসানাইন (আ.)